শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১০, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি

মাহবুব আলম
অনলাইন ভার্সন
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি

অনেকটা বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো ঘটনা ঘটেছে নেপালে। জেন-জির বিক্ষোভের মুখে মাত্র ২৭ ঘণ্টায় সরকারের পতন ঘটেছে। এ ঘটনা সারা দুনিয়ায় তোলপাড় সৃষ্টি করেছে। এই ঘটনাকে অনেকে শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশের ছাত্র বিক্ষোভের সঙ্গে তুলনা করছে। কিন্তু বিষয়টি আসলে তা নয়। শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশের বিষয়টি ছিল স্বৈরতন্ত্র হটানোর, দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি ঠেকানোর। বিষয়টি ছিল বিরোধীদের প্রতি ব্যাপক দমন-পীড়ন, নির্যাতনের প্রতিবাদ আর গুম-হত্যার বিরুদ্ধে দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ। কিন্তু নেপালে বিষয়টি একেবারে ভিন্ন।

সে দেশে সিন্দাবাদের দৈত্যের মতো জনগণের ঘাড়ে ফ্যাসিবাদ জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসেনি। সে দেশে অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচনেই সরকার গঠিত হয়েছিল। শুধু তা-ই নয়, নির্বাচনের মাধ্যমে নিয়মিত সরকার পরিবর্তনের সংস্কৃতিও চালু ছিল। এমনকি কোনো নির্বাচনেই পরাজিত পক্ষ কারচুপির অভিযোগ করেছে, তা-ও শোনা যায়নি। তবে যা হয়েছে, তা হলো রাজনৈতিক অস্থিরতা, ঘন ঘন সরকার বদল। ফলে উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হয়েছে। বেকারত্ব বেড়েছে। এই পরিস্থিতির মধ্যে সরকার হঠাৎ করে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউবসহ ২৬টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করে দেওয়ায় তরুণ প্রজন্ম রাস্তায় নেমে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। সরকারের উদ্দেশ্য ছিল অরাজকতা, গুজব ও সামাজিক বিভাজন ঠেকানো।

সরকারের সেই উদ্দেশ্যটি প্রত্যাখ্যান করে তরুণ প্রজন্ম অভিযোগ করে বসল, সরকার নিজেদের দুর্নীতি, ব্যর্থতা ঠেকাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করেছে। তাই তারা সরকারের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে সরকারের পদত্যাগের দাবিতে দেশব্যাপী বিক্ষোভের ডাক দেয়। মনে রাখতে হবে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যুবসমাজের কাছে শুধু বিনোদনের মাধ্যম নয়, এটি এখন তাদের আয়-রোজগারেরও মাধ্যম। এই মাধ্যম ব্যবহার করে চাকরির সন্ধান, শিক্ষা কার্যক্রমসহ নানা রকম বিষয়ে সুবিধা গ্রহণ করে যুবসমাজ। সেই সঙ্গে আছে পরস্পর যোগাযোগ। তাই এই নিষেধাজ্ঞাকে যুবসমাজ তাদের কণ্ঠরোধ বলে মনে করে। তাই হাজার হাজার তরুণ রাজধানী কাঠমাণ্ডুসহ দেশের বিভিন্ন শহরের রাস্তায় নেমে পড়ে।

তারা নেমে পড়ে সামাজিক মাধ্যমে নেপো কিডস ও নেপো বেবি হ্যাশ ট্যাগ করে। এই নেপো কিডস ও নেপো বেবি হচ্ছে স্বজনপ্রীতি। যেসব যুবক-যুবতি নিজেদের যোগ্যতা নয়, মা-বাবা, আত্মীয়র পরিচয়ে তাদের প্রভাবের সুযোগ-সুবিধা ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠা পায়, তাদের বোঝায়। এটি অনস্বীকার্য যে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের মতো নেপালেও রাজনীতিক ও প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সন্তান ও আত্মীয়রা বিশেষ সুবিধাভোগী। তাদের অনেকেই সম্পদশালী ও বিলাসবহুল জীবন যাপন করে, যা তরুণসমাজকে বিক্ষুব্ধ করে তোলে।

অন্যদিকে হামি নেপাল, যার অর্থ আমরা নেপাল নামের একটি মার্কিন স্বার্থসংশ্লিষ্ট এনজিও বিক্ষোভের আগুনে ঘি ঢালে। ফলে আগুন দাউদাউ করে জ্বালে ওঠে। এমনিতে নেপাল একটি গরিব দেশ। ল্যান্ডলক এই দেশটির অর্থনীতি ও বাণিজ্যের বড় অংশ ভারতের ওপর নির্ভরশীল। রাজনীতিতেও ভারতের প্রভাব দীর্ঘদিনের, সেই রাজার আমল থেকে। সাম্প্রতিক সময়ে, বিশেষ করে রাজতন্ত্রের অবসান ও নেপালে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পর থেকে ভারতের কর্তৃত্ব বা দাদাগিরি অনেকটাই কমে আসে।

২০০৮ সালের পর থেকে নেপালে কোনো না কোনো কমিউনিস্ট পার্টি সরকার গঠন করেছে। কখনো যৌথভাবে, কখনো এককভাবে। সেই সরকারগুলো প্রতিবেশী চীনের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের পদক্ষেপ নেয়, শুরু হয় চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ বা বিআরআই। ফলে চীন নেপালে সড়ক, রেলপথ ও জলবিদ্যুৎসহ বিভিন্ন প্রকল্পে বিনিয়োগ করে। অন্যদিকে নেপাল চীনের সঙ্গে একাধিক সড়ক নির্মাণ করে দুই দেশের যোগাযোগ সহজ ও দ্রুত করে। এতে ক্ষুব্ধ ভারত বিভিন্ন সময় ভারত-নেপাল সীমান্ত বন্ধ করে নেপালের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য ব্যাহত করে। দুই দফায় কয়েক মাস ভারত নেপালের সীমান্ত বাণিজ্য পথ অবরোধ করে রাখে। এতে পরিস্থিতি এমন হয় যে নেপালের সব জ্বালানি তেল শেষ হয়ে যায়। এর অবশ্যম্ভাবী ফল হিসেবে নেপালের ভেতর বাস, ট্রাকসহ সব যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দ্রব্যমূল্য অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পায়। কারণ সব পণ্য আকাশপথে আমদানি করা হলেও প্রত্যন্ত অঞ্চলে সময়মতো পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়নি। এর ওপর গোদের ওপর বিষফোড়া হিসেবে নেপালের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সাম্প্রদায়িকতা আমদানি করা হয়। বলা হয়, নেপাল ঐতিহাসিকভাবে হিন্দু রাষ্ট্র, একে হিন্দু রাষ্ট্রই রাখতে হবে।

উল্লেখ্য, রাজতন্ত্রের পতনের পর নেপালের নতুন সংবিধানে নেপালকে হিন্দু রাষ্ট্রের পরিবর্তে ধর্মনিরেপেক্ষ রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা দেওয়া হয়। এ সময় ভারতের পক্ষ থেকে তীব্র আপত্তি তোলা হয়। ভারতের হিন্দুত্ববাদী বিভিন্ন দল ও সংগঠন এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়। এর পাশাপাশি ভারতের মধ্যে নেপালে রাজতন্ত্রের পক্ষে ব্যাপক প্রচার অভিযান শুরু হয়। এমনকি রাজতন্ত্র ফিরিয়ে আনার পক্ষে ব্যাপক বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। এখানে একটি বিষয় বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে শিক্ষাদীক্ষায় পিছিয়ে থাকা অনগ্রসর সামন্ততান্ত্রিক ভূস্বামী প্রভাবিত দেশের এক শ্রেণির মানুষের মধ্যে রাজভক্তি আছে। এই রাজভক্তির পেছনেও রয়েছে ধর্ম। নেপালের জনগণের বিশ্বাস যে নেপালের রাজা হলেন ভগবান বিষ্ণুর অবতার। তাই তারা রাজাকে ভগবানরূপে মান্য করে। এই বিষয়টিও উসকে দেওয়া হয় কয়েক বছর ধরে।

ভারত যা বলে, নেপাল তা-ই করে। ১৯৬২ সালে চীনের সঙ্গে যুদ্ধে ভারতের শোচনীয় হারের পর ভারত তার সেনাবাহিনীর মাউন্টেন ব্রিগেডের প্রশিক্ষণের জন্য নেপালের কালাপানিতে বিশেষ প্রশিক্ষণ ক্যাম্প করে। এটি তৎকালীন রাজা মহেন্দ্র বীর বিক্রম শাহর অনুমতি নিয়েই করে। কিন্তু এটি নেপালের জনগণের কাছে গোপন রাখা হয়। এই ঘটনার দীর্ঘ সময় পর ২০০০ সালে প্রধানমন্ত্রী গিরিজা প্রসাদ কৈরালার শাসনামলে পার্লামেন্টে এই বিষয়টি প্রথম ফাঁস করেন নেপালের কমিউনিস্ট পার্টি সিপিএনের নেতা সিপি মাইনালি। সেই সঙ্গে তিনি এ বিষয়ে সরকারের বিবৃতি দাবি করেন। কিন্তু সরকার এ বিষয়ে কোনো বিবৃতি প্রদানে অস্বীকৃতি জানায়।

নেপালের ক্ষমতায় পালাবদলের পর, বিশেষ করে কমিউনিস্টরা সরকার গঠনের পর এ বিষয়ে ভারতের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা হয়। কিন্তু ভারত ওই অঞ্চলকে নিজেদের দাবি করে। এ নিয়ে নেপালে ব্যাপক তোলপাড় হয়। এক পর্যায়ে নেপাল সরকার তার দেশের নতুন মানচিত্র প্রকাশ করে ভারতের দখলকৃত অঞ্চল নেপালের ভেতর দেখিয়ে। শুধু তা-ই নয়, ওই মানচিত্র অনুমোদনের জন্য জাতিসংঘেও প্রেরণ করে। আর তাইতো সরকার পতনের পর পদচ্যুত প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি বলেছেন, ভারতবিরোধিতার কারণেই ক্ষমতা হারাতে হয়েছে।

এ থেকে এটি স্পষ্ট যে নেপালে জেন-জির বিক্ষোভে নয়, নেপালে সরকার পতন এক দীর্ঘ চক্রান্তের ফল। এই পতনের পেছনে জেন-জির বিক্ষোভ নিমিত্ত মাত্র। তাই এই সরকার পতনে কোনোমতেই দুর্নীতি, বেকারত্বকে দায়ী করা যাবে না। এই সরকার পতনের পেছনে রয়েছে এক ভূ-রাজনীতি। আর এই ভূ-রাজনীতিতে ইন্ধন দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। কারণ নেপাল যে ধীরে ধীরে চীনের দিকে ঝুঁকে যাচ্ছে, এটি ভারতের মতো যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষেও মেনে নেওয়া কঠিন।

যা হোক, নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। সরকারের প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কার্কি আগামী বছরের মার্চে নতুন নির্বাচনের ঘোষণা দিয়ে বলেছেন, তিনি দুর্নীতির তদন্ত করবেন। এটি নেপালের জনজীবনের জন্য অত্যন্ত জরুরি ও আবশ্যক। তিনি বিক্ষোভের সময় সম্পদ ধ্বংসের জন্য দায়ী ব্যক্তিদেরও বিচারের আওতায় আনার ঘোষণা দিয়েছেন। এক প্রাথমিক হিসাবে বলা হয়েছে, বিক্ষোভ-সহিংতায় ক্ষতির পরিমাণ আড়াই হাজার কোটি রুপি। ক্ষতির মধ্যে রয়েছে নেপালের লাইফলাইন পর্যটন খাত। হিলটনের মতো পাঁচতারা হোটেলসহ অনেক হোটেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এককথায় এক কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী। শেষ পর্যন্ত কী হয়, তা দেখার জন্য অপেক্ষার কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা