শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৫

বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচল

ড. ইউসুফ খান
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচল

অবিশ্বাস! ছোট্ট একটি শব্দ। কিন্তু প্রভাব অনেক গভীর। মুহূর্তের মধ্যে বিষিয়ে তোলে জীবন। সুন্দর সম্পর্কগুলো ঝড়ের গতিতে লন্ডভন্ড করে দেয়। দূরে কোথাও উড়িয়ে নিয়ে আছড়ে ফেলে, উপড়ে ফেলে শিকড়। প্রতিটি মানুষই আলাদা, চলনেবলনে ব্যক্তিত্বে। তারপরও চমৎকার বোঝাপড়া। কিন্তু হঠাৎ করেই এক দিন আকাশে কালো মেঘ। ভালোবাসায় মোড়া সুন্দর জীবন উপভোগ করতে করতেই ছন্দপতন। কোনো কিছুই ঠিকমতো হচ্ছে না। সম্পর্কটা কেমন যেন বেসুরা ঠেকছে। সবতাতেই তাল কেটে যাচ্ছে। সম্পর্ক সব সময় সরল গতিতে চলে না। কখনো কখনো খাদের কিনার ঘেঁষে দাঁড়ায়।

যে কোনো সম্পর্কের মূল ভিত্তি হলো পরস্পরের প্রতি বিশ্বাস ও শ্রদ্ধা। বিশ্বাসই একটা সম্পর্ককে দৃঢ় করে। আস্থা ও নির্ভরতা তৈরি হয় বিশ্বাস থেকে। সম্পর্ক তৈরি করা খুব সহজ। পথ চলতে চলতে সম্পর্ক তৈরি হয়, আবার পথ চলতে চলতেই তা শেষ হয়ে যায়। কিন্তু সম্পর্ককে টিকিয়ে রাখতে হলে, গভীর করতে হলে দরকার বিশ্বাস। বিশ্বাস অর্জন শুধু মুখের কথায় হয় না। কর্মক্ষেত্রে তার প্রমাণ রাখতে হয়। কিন্তু সেটারই বড় অভাব আজকাল। আমরা একে অন্যের ওপর আস্থা রাখতে পারি না।

ভোগবাদী পৃথিবীতে সবাই শুধু নিজেকে ভালোবাসে। অন্যের দুঃখে, অন্যের কষ্টে, অন্যের বিপদে কেউ পাশে এসে দাঁড়াতে চায় না। তবে এমন মানুষও আছে যারা অন্যের জন্য করে। অন্যের বিপদে পাশে এসে দাঁড়ায়। তারা বিনিময়ে কিছুই চায় না। কারও উপকার করার মধ্যে যে আনন্দ আছে সেটাই তার বিশ্বাস। এই বিশ্বাসটাই একটি সম্পর্ককে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে থাকতে সাহায্য করে। অর্থাৎ নিশ্বাস আর বিশ্বাসটাই সম্পর্ককে বাঁচিয়ে রাখে।

বিশ্বাস এমন একটি জিনিস, যা প্রতিটি মানুষের অন্তরে সৃষ্টিকর্তা খুব সূক্ষ্মভাবে বসিয়ে দেন, যা চোখে দেখা যায় না কিন্তু অনুভব করা যায়। একটি ছোট্ট শিশুকে যদি তার বাবা ওপরের দিকে শূন্যে ছুড়ে দেন, সেই বাচ্চাটি আনন্দে হাসতে থাকে। কারণ, সে জানে তার বাবা তাকে অবশ্যই কোলে তুলে নেবেন এবং সে আঘাত পাবে না। আর সেই বিশ্বাস থেকেই শিশুটি আনন্দের সঙ্গে হাসতে থাকে।

একজন বিদেশগামী মানুষ তার স্ত্রীর কাছে সব সম্পদ এবং পরিবার গচ্ছিত রেখে, গভীর বিশ্বাস নিয়ে ছুটে যান দূর দেশে। সেই মানুষটি দিনরাত কঠোর পরিশ্রম করে উপার্জিত অর্থ স্ত্রীর নামে তার অ্যাকাউন্টে পাঠান। এখানেও কাজ করে গভীর বিশ্বাস। অর্থাৎ আমাদের প্রত্যেকের জীবনে বিশ্বাস শব্দটার গুরুত্ব অনেক বেশি। পৃথিবীতে যত কিছু হয় সব বিশ্বাসের ওপর হয়। আমাদের জীবনে ভালো কিছু করতে হলে বিশ্বাসের সঙ্গে করতে হয়। তাই তো রবিঠাকুর বলেছেন-‘অবিশ্বাস করে অবিচার করার চেয়ে বিশ্বাস করে ঠকা ভালো।’

আবার এই বিশ্বাসেরও রয়েছে প্রকারভেদ। যেমন : সরল বিশ্বাস, জটিল বিশ্বাস, কুটিল বিশ্বাস, গরল বিশ্বাস, দৃঢ় বিশ্বাস, লোকদেখানো বিশ্বাস ইত্যাদি। এর বাইরেও আরও অনেক বিশ্বাস আছে। যেমন : দেবব্রত বিশ্বাস, অপু বিশ্বাস, দিলীপ বিশ্বাস, আবদুর রহমান বিশ্বাস ইত্যাদি।

এ ছাড়া আরও অনেক বিশ্বাস নিয়ে মানুষ বেঁচে থাকে। যেমন : সুদিন আসবে, দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হবে, দুর্নীতি-নারী নির্যাতনমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠিত হবে, বিশ্বকাপ ক্রিকেটে একদিন বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হবে, ছেলে মানুষ হবে, সংসারে নাতবউ আসবে। ছোটবড় থেকে বৃহত্তর নানান ধরনের বিশ্বাসকে আশ্রয় করেই মানুষ বাঁচে। আবার বিশ্বাসকে ভর করেই মানুষ প্রাণ দেয়, প্রাণ নেয়। আসলে বিশ্বাসের কোনো সূত্র নেই, সংজ্ঞাও নেই। বিশ্বাস করলেও করা যায়, না করলেও করা যায়।

খরার দেশের একটি গল্প দিয়ে বিষয়টি পরিষ্কার করছি। প্রচণ্ড খরা চলছে দেশজুড়ে। দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর-এক বিন্দু বৃষ্টি নেই। আকাশে এক টুকরো মেঘ নেই। সেই রাজ্যে ফুল নেই, ফল নেই, ফসল নেই। অবশেষে সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিল-তারা বৃষ্টিদেবীর আরাধনা করবে, বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করবে। একটি শুভদিন বেছে নিয়ে সাব্যস্ত হলো, সবচেয়ে বড় মাঠে সন্ধ্যাবেলায় উপস্থিত হয়ে সবাই বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করবে। নির্দিষ্ট সন্ধ্যায় প্রার্থনার স্থানে সব লোক জড়ো হলো। সবাই ঠিকঠাক এসেছে, শুধু একজন হাস্যকর চরিত্রের মানুষ একটি ছাতা সঙ্গে নিয়ে এসেছে। ‘সন্ধ্যাবেলা ছাতা দিয়ে কী হবে?’ সবার কৌতূহলী প্রশ্নের জবাবে সে বলল, ‘আগে বল, তোমরা ছাতা আননি কেন?’ সবাই বলল, ‘ছাতা? ছাতা দিয়ে কী হবে? সন্ধ্যাবেলা কি রোদ উঠবে?’ তখন সে জবাবে বলল, আমরা এসেছি বৃষ্টির প্রার্থনায়। বৃষ্টি তো আসবে। তখন ভিজতে হবে তোমাদের। সেদিন প্রার্থনা শেষে সত্যিই মুষলধারে বৃষ্টি নেমেছিল। সব অবিশ্বাসী মানুষ ভিজে চুপসে গিয়েছিল। শুধু সেই মানুষটি যে বিশ্বাস করেছিল সবাই মিলে প্রার্থনা করলে বৃষ্টি হবে, ভীষণ বৃষ্টির মধ্যে ছাতা মাথায় দিয়ে সে একাকী বাড়ি ফিরেছিল!

পৃথিবীতে এমন দেশও আছে, যেখানে মধ্যরাতে সূর্যের দেখা পাওয়া যায়। শুধু তা-ই নয়, অনেক সময় সেখানে দিনের পর দিন সূর্যের দেখাই মেলে না। এই বিচিত্র নিয়মের দেশটি হলো নরওয়ে। বিশ্বজুড়ে এই দেশের পরিচিতি ‘নিশীথ সূর্যের দেশ’ হিসেবে। নরওয়েতে রয়েছে কয়েকটি বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয়। উন্নত দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এ বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গবেষণা এবং উদ্ভাবনের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে বিবেচিত হয়, যেখানে উন্নতমানের শিক্ষা এবং গবেষণা কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে থাকে।

মানুষের প্রতি মানুষের বিশ্বাসের মাত্রা যেন দিনদিন তলানিতে গিয়ে ঠেকছে। একে অপরকে বিশ্বাস করে না বললেই চলে। নরওয়ের একটি বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়টির ওপর একদল গবেষক কিছু নির্ধারিত মানুষ নিয়ে গবেষণা চালিয়ে দেখেছেন, ৩৭ ভাগ মানুষ অন্যকে বিশ্বাস করেন স্বাভাবিকভাবেই। ৫৮ ভাগ অন্যকে সহজে বিশ্বাস করে না। আর ৫ ভাগ কোনো উত্তর দেয়নি। আবার এই ৫৮ ভাগ মানুষ যারা অন্যকে বিশ্বাস করে না তারা তুলনামূলকভাবে সন্দেহপ্রবণ ও কিছুটা জটিল প্রকৃতির। আর ৩৭ ভাগ মানুষ সরল প্রকৃতির। যারা সরল প্রকৃতির তারা সাধারণত নিজের ভিতরে রাগ অভিমান না পুষে রেখে অন্যকে ক্ষমা করে দেন। অর্থাৎ তাদের চিন্তাভাবনা সব সময়ই পজিটিভ।

গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, সন্দেহপ্রবণ মানুষের তুলনায় যারা সরল প্রকৃতির, চিন্তাভাবনা পজিটিভ, মানুষকে বিশ্বাস করে, তারা বেশি দিন বাঁচে। তাদের হৃদ্যন্ত্রজনিত রোগ তুলনামূলকভাবে কম এবং পারিবারিকভাবেও তারা সুখী জীবনযাপন করে থাকে। গবেষকরা মনে করেন, মানসিকতার ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটিয়ে, উদার চিন্তাভাবনার সাহায্যে সুন্দর জীবনযাপন ও দীর্ঘায়ুর অধিকারী হতে পারাটাই মানব জীবনের প্রকৃত সফলতা। তবে এ বিশ্বাসকে বাঁচিয়ে রাখতে হয়, প্রতিপালন করতে হয়।

মানুষের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি হচ্ছে বিশ্বাস। আর এ বিশ্বাসই আমাদের অন্যের ওপর নির্ভর করতে, সম্পর্ক গড়তে এবং জীবনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে সাহায্য করে। দিন শেষে এই বিশ্বাসই মানুষকে আশাবাদী করে তোলে। হাজার বছর বেঁচে থাকার ইচ্ছা জাগায়। অনন্য হয়ে বাঁচতে শেখায়। অন্যদিকে অবিশ্বাস মানুষের অন্তরে অন্ধকারের জন্ম দেয় এবং তা ধীরে ধীরে প্রকট হতে থাকে। মানুষের নীতি ও নৈতিকতাকে দুর্বল করে দেয়। একটি সুন্দর সম্পর্ককে ভেঙে টুকরো টুকরো করে দেয়। দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব অকারণে ছুটে যায়। সামান্য স্বার্থের কারণে ভাইয়ের সঙ্গে ভাইয়ের সম্পর্ক ভেঙে যায়। অফিসে বসের সঙ্গে তার অধস্তন, এমনকি চাকরি পর্যন্ত চলে যায়।

ব্যক্তিত্বের সংঘাত থেকেও অনেক সম্পর্ক ভেঙে যায়। নৈতিকতা ও আদর্শিক কারণেও সম্পর্ক ভাঙে। আমার নিজের ক্ষেত্রে যত সম্পর্ক ভেঙেছে তার বেশির ভাগই আদর্শিক কারণে। আমি কখনো কারও সঙ্গে ঘোষণা দিয়ে সম্পর্ক নষ্ট করিনি। কাউকে কখনো দোষারোপও করিনি। নীরবে দূরে সরে গেছি।

আসলে আমি ছোটবেলা থেকেই একটু ইনট্রোভার্ট। সব সময় আমার ভিতর কেমন যেন একটা শাইনেস কাজ করে। কখনো কিছু চাইতেও পারি না, আবার মুখ ফুটে কিছু বলতেও পারি না। তাই জীবনে অনেক কিছুই পাইনি। তবে এটা ভেবে কখনো আফসোসও করি না। মনে মনে ভাবি সৃষ্টিকর্তা যতটুকু নির্ধারণ করে রেখেছেন ততটুকুই পেয়েছি। মানুষকে খুব সহজে বিশ্বাস করি। আর এটাই আমার বড় দোষ। মিষ্টি করে কেউ কথা বললে আমি আবেগাপ্লুত হয়ে যাই। আর এজন্যই জীবনে বহুবার ঠকেছি। এই তো সেদিন গরুর মাংস কিনতে গিয়ে ঠকে এলাম। একটা বড় ঝুলন্ত মাংসের খণ্ড দেখিয়ে বললাম-এটা যতটুকু হবে কেটে পিস পিস করে দেবেন। টেলিফোনে কার সঙ্গে যেন কথা বলায় ব্যস্ত ছিলাম। ওই ফাঁকে কসাই বেশ কিছু বড় বড় হাড় ও চর্বি মাংসের ভিতরে চালান করে দিয়েছে। বাসায় এসে দেখে মনটা খারাপ হয়ে গেল। ওয়াইফ শুধু বলল, আর কত ঠকবা! আধ্যাত্মিক লাইনের একটা জবাব আমার জানা ছিল, আর তাই বললাম-আমি ঠকিনি ওই মাংস বিক্রেতাই ঠকেছে।

সত্যি কথা বলতে কি, আমরা এখন বিশ্বাসশূন্যতায় বসবাস করছি। ব্যক্তি থেকে সমাজ ও জাতি সর্বক্ষেত্রেই যেন অবিশ্বাসের দাপট। কেউ কাউকে বিশ্বাস করি না। অনেক সময় নিজের চোখকেও বিশ্বাস করতে দ্বিধা হয়। মনে হয় আমি বুঝি ভুল দেখছি, কিংবা যা দেখছি তা ভুল। তাই হয়তো শ্রুতিকথা এখন বেশি গ্রহণযোগ্য। এভাবেই বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচলে বয়ে যায় আমাদের জীবননৌকা। তাইতো ইংরেজি সাহিত্যের রোমান্টিক কবি জন কিটস বলেছেন, ‘বিশ্বাসহীনতায় বেঁচে থাকা আর ঘন কুয়াশার মধ্যে গাড়ি চালানো দুটো একই ব্যাপার।’

বিশ্বাস এবং অবিশ্বাসের এই খেলা আমাদের জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমরা যখন কাউকে বিশ্বাস করি তখন আমাদের মধ্যে এক ধরনের নিরাপত্তা ও শান্তির অনুভূতি কাজ করে। আর যখন অবিশ্বাস করি তখন সম্পর্কের মাধুর্য হারিয়ে যায়। তাই প্রতিটি সম্পর্কের প্রতি দায়িত্বশীল আচরণ করা এবং নিজের আচরণের প্রতি সতর্ক থাকা বাঞ্ছনীয়, যাতে বিশ্বাস অটুট থাকে এবং সম্পর্ক আরও মজবুত হয়।

বিশাল মহাজগতে ক্ষুদ্র বালুকণার চেয়েও ছোট্ট এ পৃথিবী, নশ্বর জীবন তবু বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচল।

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম