শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫

পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা

একসময় ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগের মুখোমুখি হয়েছিলেন নেদারল্যান্ডসের নাগরিক পিটার ভ্যান উইংগারডেন ও মিনকে ভ্যান উইংগারডেন। ২০১২ সালে ব্যবসায়িক সফরে তাঁরা গিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটিতে। সেখানে তাঁদের পড়তে হয় হারিকেন স্যান্ডির তাণ্ডবে। ঝড়টি মুহূর্তেই ম্যানহাটনকে প্লাবিত করে দেয়। বিদ্যুৎব্যবস্থা ভেঙে পড়ে। মানুষ অন্ধকারে দিন কাটাতে থাকে। শহরের রাস্তাঘাট, সেতু, যোগাযোগব্যবস্থা সবকিছু অচল হয়ে যায়। খাদ্যপণ্যবাহী ট্রাকগুলো তাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে না পারায় শহরজুড়ে দেখা দেয় তীব্র খাদ্যসংকট।

দীর্ঘ সময় অনাহারে থাকা সেই নগরবাসীর দুর্ভোগ পিটারের মনে গভীর রেখাপাত করে। তিনি ভাবলেন, যদি শহরের ভিতরেই স্থানীয়ভাবে খাদ্য উৎপাদনের ব্যবস্থা থাকত, তাহলে এমন পরিস্থিতিতে মানুষকে কষ্ট পেতে হতো না। নেদারল্যান্ডসে ফিরে তিনি ও তাঁর স্ত্রী সিদ্ধান্ত নিলেন ভবিষ্যতের জন্য টেকসই কোনো সমাধান খুঁজে বের করতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে এমন দুর্যোগ ক্রমেই বাড়বে, তা তাঁরা বুঝতে পেরেছিলেন। এই ভাবনা থেকেই জন্ম নেয় এক অভিনব উদ্যোগের, ভাসমান খামার বা ফ্লোটিং ফার্মের ধারণা।

রটার্ডাম সমুদ্রবন্দরের এক ক্যানেলের পাশে পানির ওপর নির্মিত হয়েছে সেই ভাসমান খামারটি। বছর তিন আগে এক এপ্রিলে নেদারল্যান্ডসে ডেল্টা প্ল্যান-সম্পর্কিত কার্যক্রম দেখতে গিয়ে সরেজমিন ঘুরে দেখি পিটার ও মিনকে দম্পতির সেই বিস্ময়কর প্রকল্প। পানির ওপর ভাসছে তিন তলা এক আধুনিক গরুর খামার, যা সত্যিকার অর্থেই টেকসই কৃষির নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।

খামারটির মূল পরিকল্পনাকারী পিটার ভ্যান উইংগারডেন। তবে দৈনন্দিন পরিচালনার দায়িত্বে আছেন তাঁর সঙ্গী ও উদ্যোক্তা মিনকে ভ্যান উইংগারডেন। পিটার তখন শহরের বাইরে থাকায় তাঁর সঙ্গে দেখা হয়নি, কিন্তু মিনকের সঙ্গে লম্বা সময় কথা হয়। আন্তরিক মিনকে প্রজেক্টরের মাধ্যমে উপস্থাপন করলেন তাঁদের পুরো উদ্যোগের সারসংক্ষেপ।

জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব আমরা ইতোমধ্যে অনুভব করছি। অসময়ে বন্যা, জলোচ্ছ্বাসসহ নানা প্রাকৃতিক বিপর্যয় ঘন ঘন ঘটছে। উন্নত বিশ্ব যেমন আগামীর কৃষিকে নতুনভাবে ভাবছে, আমরাও টিকে থাকার প্রশ্নে সেই ভাবনাকে অনুসরণ করতে পারি

তিনি বললেন, ‘আমরা এক অদ্ভুত সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। সবকিছু দ্রুত বদলে যাচ্ছে। আবহাওয়া, জলবায়ু, শহরের কাঠামো; কিছুই আগের মতো নেই। এই পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে না পারলে আমরা টিকে থাকতে পারব না। গবেষণায় বলা হচ্ছে, ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্ব জনসংখ্যা দাঁড়াবে প্রায় ৯.৮ বিলিয়নে, যার ৭০ শতাংশই বসবাস করবে শহরে। তাই শহরগুলোকে এখন থেকেই নিজেদের খাদ্য উৎপাদনে স্বনির্ভর হওয়ার প্রস্তুতি নিতে হবে।’ তাঁর কথায় স্পষ্ট হয়ে উঠল এক দৃঢ় বিশ্বাস। ভবিষ্যতের শহর টিকে থাকবে স্থানীয় খাদ্য উৎপাদনের ওপর নির্ভর করে। রটার্ডামের সেই ভাসমান খামারই যেন সেই ভবিষ্যতের এক বাস্তব উদাহরণ।

ভাসমান খামারের দিকে যেতে যেতে কথা হচ্ছিল মিনকে ভ্যান উইংগারডেনের সঙ্গে। খামারটি নদীর পানিতে ভাসছে, আর তীরে রয়েছে তাঁদের অফিস ও বিক্রয় কেন্দ্র। বিশাল এলাকাজুড়ে গবাদিপশুর বিচরণ ক্ষেত্র। ভবিষ্যতের কৃষি ও পরিবর্তিত জলবায়ু নিয়ে কথা বলতে বলতে মিনকে বললেন, ‘যে কোনো পরিস্থিতির জন্যই আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। আসলে আমরা কেউই জানি না ভবিষ্যতে কী ঘটবে। জলবায়ু দ্রুত বদলে যাচ্ছে। এই বিবর্তনের সময়টাতে অভিযোজন করতে না পারলে হয়তো আমাদের হারিয়ে যেতে হবে। তাই এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। শহরকে খাদ্য উৎপাদনের কেন্দ্র থেকে আলাদা রাখলে চলবে না। কৃষির এই পরিবর্তন বা রূপান্তরকেই আমরা বলছি “ট্রান্সফরমেশন”।’

২০১৯ সালের ১৩ মে মাসে ৩২টি গরু নিয়ে বিশ্বের প্রথম ভাসমান ফার্মটির যাত্রা শুরু হয়। এটি মূলত একটি ডেইরি ফার্ম। বর্তমানে এখানে প্রায় ৪০টি গাভি রয়েছে। মিনকের কাছে জানতে চাইলাম, কেন তারা এমন এক ভাসমান খামারের চিন্তা করেছিলেন। তিনি ব্যাখ্যা করলেন, ‘দেখুন, কৃষিজমির পরিমাণ দিন দিন কমে আসছে। শহর ক্রমেই বাড়ছে। আজ যেখানে সুউচ্চ ভবন দাঁড়িয়ে আছে, এক সময় সেখানেই ছিল কৃষিজমি। মানুষের বাসস্থানের প্রয়োজনীয়তা যেমন সত্য, তেমনি নিরাপদ ও সতেজ খাদ্যের কথাও ভাবতে হবে। এই দুটি বিষয় একসঙ্গে বিবেচনা করেই আমাদের এই উদ্যোগ। পাশাপাশি আমরা নগরের মানুষদেরও সচেতন করতে চেয়েছি, যেন তারা বুঝতে পারে তাদের খাদ্য কোথা থেকে আসে। সিঙ্গাপুরের মতো দেশ, যেখানে শতকরা ৯০ ভাগ খাদ্য আমদানি করা হয়, তারাও চাইলে এমন ভাসমান খামার গড়ে নিজেদের সতেজ খাদ্যের জোগান নিশ্চিত করতে পারে।’

তাঁর কথা শুনে বুঝলাম, তাদের লক্ষ্য কেবল দুধ উৎপাদন নয়, বরং ভবিষ্যতের কৃষি বাণিজ্যের এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করা। খামারের কাঠামোটি মূলত স্টিলের তৈরি। ওপরের অংশে সাদা প্লাস্টিকের আবরণ। এটি পানিতে ভাসমান হওয়ায় জোয়ার-ভাটার সঙ্গে খামারটি ওপরে নিচে ওঠানামা করে। পুরো স্থাপনাটি তিনটি ভাগে বিভক্ত। নিচে রয়েছে গবেষণা কেন্দ্র, মাঝখানে দুধ প্রক্রিয়াকরণ ফ্লোর এবং একদম ওপরে গরুর থাকার জায়গা।

জানতে চাইলাম, এই কাঠামো নির্মাণ কি খুব ব্যয়সাপেক্ষ নয়? মিনকে হেসে বললেন, ‘হ্যাঁ, প্রাথমিকভাবে হয়তো ব্যয়সাপেক্ষ মনে হয়, কিন্তু আপনি যদি দীর্ঘমেয়াদি উৎপাদন ও ফলনের হিসাব করেন, তাহলে দেখবেন এটি অত্যন্ত লাভজনক। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, যেখানে কৃষিজমি পাওয়া যায় না, সেখানে এই পদ্ধতি নিরাপদ ও সতেজ খাদ্য উৎপাদনে নতুন আশা জাগায়।’

খামারটির অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ এখানে সম্পন্ন হয় রোবটের সাহায্যে। এমনকি দুধ দোহানোর কাজও করে মিল্কিং রোবট। প্রতিটি গাভির গলায় রয়েছে সেন্সরযুক্ত চিপ। গাভি যখন দুধ দেওয়ার সময় অনুভব করে তখন রোবট স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংকেত পায় এবং দুধ দোহানো সম্পন্ন হয়। সবকিছুই স্মার্ট প্রযুক্তির নিয়ন্ত্রণে।

মনে পড়ল ২০১৫ সালে নেদারল্যান্ডসের ডে মার্ক এলাকায় গরুর এক আধুনিক খামারে গিয়ে বিস্মিত হয়েছিলাম। প্রযুক্তির এমন সুচারু প্রয়োগ কৃষিকে সত্যিই এক নতুন মাত্রা দিয়েছে। ‘ইন্টারনেট অব থিংস’ বা আইওটি কৃষিতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনছে। আমাদের দেশেও কয়েক বছর আগে কিছু শিল্পোদ্যোক্তা স্মার্ট গরুর খামার গড়তে উদ্যোগ নিয়েছিলেন।

ভাসমান খামারটিতে বর্জ্য বা পানির কোনো কিছুই নষ্ট হয় না। প্রতিটি উপকরণেরই পুনর্ব্যবহার নিশ্চিত করা হয়। এটি টেকসই ও সার্কুলার ফার্মিংয়ের এক অনন্য উদাহরণ। শহরের মানুষের ফেলে দেওয়া খাবার, ফুটবল মাঠের কাটা ঘাস, সুপারশপ ও ঘরবাড়ির জৈববর্জ্য সবকিছুই গরুর খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয়। মেয়াদোত্তীর্ণ রুটি, সবজি বা আলু, যা সাধারণত ফেলে দেওয়া হয়, সেগুলোকেই এখানে রূপান্তর করা হয় পুষ্টিকর পশুখাদ্যে। ফলে খাদ্যের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত হয়, একই সঙ্গে বর্জ্য ব্যবস্থাপনাতেও এটি রাখছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।

খামারে উৎপাদিত দুধ সরবরাহ করা হয় শহরের মানুষদের কাছে। গরুর গোবর থেকে তৈরি হয় জৈবসার, যা দিয়ে ফলানো হয় শাকসবজি ও ফলমূল। খামারের পাশে রয়েছে বিশাল সোলার প্যানেল এলাকা, সেখানেই উৎপাদিত বিদ্যুৎ দিয়ে চলে পুরো খামার। ছাদ এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে বৃষ্টির পানি সংগ্রহ করে রাখা যায়।

মিনকে বলছিলেন, ‘ভালো দুধ উৎপাদনের জন্য শুধু পুষ্টিকর খাবার নয়, গরুর আরামদায়ক পরিবেশও অত্যন্ত জরুরি। আমরা গরুগুলোকে সারাক্ষণ বদ্ধ অবস্থায় রাখি না। সকালে খাবারের পর তারা নিজেরাই মাঠে যায়, বিকালে আবার ফিরে আসে। তাদের জন্য স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হয়েছে, কোনো কিছুতেই জোর করা হয় না।’

এই খামারে কিছুই অপ্রয়োজনীয় নয়। গরুর গোবর ও মূত্র থেকে তৈরি হয় জৈবসার। পরীক্ষামূলকভাবে শুরু করা এই উদ্যোগ তিন বছরে সফল প্রকল্পে পরিণত হয়েছে। এখন এটি নগর কৃষির এক অনন্য উদাহরণ হিসেবে বিশ্বজুড়ে পরিচিতি পেয়েছে। ক্রমেই বাড়ছে তাদের উৎপাদিত পণ্যের চাহিদা। মিনকে জানালেন, শিগগিরই তারা দুধের পাশাপাশি ভাসমান সবজি প্লট এবং পোলট্রি ফার্ম গড়ে তুলবেন। সবই হবে পানির ওপর ভাসমান। শুধু রটার্ডাম নয়, অন্য শহরগুলোতেও এই মডেল সম্প্রসারণের পরিকল্পনা রয়েছে। এখানে উৎপাদিত দুধ স্থানীয় মানুষের চাহিদার একটি বড় অংশ পূরণ করে। দুধ থেকে তৈরি হয় দই, মাখন, চিজ। এসব পণ্য বিক্রি হয় অনলাইনে এবং খামারের নিজস্ব বিক্রয় কেন্দ্রে। এই খামার ব্যবস্থাপনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো সার্কুলার ইকোনমি। উৎপাদন, বিপণন, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সবকিছুই পরিবেশবান্ধব এবং পুনর্ব্যবহারযোগ্য কাঠামোর মধ্যে পরিচালিত। নিশ্চয়ই ফ্লোটিং ফার্মের মতো ব্যয়বহুল ব্যবস্থাপনা আমাদের সাধারণ খামারিদের নাগালের বাইরে। তবে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব আমরা ইতোমধ্যে অনুভব করছি। অসময়ে বন্যা, জলোচ্ছ্বাসসহ নানা প্রাকৃতিক বিপর্যয় ঘন ঘন ঘটছে। উন্নত বিশ্ব যেমন আগামীর কৃষিকে নতুনভাবে ভাবছে, আমরাও টিকে থাকার প্রশ্নে সেই ভাবনাকে অনুসরণ করতে পারি। আমাদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক বাস্তবতা বিবেচনায় এনে, ভবিষ্যতের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টি নিয়ে গভীরভাবে ভাবতে হবে।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

shykhs@gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম