শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৫

সময় না দেওয়ার সময়

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
সময় না দেওয়ার সময়

গুছিয়ে বলা আর গুছিয়ে লেখা- দারুণ দুই গুণ। কাজটা সবাইকে দিয়ে হয় না। আমাকে দিয়েও হয়নি। হওয়ার সম্ভাবনা অতি ক্ষীণ। কেননা, ‘বেলা যে ফুরায়/আঁধার ঘনায়...।’

গুছিয়ে লিখতে পারাটা আমার পেশা বলবৎ রাখার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তা সত্ত্বেও এই গুণটা আমার ছায়ার কাছাকাছি হওয়ারও আগ্রহ দেখাল না। গুছিয়ে বলতে পারার চেষ্টা? না, ওটা আর করি না। যারা করে তারা আমার পর্যবেক্ষণ সীমায় করছে বিরাজ চিরকাল।

রাজনীতিকদের মধ্যে যাঁরা গুছিয়ে বলতে পারঙ্গম তাঁরা ‘নিজ যোগ্যতায়’ ভালো মিডিয়া কাভারেজ পেয়ে থাকেন। তাঁদের মুখ থেকে কিছু একটা বের করে পাঠক-শ্রোতার উদ্দেশে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য গণমাধ্যমকর্মীরা যেন মুখিয়ে থাকেন। তিনজনকে মনে পড়ছে : অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ, ড. আলিম আল-রাজি ও শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন। তাঁদের ছিল কথননৈপুণ্য, সূক্ষ্ম রসবোধ আর প্রতিপক্ষের গায়ে হুল ফোটানোর চমৎকার মুনশিয়ানা।

যে বয়সটায় শক্তিমানের আস্ফালন দেখলে মাথায় রক্ত উঠে যেত, দেশটাকে দুনিয়াসেরা ফুলবাগান করার জন্য উতলা হতো চিত্ত, সুবাতাসরোধী পাহাড় ভেঙে দেওয়ার সংকল্পে দুলে উঠত প্রাণ, সেই ১৯৭২-৭৩ সালে নিত্যসন্ধ্যায় রাজধানীর পল্টন ময়দানে সবান্ধব উপস্থিতি অভ্যাস হয়ে পড়েছিল। ইদানীং যেমন তোপখানা রোডে সভা-সমাবেশ গলাবাজি, পল্টনও তখন সেরকম ছিল।

এক সন্ধ্যায় দেখি, অধ্যাপক মোজাফফর বক্তৃতা করছেন, বারবার বলবার পরও এই পচা অথর্ব বয়রা গভর্নমেন্ট নিজেকে শোধরায় না। এরা কানে কম শোনে। মিল রেখে যদি চোখে কম দেখত, সওয়া যেত। কিন্তু এরা শতভাগ অন্ধ। সেজন্য মানুষের দুঃখকষ্ট মন্ত্রী মিনিস্টারদের চোখেই পড়ে না। তাদের আত্মশুদ্ধির সময় আর দেওয়া হবে না। এখন সময় এসেছে নিকম্মা সরকারের বারোটা বাজিয়ে দেওয়ার। বলেন ঠিক না?

‘জ্বে। ঠিক ঠিক।’ সাড়া দেন শ তিনেক শ্রোতা। কিছুক্ষণ পরপর বক্তার প্রশ্ন, বলেন ঠিক কি না? শ্রোতারা উত্তর দেন, জ্বে। ঠিক ঠিক। একপর্যায়ে অধ্যাপক মোজাফফর বলেন, মুজিব সরকারের পদত্যাগ চাই। এই দাবি যারা সমর্থন করেন হাত তোলেন। শ্রোতারা সানন্দে হাত তুলে সমর্থন জানান।

‘বাহ্ কী সোন্দর।’ বলেন মোজাফফর, ‘হাত তুলে বসে আছেন। ভেবেছেন আপনাদের হাত দেখে নাচতে শুরু করব? আরে ভাই! আপনাদের তো আমি হাড়ে হাড়ে চিনি। কাল যদি এই ময়দানে এসে মুজিব জানতে চান, মোজাফফরের ফাঁসি যারা চাও, হাত তোল। আপনারা সবাই এক হাত নয়, দুই হাত তুলে বলবেন, জ্বে। চাই, চাই।’

২.

পাড়াতুতো বড় ভাই অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন মাহমুদ ‘অতিথি বক্তা’ হওয়ার জন্য সদাপ্রস্তুত থাকতেন। সমাজসেবায় নিবেদিতপ্রাণরা তাঁদের আসন্ন অনুষ্ঠানে মহি ভাইয়ের সহৃদয় উপস্থিতি কামনা করতেন। এক সন্ধ্যায় তাঁর চেম্বারে বসে আছি; সঙ্গে বন্ধু দেলোয়ার। কতিপয় সমাজসেবী প্রবেশ করে এবং অমুক তারিখে রবীন্দ্রজয়ন্তী অনুষ্ঠানে মহি ভাইকে আশা করে। তিনি বলেন, তোমাদের সঙ্গে আমার সব সম্পর্ক কাট। প্লিজ গেট লস্ট।

অপরাধটা কী বুঝলাম না স্যার! বললেন এক সমাজসেবী। মহি ভাই বলেন, ন্যাকামি কোরো না ফিরোজ। নজরুলজয়ন্তীতে আমার প্রেজেন্সে তোমরা সাজ্জাদ ঠিকাদারকে চিফ গেস্ট কর নাই? তোমরা কী করে ভাব যে প্রেস্টিজিয়াস লইয়ার মহিউদ্দিন আর ফ্রড টু দ্য হাইয়েস্ট অর্ডার সাজ্জাদ একই মঞ্চে পাশাপাশি বসবে। ফিরোজ বলে, ভুল হয়ে গেছে স্যার। মাফ করে দিন। সাজ্জাদ সাহেব এক হাজার টাকা কনট্রিবিউট করায়...।

কনট্রিবিউশন? আরে পাগল! ওটা ছিল ব্রাইবিং। বলেন মহি ভাই, ঘুষ আর চাঁদার মধ্যকার পার্থক্যই যদি না বুঝলে, সোশ্যাল ওয়ার্কও তো এই জনমে বুঝবে না। যাক সেসব। এখন, পনেরো শ সোশ্যাল ওয়ার্কদিচ্ছি, কাজে লেগে যাও।

রবীন্দ্রজয়ন্তী অনুষ্ঠানে মহিউদ্দিন মাহমুদ প্রধান অতিথি ছিলেন। আমরা খুব আগ্রহ নিয়ে পাড়াতুতো ভাইয়ের ভাষণ শুনতে গেলাম। মহিউদ্দিন গুছিয়ে ও সংক্ষেপে বলতে দক্ষ। এই অনুষ্ঠানেও তাঁর বক্তব্য ছিল গোছানো সংক্ষিপ্ত। কিন্তু আমরা ওই ভাষণের বিন্দুবিসর্গও বুঝলাম না। কেন এমনতর ভাষণ?

অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন মাহমুদ বলেন, রবিঠাকুর আইন পেশায় যে অপরিসীম উপকার করেছেন সেজন্য তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের উদ্দেশে আমি ওই ফাংশনে গিয়েছি। রবীন্দ্রনাথ ব্যারিস্টারি পড়তে বিলেত গিয়েছিলেন। তিনি ব্যারিস্টারি পড়েননি। যদি পড়তেন তাহলে ব্যারিস্টার রবির দাপটে অন্য লইয়াররা উপোস দিতে দিতে ইহলোক ত্যাগ করতে বাধ্য হতেন।

‘আমি রবি বিশেষজ্ঞ নই।’ বলেন মহি ভাই, ‘তাই এমনভাবে বক্তৃতা করি, শুনতে শুনতে শ্রোতাদের মাথা চক্কর দেয়। নিয়ম হলো, যে বিষয়টা তোমার কাছে কঠিন সেটাকে অন্যের জন্য আরও কঠিন করে তোলা। এলোমেলো বাক্যের জটলায় আবদ্ধ শ্রোতা তোমার বক্তৃতা শুনে মনে মনে বলবে, আহারে! আমি এত কম জানি! শ্রোতা হয়তো প্রার্থনা করবে- এই গুণীজনের মতোই জ্ঞানে গরিমায় আলোকিত হওয়ার শক্তি আমারে দাও হে দয়াময়!

দেলোয়ার বলে, চালাকি ধরা পড়লে? মহি ভাই বলেন, যারা ধরবে তারা বিলকুল নেগলিজেবল মাইনোরিটি। হায়রে কিছুই শিখলাম না- এরকম চিন্তকরা মেজরিটি। আমি বললাম, রবিঠাকুর আইনজীবীদের উপকার করার বিষয়ে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ যা ভাবতেন আপনি তাই ভাবেন। বিস্মিত মহি ভাই আমাকে এক শ টাকার একটা নোট দিয়ে বলেন, ওমাই গড! নে। এটা টি ফর কে। আই মিন টাকা ফর নলেজ।

৩.

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল মনোনীত প্রার্থী মুস্তাফিজুর রহমান ১৯৮৮ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। কলেজে আমরা সহপাঠী ছিলাম। মুস্তাফিজ টানা ৬০/৭০ মিনিট বক্তৃতা করতে পারতেন। তাঁর ভাষণের স্টাইল ছিল, ‘বন্ধুগণ! আমি আর সময় নেব না। দুই মিনিটের মধ্যে শেষ করছি।’ এই ওয়াদা তাঁকে রক্ষা করতে ছাত্রজীবনে দেখিনি। এমপি জীবনে করেছেন কি না, জানি না।

নবীন ছাত্রবরণ অনুষ্ঠানে সেনাপতি আইউব খানের দুঃশাসনের ওপর আবেগাত্মক ভাষায় বক্তৃতা করার পর্যায়ে মুস্তাফিজুর রহমান প্রতি পাঁচ মিনিট অন্তর বলেছেন, ‘বন্ধুরা আমি জানি আপনারা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগের জন্য অপেক্ষমাণ। তাই, দুই মিনিটের মধ্যে আমার বক্তব্য শেষ করব।’

চল্লিশ মিনিটের সময় আরেক সহপাঠী ফখরুল ইসলাম হাঁক মেরে বলেন, খালি শেষ করুম শেষ করুম কইতেছস, করস্না কিয়েল্লাই? কয় ঘণ্টায় তোর দুই মিনিট য়্যাঁ? মুস্তাফিজ একটুও না ঘাবড়িয়ে শ্রোতাদের কাছে প্রশ্ন রাখেন, ভাইসব! আপনারা কি বিরক্তবোধ করছেন? শ্রোতাদের জবাব : না। না।

‘কিন্তু আমার বন্ধু ফখরুল বিরক্ত হয়েছেন’ বলেন মুস্তাফিজ, ‘তাই, এখানেই ইতি। সবাইকে ধন্যবাদ।’ শ্রোতাদের সারিতে আমি আর ফখরুল পাশাপাশি বসা। ফখরুল বলেন, দেইখছসনি। হারামিটা ক্যামতে আমারে ইনসাল্ট করল!

ড. আলিম আল-রাজি চমৎকার ভঙ্গিতে প্রতিপক্ষের দিকে বাক্যবাণ ছুড়তেন। ১৯৭৫ সালে সামরিক আইনের শাসনাধীন বাংলাদেশে খোন্দকার মোশতাক আহমদের পর রাষ্ট্রপতি পদে আসীন হয়েছিলেন প্রধান বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম। জনসভায় বক্তৃতাকালে ড. রাজি বলেন, একটা কথা আছে উঠ্ ছেমরি তোর বিয়া। আমাদের সায়েম সাহেবেরও হয়েছে সেই দশা। ওনারে কওয়া হয়েছে, আসেন বসেন আপনি এখন প্রেসিডেন্ট। উনি বলেন, বেশ বেশ! এরপরই তিনি করলেন বিশ্বরেকর্ড! চিফ জাস্টিস সায়েম হলেন চিফ মার্শাল ল অ্যাডমিনিস্ট্রেটর! দুনিয়ার কোথাও এরকম ঘটনা আমরা দেখি নাই!

১৯৭৩ সালে পল্টনে এক জনসভায় ড. আলিম আল-রাজি বলেন, যখনই কোনো দাবি ওঠে সরকার থেকে বলা হয়, ধৈর্য ধরেন। ত্যাগ স্বীকার করেন। সময়ে সব ঠিক হয়ে যাবে। সরকারের বশবর্তী আমরা ত্যাগ শুরু করে দিলাম। ঘিয়ে ভাজা খাওয়া ত্যাগ করলাম। দামি জামাকাপড় কেনা ত্যাগ করলাম। এভাবে আদা রসুন আলু পিঁয়াজ গরুর গোশত, খাসির গোশত, মুরগির গোশত, রুই কাতলা বোয়াল ইলিশ পাঙাশ শিং মাগুর সবই ত্যাগ করলাম। তারপরও সেদিন চট্টগ্রামে এক মিটিংয়ে বঙ্গবন্ধু বলেছেন, আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে।

‘আমরা আর কত ত্যাগ করব হে জাতির জনক।’ বলেন ডা. রাজি, ‘আমরা তো কিছুই রাখিনি। সবই ত্যাগ করেছি। বাকি শুধু আমাদের প্রাণত্যাগ।’

৪.

বিরোধী দলগুলো জাতীয় পার্টিকে (জাপা) আর সময় দেবে না। এবার তারা সরকারের পতন ঘটাবেই ঘটাবে। ১৯৮৯ সালের শেষভাগে রাজনৈতিক পণ্ডিতরা এরকম বাণী দিচ্ছিলেন। কারণ তখন ঘনঘন ‘৭২ ঘণ্টার হরতাল’ কর্মসূচি দেওয়া হচ্ছিল। সে সময় আমার কর্মস্থল ছিল রাজধানীর শান্তিনগর এলাকায়। কর্মস্থলের সামনের রাস্তা দিয়ে যাতায়াতের সময় সরকারি দল জাতীয় পার্টির নেতা ও মন্ত্রীরা আমাদের অফিসে সম্পাদকের সঙ্গে দেখা করতেন।

উপপ্রধানমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন এক রাতে এলে তাঁকে সাংবাদিক আলতাফ মাহমুদ বলেন, আবার ৭২ ঘণ্টার হরতাল শুরু হচ্ছে কাল। জোট নেতারা নিশ্চিত, এবার সরকারের পতন হবেই হবে। শাহ মোয়াজ্জেম সহাস্যে বলেন : আপনারা তো হরতালের সময় ঢাকাতেই থাকবেন। দেখবেন সরকার পতন দূর কথা, পিন পতনও হয়নি।

১৯৮৬-এর সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে রফা হয় যে জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা তাঁদের প্রচারণা পোস্টারে রাষ্ট্রপতি এরশাদের ছবি ব্যবহার করবেন না। কিন্তু তাঁরা এরশাদের ছবি ব্যবহার করেই চলেছেন। এ ব্যাপারে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে শাহ মোয়াজ্জেম বলেন, ঠিক আছে। বিরোধীদলীয় প্রার্থীরাও তাঁদের পোস্টারে এরশাদের ছবি ছাপতে পারেন। সরকার আপত্তি করবে না।

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম