শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৫

শেষ ভালো যার সব ভালো তার

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কতখানি ঐক্য গড়েছে, আর কতখানি বিভেদ সৃষ্টি করেছে- প্রশ্নটি এড়িয়ে যাওয়া কঠিন। যে নিরপেক্ষতা ও বিচক্ষণতার সঙ্গে কমিশনের কাজ করা উচিত ছিল, তা করেনি। তবে আশার কথা এই যে কমিশন বিভেদের বীজ বুনে গেলেও ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথে বাধাগুলো মনে হয় কেটে গেছে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতভিন্নতাও অনেকটাই কমে এসেছে। ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের অটল অবস্থান এ ক্ষেত্রে ধন্বন্তরির মতো কাজ করেছে। জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও বাস্তবায়ন প্রশ্নে সোচ্চার জামায়াতে ইসলামী ও এনসিপিও এখন আর অতটা কড়া অবস্থানে নেই। দল দুটি নির্বাচনি যাত্রায় সরব ও সক্রিয়। অবশ্য জামায়াতে ইসলামী আগে থেকেই ইলেকশন ক্যাম্পেইনে ছিল। সব আসনেই দাঁড়িপাল্লার প্রার্থীরা মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। জামায়াতের কেন্দ্রের নেতারা পিআর, গণভোট, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দান, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধকরণ, গণহত্যার বিচার ইত্যাদি ইস্যুতে মাউথ ফায়ার করলেও নির্বাচনি এলাকাগুলোতে তাদের মনোনীত প্রার্থীরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই কাইন্ড অ্যান্ড কুল। তারা বাড়ি বাড়ি যাচ্ছেন, ভোট প্রার্থনা করছেন। এমনকি তারা যাচ্ছেন চাপের মধ্যে থাকা আওয়ামী লীগের সমর্থকদের বাড়িতেও। এসব দেখে তথ্যাভিজ্ঞ মহল আগে থেকেই বলছিল যে জামায়াত গরম কথার ফুলকি যতই ছড়াক না কেন, কাজের বেলায় ইলেকশন মেইল মিস করবে না।

এনসিপিও একই পথের যাত্রী। তরুণদের দলটিও ইলেকশনের ট্রেন ধরতে ব্যস্ত সময় পার করছে। নির্বাচন ছাড়া জুলাই সনদ বাস্তবায়ন যে সম্ভব নয়, তা তারা বেশ বুঝতে পেরেছে। জুলাই জুলাই করে ইলেকশনের ট্রেন মিস হয়ে গেলে এনসিপির অস্তিত্বের সংকট দেখা দেবে। সংস্কার, গণভোট ও গণপরিষদ গঠনের মাধ্যমে ইলেকশন বিলম্বিত করে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের মতো সাংগঠনিক ভিত তৈরি করা বা বিনা ভোটে দীর্ঘদিন সরকারের ছায়া হয়ে সুবিধা ভোগ করার স্বপ্নটি যে ইউটোপিয়া ছিল, এত দিনে এই দলের নেতাদের তা বুঝতে বাকি থাকার কথা নয়। সবগুলো কিংবা উল্লেখযোগ্যসংখ্যক আসনেও শাপলাকুঁড়ির পক্ষে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তোলা কঠিন। এটা হচ্ছে অপ্রিয় বাস্তবতা। বিএনপি বা জামায়াতে ইসলামীর আনুকূল্য ছাড়া এনসিপির বড় নেতাদেরও অনেকের পক্ষে ইলেকশনে জিতে আসা কঠিন হতে পারে। এমতাবস্থায় সংস্কারের আগে ইলেকশনে কিছু আসনে হলেও জিতে অস্তিত্ব রক্ষার গুরুত্ব অনেক বেশি।

তবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যেভাবে এগোচ্ছিল, সেই ধারাটি অব্যাহত থাকলে এবং ইন্টেরিমের আশকারা পেলে, এনসিপি হয়তো অবস্থান পরিবর্তন করত না। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার সেই ঝুঁকি নেয়নি। ইলেকশনের আগে গণভোটের দাবিও সরকার মেনে নেয়নি। জুলাই সনদ প্রশ্নে গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন হবে একই দিনে। আগামী পার্লামেন্টকে জুলাই সনদ অনুমোদনের জন্য ঐকমত্য কমিশন যে ২৭০ দিন সময় বেঁধে দিয়েছিল, তা-ও রহিত করা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা জুলাই সনদ প্রশ্নে সিদ্ধান্ত গ্রহণের বল নিজের কোর্টে না রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর দিকে ঠেলে দিয়েছেন। বিষয়টি এনসিপির মনমতো হয়নি। ইন্টেরিম নিজে গোল না করে রাজনৈতিক কোর্টে পাস করে দেওয়ায় শাপলাকুঁড়ির দলটি হতাশ হলেও মনে হয় মেনেই নিয়েছে। এমত পরিস্থিতেতে আশা করা যায় দেশ একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

হলফ করে বলা যায় না যে বাহাত্তরের সংবিধানই ফ্যাসিবাদের জন্ম দিয়েছে। আসলে ফ্যাসিবাদের জন্ম হয় রাজনৈতিক সংস্কৃতির জঠরে, ফ্যাসিবাদের চোখ ফোটে দুর্নীতির তাপে বা ওমে। সেই জায়গায় সংস্কার না করে আমরা পড়ে আছি সংবিধান নিয়ে

শেষ ভালো যার সব ভালো তারআশা করি নির্বাচনের যে জোর হাওয়া বইছে, তা আর বাধাগ্রস্ত হবে না। এই পর্যায়ে ইতিহাসের প্রয়োজনে ৫ আগস্টের পর সৃষ্ট জাতীয় ঐক্য-সম্ভাবনার জমিনে দাঁড়িয়ে যা যা হয়েছে, সে বিষয়ে কিঞ্চিৎ আলোকপাত করা বাঞ্ছনীয়। পযবেক্ষক মহলের অনেকেই মনে করে, এসব কর্মকাণ্ডের মধ্যে পলিটিকাল স্ক্যামের অনেক উপাদান ছিল। সংবিধান সংস্কার কমিশনসহ বেশ কয়েকটি কমিশন এমন কিছু সুপারিশ করেছিল, যেগুলো ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে পাওয়া স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের হৃৎপিণ্ডে আঘাত করার শামিল। সংবিধান সংস্কার কমিশন বাংলাদেশের নাম পরিবর্তনেরও প্রস্তাব করেছিল। সে সময়ে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি উঠেছিল কোনো কোনো মহল থেকে। স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশন কৌশলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আইউব খানের মৌলিক গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার প্রস্তাব করেছিল। গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন এমন কিছু সুপারিশ করেছিল, যা অনুসরণ করা হলে অনেকগুলো পত্রিকা ও টেলিভিশন বন্ধ হয়ে যেতে পারত। উল্লেখযোগ্যসংখ্যক পেশাজীবী সাংবাদিক ও সংবাদকর্মী চাকরি হারাতেন।

অভিযোগ রয়েছে যে ওই কমিশন একটি বিশেষ পত্রিকা গোষ্ঠীর স্বার্থে সুপারিশগুলো তৈরি করেছিল। অন্তর্বর্তী সরকার ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সেসব সুপারিশ ইগনোর করেছে বলেই প্রতীয়মান হয়। জুলাই সনদে কেবল ছয়টি কমিশনের সুপারিশ আমলে নেওয়া হয়েছে। বলতে দ্বিধা নেই, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত জটিলতা তৈরির চাইতে উপেক্ষা করা হাজার গুণে ভালো।

তবে জুলাই সনদের কেন্দ্রে রয়েছে সংবিধান, যা এখনো বহাল। বলা হচ্ছে যে সংবিধানই সমস্যার মূল। এই সংবিধানই নাকি ফ্যাসিবাদের জন্ম দিয়েছে! অতঃপর প্রশ্ন উঠবে, কোন সংবিধান ফ্যাসিবাদের জন্ম দিয়েছে? সেটা কি ১৯৭২ সালে গৃহীত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের শাসনতন্ত্র, নাকি ১৭ বার সংশোধিত হওয়ার পরের সংবিধান? ১৯৭২ সালে যে শাসনতন্ত্র হয়েছিল তার কিছু সীমাবদ্ধতা তো ছিলই। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করা গণতন্ত্রের বিচারে সমর্থনযোগ্য নয়। ধর্মনিরপেক্ষতার নীতির ভুল ব্যাখ্যার সুযোগ তৈরি হয়েছিল। উপজাতি জনগোষ্ঠী বাঙালি জাতীয়তাবাদ নিয়ে তখনই প্রশ্ন তুলেছিল। শাসনতন্ত্রের সত্তর অনুচ্ছেদ পার্লামেন্টে ব্রুট মেজরিটির বিপদ ডেকে এনেছিল। পঁচাত্তরের পট পরিবর্তনের পর সত্তর অনুচ্ছেদ ছাড়া বাহাত্তরের সংবিধানের অসংগতিগুলোর সমাধান করা হয়েছে। তা সত্ত্বেও এমন কথা হলফ করে বলা যায় না যে বাহাত্তরের সংবিধানই ফ্যাসিবাদের জন্ম দিয়েছে। আসলে ফ্যাসিবাদের জন্ম হয় রাজনৈতিক সংস্কৃতির জঠরে, ফ্যাসিবাদের চোখ ফোটে দুর্নীতির তাপে বা ওমে। সেই জায়গায় সংস্কার না করে আমরা পড়ে আছি সংবিধান নিয়ে। সংবিধানে বিচারবহির্ভূত হত্যার বিধান নেই। ভোট জালিয়াতি, দিনের ভোট রাতে, বাকস্বাধীনতা হরণ কিংবা মানবাধিকার লঙ্ঘনের কোনো সমর্থনও সংবিধানে নেই। এগুলো আছে দুর্নীতিমনস্ক রাজনৈতিক সংস্কৃতির মধ্যে। তারপরও এ কথা বলছি না যে সংবিধান সংস্কার- সংশোধনের প্রয়োজন নেই। ১৭ বার যে জিনিস ব্যবচ্ছেদ করা হয়েছে, সেটা যে কিম্ভূতকিমাকার অবয়ব ধারণ করেছে, তাতে আর সন্দেহ কী! গত অর্ধ শতাব্দে বাহাত্তরের সংবিধানের কিছু সংশোধনী আনা হয়েছে সময়ের প্রয়োজনে ও জনস্বার্থে। কিছু সংশোধনী আনা হয়েছে কোটারি স্বার্থে। কোটারি স্বার্থে যে সংশোধনীগুলো আনা হয়েছে, সেগুলো পরগাছাতুল্য। সেই পরগাছাগুলো চিহ্নিত করে ছেঁটে রাষ্ট্রের ফান্ডামেন্টাল গাইড লাইন ঝঞ্ঝালমুক্ত করা সময়ের দাবি। এইরূপ পরিমার্জনের জন্য জনগণের দ্বারা নির্বাচিত পার্লামেন্টই যথোপযুক্ত ফোরাম। নির্বাচিত সংসদ প্রয়োজন মনে করলে সংবিধান বিশেষজ্ঞদের সহায়তা নেবে। জুলাই সনদে যেসব সুপারিশ করা হয়েছে সেগুলোও এই কাজে সহায়ক হবে। এজন্য গণভোট জরুরি না।

এখন জাতীয় জীবনে সবচেয়ে বড় কর্তব্য হচ্ছে একটি অবাধ এবং সব অর্থে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করা। সুষ্ঠু ভোটের মাধ্যমে একটি দক্ষ পার্লামেন্ট গঠিত হলে সেটা হবে জুলাই আন্দোলনের সার্থক উপসংহার। সরকার, প্রশাসন, ইলেকশন কমিশন ও নির্বাচনি কর্মকর্তাদের শতভাগ নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা জরুরি। পার্লামেন্টে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রায়শই সরকারকে কর্তৃত্ববাদী হয়ে উঠতে ইন্ধন জোগায়। শাসনতন্ত্রের সত্তর অনুচ্ছেদ বিলোপ না হওয়া পর্যন্ত এই ঝুঁকিটি থেকেই যাবে। নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা আরও অনেক সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। একটি ব্যালান্সড পার্লামেন্টের জন্য ভোটার সাধারণের সচেতনতা অত্যাবশ্যকীয়। রাজনৈতিক দলের সক্রিয় কর্মী-সমর্থকরা সাধারণত ভোট দেন মার্কা দেখে। কোনো দলে সরব ও সক্রিয় নন- এমন ভোটারের সংখ্যাও কিন্তু দেশে কম নেই।

এই ভোটার শ্রেণিটি সংশ্লিষ্ট দলের আদর্শ-উদ্দেশ্য ও প্রার্থীর যোগ্যতা দেখে ভোট দিলে ভারসাম্যপূর্ণ জাতীয় সংসদ গঠিত হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে।

জুলাই অভ্যুত্থানের পর গত ১৫টি মাস আমাদের গিয়েছে বিবিধ অনিশ্চয়তা ও অস্থিরতার মধ্য দিয়ে। তুমুল একটা নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি জাতিকে করেছে শঙ্কিত, বিচলিত ও যন্ত্রণাবিদ্ধ। রাজনৈতিক বিভেদ পরিস্থিতি ঘোলাটে করে তুলেছিল। এখন পরিস্থিতির অনেকটাই উন্নতি হয়েছে। আমরা আশায় বুক বেঁধে রইলাম। শেষ ভালো যার, সব ভালো তার।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম