শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৭, সোমবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৫

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

মহিউদ্দিন খান মোহন
অনলাইন ভার্সন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

মানুষ কিংবা জীবজন্তুর বেলায় সাধারণত এটা ঘটে না। একবার মৃত্যুবরণ করলে তার পুনর্জীবিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। অবশ্য হিন্দুধর্মের শাস্ত্রে পুনর্জন্মের কথা বলা হয়ে থাকে। আর মুসলমানদের ধর্মমতে মানুষ মৃত্যুবরণের পর হাশরের ময়দানে তাদের পুনরুত্থান ঘটবে। তবে মানুষ-জীবজন্তু মৃত্যুর পর পুনর্জীবিত হতে না পারলেও পার্থিব কোনো বিষয়ে পুনর্জীবনের ঘটনা অনেক সময় ঘটে। বিশেষ করে রাজনীতির ক্ষেত্রে। আজ যাকে মৃত বলে মনে করা হয়, ঘটনাক্রমে কালই সে মাথা উঁচু করে জীবিত হওয়ার জানান দেয়। তেমনটিই ঘটেছে আওয়ামী লীগ আমলে কবরস্থ হওয়া নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ক্ষেত্রে। ২০১১ সালে জাতীয় সংসদে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে জনমতকে উপেক্ষা করে সর্বজন ও সর্বমহল কর্তৃক প্রশংসিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতিকে বাতিল করে দিয়েছিল শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ। ১৪ বছর পরে মৃত সে সরকার প্রাণ ফিরে পেয়েছে। এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০ নভেম্বর প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বিভাগের সর্বসম্মত রায়ে ফিরে আসার সুযোগ পেয়েছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা। রায় ঘোষণার সময় আপিল বিভাগ একই আদালতে ইতঃপূর্বে দেওয়া এ-সম্পর্কিত রায়কে (যেটি সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ দিয়েছিল) ত্রুটিপূর্ণ ও কলঙ্কিত বলে মন্তব্য করেছেন। সে সময় আপিল বিভাগ তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে অসাংবিধানিক আখ্যা দিয়ে তা বাতিল ঘোষণা করেছিল। অবশ্য সে রায়টি সর্বসম্মত ছিল না। সাতজন বিচারপতির মধ্যে চারজন তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের পক্ষে থাকলেও তিনজন দ্বিমত পোষণ করেছিলেন। সে রায়ে অবশ্য আপিল বিভাগ প্রয়োজনে পরবর্তী দুটি জাতীয় সংসদ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে করা যেতে পারে বলে অবজারভেশন দিয়েছিলেন। কিন্তু ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার আদালতের সে পর্যবেক্ষণকে ধর্তব্যের মধ্যে আনার গরজ অনুভব করেনি। বলা নিষ্প্রয়োজন, সে রায়টি ছিল ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ইচ্ছাপূরণের রায়। ফলে সে ফরমায়েশি রায়ের কোনো নির্দেশনা বা পর্যবেক্ষণের দিকে যে আওয়ামী লীগ সরকার চোখ ফেরাবে না সেটাই ছিল স্বাভাবিক। সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায়ে চতুর্দশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে পুনরায় নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা কার্যকর হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

আমাদের মতো অসহিষ্ণু রাজনৈতিক পরিবেশের দেশে নির্বাচনকালীন দলনিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার অপরিহার্য বলে সবাই মনে করেন। তারা মনে করেন, এ ব্যবস্থা স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষার মতো। ওই পরীক্ষার নিয়ম আছে বলেই শিক্ষার্থীরা বই খুলে বসে, পাঠে মনোযোগী হয়। যদি তা না থাকত, তাহলে কেউ বইয়ের পাতা খুলে দেখত না। তেমনি রাজনৈতিক দলগুলোর জন্যও প্রতি পাঁচ বছর পর পর পরীক্ষা আসে। সে পরীক্ষায় যদি নকল করার সুযোগ না থাকে, তাহলে দলগুলো জনগণের সমর্থন আদায়ে তৎপর থাকবে। তা ছাড়া পাঁচ বছর পর নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে কঠোর নির্বাচনি পরীক্ষার বিষয়টি মাথায় থাকলে কোনো দলের পক্ষেই স্বেচ্ছাচারী হয়ে ওঠা সম্ভব হবে না। 

সংবিধানে নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার ইতিহাস নতুন করে বলার প্রয়োজন পড়ে না। ১৯৯০ সালে স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ পতনের আন্দোলন যখন তুঙ্গে তখন আন্দোলনরত দল ও জোটগুলোর মধ্যে পরবর্তী সংসদ নির্বাচন কীভাবে হবে, তা নিয়ে বিএনপি নেতৃত্বাধীন সাতদলীয় জোট, আওয়ামী লীগের আট দল ও পাঁচদলীয় বামজোট একটি রূপরেখা প্রণয়ন করে। ইতিহাসে এটা তিন জোটের রূপরেখা হিসেবে স্বীকৃত। সে রূপরেখা অনুযায়ী প্রেসিডেন্ট এরশাদের পদত্যাগের পর সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রেখে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। পরে তাঁর নেতৃত্বে আরও ১০ জন উপদেষ্টা নিয়ে গঠিত হয় নির্বাচনকালীন অন্তর্বর্তী সরকার। সে সরকারের অধীনে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে বিএনপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে সরকার গঠন করে। দেশ-বিদেশে সে নির্বাচন প্রশংসিত হলেও হেরে যাওয়া আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনা তাতে ‘সূক্ষ্ম কারচুপি’র ছিদ্র খুঁজে পান। এ নিয়ে তারা মাঠ গরম করার চেষ্টা করলেও জনসমর্থনের অভাব তাদের হতোদ্যম করে দেয় এবং তিনি যুদ্ধংদেহি মনোভাব দেখিয়ে বলেন- ‘এ সরকারকে একমুহূর্তের জন্যও শান্তিতে থাকতে দেব না।’

১৯৯১-এর নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশ যে গণতান্ত্রিক ধারার পথে যাত্রা শুরু করেছিল, নানা কারণে তা অব্যাহত থাকতে পারেনি। এর পেছনে দেশের সব রাজনৈতিক দলেরই দায় রয়েছে। ঐতিহাসিক সত্যকে তো অস্বীকার করা যাবে না। এরশাদ পতনের আগে তিন জোট যেসব বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছিল, পরবর্তী সময়ে দলগুলো তার প্রতি বিশ্বস্ত থাকেনি। বিশেষত ১৯৯৪ সালের মাগুরার একটি আসনের উপনির্বাচনে কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ ঘোষণা করে যে বিএনপি সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। তারা তিন জোটের রূপরেখা অনুযায়ী নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে আন্দোলন শুরু করে। তাদের  সহযোগী হয় সদ্যপতিত স্বৈরাচারের দল জাতীয় পার্টি ও জামায়াতে ইসলামী। এই তিন দলের ক্রমাগত ধ্বংসাত্মক আন্দোলনের মুখে একপর্যায়ে বিএনপি সরকার নমনীয় হতে বাধ্য হয়। যদিও সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষার নিমিত্তে ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি একটি একতরফা নির্বাচন করতে হয় বিএনপিকে।

১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে গঠিত জাতীয় সংসদের প্রথম এবং একমাত্র অধিবেশনে ওই বছর ৩০ মার্চ সর্বসম্মতভাবে পাস হয় নির্বাচনকালীন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল। প্রতিষ্ঠিত হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি। এরপর নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে বিএনপি সরকার পদত্যাগ করে, রাষ্ট্রপতি সংসদ ভেঙে দেন। গঠিত হয় সর্বশেষ প্রধান বিচারপতি হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার। সে সরকারের অধীনে ১২ জুন অনুষ্ঠিত নির্বাচনে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জয়লাভ করে আওয়ামী লীগ। তারা জাতীয় পার্টি ও আ স ম আবদুর রবকে পার্টনার করে সরকার গঠন করে। নাম দেওয়া হয় ‘জাতীয় ঐকমত্যের সরকার’। যদিও জাতীয় কোনো ইস্যুতেই ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার ধারেকাছে ঘেঁষেনি আওয়ামী লীগ। পাঁচ বছর পরে ২০০১ সালের ১ অক্টোবর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় নির্বাচনে ভূমিধস বিজয় অর্জন করে রাষ্ট্রক্ষমতায় আসে বিএনপি।

এ পর্যন্ত সবকিছুই ঠিকঠাক চলছিল। কিন্তু ২০০৬ সালে এসে আবার সৃষ্টি হয় গোলযোগ। সরকারের কিছু পদক্ষেপ মোক্ষম হাতিয়ার তুলে দেয় আওয়ামী লীগের হাতে। এর মধ্যে বিচারপতিদের চাকরির বয়সসীমা দুই বছর বৃদ্ধি ছিল অন্যতম। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে অভিযোগ তোলা হয় একসময়ের বিএনপি নেতা বিচারপতি কে এম হাসানকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান করার অভিপ্রায়ে বিএনপি এটা করেছে। যদিও বিতর্ক এড়াতে বিচারপতি কে এম হাসান নিজেই প্রধান উপদেষ্টা না হওয়ার ঘোষণা দেন। অনেক ঘটনার পর তৎকালীন রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ নিজেই প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। কিন্তু নানা ইস্যু তুলে আওয়ামী লীগ ২০০৭ সালের নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ায়। একপর্যায়ে ওই বছর ১১ জানুয়ারি জারি হয় জরুরি অবস্থা; যা ‘ওয়ান-ইলেভেন’ হিসেবে পরিচিতি পায়। গঠিত হয় নতুন তত্ত্বাবধায়ক সরকার। দুই বছর পরে সে সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। আসলে ওটা ছিল নিকট প্রতিবেশী ও কয়েকটি বিদেশি শক্তির সমন্বিত পরিকল্পিত নীলনকশার নির্বাচন। সে নির্বাচনে বিএনপিকে দেওয়া হয় মাত্র ৩০টি আসন। আওয়ামী লীগের হাতে চলে যায় একটি চকচকে ধারালো চাকু। সে চাকুটি হলো সংসদে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা। একই চাকু একজন শল্যবিদের হাতে থাকলে তা ব্যবহৃত হয় রোগীর জীবন বাঁচাতে অস্ত্রোপচারের কাজে। আর সে চাকু যদি কোনো ডাকাতের হাতে পড়ে, তাহলে তা হয়ে উঠতে পারে প্রাণসংহারি অস্ত্র। এ ক্ষেত্রে তাই হলো। নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে ২০১১ সালের ২১ মে আওয়ামী লীগ চাকু চালাল সংবিধানের দেহে। কেটে বাদ দিল এর গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান। বিএনপিসহ অপরাপর রাজনৈতিক দলগুলো প্রতিবাদ করল, মিছিল-সমাবেশ করল, হরতাল ডাকল। কিন্তু ক্ষমতামদে মত্ত আওয়ামী লীগ কোনো যুক্তির ধার ধারল না। তারা কায়েম করল অলিখিত একদলীয় শাসন।

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করার পর তা নিয়ে সর্বত্র নিন্দা-প্রতিবাদের ঝড় ওঠেছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ পেশিশক্তি ও রাষ্ট্রীয় বাহিনীকে ব্যবহার করে সেসব প্রতিবাদ-বিক্ষোভ দমনে তৎপর থাকে। পত্রপত্রিকায় যেমন অল্পবিস্তর প্রবন্ধ-নিবন্ধ প্রকাশ হয়েছিল, তেমনি টিভি টক শোর আলোচনায়ও তা প্রাধান্য পেয়েছিল। টিভি টক শোগুলোতে আওয়ামী লীগের নেতা ও বশংবদ বুদ্ধিজীবীরা তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট পদ্ধতি হিসেবে উপস্থাপনের হাস্যকর চেষ্টা করতেন। এ নিয়ে বেশ কয়েকজন লীগ-পাণ্ডবের সঙ্গে আমার বার কয়েক বাক-সংঘর্ষ হয়েছে। তাদের মধ্যে একজন ছিলেন নামের সঙ্গে ‘সিংহ’ পদবিধারী। তিনি আবার তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুরোটা বলতেন না। বলতেন ‘তত্ত্বা’ সরকার। শরীরে ঝাঁকি দিয়ে বলতেন, ‘ওই তত্ত্বা সরকার আর বাংলাদেশে আসবে না।’ অমি তাকে বলেছিলাম, হয়তো এমন দিনও আসতে পারে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার আবার ফিরে আসবে, তখন আপনাদের কিছু করার বা বলার থাকবে না।

তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে আমি একটি নিবন্ধ লিখেছিলাম ‘একটি মৃত সরকারের আত্মকথা’ শিরোনামে। নিবন্ধটি বাংলাদেশ প্রতিদিনে  প্রকাশিত হয়েছিল ২০২২ সালের ২৮ নভেম্বর। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জবানিতে নিবন্ধটির শেষ কটি লাইন ছিল এরকম- ‘বিএনপি আজ আমার (তত্ত্বাবধায়ক সরকার) জন্য অঝোরে কাঁদছে। কে জানে এমন দিনও তো আসতে পারে, যেদিন আওয়ামী লীগ আমার জন্য মাতম করবে। ফিরিয়ে আনতে চাইবে আমাকে। সবই নির্ভর করে রাজনীতির মৌসুমি বায়ুর ওপর। সেটা যে কখন কোন দিক থেকে বইতে শুরু করবে কেউ বলতে পারে না।’ ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর পালিয়ে যাওয়া দুই-চারজন আওয়ামী লীগ নেতা ইথারে ভাসিয়ে দেওয়া অনুচ্চ কণ্ঠে বলেছেন, আগামী নির্বাচন হতে হবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। রাজনীতির চক্কর বোধ করি এটাই। তা যে কখন কাকে দিয়ে ফেলে দেওয়া থুতু চাটাবে কেউ বলতে পারে না। তবে ভাগ্য বলতে হবে আওয়ামী লীগের। তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের দাবিতে তাদের আর আন্দোলন করতে হলো না। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায়ে তা পুনর্বহাল হয়ে গেল। অবশ্য এর সুফল আওয়ামী লীগ কবে ভোগ করতে পারবে, তা অনিশ্চিত। কেননা সেটা নির্ভর করছে তাদের বাংলাদেশের রাজনীতিতে ফিরে আসা ও নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগের ওপর। আপাতত যা সুদূর পরাহত বলেই মনে হয়।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা