শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৮, বুধবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৫

বন্দর লিজ, বিড়াল ও আফগান নারী

সুমন পালিত
অনলাইন ভার্সন
বন্দর লিজ, বিড়াল ও আফগান নারী

নন্দলাল কবিতাটি সম্ভবত আমার বয়সি অনেকেই স্কুলজীবনেই পড়ে থাকবেন। কবিতাটা হলো- নন্দলাল তো একদা কী একটা করিল ভীষণ পণ-/স্বদেশের তরে, যা করেই হোক, রাখিবেই সে জীবন। সকলে বলিল, আ-হা-হা কর কী কর কী নন্দলাল?/নন্দ বলিল, বসিয়া বসিয়া রহিব কি চিরকাল?/আমি না করিলে কে করিবে আর উদ্ধার এই দেশ?/তখন সকলে বলিল- বাহবা বাহবা বাহবা বেশ।/ছয় দশক পরও জীবনের এই পড়ন্ত বেলায় দেশের শাসকদের হালহকিকত দেখে কেন যেন মনে হচ্ছে নন্দলাল আজও প্রাসঙ্গিক। আমাদের অন্তর্বর্তী সরকার শুধু জনগণকে নির্বাচন দিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে পারছে না। গত ১৫ মাসে তারা সংস্কারের নামে অশ্বডিম্ব প্রসব করেছে। নির্বাচনের আড়াই মাস আগে দেশের বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। যে করেই হোক এটি সম্পন্ন করাকে তারা কর্তব্য বলে ভাবছে।

সবারই জানা, জুলাই গণ অভ্যুত্থানের ফসল হিসেবে ক্ষমতায় আসে শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার। দেশের জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করাকে এ সরকার দায়িত্ব হিসেবে নেবে এমনটিই আশা করেছে দেশের মানুষ। কিন্তু দেখে শুনে মনে হচ্ছে, আমাদের মহাদরদি সরকার নির্বাচনের আয়োজন শুধু নয়, সবকিছুতেই মাথা ঘামাচ্ছে। মহাদেশপ্রেমিক এই সরকার যেভাবেই হোক দেশের বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়াকে কর্তব্য বলে ভাবছে। জুলাই গণ অভ্যুত্থানের আগেই পতিত সরকারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছিল, বিশ্বের একমাত্র পরাশক্তির কাছে সেন্ট মার্টিন দ্বীপ তুলে দেওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে।

বিদেশিদের হাতে বন্দর তুলে দেওয়াকে অনেকে একই নাটকের অংশ হিসেবে ভাবছে। বিদেশিদের হাতে বন্দর তুলে দেওয়ার বিরুদ্ধে দেশের রাজনৈতিক দলগুলো দেরিতে হলেও প্রতিবাদী হয়ে উঠেছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পোস্টে অন্তর্বর্তী সরকারের এহেন পদক্ষেপের সমালোচনা করেছেন। তাঁর বক্তব্যের মোদ্দাকথা, কেউ বলছে না আমরা বন্দর সংস্কার চাই না। তবে বন্দরের বিষয়ে দীর্ঘমেয়াদি সিদ্ধান্ত কোনো সাধারণ বিষয় নয়। এটি নির্বাচিত সরকারের দ্বারা নির্ধারিত হওয়া উচিত। চট্টগ্রাম বন্দর বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রবেশদ্বার। সেখানে যা ঘটে তা যে কোনো রাজনৈতিক বক্তব্যের চেয়ে লাখো মানুষের জীবনে বেশি প্রভাব ফেলে। একটি অনির্বাচিত সরকার জাতীয় সম্পদের বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, তা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বেঁধে দিচ্ছে। এর আগে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার সরকারের এ-সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিবাদ করেছেন।

চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারকারীরাও অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্তে তাদের উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে, ‘বন্দর রক্ষা ও করিডরবিরোধী আন্দোলন, চট্টগ্রাম’ নামের সংগঠন। তারা বলেছেন, দেশের বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়ার এখতিয়ার সরকারের নেই। চট্টগ্রাম বন্দরের লালদিয়া চর ও কেরানীগঞ্জের পানগাঁও টার্মিনাল চুক্তি বাতিল এবং নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনালের ইজারা প্রক্রিয়া বন্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল ও সমাবেশ করেছে সংগঠনটি। শ্রমিক-কর্মচারী ঐক্য পরিষদ বন্দর রক্ষার দাবিতে অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। সাফ সাফ বলেছে, দেশের সম্পদ চট্টগ্রাম বন্দর, তা বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়ার এখতিয়ার অনির্বাচিত অন্তর্বর্তী সরকারের নেই। জনমত উপেক্ষা করে গায়ের জোরে অন্তর্বর্তী সরকার দেশের সম্পদ নিয়ে যেভাবে ছিনিমিনি খেলছে, তা বন্ধ করতে হবে। অন্যথায় চব্বিশের গণ অভ্যুত্থানের মতো রাজপথে নেমে ষড়যন্ত্র প্রতিহত করা হবে।

দেশের অর্থনীতির স্বার্থে সামুদ্রিক বন্দরগুলোর অব্যবস্থাপনা দূর তথা সংস্কার অবশ্যই প্রয়োজন। কিন্তু মাথাব্যথার জন্য ওষুধের বদলে মাথা কেটে ফেলা কোনো সমাধান হতে পারে না। সার্কভুক্ত দুটি দেশ শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তান তাদের বন্দর চীনের হাতে তুলে দিয়ে যে সংকটে পড়েছে, তা মোটেও সুখকর নয়। শ্রীলঙ্কার দেউলিয়া হয়ে যাওয়ার পেছনে হাম্বানটোটো বন্দর তৈরিতে অর্থ অপচয় ও তা চীনের হাতে তুলে দেওয়ার ঘটনা অন্যতম ভুল ছিল। এ ভুল সিদ্ধান্তকে কেন্দ্র করে ভারতের সঙ্গে তাদের যে দ্বন্দ্ব দেখা দেয়, যা কোনো কল্যাণ বয়ে আনেনি।

পাকিস্তানের বেলুচিস্তানের গোয়াদর বন্দর চীনের হাতে তুলে দিয়ে একই বিপদে পড়তে হয়েছে। এর ফলে বেলুচিস্তানের বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন শক্তিশালী হয়েছে। আমেরিকাও গোয়াদর বন্দরে চীনের নিয়ন্ত্রণকে খারাপ চোখে দেখছে। ইরানের চাবাহার বন্দর পরিচালনার ভার দেওয়া হয়েছিল একটি ভারতীয় প্রতিষ্ঠানকে। সেই প্রতিষ্ঠানকে হাত করে ইসরায়েল ইরানের অভ্যন্তরে তাদের ঘাঁটি গাড়তে পেরেছিল। ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে তাদের এক ডজনের বেশি শীর্ষ জেনারেলকে প্রাণ হারাতে হয়েছে সে ভুলের কারণে।

ইরান ইসরায়েল যুদ্ধের সময় গত ২৫ জুন বাংলাদেশ প্রতিদিনের স্পষ্টভাষণ কলামে লিখেছিলাম, ‘সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সামরিক শক্তিতে ইরান সমীহ অর্জনের কৃতিত্ব দেখিয়েছে। ইউক্রেনে রাশিয়ার বিরুদ্ধে পশ্চিমা দেশগুলোর প্রক্সি যুদ্ধে মস্কোকে ড্রোনসহ অস্ত্রশস্ত্রের জন্য হাত পাততে হয়েছে ইরানের কাছে। আমেরিকার ভ্রুকুটি উপেক্ষা করে তেহরান মস্কোর পাশে দাঁড়িয়েছে বিশ্বস্ত বন্ধু হিসেবে। যে দেশ রাশিয়াকে সামরিক সহায়তা দেওয়ার যোগ্যতা রাখে, তাদের সামর্থ্য নিয়ে সন্দেহের অবকাশ নেই। ১৩ জুন ইরানের ওপর নিখুঁতভাবে হামলা চালিয়ে ইসরায়েল যে ক্ষয়ক্ষতি ঘটিয়েছে, তা আধুনিক দুনিয়ার ইতিহাসে বিরল। ইরানের সেনাপ্রধানসহ শীর্ষ জেনারেলদের হত্যার কৃতিত্ব দেখিয়েছে ইসরায়েল তার বিশ্বসেরা গোয়েন্দা সংস্থাকে ব্যবহার করে। এক ডজনের বেশি সেরা পারমাণবিক বিজ্ঞানীকে হত্যা করা হয়েছে একই কৌশলে।...

১৩ জুন ২০২৫ ইরানের ইতিহাসে চিহ্নিত হয়ে থাকবে কালোদিন হিসেবে। শুক্রবার মুসলমানদের জুমার দিন। সাপ্তাহিক ঈদের দিন। এই দিনটিকে ইরানের জন্য কালোদিন বানানোর কৃতিত্ব ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের। বলা হচ্ছে, ইরানকে ঘায়েল করার যুদ্ধে মোসাদ পেয়েছে সে দেশের চাবাহার বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব পালনকারী ভারতীয় কোম্পানির সহায়তা। বলা হচ্ছে, পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মনিরকেও ঘুঁটি হিসেবে ব্যবহারের কৃতিত্ব দেখিয়েছে সিআইএর এজেন্টরা। ইরানের সেনাপ্রধানকে যুদ্ধের কয়েক দিন আগে একটি ঘড়ি উপহার দিয়েছিলেন পাকিস্তানি সেনাপ্রধান আসিম মনির। যে ঘড়িতে ছিল এমন ডিভাইস, যা ইরানি সেনাপ্রধানের ওপর নজরদারিতে ব্যবহৃত হয়। নিখুঁতভাবে সেনাপ্রধানের বাসভবনে ঠিক যে বিছানায় তিনি ঘুমিয়ে ছিলেন, সেখানে হামলা চালানো সম্ভব হয়।

চট্টগ্রাম বন্দরের দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে যে আরব দেশকে, সংযুক্ত আরব আমিরাতের রেকর্ড মোটেও ভালো নয়। ইয়েমেন ধ্বংস হতে চলেছে ওই দেশটির কলকাঠি নাড়ার কারণে। আফ্রিকার বৃহত্তম দেশ সুদানে সামরিক বাহিনী ও এলিট বাহিনীর মধ্যে যে যুদ্ধ চলছে, তার এক পক্ষে আছে ওই আরব দেশটির মদত। যাদের উদ্দেশ্য সুদানের বিশাল সোনার খনির মালিক হওয়া। বাংলাদেশে যাতে তেমন কিছু না ঘটে, চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব তাদের হাতে সমর্পণের আগে ভাবতে হবে।

বিড়াল ও আফগান নারী

যদি প্রশ্ন করা হয়, পৃথিবীর কোন দেশের নারীরা মানবাধিকারের দিক থেকে সবচেয়ে পিছিয়ে? এ প্রশ্নের জবাবে অনেকেই বলবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশ আফগানিস্তানের কথা। এটি এমন একটি দেশ, যেখানে বোরকা ছাড়া কোনো নারীর পক্ষে ঘরের বাইরে আসা কল্পনা করাও কঠিন। বাইরে বের হতে হলে সঙ্গে থাকতে হবে স্বামী, বাবা, ভাই, সন্তান ইত্যাদি সম্পর্কের পুরুষ আত্মীয়। নতুবা তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলে বিবেচিত হবে। আফগানিস্তানে মেয়েরা পড়াশোনা করতে পারে বড় জোর ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত। ৯ বছর বয়সেই তাদের বিয়ের যোগ্য ভাবা হয়। চাকরির কোনো অধিকার নেই মেয়েদের।

এহেন আফগানিস্তান একসময় ছিল নারী অধিকারের দিক থেকে সবচেয়ে এগিয়ে থাকা দেশ। সে দেশের নারীরা ভোটাধিকার পায় ১৯১৯ সালে। আজ থেকে ১০৬ বছর আগে। সে সময় ভোটাধিকারের দিক থেকে ইউরোপের অনেক দেশের কাছেও আফগান নারীরাও ছিল ঈর্ষার পাত্র। দুনিয়ার সবচেয়ে অগ্রসর দেশ আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের নারীরা ভোটাধিকার পায় ১৯২০ সালে। আফগানিস্তানে ১৯২০ সাল থেকে মেয়েরা স্কুলে যাওয়া শুরু করে। কাবুলিওয়ালাদের দেশে সে সময় বাল্যবিয়ে ছিল নিষিদ্ধ। বাংলাদেশে একসময় খাতাকলমে মেয়েদের বিয়ের সর্বনিম্ন বয়স ছিল ১৬। এখন সর্বনিম্ন বয়স ১৮। তবে বাস্তবতা হলো আইন যা-ই হোক এখনো এ দেশে লাখ লাখ মেয়ের বিয়ে হয় শিশু বয়সে। অথচ আফগানিস্তানে ১৯৭০ সালে মেয়েদের সর্বনিম্ন বিয়ের বয়স ১৮ থেকে বাড়িয়ে ২১ করা হয়। শিক্ষা ছিল বাধ্যতামূলক। শুধু ছেলেদের জন্য নয়, মেয়েদের জন্যও। আফগানিস্তানে আইন করে বহুবিবাহ নিষিদ্ধ করা হয়। সর্বস্তরে ছিল সহশিক্ষার সুযোগ। প্রাথমিক, মাধ্যমিক শুধু নয়, কাবুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছেলেমেয়েরা একই ক্লাসরুমে বসে পড়ালেখা করতে পারতেন আজ থেকে ৬০ বছর আগেও। আফগানিস্তানে এখন ধর্মীয় শাসন। ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত সে দেশের মানুষ। নারীদের ভোটাধিকারের প্রশ্ন তো ওঠে না। অথচ আমেরিকার নারীরা প্রথমবারের মতো ভোটাধিকার পান আফগান নারীদের ভোটাধিকার পাওয়ার এক বছর পর! একই সুযোগের জন্য ফ্রান্সের নারীদের অপেক্ষা করতে হয়েছে আরও ২৫ বছর। ১৯৪৪ সালে ফরাসি নারীরা ভোটাধিকার পান। আর ভারতবর্ষের নারীরা ১৯৫০ সালে অর্থাৎ স্বাধীনতার দুই বছর পর প্রথম পেয়েছেন ভোটদানের সুযোগ।

আফগানিস্তানের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে খ্যাতিমান আমেরিকান অভিনেত্রী মেরিল স্ট্রিপ বলেছেন, নিউইয়র্কে তিনি যখন কলেজ পাস করলেন, সেই বছর, সেই ১৯৭১ সালে সুইজারল্যান্ডের নারীরা প্রথম ভোটাধিকার পান। তার অর্ধসেঞ্চুরি বা ৫০ বছরে আগে ১৯১৯ সালে আফগান নারীদের সেই অধিকার ছিল। ১৯৭১ সালে সুইস নারীরা শুধু একটি গণভোট দেওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। সে দেশের নারীরা সার্বিক বিবেচনায় ভোটাধিকার পান ১৯৯০ সালে।

মেরিল স্ট্রিপের অভিমত, সত্তর দশকে আফগানিস্তানে সরকারি কর্মকর্তা থেকে চিকিৎসক, শিক্ষক, আরও নানান পেশায় নারীরা ছিলেন আধাআধি। এখন সে অবস্থা উল্টে গেছে। এখন একটি বিড়ালও একজন আফগান নারীর চেয়ে বেশি স্বাধীন।

-মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম