শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫

নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা, প্রত্যাশা ও বাস্তবতা

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা, প্রত্যাশা ও বাস্তবতা

নির্বাচন সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য করতে ইসিকে যাবতীয় সহযোগিতার অঙ্গীকার ও প্রস্তুতির কথা জানিয়ে রেখেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। এ-ও বলেছেন, মুক্তিযোদ্ধাদের দেখানো পথ অনুযায়ী দেশের স্বার্থে, দেশের মানুষের কল্যাণে, কাজ করে যাবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। বিভিন্ন মহল থেকে যখন আগামী নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জিং বলা হচ্ছে, তখন সেনাপ্রধানের পরিষ্কার কথা- সেনাবাহিনী যে কোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত। এরকম সময়ে জেনেবুঝেই প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের ঐতিহাসিক ভূমিকা পালনের আহ্বান জানিয়েছেন।  সেই সঙ্গে প্রশংসা করেছেন জাতীয় নিরাপত্তা, অগ্রগতি, জাতি গঠন এবং সংকটকালে জনগণের পাশে দাঁড়ানোয় সশস্ত্র নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা, প্রত্যাশা ও বাস্তবতা বাহিনীর অবদানের। বলেন, ‘প্রাকৃতিক দুর্যোগ, রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং মহামারির মতো সংকটে সশস্ত্র বাহিনীর অব্যাহত প্রচেষ্টা দেশের জনগণের কল্যাণে তাঁদের প্রস্তুতি ও অটল নিষ্ঠার প্রমাণ বহন করে। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বৈশ্বিক শান্তিতে বাহিনীটির অবদানের কথাও মনে করিয়ে দিয়েছেন। ন্যাশনাল ডিফেন্স গ্র্যাজুয়েশন কোর্স অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার এসব কথা ও আহ্বানের মধ্য দিয়ে বার্তা পরিষ্কার। একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যাপারে তাঁর আগ্রহও স্পষ্ট। এ ব্যাপারে সশস্ত্র বাহিনীর সহায়তা কত জরুরি, তা-ও বোধগম্য।

চব্বিশের গণ অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকারের মাধ্যমে সুষ্ঠু নির্বাচন অত্যন্ত প্রত্যাশিত। তা চ্যালেঞ্জিংও। সংগত কারণেই এ নিয়ে ব্যাপক সন্দেহ-সংশয়। নির্বাচন হবে তো? হলেও সুষ্ঠু হবে তো? অন্তর্বর্তী সরকার পারবে তো- এ ধরনের বহু প্রশ্ন। আকাক্সক্ষা বেশি থাকলে প্রশ্ন-সংশয় বেশি থাকাও স্বাভাবিক। টানা ৯ বছর স্বৈরশাসন অবসানের পর  একানব্বইয়ের নির্বাচনেও এ ধরনের একটি আকাক্সক্ষার সঙ্গে প্রশ্নও দেখা দিয়েছিল। বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের সরকার জনমানুষের সেই প্রত্যাশা মেটাতে পেরেছিল। সেনা সহায়তায় বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি সুষ্ঠু, অংশগ্রহণ ও প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন নিশ্চিতের মাধ্যমে। সেবারের সঙ্গে এবারের বেশ তফাত। একানব্বই-এ তিন জোটের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে যে ঐক্য ছিল, তা এবার অনুপস্থিত। সে সময় নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর একে অপরের বিরুদ্ধে সংঘাত যেমন ছিল না, তেমনি নিজেদের মধ্যে অন্তঃকোন্দলে নেতা-কর্মী নিহত হওয়ার ঘটনাও বিরল ছিল। অন্যদিকে বর্তমানে প্রশাসন, পুলিশসহ সরকারি সব দপ্তরকে দলীয়করণের যে অভিযোগ উঠছে সেবার তা ছিল না। এবার সেখানে মারাত্মক বিপত্তি। দৃশ্যমান আরও নানা কারণে এবারের নির্বাচন একানব্বইয়ের নির্বাচনের মতো সরল সমীকরণের বদলে নানা জটিল হিসাবনিকাশে ভরা। সংগত কারণেই এবার তাই বিশেষ ভরসাস্থলে সশস্ত্র বাহিনী।

আওয়ামী লীগ নির্বাচনি ব্যবস্থাকে মাটি দিয়ে গেছে। কোথাও কোথাও দলীয় সন্ত্রাসীদের চেয়েও আমলাদের দিয়ে নির্বাচনি অঘটন বেশি ঘটিয়েছে। দিনের ভোট রাতে, বিনা ভোটে ১৫৪ জনকে এমপি বানিয়ে ফেলা, ডামি-আমি, ভোটার সংখ্যার চেয়ে অধিক ভোট গ্রহণসহ নির্বাচনি যত তামাশার বড় মাধ্যম তারাই ছিলেন। সবচেয়ে বড় আশঙ্কার বিষয় হলো, প্রশাসন কিংবা পুলিশের মধ্যে যারা অতীতে নির্বাচনে কারচুপি ও অসদুপায় অবলম্বন করে নির্দিষ্ট প্রার্থী বা দলের জন্য কাজ করেছেন, তাদের কাউকেই বিগত এক বছরের বেশি সময়ের মধ্যে বিচারের মুখোমুখি করা হয়নি। ফলে অসৎ সরকারি কর্মকর্তাদের হাতে এবারের জাতীয় নির্বাচন যেন কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ না হয়, সে বিষয়ে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতেই হবে। এ কারণেই কাক্সিক্ষত নির্বাচনের পথে কেটেও কাটছে না সংশয়। নানান যদি, তবে, কিন্তুর ফেরে পাকছে খটকা। এ অবস্থার মাঝে সশস্ত্র বাহিনী দিবসে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানে দশ কথার এক কথা প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. ইউনূসের। তাই পুনর্ব্যক্ত করলেন ডিফেন্স কলেজের অনুষ্ঠানে। ঘুরিয়েপেঁচিয়ে নয়; একেবারে স্পষ্ট করে, সোজাসিধা ভাষায় সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীর প্রকাশ্য ও আনুষ্ঠানিক সহায়তা চাইলেন তিনি। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা পেশাদারত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করবেন, এ আশাবাদের কথা পরিষ্কার করে জানানো স্বচ্ছতার পাশাপাশি একধরনের উদারতাও। প্রধান উপদেষ্টার ঐকান্তিক আশা- সামনের নির্বাচনটির মাধ্যমে নতুন পথে যাত্রা করবে বাংলাদেশ। তা বাস্তবতার সঙ্গে মেলবন্ধনও। ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান, চলমান দেশ পুনর্গঠন ও সংস্কার কার্যক্রমেও সশস্ত্র বাহিনী আগের মতোই মানুষের পাশে থেকে আস্থার প্রতিদান দিচ্ছে। ফ্যাসিস্ট আমলে সশস্ত্র বাহিনীর দক্ষতা বজায় রাখা ও উন্নয়নকে উপেক্ষা করা হয়েছিল। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সব বাহিনীর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ব্যাপক উদ্যোগ নিয়েছে। নির্বাচন পর্যন্ত নয়, নির্বাচনের পরও সশস্ত্র বাহিনী ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা নিয়ে মাঠে থাকছে। তা আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়েছে আরও আগেই। জন-আকাক্সক্ষার তাগিদ, বাস্তবতা ও সক্ষমতা বুঝেই সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও তদূর্ধ্ব সমপদমর্যাদার কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের (কোস্টগার্ড ও বিজিবিতে প্রেষণে নিয়োজিত সমপদমর্যাদার কর্মকর্তাসহ) বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা ২০২৬ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়িয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে সেনাবাহিনীর প্রয়োজনীয়তাবোধ করেই এমন সিদ্ধান্ত। সোয়া এক বছর আগে বৈষম্যমূলক রাষ্ট্রব্যবস্থা ও ফ্যাসিবাদী অপশাসনের বিরুদ্ধে গড়ে উঠেছিল সম্মিলিত প্রতিরোধ-ঐক্য। জনতার কাতারে এসে তারা ত্বরান্বিত করেছিল জনগণের চূড়ান্ত বিজয়। একটি ন্যায় ও সাম্যভিত্তিক দেশ গড়তে কাঁধে কাঁধ বুকে বুক মিলিয়ে ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ঘটিয়েছিল সশস্ত্র বাহিনী-ছাত্র-জনতার সুদৃঢ় ঐক্য। সশস্ত্র বাহিনী ও ছাত্র-জনতার মধ্যকার মৈত্রীর এই দৃঢ় বন্ধনই সার্থক উপসংহারে পৌঁছে দিয়েছিল চব্বিশের গণ অভ্যুত্থানকে। আন্দোলনকারীদের বুকে গুলি না চালানোর জাতির আত্মপরিচয়ের প্রতীক সামরিক বাহিনীর ঐতিহাসিক এক সিদ্ধান্তই ঘুরিয়ে দিয়েছিল ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ মোড়। স্বাভাবিকভাবেই তাদের প্রতি মানুষের আকাক্সক্ষা আরও বেড়েছে। তা নির্বাচন প্রশ্নেও। নির্বাচনকালীন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক রাখতে সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা তাই অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। দীর্ঘদিন আইনের প্যাঁচে সশস্ত্র বাহিনীকে ভোটের মাঠে নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়েছিল। এবার নির্বাচন কমিশন নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) ‘আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা’র সংজ্ঞায় ‘সেনা, নৌ এবং বিমানবাহিনীকে যুক্ত করেছে। এটি দেশের সাধারণ মানুষেরও চাওয়া। তাদের বিশ্বাস সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষেই একটি রক্তপাতমুক্ত ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব। প্রধান উপদেষ্টাও নির্বাচনকে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে আখ্যায়িত করে নির্বাচন সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর করতে সশস্ত্র বাহিনীর দক্ষ ভূমিকা কামনা করেছেন।

গত দেড় যুগেরও বেশি সময় বাংলাদেশে নির্বাচন মানেই ভয়, দখলদারত্ব, সন্ত্রাস এবং ব্যাপক অনিয়মের স্মৃতি। বিশেষ করে আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে নির্বাচনি পরিবেশ এমনভাবে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, মানুষ নির্বাচনকে আর উৎসব মনে করত না; বরং অনেকেই নির্বাচনের দিন ঘর থেকে বের হতে ভয় পেত। কেন্দ্র দখল, ভোটারদের ভয়ভীতি, বিরোধী প্রার্থীদের ওপর হামলা- এসব যেন নিয়মে পরিণত হয়েছিল। চব্বিশ সেখানে ছেদ ফেলেছে।

অনিয়ম আর ক্ষমতার দৌরাত্ম্যের পর, মানুষ একধরনের মুক্তি অনুভব করেছে। সেই আন্দোলনের মাধ্যমে ক্ষমতার কেন্দ্রে পরিবর্তন এসেছে, আর সেই সঙ্গে দেশের সাধারণ মানুষের মনে ফিরে এসেছে সেই পুরোনো নির্বাচনি উৎসবের স্মৃতি, সেই প্রত্যাশা। মানুষ আবার আশা করতে চাইছে, নির্বাচন যেন তাদের ভোটে, তাদের অংশগ্রহণে হয়। কিন্তু বছরের পর বছর নির্বাচনকে ঘিরে যে অনিয়ম-সহিংসতা চলেছে, তা রাতারাতি দূর হয়ে যাবে?

প্রতিপক্ষ দমনে সন্ত্রাসীদের ব্যবহারসহ নানা পুরোনো কান্ডকীর্তি তো সামনে ঘটছে। তাই সঠিক নিরাপত্তাব্যবস্থা প্রশ্নে সশস্ত্র বাহিনীর আবশ্যকতার কথা উচ্চারণ হচ্ছে ঘুরেফিরে। বাংলাদেশের সেনাবাহিনী বরাবরই সংকটময় মুহূর্তে ভরসার জায়গা।  প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে শুরু করে জাতীয় জরুরি মুহূর্ত- এমন সব ক্ষেত্রে মানুষ তাদের অপেক্ষাই করে। নির্বাচনকালীন নিরাপত্তার ক্ষেত্রেও। তাদের বিশ্বাস- সেনাবাহিনী মাঠে থাকলে কেন্দ্র দখল বা জোরজবরদস্তি থাকবে না। সেনাবাহিনীর দ্রুত প্রতিক্রিয়া, সরঞ্জাম এবং প্রশিক্ষণ এমন পরিস্থিতি মোকাবিলায় অত্যন্ত উপযোগী। সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য, নিরাপদ নির্বাচন আয়োজনে তাই সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা অত্যাবশ্যক। সেনাবাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা, পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বিত নিরাপত্তা ব্যবস্থার মাধ্যমে নির্বাচনে ভোট কারচুপি ও সহিংসতা প্রতিরোধ সম্ভব। নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীর কাছে প্রধান উপদেষ্টার সহায়তা চাওয়ার ফের এখানেই।

♦ লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম