শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৪, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫

মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়

ড. আনোয়ারউল্লাহ চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়

কথায় বলে, শিক্ষা হচ্ছে জাতির মেরুদণ্ড। মেরুদণ্ডহীন মানুষ যেমন স্বাভাবিকভাবে দাঁড়াতে পারে না, মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া একটি জাতিও মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে না। পৃথিবীতে এমন একটি দেশ বা জাতির উদাহরণ দেওয়া যাবে না, যারা শিক্ষার ওপর যথাযথ গুরুত্ব না দিয়ে টেকসই উন্নয়ন অর্জন করতে সমর্থ হয়েছে। তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর দারিদ্র্য এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে পিছিয়ে থাকার প্রধান কারণ হচ্ছে এসব দেশ উন্নয়নের বিভিন্ন পর্যায়ে গুণগত মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে যথাযথ গুরুত্ব দেয়নি।

জাতিসংঘের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ইউনেসকোর মতে, কোনো দেশে মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে হলে মোট জিডিপির অন্তত ৬ শতাংশ শিক্ষা খাতে বরাদ্দ দেওয়া প্রয়োজন। বরাদ্দকৃত এই অর্থের বেশির ভাগই শিক্ষার মানোন্নয়ন ও গবেষণার কাজে ব্যয় করতে হবে। বাংলাদেশে শিক্ষা খাতে বাজেট বরাদ্দের পরিমাণ জিডিপির ২ শতাংশেরও কম। বরাদ্দতকৃত এই বাজেটের একটি বড় অংশই অবকাঠামোগত উন্নয়নে ব্যয়িত হয়।

ফলে শিক্ষার মানোন্নয়ন ও গবেষণার কাজের জন্য অর্থ সংকুলান করা সম্ভব হয় না। এমন অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আছে, যেখানে গবেষণার জন্য নির্দিষ্টভাবে কোনো অর্থই বারদ্দ করা হয় না। ফলে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থার মান ক্রমেই উদ্বেগজনকভাবে নিম্নমুখী হচ্ছে।
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়শিক্ষার মানোন্নয়নের জন্য এর আগে বেশ কয়েকটি কমিশন গঠন করা হলেও তারা যে সুপারিশ করেছে, তা বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি।

আমরা যারা শিক্ষাক্ষেত্রে কাজ করছি, তাদের প্রত্যাশা ছিল অন্তর্বর্তী সরকার হয়তো নির্মোহভাবে শিক্ষা খাতে বিরাজমান সমস্যা চিহ্নিতকরণ ও তা সমাধানের উদ্যোগ নেবে। কিন্তু তা হয়নি। বিভিন্ন খাতের প্রকৃত অবস্থা জানা এবং সমস্যা সমাধানের জন্য সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে বেশ কয়েকটি কমিশন গঠন করা হয়েছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও শিক্ষা খাতের সমস্যা চিহ্নিতকরণ ও তা সমাধানের জন্য কোনো কমিশন গঠন করা হয়নি। এর অর্থ কি এই যে অন্তর্বর্তী সরকারের দৃষ্টিতে বাংলাদেশের শিক্ষা খাতে কোনো সমস্যা নেই? শিক্ষা খাতের প্রতি রাষ্ট্রীয়ভাবে এই অবহেলা ভবিষ্যতে জাতির জন্য মারাত্মক বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।

যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষাবিষয়ক আন্তর্জাতিক মানের সাময়িকী টাইমস হায়ার এডুকেশন (টিএইচই) ওয়ার্ল্ড ইউনিভাসিটি র‌্যাংকিং ২০২৬-এ বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ৮০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের যে তালিকা প্রকাশ করেছে, তাতে বাংলাদেশের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নামও স্থান পায়নি। প্রকাশিত তালিকায় ভারতের ২৭টি এবং পাকিস্তানের আটটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে দেশে প্রাইভেট ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেলেও শিক্ষার মানোন্নয়ন ঘটেনি, বরং শিক্ষার মান দিন দিনই অবনতির দিকে যাচ্ছে। সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশের শিক্ষার মানের কতটা অবনতি ঘটেছে, তার প্রমাণ পাওয়া যায় বিশ্বব্যাংকের হিউম্যান ক্যাপিটাল ইনডেক্স ২০২০ থেকে। এতে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশে ১০ বছর দুই মাস শিক্ষাজীবন শেষে অর্থাৎ একাদশ শ্রেণিতে ওঠার পর একজন শিক্ষার্থী যে জ্ঞান অর্জন করছে, তা আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী ষষ্ঠ শ্রেণির একজন শিক্ষার্থীর সমান। প্রাথমিক শিক্ষা দপ্তরের ২০২২ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রাথমিক শিক্ষা শেষে একজন শিক্ষার্থী মাতৃভাষা বাংলায় অর্ধেক দক্ষতা অর্জন করতে পারেনি। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় বিজ্ঞান ইউনিটে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৯৪ শতাংশই অকৃতকার্য হয়। কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটে ভর্তীচ্ছু পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ৯০ শতাংশের বেশি শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হতে পারেনি। উল্লিখিত দুটি ইউনিটের পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী এসএসসি ও এইচএসসিতে জিপিএ ৫ পাওয়া এক লাখ ২১ হাজার শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হতে পারেনি। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ২০২৩ সালের প্রতিবেদন মোতাবেক, ৫৩টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ২১টিতে ১৭১ জন ছাত্রীসহ ৬৩৩ জন বিদেশি শিক্ষার্থী ছিল। আগের বছর বিদেশি শিক্ষার্থী ছিল ৬৭০ জন। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে বিদেশি শিক্ষার্থী কমেছে ৩৭ জন। ২০২৩ সালে একডেমিক কার্যক্রম পরিচালনকারী ১০৩টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৩২টিতে বিদেশি শিক্ষার্থী ছিল ৮২৬ জন। ২০২২ সালে এসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল এক হাজার ৮৭। যেহেতু প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে গুণগত মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা যাচ্ছে না, তাই উচ্চ পর্যায়ে প্রখর মেধাসম্পন্ন শিক্ষার্থী আসছে না। বিষয়টি অনেকটা এই রকম-বাঁধের উজানে যদি কেউ পানি ঘোলা করে, তাহলে ভাটিতে ঘোলা পানিই প্রবাহিত হবে। তাই শিক্ষা সংস্কারের কাজটি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায় থেকেই শুরু করতে হবে।

আমি দীর্ঘদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার সঙ্গে যুক্ত থেকে উচ্চশিক্ষার মানের অবনতির বিষয়টি নিবিড়ভাবে প্রত্যক্ষ করার সুযোগ পেয়েছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ইতিহাস এ দেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে জড়িত। ১৯০৫ সালে ব্রিটিশ শাসকরা বাংলা নামক বৃহৎ প্রদেশটিকে ভাগ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এই উদ্যোগটি বঙ্গভঙ্গ নামে ইতিহাসে খ্যাত। বঙ্গভঙ্গের ফলে এই অঞ্চলের মুসলমানদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের চমৎকার সুযোগ হয়। কিন্তু কংগ্রেস নেতারা বঙ্গভঙ্গের তীব্র বিরোধিতা করে আন্দোলনের সূচনা করেন। যুগান্তর ও অনুশীলন সমিতির ব্যানারে তাঁরা সশস্ত্র বিপ্লব শুরু করেন। এক পর্যায়ে ইংরেজ সরকার ১৯১১ সালে বঙ্গভঙ্গ রদ করে। এতে এই অঞ্চলের মুসলমানরা ক্ষুব্ধ হয়। মুসলমানদের সন্তুষ্ট করার জন্য ইংরেজ সরকার ঢাকায় একটি আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেয়। ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই সর্বাবস্থায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার গুণগত মান রক্ষার জন্য চেষ্টা চালানো হয়। ফলে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। শিক্ষার গুণগত মানের কারণে একসময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ‘প্রাচ্যের অক্সফোর্ড’ হিসেবে খ্যাতি অর্জন করে।

কিন্তু স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সর্বস্তরে শিক্ষার মানের অবনতি শুরু হয়। স্বাধীনতার পর সর্বস্তরে বাংলা ভাষা প্রচলনের নামে ইংরেজি শিক্ষার প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শন করা শুরু হয়। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা কার্যক্রমে ইংরেজি ভাষার প্রতি তেমন গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। ফলে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যেসব শিক্ষার্থী আসত, ইংরেজি ভাষায় তাদের দক্ষতা থাকত একেবারেই কম। উচ্চশিক্ষা পর্যায়েও বাংলা ভাষায় শিক্ষা কার্যক্রম চালুর সিদ্ধান্ত হয়, কিন্তু বাংলা ভাষায় শিক্ষাদানের মতো উপযুক্ত এবং পর্যাপ্ত বইয়ের জোগান আমরা নিশ্চিত করতে পারিনি। বাংলা একাডেমি থেকে ইংরেজি বই অনুবাদের একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হলেও তা সঠিকভাবে চলেনি। ইংরেজি ভাষার প্রতি অবহেলা এবং বাংলা ভাষায় পর্যাপ্ত পরিমাণ মানসম্পন্ন বইয়ের জোগান নিশ্চিত করতে না পারার কারণে শিক্ষার্থীরা আন্তর্জাতিক জ্ঞানভাণ্ডার থেকে পিছিয়ে পড়ে। মাধ্যমিক পর্যায়ে পাসের হার বাড়ানোর প্রতি যতটা গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে, ঠিক ততটাই অবজ্ঞা করা হয়েছে শিক্ষার গুণগত মান রক্ষার ক্ষেত্রে।

প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থায় যারা উচ্চশিক্ষা অর্জন করছে, তারা কর্মক্ষেত্রে গিয়ে প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছে না। স্বাধীনতার পর দেশের শিক্ষাঙ্গনে ছাত্ররাজনীতির নামে দলীয় রাজনীতির লেজুড়বৃত্তি শুরু হয়। ছাত্ররা রাজনীতি করবে, এতে দোষের কিছু নেই। কারণ ছাত্রাবস্থায় রাজনীতি না করলে ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব গড়ে উঠবে না। ছাত্ররাজনীতির উদ্দেশ্য হবে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের চেষ্টা চালানো। কিন্তু ছাত্ররাজনীতির নামে জাতীয় রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করা কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। ছাত্ররাজনীতি এখন অনেকটাই সন্ত্রাসনির্ভর এবং অবৈধ অর্থ অর্জনের হাতিয়ারে পরিণত হয়েছে। ছাত্রনেতাদের অনেকেই রাজনীতির ময়দানে এসে কোটি টাকার মালিক বনে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়।

শুধু ছাত্ররাজনীতিই নয়, শিক্ষকরাও এখন দলীয় রাজনীতির চর্চা করছেন। দলীয় রাজনীতিচর্চার নামে এখন শিক্ষকদের অনেকেই ক্ষমতাসীন সরকারের তোষামোদে ব্যস্ত। পদোন্নতি ও বিভিন্ন প্রশাসনিক পদে অধিষ্ঠিত হওয়ার ক্ষেত্রে দলীয় আনুগত্যকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। বেসরকারি খাতে যেসব বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হয়েছে, তাতে অভিজ্ঞ শিক্ষকের অভাব রয়েছে। তারা সাধারণত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিয়ে থাকে। যাঁরা খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে কোনো প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন, তাঁদের বেশির ভাগই মূল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদানের ক্ষেত্রে অমনোযোগী হয়ে পড়ে। এতে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মানের অবনতি ঘটছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মাঝে আগে গবেষণা করার যে প্রবণতা প্রত্যক্ষ করা যেত, এখন তেমনটি লক্ষ করা যায় না।

অন্তর্বর্তী সরকার চাইলে এখনো শিক্ষা কমিশন গঠন করে শিক্ষাঙ্গনের সমস্যা চিহ্নিতকরণ ও তা সমাধানের জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারে। দীর্ঘদিন শিক্ষা এবং এতদসংশ্লিষ্ট খাতে যাঁরা যুক্ত ছিলেন, তাঁদের মধ্য থেকে উপযুক্ত ব্যক্তি, জাতীয় পর্যায়ে যাঁদের গ্রহণযোগ্যতা আছে, তাঁদের সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী শিক্ষা কমিশন গঠন করা যেতে পারে। এই মুহূর্তে শিক্ষা কার্যক্রমের মানোন্নয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা না হলে জাতি হিসেবে আমাদের চরম মূল্য দিতে হবে। মনে রাখতে হবে, শিক্ষা হচ্ছে সবচেয়ে মূল্যবান ভবিষ্যৎ বিনিয়োগ। উপযুক্ত শিক্ষা নিশ্চিত করা না গেলে জাতি কখনোই টেকসই আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন অর্জন করতে পারবে না।

বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা একজন শিক্ষার্থীর জন্য কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা দিতে পারছে না। উচ্চশিক্ষিতদের এক-তৃতীয়াংশ বেকার। উচ্চশিক্ষিত একজন মানুষ বেকারত্বের জ্বালা বয়ে বেড়াবে, এটি কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। সব শিক্ষার্থীকেই সরকারি চাকরি করতে হবে এমন কোনো কথা নেই। শিক্ষা গ্রহণের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে একজন মানুষের সুপ্ত সম্ভাবনার বিকাশ ঘটানো, যা ব্যবহার করে সে ভবিষ্যতের স্বপ্ন রচনা করবে। মাধ্যমিক পর্যায় থেকে যদি কারিগরি শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়, তাহলে একজন শিক্ষার্থী জীবনের এক পর্যায়ে আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে নিতে পারবে।

প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে মানবিক গুণাবলিসম্পন্ন হতে হবে। তাদের প্রধান লক্ষ্য হতে হবে জ্ঞানার্জন। শিক্ষার প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে মানুষের ভেতরের গুণাবলিকে বিকশিত করার মাধ্যমে উদার জাতি গঠনে কার্যকর অবদান রাখা। শিক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে এ ব্যাপারে সচেতন ও সতর্ক থাকতে হবে। অস্থির ও নৈরাজ্যমূলক পরিবেশে শিক্ষা কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে চলতে পারে না। আর জাতি যদি উপযুক্ত শিক্ষায় শিক্ষিত না হয়, তাহলে আমাদের জাতীয় জীবনে অন্ধকার নেমে আসতে পারে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম