শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৮, বুধবার, ০৫ নভেম্বর, ২০২৫

ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি

গ্রিন সিগন্যাল বা সবুজ সংকেত শব্দ পুরনো হলেও কয়েক দিন ধরে রাজনীতিতে তা বেশ চলছে। নির্বাচনে মনোনয়ন প্রশ্নে তা হরদম ব্যবহার হচ্ছে। মনোনয়ন না পাওয়া মানে লাল বাতি। তার পরও দল থেকে বলা হচ্ছে, কোনো না কোনোভাবে তাদের পুষিয়ে দেওয়া হবে।

কোনো না কোনো বলতে দলীয় বা রাষ্ট্রীয় বিকল্প পদ-পদবি পাইয়ে দেওয়া, যা তাদের সবুজের স্বাদ দেবে। রাজনীতির বাজারে এমন সবুজের হাতছানির মাঝে দেশের ব্যবসায়ীরা সমানে লাল বাতির চোখরাঙানিতে আছেন! পান-সুপারি থেকে জাহাজ পর্যন্ত ছোট-বড় সব পর্যায়ের ব্যবসায়ীরাই গত প্রায় সোয়া বছর ধরে টানা অবর্ণনীয় আজাব-আহাজারিতে ভুগছেন। ঘুরে দাঁড়ানো দূরে থাক, সম্প্রতি কারো কারো টিকে থাকাও দায় হয়ে পড়ছে। এই মাস যেমন-তেমন সামনের মাসে কী হবে! এ দশায় তাদের দিনাতিপাত।

গত এক বছরে ২৫৮টি রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। বেশ কিছু যায় যায় দশায়। স্বাভাবিকভাবেই সেখানে কর্মহারা হয়েছেন অনেকে। আর বিনিয়োগের অপেক্ষায় থাকা শতাধিক প্রকল্প থমকে গেছে।
দেশি ব্যবসায়ীরা গলা খুলে বলছেন না বলে এ তথ্য বিদেশিদের অজানা থাকছে না। মানি লন্ডারিং, রাজস্ব ফাঁকি, ভূমি দখল, ঋণ জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাৎ, অবৈধ সম্পদ অর্জন ইত্যাদি ঢালাও অভিযোগে বিচারের আগেই বিচার। সাজাও দিয়ে ফেলা। পারলে স্ত্রী-সন্তানের সঙ্গে নাতিপুতিদেরও চরিত্র হননের কাজটি করে দেওয়া হচ্ছে। অভিযোগের সুনির্দিষ্ট তথ্য-প্রমাণ থাকলে কেবল ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নয়, আরো অনেক কিছুই জব্দ করা যায়। শক্ত বিচারের আওতায় নেওয়াও জরুরি।

কিন্তু সেই পথ না মাড়িয়ে মব সন্ত্রাসের মতো একতরফা ট্রায়ালে একদিকে বিনিয়োগকে মাঠে মারা হয়েছে, আরেকদিকে সামাজিক মান-সম্মান খাওয়ার বাকি রাখা হয়নি। এর অনিবার্য জেরে প্রায়ই ছোট-বড় কোনো না কোনো মিল-কারখানা, প্রতিষ্ঠান বন্ধের কুখবর। ছোটখাটো খবরগুলো গণমাধ্যমে আসে না। বেকারত্বের বোঝা বৃদ্ধির বিষয়টি তাৎক্ষণিক বিবেচনায়ও আসে না। এমনিতেই দেশজুড়ে বেকারের মিছিল। বেহিসাবে বেকারের সংখ্যা। তার ওপর যোগ হচ্ছে নতুন বেকারের সারি।

বেকারত্বের এই হটস্পটে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকটে আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের নির্ধারিত সময় রক্ষা করতে না পারায় পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে। একটু গর্ব করার মতো অবস্থায় শুধু রেমিট্যান্স। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর রেমিট্যান্স প্রবাহে ব্যাপক সাড়া পড়ে। প্রতি মাসেই বাড়তি রেমিট্যান্স আসছে। এর সঙ্গে আড়াই শতাংশ প্রণোদনা দেওয়ার কারণেও রেমিট্যান্সে ইতিবাচক ধারা অব্যাহত রয়েছে। সেখানেও করের খড়্গ চাপাতে লাল চোখ ফেলেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। যত দূর জানা গেছে, সরকার তা আমল দিচ্ছে না। কিন্তু আইএমএফ থেমেছে বা প্রস্তাব সরিয়ে নিয়েছে বলে খবর নেই। তারা কিছুতে একবার চোখ ফেললে তা সরায় না। কার্যকর করার অপেক্ষায় থাকে। সেখানে ব্যবস্থা বলতে শ্রমশক্তি রপ্তানি বাড়ানো। এ নিয়ে হাঁকডাক চলেছে। কিন্তু গর্জনদৃষ্টে বর্ষণ আসেনি। পুরনো শ্রমবাজারের যে হাল ছিল সেটা আরো সংকুচিত। 

পঁচিশ সালের প্রথম ছয় মাসে শ্রমিক রপ্তানি আগের বছরের এই সময়ের তুলনায় ২৩ শতাংশ কমেছে। জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, রুমানিয়া, ক্রোয়েশিয়া, পোল্যান্ড নতুন বাজার খোলার উদ্যোগ নিলেও অগ্রগতি নেই। বরং পিছিয়েছে। লাল দশা পুঁজিবাজারেও। অর্থনীতির ভঙ্গুর চিত্র দৃশ্যমান। পুঁজিবাজারকে বলা হয় কোনো দেশের অর্থনীতির আয়না। আধুনিক বিশ্বে শেয়ারবাজার যেকোনো দেশের অর্থনীতির হৃত্স্পন্দন। কেবল দেশে নয়, বিদেশিরাও ওই আয়নায় দেশটির অর্থনীতির ভাব-নমুনা দেখে। সেখানেও লাল বাতির ছটায় বিবর্ণতা। তালিকাভুক্ত ২১টি খাতেই লাল বাতি।

মাঝেমধ্যে কয়েকটি খাতে সবুজ বাতির ছায়া পড়লেও স্থায়িত্ব নেই। লাল ফিরে ফিরে আসে বারবার। সূচকের মাথায় অদৃশ্য অবস্থান থেকে গার্ডার বা ‘বিয়ারিং প্যাড’ ফেলে দেওয়া হয়। এর আঘাতে ১৬ লাখেরও বেশি বিনিয়োগকারী সর্বস্ব খুইয়ে বাজারছাড়া! ১৬ লাখ বিনিয়োগকারী এখনো বাজারে আছেন জীবন্ত লাশের মতো। রাষ্ট্রের অর্থনীতির মেরদণ্ড পুঁজিবাজারকে বেহালে রেখে, ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীদের অবিরাম দূরে ঠেলে বদনামে ডুবিয়ে রেখে সেই চেষ্টায় সাফল্য আশা করা কতটা ফলদায়ক, তার উত্কৃষ্ট উদাহরণ গত বছরখানেকের বাংলাদেশ। 

প্রকাশ্যেই প্রায় সব খাতে এমন খরা আগামীর বাংলাদেশের জন্য বড় রকমের লাল সংকেত। দেশের অর্থনৈতিক এ ভঙ্গুরতার মধ্যেই দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি এমনিতেই নাজুক। বিভিন্ন দাবিদাওয়ায় সড়ক-মহাসড়ক বন্ধ করে আন্দোলন হচ্ছে প্রতিদিন। এ নিয়ে কেবল অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা নন, সাধারণ মানুষও উদ্বিগ্ন। নির্বাচিত সরকার এলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে—এ আশাবাদের সমান্তরালে হতাশাও কম নয়। ব্যবসা-বাণিজ্যসহ অর্থনীতিতে যে বন্ধ্যত্ব ভর করেছে, তার জের কিভাবে কাটবে? অথবা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না কাটলে স্বাভাবিকতার আশা কতটা পূরণ হবে?

চারদিকে নতুন করে সমানে বায়নানামা। দাবির মহোৎসব। এর মধ্যে যাঁরা বড় বড় অফিসে কলম চালান, ক্ষমতাধর—তাঁদের দাবিগুলো পূরণ হয়ে যাচ্ছে তুলনামূলক সহজেই। বাকিরা রাস্তায় লাঠিপেটা খাচ্ছেন। ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা না পারছেন রাস্তায় নামতে বা কলমবিরতি করতে, না পারছেন ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে। দীর্ঘদিনের শ্রমে-ঘামে বনেদ তৈরি করা ব্যবসায়ীদের এই কষ্টের কথা প্রকাশ করা কঠিন। কারো কারো জন্য জিন্দা মরে যাওয়ার মতো। একদিকে অনবরত লোকসান, হয়রান; তার ওপর অপমান ব্যবসায়ীমহলের মাঝে ক্ষত তৈরি করেছে, যার জেরে দেশি বিনিয়োগ লাটে উঠেছে আর বিদেশি বিনিয়োগ থেকেছে আওয়াজে। সরকার দেশি ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রবিশেষে ভিলেন করেই রেখেছে। 

ব্যাংক হিসাব জব্দের নমুনায় শেখ হাসিনার পিয়ন জাহাঙ্গীর-কামরুন্নাহার দম্পতির লেভেলে নামিয়ে আনার কুপ্রবণতার শিকার কয়েক ব্যবসায়ী। ব্যবসা-বিনিয়োগ, নিয়োগ তথা কর্মসংস্থান তৈরি করে দেশের অর্থনীতির শিরায় রক্ত সঞ্চালনকারীদের একদিকে সোহাগ করে ‘রিয়েল হিরো’ নামে ডাকা, আরেকদিকে বানানো হচ্ছে ভিলেন। বিনিয়োগ বাড়িয়ে অর্থনীতির ধমনিতে নাড়া দেওয়ার আহ্বানের সমান্তরালে আরোপ হচ্ছে বিনিয়োগবিরোধী অ্যাকশন। সাংঘর্ষিক বা ডাবলস্ট্যান্ডার্ডের শিকার ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা না পারছেন চিৎকার করে কাঁদতে, না পারছেন অবিরাম সইতে।

একজন ব্যবসায়ীকে ব্যবসায়ে লোকসান করলেও কর দেওয়ার বাধ্যবাধকতা আছে। ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীদের একটা সাধারণ আকাঙ্ক্ষা ও চাহিদা হচ্ছে তাঁদের রাজনীতিমুক্ত রাখা। নিশ্চিন্তে ব্যবসায় মনোযোগী থাকতে দেওয়া। সেই সঙ্গে গুরুতর অভিযোগে জড়িত থাকলে তাঁদের বিচার নিশ্চিত অবশ্যই করতে হবে। তা ব্যবসা বা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ বা উৎপাদনের চাকা বন্ধ করে নয়। তা সমাজে তাঁদের মান-সম্মান নিয়ে বেঁচে থাকার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার মতো। ব্যবসায়ীদের কাছে বিষয়টি অর্থনৈতিকভাবে হয়রানিমূলক, সামাজিকভাবে চরম নিপীড়নমূলক। হিংসাত্মকও। লাজশরমে ব্যবসা-বাণিজ্য গুটিয়ে কোনো কোনো ব্যবসায়ী না পারতে প্রকাশ্যে বেরও হন না। নতুন বিনিয়োগ দূরে থাক, এত দিনে করা বিনিয়োগ রক্ষা নিয়েও পেরেশানিতে অনেকে। লজ্জাশরমে তা প্রকাশও করতে পারছেন না। 
ব্যবসা-বিনিয়োগে সংকটের পর সংকটে নিস্তব্ধ হয়ে থাকা ছাড়া যেন তাঁদের উপায়ও নেই। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর একদিকে যেমন বেশ কিছু শিল্প-কারখানা বন্ধ হয়েছে, আবার সম্ভাবনাময় অনেক শিল্প-কারখানাও অর্থাভাবে ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। অর্থায়ন সংকট, ঋণ সহায়তা, সুদহার বৃদ্ধিও ব্যবসায়ীদের অনেকের ঘুম হারাম করে দিয়েছে। বিশ্বের কোনো বিনিয়োগকারীই এমন অনিশ্চয়তায় থাকতে চান না। তার ওপর অসম্মানিত হতে থাকা দুর্ভাবনার। যে পরিবেশ-পরিস্থিতিতে একটা দেশে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার হয়, বিনিয়োগ বাড়ে, কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়-সেটা নেই, এ কথা স্পষ্ট করে বলার অবস্থা অনেক ব্যবসায়ীরই নেই। বিদেশি ব্যবসায়ীরা তুলনামূলক সাহসী। সীমাবদ্ধতাও কম।

ব্যাপক বিনিয়োগ, গতিময় ব্যবসা, চাঙ্গা পুঁজিবাজার, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বৃদ্ধিসহ সম্ভাবনার দরজা-জানালা খোলা রাখা সরকারকে মোটাদাগে বাজেট সহায়তাও দিতে পারে। তখন বাজেট সহায়তার জন্য বিশ্বব্যাংক, এডিবির কাছে এত ধরনা দিতে হবে না। বিনিয়োগ থাকলেই না কর, কর আদায়, নিয়োগ, ফ্যাক্টরি স্থাপন, যন্ত্রপাতি আমদানির পর্ব। স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের চেয়ে এসংক্রান্ত তথ্যসাবুদ আরো বেশি থাকে বিদেশিদের কাছে। নিজ গরজেই তা জোগাড় রাখেন তারা। দেশি আর বিদেশি সব বিনিয়োগকারীই উচ্চ সুদ, বিদ্যুৎ, জ্বালানি, পরিবহন ব্যয়, রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে মাপেন একই পাল্লায়। 

সামনে আরো কী অপেক্ষা করছে, মালিকদের ভাবনায় অকুলান। কারখানা চালু রাখা, অর্ডার নেওয়া, কাঁচামাল কেনা, গ্যাস-বিদ্যুৎ বিল নিয়ে অন্ধকার দেখছেন তাঁরা। এখনো বেকার না হওয়া শ্রমিকরা আতঙ্কে। প্রায় একই স্কেলে নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশে দুঃশাসকের পতনসহ রাজনৈতিক পটপরিবর্তন। ঘটনাপ্রবাহ কাছাকাছি। কিন্তু শাসনতন্ত্রের ধারাবাহিকতায় নেপাল-লঙ্কার সঙ্গে ব্যাপক তফাত বাংলাদেশের। বাংলাদেশের মতো সংস্কার, ঐকমত্য, মব-গুজব, আন্দোলনকারী ফ্রন্ট ফিগারদের নানা ক্রিয়াকর্মের ক্যারিকেচার না থাকায় শঙ্কিত হতে হয়নি সেখানকার ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীদের। হতে হচ্ছে না অপমানিত-লাঞ্ছিত। নিরর্থক ডাকাডাকি করতে হয় না বিদেশি বিনিয়োগকারীদের।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা