শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০৯, শুক্রবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৫

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

ফাইজুস সালেহীন
অনলাইন ভার্সন
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

হাতে সময় আছে তিন মাসেরও কম। এই স্বল্প সময়ের মধ্যেই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে সাধারণ নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস একাধিকবার বলেছেন, এবার খুবই ভালো একটি নির্বাচন হবে, যেমনটি এ দেশের মানুষ আর কখনো দেখেনি। সিইসি নিজেও অবাধ ও সুষ্ঠু ভোট নিশ্চিত করার সংকল্প ব্যক্ত করেছেন। তা সত্ত্বেও রয়েছে আশানিরাশার দোলাচল। ইলেকশন কমিশন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে এ নিয়ে ধারাবাহিকভাবে মতবিনিময় করছে। তুলনামূলকভাবে ছোট দলগুলোর বেশির ভাগই অবাধ নির্বাচনের প্রশ্নে কমিশনকে তাদের উদ্বেগের কথা জানিয়েছে। কালোটাকার ছড়াছড়ি ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিয়ে তাদের সন্দেহ-সংশয় রয়েছে। জাল ভোট ও ব্যালট বাক্স ছিনতাইয়ের আশঙ্কাও ব্যক্ত করেছে কোনো কোনো দল। বড় দলগুলো নির্বাচনি আচরণবিধি মানছে না বলেও নালিশ করা হয়েছে। ইলেকশন শিডিউল ঘোষণার আগে আচরণবিধি মানা না-মানার প্রশ্ন উঠতে পারে কিনা, সেটাও অবশ্য একটা প্রশ্ন।

ইলেকশনে যখন কালোটাকার ছড়াছড়ির কথা বলা হয়, তখন আসলে দুর্নীতির টাকার কথাই বলা হয়। যে সমাজে দুর্নীতি আছে, সেই সমাজের ভোটে কালোটাকার লেনদেন হবে না, এমনটি বিশ্বাস করা কঠিন। নির্বাচন কমিশন যত শক্তিশালীই হোক না কেন, তার পক্ষে সর্বব্যাপী দুর্নীতি রুখে দেওয়া সম্ভব নয়। কালোটাকার দাপট কমাতে ইলেকশন মৌসুমে কমিশন আচরণবিধি প্রণয়ন ও প্রয়োগের মাধ্যমে যে ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে, তাতে কালোটাকার আস্ফালন কতখানি কমিয়ে আনা সম্ভবপর হয় তা নিয়ে দ্বিতীয় চিন্তার অবকাশ রয়েছে। কোনো পোস্টার না ছাপানো, বিলবোর্ডের সংখ্যা সীমিতকরণ, মাইকের ভলিউম ও ব্যবহারের সময় সীমিতকরণের মতো বিধি বা পরিবেশদূষণ রোধ করতে প্লাস্টিক ও পলিথিনজাতীয় উপকরণ ব্যবহারের বিধিনিষেধ কালোটাকার রাশ টেনে ধরতে কতখানি কাজ করতে পারে, তা অনুমান করা কঠিন নয়। কালোটাকা বা দুর্নীতির অর্থ যখন ভোটের বাজারে দেদার ব্যয় হয়, তখন তা সমাজদেহে মারাত্মক বিষক্রিয়ার কারণ হয়ে দেখা দেওয়া অস্বাভাবিক নয়।

গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় বিশ্বাস করা হয়, ইলেকশনের মাধ্যমে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটে থাকে। প্রচলিত নিয়মে জনগণের বৃহদাংশের ইচ্ছা ক্ষুদ্রাংশের ওপর প্রাধান্য পায়। অপ্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকদের ভোটাধিকার নেই। ধরে নেওয়া হয় পরিবারের প্রাপ্তবয়স্ক সদস্যরা অপ্রাপ্তবয়স্ক সদস্যদের প্রতিনিধিত্ব করেন। আন্তর্জাতিকভাবে সাবালক হওয়ার বয়স ন্যূনতম ১৮ বছর হলেও কোনো কোনো দেশে ১৬-১৭ বছরের নাগরিকদেরও ভোটাধিকার দেওয়া হয়। কিন্তু ১৬ বছরের নিচে কেউ ভোটার হতে পারে না। বাংলাদেশে যে নিয়ম রয়েছে, তা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। আমরা বলছিলাম জনগণের ম্যান্ডেট বা ইচ্ছা প্রসঙ্গে। প্রশ্ন হলো প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকদের একটা অংশ যদি দারিদ্র্য, অসচেতনতা বা লোভের বশবর্তী হয়ে নিজেদের ইচ্ছাটাকেই বিক্রি করে দেয়, তাহলে পরিস্থিতি কী দাঁড়াল! যে ব্যক্তি টাকার বিনিময়ে ভোট বিক্রি করল, তার কাছে কোনো নির্বাচিত প্রতিনিধির জবাবদিহি থাকতে পারে না। জবাবদিহি দাবি করার মতো নৈতিক সাহসও সেই নাগরিকের থাকবে না; এটাই স্বাভাবিক। দারিদ্র্য, লোভ বা অসচেতনতার সুযোগে কালোটাকার শক্তি কালকেউটের মতো মানুষের নৈতিকতার শক্তিমূলে ছোবল হানে। আর তখন গণতন্ত্র হারায় তার প্রাণের শক্তি।

নির্বাচনি আচরণবিধি কি আটকে দিতে পারবে কালোটাকার ধোঁকা? তবে প্রতিদ্বন্দ্বী সব দল ও প্রার্থী যদি আন্তরিকভাবে চান যে তারা অনৈতিক পন্থায় ভোটারদের প্রভাবিত করবেন না, তাহলে কিছুটা সুফল পাওয়া গেলে যেতেও পারে। কিন্তু সে ধরনের ঐকমত্যের সম্ভাবনা ক্ষীণ।

খাঁটি কথাটি হচ্ছে, সমাজে দুর্নীতির চাকা সচল থাকবে আর ভোটে তার প্রভাব পড়বে না, এ তো সোনার পাথরবাটির মতো এক অসম্ভব কল্পনা। সত্য সব সময় সুন্দর হলেও তা সব সময় সবার কাছে সমানভাবে প্রীতিপ্রদ নয়। স্বাধীনতার অব্যবহিত পর থেকে ৫৪ বছর ধরে আমরা দুর্নীতি নামক বিষচক্রের মধ্যে যেভাবে খাবি খাচ্ছি তা বলে শেষ করা যায় না। গত বছর ৫ আগস্টের পর আমরা নতুন বাংলাদেশের একটা স্বপ্ন পেলাম। আমরা এমন এক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখলাম বা আমাদের দেখানো হলো, যেখানে কোনো দুর্নীতি থাকবে না, থাকবে না বৈষম্য। কিন্তু বাস্তবে- ‘সকলই গরল ভেল।’ আসলে আমাদের কেবল স্বপ্নই দেখানো হয়। আর স্বপ্ন দেখতে দেখতে আমরা যেন বা স্বপ্নচারীই হয়ে গেলাম। আইরিশ নাট্যকার স্যামুয়েল ব্যাকেটের ওয়েটিং ফর গডো নামের অ্যাবসার্ড বা অযৌক্তিক থিয়েটারের কথা মনে পড়ে। ওই থিয়েটারে দুই ভবঘুরে দিনমান অপেক্ষা করে গডো নামের এক আগন্তুকের জন্য। সেই মহান আগন্তুক এসে তাদের নাকি উদ্ধার করবে। কিন্তু অপেক্ষার আর শেষ হয় না। এক অলৌকিক দূত কেবল বার্তা নিয়ে আসে, তিনি আসবেন, তবে আজ নয়, কাল। আমাদেরও হয়েছে সেই দশা। রাষ্ট্র সংস্কারের স্লোগান দিয়ে যারা বিপ্লবী হলেন, তাদের বিরুদ্ধেও এখন গন্ডায়গন্ডায় দুর্নীতির অভিযোগ। এনসিপির প্রথম সারির নেতাদের বিরুদ্ধে যেমন তদবিরের মাধ্যমে শত শত কোটি টাকার করাপশনের অভিযোগ রয়েছে, তেমনই অভিযোগ রয়েছে ছাত্র উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধেও। সবচেয়ে ভোকাল ও সাহসী বলে পরিচিত নেতারাও এ অভিযোগের বাইরে নন। সম্প্রতি বহিষ্কৃত একজন নেতা নাম ধরে ধরে পার্টির কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় নেতার বিরুদ্ধে হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার তথ্য প্রকাশ করেন। সংবাদপত্রে তা বিস্ফোরক অভিযোগ হিসেবে প্রকাশিত হয়েছে।

বাংলাদেশে দুর্নীতির আদিগন্ত বিস্তৃত যে ধূসর ক্যানভাস তার অনেকটা জুড়েই এখন জুলাই বিপ্লবীদের একটি দলের এনসিপি নামের বিপ্লবী দলটির নীতিনির্ধারকদের কারও কারও তুলির অরুচিকর আঁচড়। জনান্তিকে বলে রাখা ভালো, যেসব নেতার বিরুদ্ধে হাজার কোটি টাকা দুর্নীতির প্রচার রয়েছে, তাদেরও অনেকে আসন্ন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে পত্রিকায় রিপোর্ট বেরিয়েছে। তাদের সেই অবৈধ টাকা ইলেকশনে ব্যয় করা হবে না, সে গ্যারান্টি কে দেবে? অন্যদিকে সামগ্রিকভাবে ৫ আগস্টের পর নতুন বাংলাদেশে দুর্নীতির ভলিউম বেড়েছে বৈ কমেনি। ১৭ নভেম্বর বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম পাতায় প্রকাশিত অনুসন্ধানী রিপোর্টে বলা হয়, বৈষম্যমুক্ত নতুন এক বাংলাদেশ গড়ার ডাক দেওয়া হয় গত বছরের ৫ আগস্টের পর। সংস্কারের জন্য গঠিত হয় নানা কমিশন। কিন্তু দুর্নীতি চলছে আগের মতোই অপ্রতিরোধ্য গতিতে। প্রকাশিত রিপোর্টে যেসব তথ্য ফাঁস করা হয়েছে, তাতে প্রতীয়মাণ হয় যে জনপ্রশাসন থেকে শুরু করে এমন কোনো বিভাগ নেই যেখানে শত বা হাজার কোটি টাকার বিনিময়ে বদলি ও পদায়ন বাণিজ্য হয়নি। উৎকোচের এই বস্তাভরা টাকা কোথায়? দুর্নীতির এসব টাকা আসন্ন নির্বাচনে খরচ হবে না, সেটিই বা কে বলতে পারে! ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন ও পলায়নের পর অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কার ও রাষ্ট্র মেরামতের ওপর সর্বাধিক গুরুত্বারোপ করল। এজন্য জাতীয় নির্বাচনও বিলম্বিত হলো। অথচ যে দুর্নীতি ঘুণপোকার মতো রাষ্ট্রের কড়ি-বরগা কেটে ভুসি বানিয়ে দিতে চাইছে, সেটাই বন্ধ হলো না। সেখানে সংস্কারের বালাই নেই।

সংস্কারবাদী সরকার ও রাজনৈতিক নেতারা একবারও কী ভেবে দেখেছেন, শত কোটি টাকা উৎকোচের বিনিময়ে যে অফিসার সুবিধাজনক (যেখানে ঘুষনামক কীট কিলবিল করে নর্দমার মতো) জায়গায় পোস্টিং নিলেন, তিনি কি সাধুসন্তের জীবন বেছে নেবেন? নাকি ঘুষের টাকা তুলতে বেপরোয়া হয়ে যাবেন? তিনিও কি জনগণের সঙ্গে ঘুষের বাণিজ্য করবেন, নাকি করবেন না! এভাবে জন্ম নিচ্ছে দুর্নীতির এক বিষচক্রজাল! যে রাষ্ট্রে ঘুষের অভিযোগ উঠলেও আইন তার লম্বা হাতটি ততোধিক লম্বা কোটের হাতার ভিতর গুটিয়ে রাখে সেই রাষ্ট্র কে মেরামত করবে? দুর্নীতি আমাদের গণতন্ত্রের ভিতটাকেও নড়বড়ে করে দিচ্ছে, চুরমার করে দিচ্ছে জনগণের নৈতিক শক্তির পাটাতন।

আমলাতন্ত্র সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা পোষণ করা দক্ষিণ গোলার্ধের আরও অনেক দেশের মতো আমাদের রাজনৈতিক সমাজেরও একটি প্রথা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু বাস্তবে আমলা ছাড়া রাষ্ট্র চলে না। আমলারা সরকারি নীতি বাস্তবায়ন করেন। সিটিজেন চার্টার মেনে নাগরিক সাধারণকে সেবা দেওয়া তাদের কাজ। সেই আমলাতন্ত্রকে আপাদমস্তক দুর্নীতির পঙ্কে ডুবিয়ে দেওয়ার যে আয়োজন চলেছে, তাতে বিচলিতবোধ না করে পারা যায় না। তবে ইন্টেরিমের পনেরো মাসের শাসনকালে ভালোমন্দ যা হওয়ার হয়েছে। ঘোষিত সময়ে গ্রহণযোগ্য সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচিত সরকার জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পাশাপাশি দুর্নীতি প্রতিরোধে সবিশেষ গুরুত্ব আরোপ করবে- এমন প্রত্যাশা আমরা করতেই পারি। বস্তুত দুর্নীতির বিরুদ্ধে গ্রহণ করতে হবে জিরো টলারেন্স নীতি। দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে আইন প্রয়োগে নির্বাচিত সরকারকে হতে হবে আপসহীন, নিরাসক্ত। একই সঙ্গে দুর্নীতির বিরুদ্ধে গড়ে তুলতে হবে নৈতিক প্রতিরোধ। পাঠ্যক্রমে নৈতিক শিক্ষার ওপর আরোপ করতে হবে সবিশেষ গুরুত্ব। পারিবারিক ও সামাজিক পরিমণ্ডলেও নৈতিক শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করতে হবে। যোগ্যতা অনুযায়ী নাগরিক সাধারণের আয়-রোজগারের পথগুলোকে করতে হবে কণ্টকমুক্ত।

চাঁদাবাজি এবং ট্যাক্সেশানের বোঝা কমিয়ে ন্যায্য বাণিজ্যের পথ সুগম করতে হবে। চাকরিজীবী-পেশাজীবীর বেতন-ভাতা নির্ধারণ করতে হবে বাজারদরের সঙ্গে সংগতি রেখে, যাতে প্রতিটি পরিবার নিজেদের বৈধ আয় দিয়ে যাপন করতে পারে অভাবমুক্ত জীবন। এটা করতে পারলে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর হতে কোনো নৈতিক বাধা থাকবে না। মোটকথা বাস্তবভিত্তিক কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়নের মাধ্যমেই সম্ভব দুর্নীতির মূলোৎপাটন। এটাই হওয়া উচিত রাষ্ট্র মেরামতের প্রথম সূত্র।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক  

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম