শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর, ২০২৫

নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক

আবদুল আউয়াল ঠাকুর
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক

‘সকল কাঁটা ধন্য করে ফুটব মোরা ফুটবে গো’ বলে কবি যে কারণেই আশাবাদ করে থাকুন না কেন একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের আজকের বাস্তবতায় এ কথা সমভাবে প্রযোজ্য। নির্বাচনি রোডম্যাপের কণ্টকাকীর্ণ পথকে কুসুমাস্তীর্ণ করতেই এ আশাবাদ। দেশের সামগ্রিক যে অবস্থা- পণ্যমূল্য আইনশৃঙ্খলা, ধর্ষণ-হত্যার ঘটনা। গার্মেন্টে আগুনে সর্বস্বান্ত হওয়ার যে চিত্র প্রতিদিন আসছে তাতে সাধারণের মনে আশার আলো দেখার ভাবনা ছাড়া আর কিছু করার অছে বলে মনে হয় না। নির্বাচনি রোডম্যাপ অনুযায়ী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি শেষের পর্যায়ে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এদিকে নির্বাচনি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার সক্ষমতা পুলিশের রয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক। তিনি বলেছেন, অতীতে নির্বাচন কেন্দ্র করে পুলিশ সম্পর্কে জনমনে যে নেতিবাচক ইমেজ তৈরি হয়েছে তা থেকে বেরিয়ে আসার একটা বড় সুযোগ আগামী নির্বাচন। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে জনগণের আস্থা অর্জনে সবাইকে সচেষ্ট থাকতে হবে। তিনি এ কথা বলছেন ঠিক এমন সময় যখন সরকারের একজন উপদেষ্টা মন্তব্য করেছেন সবাই সংঘাতের জন্য মুখিয়ে আছে, অল্প কয়েক মাসের মধ্যে দেখতে পাবেন। ইতোমধ্যে উপদেষ্টা পরিষদের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন করছেন রাজনৈতিক নেতারা। রাজনৈতিক নেতাদের বিবেচনায় অভিযুক্তদের সংখ্যা আট। তারা সরাসরি উপদেষ্টাদের নাম নিয়ে তাদের ভূমিকাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন। বলা যায় বিএনপি, জামায়াত এবং এনসিপি তিন দলই মোটামুটি এ ব্যাপারে তাদের যে দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেছে তাতে বোঝা যাচ্ছে নির্বাচন যখন ঘনিয়ে আসছে তখন অনেক অজানা প্রশ্ন ঘুরপাক খেতে শুরু করেছে। এ ছাড়াও নির্বাচনি দায়িত্ব পালনকারীদের নিয়ে বিএনপি ইসলামী ব্যাংকসহ কয়েক জায়গায় কর্মরতদের নিয়ে আপত্তি তুলেছে। জামায়াত একে অপ্রাসঙ্গিক বলে মনে করেছে। কথা আরও রয়েছে, নির্বাচনকালীন সরকারের দায়িত্ব মূলত পালন করার কথা নির্বাচন কমিশনের। বিএনপি বর্তমান নির্দলীয় সরকারের পরিবর্তে তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়েছে। সে কারণেই জটিল সমীকরণ প্রসঙ্গ।

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অন্তর্বর্তী সরকারকে নির্বাচন সামনে রেখে বদলে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক মুডে আসার তাগিদ দিয়েছেন। কয়েকজন দলঘনিষ্ঠ উপদেষ্টাকে বাদ এবং প্রশাসন ও বিচার বিভাগকে দলীয়করণমুক্ত করার কথা বলেছেন। এনসিপি নেতারা জামায়াতে ইসলামী ও বিএনপিমনা উপদেষ্টা ও প্রশাসকদের বাদ দিতে আহ্বান জানিয়েছেন। এনসিপি কোনো উপদেষ্টাকে বাদ দেওয়ার কথা না বলে তারা বলেছে প্রশাসন বিএনপি ও জামায়াত ভাগাভাগি করে নিয়েছে। তারা মনে করে, গণভোট করার আগে তত্ত্বাবধায়ক অর্থাৎ নির্বাচনকালীন সরকার করা যাবে না। এসব কথা মূলত দেশের রাজনীতির মাঠে যা চাউর আছে তারই প্রতিধ্বনি। এরই মধ্যে অনিষ্পত্তিকৃত জুলাই ঘোষণা হস্তান্তর করা হয়েছে। এটা বলার অপেক্ষা রাখে না আগামী সরকার কারা গঠন করবে তা নিয়ে বেশ টানাপোড়েন রয়েছে। ছাত্র সংসদগুলোতে ছাত্রশিবিরের জয়ের পর জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে অনেকটা আশার সঞ্চার হয়েছে। তারা মনে করছে আগামী নির্বাচন তাদের অনুকূলে যাবে। এ আশা হয়তো অমূলক নয়। যদি তারা ব্যাপারটিতে নিশ্চিত হতে পারত তাহলে হয়তো একদিকের জটিলতা কেটে যেত। আসলে তারা এত নিশ্চিত নয়। না হওয়ার অনেকগুলো কারণের মধ্যে রয়েছে দেশের আবহ। একটি গণতান্ত্রিক বাস্তবতায় ভোট হলে সেখানে আসলে কী দাঁড়াবে সে বিষয় নিয়ে স্থির কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন। ভোট ভোটারের হাতে। তারা কাকে দেবে এ নিয়ে ধারণা করা যায় তবে সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন। যেসব জরিপ নিয়ে কাজ হচ্ছে, কথা হচ্ছে আসলে এসবের ওপর নির্ভর করা অবাস্তব। উদাহরণ হিসেবে ভারতের ভোট ফেরত জরিপের কথা বলা যেতে পারে। সেখানকার মিডিয়াগুলোতে ভোট ফেরত জরিপে যাদের জয়ের কথা বলা হয়েছিল ফলাফল উল্টে গেছে। কথা হচ্ছে যারা মতামত দিয়েছে তারা আসল কথা বলেনি। কেন বলেনি তার অনেক ব্যাখ্যা রয়েছে। মূল কথা হচ্ছে ভয়ে বলেনি অথবা প্রলোভনে বলেছে। তারা নিজেদের প্রকাশ করতে চায়নি। আসলে অন্যভাবে দেখলে বলা যায় এ ধরনের জরিপ একধরনের স্বাধীনতা হরণ, ম্যানুপুলেশনের পর্যায়ে পড়ে। এটা ভোটারের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ বলেও বিবেচিত হতে পারে। কেন নিষিদ্ধ বিষয়ের প্রতি আকর্ষণ তার পুরো ব্যাখ্যা হয়তো নেই। তবে এ কথা ঠিক যে ভোটারের মতামত চাওয়ার পেছনে কোনো যুক্তি নেই। সে যা-ই হোক, কোনো কোনো মহল মনে করছে পরিস্থিতি যদি ঝুলে যায় তাহলে আখেরে সেটি জামায়াতের পক্ষে যাবে। সে কারণে তারা নির্বাচনের ঘোষণা এবং আন্দোলনের মাঠে দুই জায়গাতেই রয়েছে। পিআর সংশোধন করে বলা হয়েছে, জোট হলেও নির্বাচন করতে হবে যার যার প্রতীকে। বিএনপি এর প্রতিবাদ করেছে। জামায়াত এটি সমর্থন করেছে। জোট থাকবে অথচ জোটের প্রতীক ব্যবহার করা যাবে না বিষয়টির অন্তর্নিহিত কিছু ‘যদি’ ও ‘কিন্তু’ রয়েছে। যদিও ব্যাপারটি সবার বেলায় প্রযোজ্য, তবু প্রশ্ন থাকে কেন? এই কেনর উত্তর হয়তো পাওয়া যাবে না। এনসিপি বলেছিল, তারা শাপলা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবে। নির্বাচন কমিশন বলেছে শাপলা দেওয়া যাবে না। শাপলার বদলে তাদের শাপলার কলি দেওয়া হয়েছে প্রতীক হিসেবে। তারা তা মেনেও নিয়েছে। এনসিপি দল হিসেবে কত বড় আজকের বাস্তবতায় সে প্রশ্ন বড় নয়। কারণ এনসিপি হচ্ছে, আগস্ট বিপ্লবের সমন্বয়কারকদের দল। তাদের করা বিপ্লবে যারা নির্বাচন করবে সে নির্বাচনে তাদের কথা শোনা হবে না সেটি হবে সত্যি দুর্ভাগ্যজনক। এনসিপি নেতারা মুখে সব কথা না বললেও তাদের অনেক ক্ষোভ রয়েছে। এ নিয়ে ব্যক্তিগত পর্যায়ে অলোচনাতেও শোনা যায়। তারা যদি নির্বাচনে না যায় অথবা তাদের বাদ দিয়ে যদি নির্বাচন হয় সেটি হতো আরও এক কেলেঙ্কারি। এনসিপিকে বাদ দিয়ে যারা জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন তাদের কারও কারও ব্যাপারে তাদের পক্ষ থেকে যে ক্ষোভ ও বেদনার কথা বলা হয়েছে তা বিবেচনায় নিয়ে বলতে হবে বিষয়টির সুরাহা অতীব জরুরি।

ঘোষিত নির্বাচনের অগে নির্দলীয় বনাম তত্ত্বাবধায়কের যে ইস্যু উঠেছে তাকে হালকাভাবে দেখার সুযোগ কম। মানুষের মধ্যে নির্দলীয় বলে কোনো কথা নেই। কারণ সে যখন ভোট দেবে সে কোনো না কোনো দলের প্রার্থীকে ভোট দেবে। এই সমর্থনের নামই দলের প্রতি সমর্থন। ১৫ বছরের ফ্যাসিস্ট বিদায় হওয়ার পর প্রয়োজন ছিল জাতীয় সরকার গঠনের। আসলে যদি সে সময়ে একটি জাতীয় সরকার গঠন করা হতো বা যেত তারা তিন মাস ছয় মাসের মধ্যে একটি জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি সম্পন্ন করে দিলে আজকে যেসব প্রশ্নের জন্ম হয়েছে তা নাও হতে পারত। মূল বিষয় ছিল, একটি স্বচ্ছ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন। তার সঙ্গে যুক্ত হতে পারত বিগত সময়ে যারা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে প্রাণ দিয়েছেন তাদের জন্য সুনির্দিষ্ট করণীয় নির্ধারণ। বলা যায়, ফ্যাসিবাদের উন্মেষ নিষিদ্ধকরণে শহীদ ও তাদের পরিবারের প্রতি করণীয় এবং স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আধিপত্যবাদের প্রতিরোধে করণীয় নির্ধারণ করে দ্রুততম সময়ে একটি জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত করা। শুনতে খারাপ লাগলেও এটা সত্য নির্বাচন হচ্ছে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সরকার পরিবর্তনের সবচেয়ে সহজ পথ। এই সহজ পথ প্রক্রিয়াকে যারা জটিল ও কুটিল পথে নিয়ে গিয়েছিল তারাই হলো ফ্যাসিবাদ। আজ প্রায় ১৫ মাস হয়ে যাচ্ছে দেশে নির্বাচন হতে পারেনি। এই না পারার দায়িত্ব কার? সে আলোচনায় না গিয়েই বলি মানব দেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হচ্ছে মস্তিষ্ক। কারও হাত না থাকলে দেখা যায় কারও পা না থাকলে দেখা যায়। কারও চোখ না থাকলে তাকে অন্ধ বলা হয়। আসলে কারও মাথায় গন্ডগোল থাকলে সেটি প্রকাশিত ও প্রমাণিত হয় আচরণে। তেমনিভাবে মাথা যদি ঠিক থাকে তাহলে অন্য কোনো অঙ্গে সমস্যা থাকলেও তা চালিয়ে নেওয়া যায়। যখন নির্বাচন ঘনিয়ে আসছে তখন সরকারের গুরুত্বপূর্ণ উপদেষ্টাদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন ওঠা সেই সঙ্গে আরও কিছু বিষয় যেভাবে মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে তাকে নির্বাচনি রোডম্যাপের সঙ্গে মেলালে সংগত কিছু বিবেচনা উঠে আসে। নানা অসন্তোষের দাবাগ্নি রয়েছে বিদ্যমান বাস্তবতায়। এসবের সমাধান করার সময় এখন সরকারের হাতে নেই। এখন বিবেচ্য হচ্ছে নির্বাচন। গোটা জাতি মুখিয়ে রয়েছে একটি সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য। যেসব অলোচনা ইতোমধ্যে হয়েছে হচ্ছে তার ইতিবাচকতার অনেক বিষয় রয়েছে। বিষয় হচ্ছে, মানা না মানার অনেক আলোচনা রয়েছে। কোনটি কার পক্ষে কোনটি কার বিপক্ষে সে আলোচনা অনেক দীর্ঘ। নির্বাচনের প্রধান অংশী দলের মধ্যে যারা রয়েছে তাদের মধ্যে নির্বাচনকেন্দ্রিক ঐক্য কীভাবে অটুট করা যায় সেদিকটিতে নজর দেওয়ার দায়িত্ব মূলত বর্তমান নির্দলীয় সরকারের। ভাবসাব দেখে মনে হচ্ছে, এখনো আস্থার সংকটই সরকার কাটিয়ে উঠতে পারেনি। সেটি যদি হয় তাহলে সে জায়গায় কাজ করা জরুরি। সে কারণেই বলছি জনগণ বড় আশায় বসে আছে নির্বাচন হবে আর তাদের সমস্যার সমাধান ঘরে আসবে। তাদের আশাকে রূপায়ণের দিকে নিয়ে যাওয়া বা যেতে পারাটাই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

 

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম