শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৫

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

অধ্যাপক ডা. মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল
প্রিন্ট ভার্সন
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বেগম খালেদা জিয়ার মনোনয়ন প্রাপ্তি নিয়ে কিছু আলোচনা চারপাশে আছে। সেগুলো কেন এবং কী উদ্দেশ্যে, সেটা নিয়েও বিস্তর বলাবলি। হতেই পারে, বেগম খালেদা জিয়া বলে কথা। তাদের কথায় যুক্তির অভাব নেই- তিনি কঠিন রোগে আক্রান্ত, প্রায় হাসপাতালে ভর্তি হন, প্রকাশ্যে আসেন না, দলীয়প্রধানের দায়িত্ব ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান পুত্র তারেক রহমানের কাছে অর্পণ করেছেন, ওনার নির্বাচন করার দরকার কি? যুক্তি হিসেবে নেহাতই মন্দ না। এগুলোর পাল্টা যুক্তি হিসেবে সোজাসাপটা- ‘নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা একজন বাংলাদেশি হিসেবে ওনার গণতান্ত্রিক নাগরিক অধিকার, অন্যরা বলার কে? এমনটা বললে পাল্টা যুক্তি একটা দাঁড়ায় বটে। তবে উত্তরটা শতভাগ “কিন্তু” মুক্ত হয়, কি না? সে প্রশ্নও থেকে যায়- কারণ খালেদা জিয়া বলে কথা। সম্মান দেখিয়ে সবাই তাঁকে দেশনেত্রী বলেন। তিনবারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রোষানলে পড়ে বাড়ি ছাড়া হয়েছেন, নির্জন কারাবাস ভোগ করেছেন, দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়েছেন, তাঁর হঠাৎ নির্বাচনে আসা নিয়ে কথা হতেই পারে, বিশেষ করে শেখ হাসিনার সব লিখিত-অলিখিত ভাষণের প্রধান আক্রমণ লক্ষ্য ছিলেন তিনি। বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যু সংবাদ প্রতীক্ষায় তাঁর অস্থিরতা তিনি কখনোই গোপন করেননি। আর তাঁর সঙ্গে সুর মিলিয়ে অন্ধ ভক্তরাও রাখঢাক না করে সুর মিলিয়েছে পৈশাচিক আনন্দে। কিন্তু সমস্যা হলো মহান আল্লাহর ইচ্ছায় দেশবাসীর দোয়ায় তিনি এখনো জীবিত আছেন সব শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে। এর মাঝে কাতারের আমিরের পাঠানো এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডন গমন ও একই বাহনে প্রত্যাবর্তন আর তাঁর সঙ্গে বিমানবন্দরে যাওয়া ও আসার পথে ভক্ত-সমর্থকদের জনস্রোত কুৎসা রটনাকারীদের অন্তর জ্বালা বাড়িয়েছে মাত্র। এতটা যা-ও বা সহ্যের মধ্যে ছিল, নির্বাচনে তাঁর অংশগ্রহণের খবরে দুর্জনের অন্তর জ্বালা ও প্রতিক্রিয়ার তীব্রতা সাধারণের কাছে অস্পষ্ট থাকেনি মোটেও।

দেখা যাক বেগম জিয়ার নির্বাচনের ইতিহাস কী বলে-

১৯৯১ সালে তিনি সর্বোচ্চ অনুমোদিত পাঁচ আসনে নির্বাচন করেছিলেন, বগুড়ার দুটি আসন (৬, ৭) ঢাকার একটি আসন (ঢাকা-৯), ফেনী-১ এবং চট্টগ্রাম-৮ থেকে। জয়ী হয়েছিলেন পাঁচটিতেই। বলা বাহুল্য সেই নির্বাচনে শেখ হাসিনা তিনটি আসনে নির্বাচন করেছিলেন এবং ঢাকায় তখনকার উদীয়মান নেতা সাদেক হোসেন খোকার কাছে প্রায় ২০ হাজার ভোটে এবং ততধিক অপরিচিত মেজর (অব.) মান্নানের কাছে প্রায় ১৬ হাজার ভোটে পরাজিত হয়েছিলেন, সেই যাত্রায় টুঙ্গিপাড়ার সবেধন নীলমণি একমাত্র আসন থেকে নির্বাচিত হয়ে সংসদযাত্রার শেষ সুযোগ কাজে লাগাতে পেরেছিলেন।

১৯৯৬-এর নির্বাচনেও বেগম জিয়া পাঁচটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন বগুড়া (৬, ৭) ফেনী-১ লক্ষ্মীপুর-২ ও চট্টগ্রাম-১ থেকে, বলা বাহুল্য তিনি পাঁচ আসনেই বিজয়ী হয়েছিলেন বিপুল ভোটে।

২০০১-এর নির্বাচনেও বেগম খালেদা জিয়া বগুড়া-(৬, ৭) খুলনা-২, ফেনী-১ লক্ষ্মীপুর-২ এই পাঁচ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সব কটিতেই বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছিলেন, যেখানে শেখ হাসিনা চার আসনে প্রতিন্দ্বিতা করেন রংপুর-৬, নড়াইলের দুটি আসন ও গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া থেকে। বলা বাহুল্য এবারও তাঁর সফলতার হার ৫০ শতাংশ ছাড়ায়নি। অর্থাৎ একান্তই অপরিচিত রংপুরের নূর মোহাম্মদ মণ্ডল ও নড়াইলের শহিদুল আলমের কাছে তাঁকে পরাজয় বরণ করতে হয়েছে।

২০০৮ সালে নির্বাচন কমিশন একজনের জন্য সর্বোচ্চ তিনটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সুযোগ নির্ধারণ করলে বেগম জিয়া সেই বিতর্কিত নির্বাচনে বগুড়া (৬, ৭) ও ফেনী-১ আসন থেকে নির্বাচন করে শতভাগ সফলতা অর্জন করেছিলেন। এমনকি ২০১৮ সালের কুখ্যাত নির্বাচনেও বেগম জিয়া প্রার্থিতার আবেদন করেছিলেন কিন্তু তাঁর আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তার রেকর্ড থামিয়ে দিতে সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে তাঁর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে।

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

বাংলাদেশের নির্বাচনের ইতিহাসে বেগম জিয়াই একমাত্র উদাহরণ যিনি এ যাবৎ চারটি সংসদীয় নির্বাচনে ১৮টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে শতভাগ সফলতা পেয়েছেন। বিপরীতে ঈর্ষাকাতর শেখ হাসিনার বিজয়ের রেকর্ড তাঁকে যতটা সমৃদ্ধ করেছে তার চেয়েও অনেক বেশি বিব্রত করেছে পরাজয়ের গ্লানি। ‘এবারের নির্বাচনে বেগম খালেদা জিয়ার প্রার্থিতা কেন’- এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজা যাক। অনেকেই বলবেন দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত বেগম জিয়া যেখানে দলের শীর্ষ নেতৃত্বের জায়গা ছেড়েছেন অনেক আগেই, জনসমক্ষে তাঁর সর্বশেষ আবির্ভাবও বেশ অতীত এখন। তারপরও তাঁর নির্বাচনে প্রার্থিতা এবং এক-দুইটি নয় তিন-তিনটি আসনে, কারণটা কি? একটা প্রশ্ন করা যাক, বেগম জিয়া কি এখন একজন সাধারণ রাজনীতিবিদ? নাকি তাঁর চেয়ে বেশি অন্য আর কিছু? এ দেশের রাজনীতির ইতিহাসে তাঁর আবির্ভাব কোনো পরিকল্পিত ঘটনা তো ছিল না! রাষ্ট্রপতি জিয়ার শাহাদাতবরণের পরও তিনি ছিলেন অন্তঃপুরে, রাজনীতির মাঠ থেকে যোজন দূরত্বে। বিচারপতি আবদুস সাত্তার রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জয়ী হয়ে রাষ্ট্রপতি হলেন, কিন্তু দুরভিসন্ধির মহানায়ক এ দেশের রাজনীতিকে কলঙ্কিত নাম হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ আবদুস সাত্তারকে হটিয়ে রাষ্ট্রপতি হয়ে বসলেন, একেবারে ছক কষে। দেশ স্বৈরাচারের কবলে পড়ল। শুধু বিএনপির রাজনীতি নয়, দেশের রাজনীতিতে তখন ঘোর অমানিশা। ‘রাজনীতিতে শেষ কথা নেই’- এই বয়ান প্রতিষ্ঠিত করতে এরশাদ তখন দলছুটের রাজনীতিকে প্রায় শিল্পের(!) পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। ঠিক তখনই সবার চাপে বেগম খালেদা জিয়ার আবির্ভাব- অতিসাধারণ অভিষেক। অকাল বৈধব্যের শোক আর বেদনা সহনীয় হওয়ার আগেই প্রায় এক দশকের স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে নিজেকে সম্পৃক্ত করলেন। গৃহকোণ থেকে উত্তাল রাজপথ- রাজনীতির পাঠশালায় নবাগত হয়েও সংক্ষিপ্ত সময়েই বিচক্ষণ আর প্রবীণ হতে হলো প্রয়োজনে। বিএনপি চেয়ারপারসন হিসেবে যাত্রা শুরু- তারপর সংগ্রামের মহাযাত্রা।

অর্থের সোনালি প্রলোভন আর পদপদবি অবজ্ঞা করে রইলেন অপসহীন, যখন আওয়ামী লীগপ্রধান শেখ হাসিনা ও তাঁর সহযাত্রী জামায়াতের কপালে কলঙ্ক তিলক আঁকা হলো, বিশ্বাসঘাতকতার লজ্জা চিহ্ন জাতীয় বেইমানের চিরস্থায়ী উপাধি। এলো ১৯৯১-এর জাতীয় নির্বাচন। অতীতে যিনি কখনো নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগই পাননি, তিনি শুধু সংসদ সদস্যই নয় প্রথম প্রদর্শনীতে হলেন প্রধানমন্ত্রী, দেশের প্রথম নারী সরকারপ্রধান। তিন দলীয় জোটের অলিখিত রূপরেখা বাস্তবায়ন করলেন অঙ্গীকার রক্ষার সততা থেকে। দেশ রাষ্ট্রপতি শাসনব্যবস্থা থেকে রূপান্তরিত হলো সংসদীয় গণতন্ত্রে, অথচ তাঁর আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তায় তিনি যুগ যুগ ধরে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হতে পারতেন অনায়াসে। সংসদীয় ব্যবস্থায় শত শত সংসদ সদস্য নির্বাচনের ঝুঁকি নিতে হতো না। দেশের কর্তৃত্ব নিজের হাতে রাখার সুবর্ণ সুযোগ তিনি প্রতিজ্ঞাভঙ্গের কালিমায় কলঙ্কিত করেননি। ১৯৯৬-তে স্থাপন করলেন আরেকটি অসাধারণ কীর্তি। সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ আর অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করতে সংবিধানে যুক্ত করলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা। ২০০৬ পরবর্তী বাংলাদেশে হলেন আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের শিকার, এক-এগারোর সরকারের হঠকারিতায় হলেন কারান্তরীণ। তারপর আওয়ামী শাসনের জাঁতাকলে পৃষ্ঠ হলেন দলের নেতা-কর্মীকে সঙ্গে নিয়ে। প্রত্যক্ষ করলেন রাজনীতির আদর্শহীন নির্মমতা, হারালেন কনিষ্ঠ পুত্র আরাফাত রহমানকে আর জ্যেষ্ঠ পুত্র তারেক রহমান নির্যাতনে প্রায় পঙ্গুত্ব নিয়ে চিকিৎসার জন্য হলেন দেশ ছাড়া। নিজে রইলেন মাটি কামড়ে এই বাংলাদেশে।

দেশীয় আর আন্তর্জাতিক চক্রান্তে দেশ থেকে গণতন্ত্র হলো নির্বাসিত, ২০১৪-এর ভোটারবিহীন নির্বাচনে জন রায় প্রত্যাখ্যাত হলো, ২০১৮ সালে হাসিনার কারাগারে হলেন অন্তরীণ। পরিত্যক্ত বিশাল নির্জন কারাগারে একমাত্র বন্দি, আরশোলা, টিকটিকি আর তক্ষকের ভয়াবহতার মাঝে অনিশ্চিত দিনপাত। কারাগার থেকেই দেখলেন আঠারোর নৈশভোট, এই নির্বাচনে অন্যায়ভাবে তাঁর প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে আগেই- বিএনপিকে নিঃস্ব দেখার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে। বেগম খালেদা জিয়া আজ কি শুধু একটি নাম? নাকি তার চেয়ে বেশি কিছু? এ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে তাঁর চেয়ে বড় সম্মুখযোদ্ধা আর কে? দেশের মানুষের জন্য সর্বস্ব নিবেদন, সুস্থ একটা মানুষ কারাগার থেকে ফিরলেন লিভারের দুরারোগ্য অসুস্থতা নিয়ে। নীরবে হজম করলেন অশালীন কটাক্ষ, ‘এই শুনি যায় যায়- এই শুনি মরে মরে’- আজ কৃতজ্ঞ জাতির সামনে সুযোগ সেই অপমান আর কটাক্ষের সমুচিত জবাব দেওয়ার। যার জন্য দেশের মানুষের ভালোবাসায় কোনো অঞ্চলের সীমা নেই- কি বগুড়া, কিংবা ঢাকা, চট্টগ্রাম অথবা খুলনা, কিংবা লক্ষ্মীপুর বা ফেনী- তাঁর নির্বাচনের বিজয় পতাকা প্রতিটি আসনে ছিল বিজয়ের দীপ্তিতে ভাস্বর। দেশের মানুষের এই অকৃত্রিম ভালোবাসা তাঁকে দলের নেতা থেকে নিয়ে গেছে জাতীয় নেতার উচ্চতায়, যেখান থেকে শুধু একটি পরিচয়ই তাঁর অবদানের সঙ্গে মানিয়ে যায়- তিনি আজ দেশের রাজনৈতিক অভিভাবক, দেশের অভিভাবক। এ দেশের রাজনীতির ইতিহাসে এত বড় সর্বজন গ্রহণযোগ্যতা কখনো কারও ভাগ্যে জুটেছে কি?

আজ সুযোগ এসেছে তাঁকে সম্মানিত করার, তিনি কতটা অসুস্থ- সেটা আজ মানুষের কাছে বিচার্য নয়, নির্বাচনে তিনি গণসংযোগ করবেন কি না, জনসংযোগ করবেন কি না, সেটা নিয়েও মাথাব্যথা নেই কারও। বগুড়া, দিনাজপুর আর ফেনীর মানুষই শুধু নয়, এই তিন প্রতীকী আসনই আজ যেন সমগ্র বাংলাদেশ। বাংলাদেশের সামনে তাঁর আজ ভোট প্রার্থনার প্রয়োজন নেই, শ্রদ্ধা অবনত জাতি তাঁকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে সম্মানিত করতে চায়।

অতীতের ফলাফলের হিসাব থেকে আমরা তো জানিই- যে তাঁর পরাজয়ের কোনো রেকর্ড নেই। এবারও তাঁর ব্যতিক্রম হওয়ার সম্ভাবনা যখন শূন্য। তখন তাঁর প্রাপ্য এই সম্মানের শ্বেতবসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রায় অদৃশ্য কালো দাগ দিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বীরা কেন ইতিহাসের পাতায় পরাজিতের লজ্জা বহন করবেন?

আসুন আমরা তাঁর প্রতি অবিচার, অন্যায় আর সব কটাক্ষের জবাব দিই আমাদের ভালোবাসা আর শ্রদ্ধা দিয়ে। স্বৈরাচার দূর থেকে প্রত্যক্ষ করুক- শক্তির অহমিকায় খালেদা জিয়াকে গৃহহীন করা যায়, কারাগারে অন্তরীণ করে মৃত্যুমুখী করা যায়, কিন্তু অত্যাচারের প্রতিটি আঘাত তাঁর মর্যাদা আর সম্মানের উচ্চতাকে এভারেস্ট ছাড়িয়ে আকাশের এমন শীর্ষস্থানে নিয়ে যায়- যেখানে স্বৈরাচারের কুটিল দৃষ্টিও শুধু অসহায় আত্মসমর্পণের গ্লানি আর লজ্জার মহাসাগরে অনুশোচনার আগুনে দগ্ধ প্রায়। নিয়তি ২০২৬ এর সূচনা ইতিহাস কীভাবে নির্ধারণ করে রেখেছে আমাদের জানা নাই সত্যিই, কিন্তু সারা পৃথিবী প্রতীক্ষায় রয়েছে এক অনাবিল দৃশ্যের, যেখানে দিল্লির ধূসর আকাশের দিকে পরাজিত এক জোড়া চোখের শূন্য দৃষ্টি এক অন্ধকার প্রকোষ্ঠের সংকীর্ণ গবাক্ষ পথে মলিন, তখন বাংলাদেশের উজ্জ্বল বিকাল আলোকিত সন্ধ্যার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে এক নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়ে।

লেখক : সাবেক প্রিন্সিপাল, শজিমেক হাসপাতাল

pavelbogra@gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম