শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৩, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৮:১৪, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

আমাদের গ্রামদেশে একটি কথা প্রচলিত আছে যে ঝড়ের সময় আম কুড়াতে হয়। কথাটি শুধু গ্রামের আম কুড়ানোর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য তেমন নয়, জীবনের সর্বক্ষেত্রে, এমনকি অর্থনৈতিক উত্থান-পতনের ক্ষেত্রেও সমভাবে প্রযোজ্য। উন্নত বিশ্বেও এই কথার মর্মার্থ বেশ ভালোভাবেই উপলব্ধি করা যায়। উন্নত বিশ্বে যখন অর্থনৈতিক মন্দার ঝড় শুরু হয়, তখন যদি আম কুড়ানোর মতো সুযোগ কাজে লাগানো যায়, তাহলে বেশ ভালোই লাভবান হওয়া যায়।

যেমন—২০০৮ সালে যখন আমেরিকার সাবপ্রাইম মর্টগেজ কেলেঙ্কারির কারণে আর্থিক মন্দার ঝড় উঠেছিল, তখন যারা বাড়ি ক্রয় করেছিল, তারা আজ কয়েক মিলিয়ন ডলারের মালিক। একইভাবে ২০২০ সালে করোনা অতিমারির কারণে উন্নত বিশ্বে যখন স্টক মার্কেট ক্রাশ বা বিপর্যয়ের ঝড় শুরু হয়েছিল, তখন যারা শেয়ার ক্রয় করে রেখেছিল, তারাও আজ মিলিয়ন মিলিয়ন ডলারের মালিক। এ কারণেই ঝড়ের আতঙ্ক, তা সে প্রাকৃতিক দুর্যোগই হোক বা অর্থনৈতিক মন্দাই হোক, তাতে বিচলিত না হয়ে এই সুযোগ কাজে লাগানোর চেষ্টা করাই উত্কৃষ্ট পন্থা। অবশ্য চাইলেই তো ঝড়ের সময় আম কুড়ানোর সুযোগ কাজে লাগানো যাবে না।

এ জন্য ভালো কৌশল জানতে হবে এবং থাকতে হবে পর্যাপ্ত প্রস্তুতি। আমাদের ছোটোবেলায় দেখেছি, অনেক ছেলে-মেয়ে ঝড়ের সময় প্রতিটি আমগাছের দিকে ছুটেছে ঠিকই, কিন্তু একটি আমও সংগ্রহ করতে পারেনি। আবার যারা আম কুড়ানোর ভালো কৌশল জানত, তারা অনেক আম সংগ্রহ করতে পেরেছে। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও একই অবস্থা।

যাদের সঠিক কৌশল জানা আছে এবং পর্যাপ্ত প্রস্তুতি থাকে, তারাই অর্থনৈতিক মন্দার ঝড় থেকে ভালো সুবিধা নিতে পারে।
ছোটোবেলায় শেখা এই কথাটি এখন খুব বেশি প্রাসঙ্গিক মনে হয় যখন দেখি যে শুল্কহারের কারণে সৃষ্ট বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক ঝড়ে আমাদের দেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছিল, তা সম্ভবত হাতছাড়া হয়ে গেছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয়বারের মতো হোয়াইট হাউসে এসে নির্বিচারে উচ্চহারে শুল্ক আরোপ করে বিশ্বব্যাপী চরম অর্থনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি করে রেখেছেন। এই অস্থিরতার কারণে অনেক দেশ যেমন অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং ক্ষতির সম্মুখীন, তেমনি অনেক দেশের জন্য দেখা দিয়েছে কিছু সুযোগ। যেমন—কানাডা, মেক্সিকো, ইউরোপের অনেক দেশ মারাত্মক অসুবিধার মধ্যে পড়ে গেছে।

আবার যুক্তরাজ্য, আর্জেন্টিনা, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ার মতো কিছু দেশ বেশ সুবিধাও নিতে পেরেছে। এমনকি সম্প্রতি ট্রাম্প যে এশিয়া সফর করলেন, সেখানেও এ রকম কিছু সুযোগ সৃষ্টি হয়েছিল, যা কাজে লাগাতে পরেছে ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া ও ভারত।

ট্রাম্প নির্বিচারে বিভিন্ন দেশের ওপর উচ্চহারে শুল্ক আরোপ করলেও মূল লক্ষ্য হচ্ছে চীন। কেননা চীন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি, যার অবস্থান আমেরিকার পরেই। কিন্তু যদি দুই দেশের রাষ্ট্রীয় ঋণ বিবেচনায় নেওয়া হয়, তাহলে চীনের অর্থনীতি আমেরিকার ওপরেই থাকবে। কেননা আমেরিকার অর্থনীতি ৩১ ট্রিলিয়ন ডলার, আর চীনের অর্থনীতি ২০ ট্রিলিয়ন ডলার। কিন্তু আমেরিকার রাষ্ট্রীয় ঋণের পরিমাণ ৩৮ ট্রিলিয়ন ডলার, অথচ চীনের রাষ্ট্রীয় ঋণের পরিমাণ ১৯ ট্রিলিয়ন ডলার। এ কারণেই চীন আমেরিকার সবচেয়ে বড় মাথাব্যথা। চীন একদিকে সুপারপাওয়ার এবং অন্যদিকে বৃহৎ অর্থনীতি। ফলে আমেরিকা অন্যান্য দেশকে যেভাবে ডিল করবে, চীনকে সেভাবে মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। চীনের ক্ষেত্রে আমেরিকাকে যথেষ্ট কৌশলী হতে হয় এবং হয়েছেও তাই। বিভিন্ন দেশের ওপর উচ্চহারে শুল্ক আরোপ করে তাদের এক অস্থিরতার মধ্যে রেখে চীনের ওপর কৌশলী শুল্কহার ঠিকই বজায় রেখেছে। সম্প্রতি ট্রাম্পের এশিয়া সফরের সময় ট্রাম্প-শি সরাসরি আলোচনায় শুল্কহার ১০ শতাংশ কমিয়ে চীনের বেশির ভাগ পণ্যের ওপর শুল্কহার হ্রাস করে ৪৭ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে, যা অনেক দেশের চেয়ে বেশি। আর এখানেই আমেরিকার বাজারে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে অনেক দেশের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, যা ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া ও ভারত ধরতে পারলেও আমাদের দেশ পারেনি।

ট্রাম্পের উচ্চ শুল্কহারের কারণে সৃষ্ট বিশ্ব অর্থনীতির ঝড়ের সুযোগ কাজে লাগানোর জন্য বাংলাদেশ মোটেও প্রস্তুত ছিল না এবং সে রকম কৌশলও অবলম্বন করেনি। ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে আন্তরিকতা ও চেষ্টার হয়তো কমতি ছিল না। কিন্তু সরকারি তরফ থেকে যে ধরনের সহযোগিতা ও তৎপরতা থাকার কথা ছিল, সেটি আমরা লক্ষ করিনি। সরকারি তৎপরতা বলতে এমন নয় যে সরকার সবকিছু নিজে করবে। সরকার ব্যবসায়ীদের দিয়ে কাজটি করাবে। ব্যবসায়ীরা সামনে থাকবেন, আমেরিকার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করবেন, কৌশল নির্ধারণ করবেন এবং সে অনুযায়ী ব্যাবসায়িক চুক্তি সম্পন্ন করবেন। এসব কাজে সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও কর্তৃপক্ষ সব ধরনের সহযোগিতা প্রদান করবে। আমাদের দেশকে এ রকম উদ্যোগ নিতে দেখিনি। আজ পর্যন্ত দেখলাম না যে আমাদের তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা আমেরিকার ট্রেড বিশেষজ্ঞ, আলোচক ও এ সংক্রান্ত বিভিন্ন থিংকট্যাংকের সঙ্গে আলোচনা করেছেন।

ট্রাম্পের এশিয়া সফরকে কেন্দ্র করে আমেরিকার অনেক গুরুত্বপূর্ণ ট্রেড বিশেষজ্ঞ, ট্রেড আলোচক বা নেগোশিয়েটর এবং অনেক থিংকট্যাংক এশিয়ায় উপস্থিত থেকে আমেরিকায় পণ্য রপ্তানির বিভিন্ন কৌশল নিয়ে কাজ করেছে। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা এসব ব্যক্তি বা গ্রুপের সঙ্গে আলোচনা করেছেন, এ রকম খবর আমরা দেখিনি। আর ব্যবসায়ীরা এই উদ্যোগ নেবেন কীভাবে। এ রকম পদক্ষেপ নিতে হলে তো তাঁদের দেশের বাইরে গিয়ে সংশ্লিষ্ট পক্ষের সঙ্গে আলোচনা এবং দেনদরবার করতে হবে। কিন্তু বর্তমানে এই সুযোগ বেশ সীমিত। ব্যাবসায়িক প্রয়োজন তো দূরের কথা, অনেক ব্যবসায়ী নিজেদের চিকিৎসার জন্যও দেশের বাইরে যাওয়ার সাহস দেখান না। অথচ বিদেশের ব্যবসায়ী ও এ সংক্রান্ত বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা এবং সে অনুযায়ী কৌশল নির্ধারণ করতে পারলে ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ার মতো বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত এই সুযোগ কাজে লাগাতে পারত।

সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে, আমাদের দেশের তৈরি পোশাক শিল্প সৃষ্ট সুযোগ তো কাজে লাগাতেই পারেনি, উল্টো এই খাতের অস্তিত্বই হুমকির সম্মুখীন। গত বছর সরকার পরিবর্তনের পর সার্বিকভাবে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেশের তৈরি পোশাক খাত। অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে এবং আরো অনেক কারখানা বন্ধ হওয়ার পথে। লাখ লাখ শ্রমিক বেকার হয়ে গেছেন। আমেরিকার অনেক আমদানিকারক ক্রয় আদেশ দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে এবং অন্যত্র সরিয়ে নিতে শুরু করেছে। ফলে আগামী দিনে তৈরি পোশাক খাতের জন্য তেমন ভালো দিন তো নেই-ই, বরং আরো খারাপ অবস্থাই অপেক্ষা করছে। তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠনের নেতারা প্রকাশ্যে তাঁদের অসহায়ত্বের কথা জানিয়েছেন। তাঁরা এই খাতের শোচনীয় অবস্থার কথা তুলে ধরেছেন, যা স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে গুরুত্বসহকারে প্রকাশিত হয়েছে। তাঁদের উদ্বেগের মধ্যে রপ্তানি আদেশ না পাওয়া এবং অন্য দেশে চলে যাওয়া এই মুহূর্তে দেশের তৈরি পোশাক খাতের জন্য বড় ধরনের অশনিসংকেত।

একবার তৈরি পোশাকের রপ্তানি আদেশ অন্যত্র চলে গেলে, তা খুব সহজে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে না। বিষয়টি এই খাতের ব্যবসায়ীরা খুব ভালোভাবেই আঁচ করতে পেরেছেন এবং বেশ বিচলিতও হয়ে পড়েছেন। সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে, এই অনিশ্চয়তা শিগগিরই যে কেটে যাবে, তেমন লক্ষণও দেখা যাচ্ছে না। কারণ এই সংকটের মূলে আছে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং চরম বিভাজনের রাজনীতি। আগামী দিনে যে জাতীয় নির্বাচন হতে চলেছে, সেই নির্বাচনের মাধ্যমে যদি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরে না আসে এবং চরম রাজনৈতিক বিভাজন যদি দূর না হয়, তাহলে দেশের অর্থনীতির জন্য খারাপ দিনই অপেক্ষা করছে। আর এ রকম অবস্থায় দেশের তৈরি পোশাক খাতের ভবিষ্যৎ যে কী হবে, তা হয়তো এই মুহূর্তে কল্পনা করাও কঠিন।

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম