শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৪, সোমবার, ০৩ নভেম্বর, ২০২৫

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

আমি বাপু গ্রামবাংলায় জন্ম নেওয়া মানুষ। কলকাতার শান্তিপুরী বাংলা কিংবা বিলেতের ইংরেজি আমার একদম ধাতে সয় না। আমার স্বল্প-খাদ্যাভ্যাস এবং কথাবার্তায় যেমন গোয়া গেয়ো ভাব রয়েছে তদ্রুপ সময়ের বিবর্তনে জীবনজীবিকা, রাজনীতি অথবা অন্য কোনো প্রয়োজনে যা কিছু শিখেছি সেখানেও গ্রামীণ পরিবেশ-প্রতিবেশ বিশেষত আবহমান বাংলার সত্তর দশকের প্রকৃতি ও পরিবেশ সব সময় আমার চিন্তা-চেতনাকে আচ্ছন্ন করে রাখে।

রাজনীতি করতে গিয়ে বহু হাতি-ঘোড়ায় চলেছি, রাজা- বাদশাহ, আমির-ওমরাহ দেখেছি এবং পোলাও-কোর্মা কালিয়া-কোপ্তায় ভরপুর শাহি খানাপিনার বহু মাহফিলে হাজির হয়েও ওসবে মগ্ন না হয়ে ডাল দিয়ে ডাঁটার চচ্চরি, সরিষা দিয়ে কচুর লতি এবং শজনে দিয়ে রান্না করা পাতলা ডালের সঙ্গে দেশি কই বা মাগুর মাছের ঝোলের স্বপ্নে শাহি খাবার থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছি। লন্ডন, আমেরিকা, দিল্লি, টোকিও, বেইজিং কিংবা সিউলের মতো কসমোপলিটান শহরের পাঁচ তারকা হোটেলে বসেও ফরিদপুর জেলার সদরপুরের শামপুর গ্রামের ভ্যাদ ভ্যাদা এঁটেল মাটির মমত্ব অনুভব করেছি।

ফলে বদলে যাওয়া সমাজ, মানুষ, প্রকৃতি ও পরিবেশ আমাকে কোনো দিন প্রভাবিত করেনি। উল্টো বিত্তবৈভব ক্ষমতার প্রচণ্ড দাপটের যন্ত্রণায় অস্থির না হয়ে ফিরে গিয়েছি বালক বেলায় সেই বর্ষাকালের অনবরত বৃষ্টি এবং পানিতে টইটম্বুর , নদ-নদী-ফসলি মাঠ, পুকুর নালার অপরূপ প্রশান্তির সেসব দিনের স্মৃতির মন্থনে। আমাদের গ্রামবাংলায় রয়না নামে পরিচিত মাছটির জন্য আমার ভীষণ মায়া হতো। শহরে এসে শুনেছি রয়নাকে কেউ কেউ মেনি মাছ বললেও বেশির ভাগ মানুষ ওটিকে ভ্যাদা মাছ বলে। মাছগুলো একেবারেই বোকাসোকা। মাটি কামড়ে থাকে এবং খাবার মতো কিছু না পেলে কাদা খেয়ে বেঁচে থাকে। অন্যান্য মাছের মতো ওগুলো সাঁতার কাটা, প্রতিপক্ষের সঙ্গে দ্বন্দ্ব-সংঘাত, যুদ্ধ-বিগ্রহ করে না। নদ-নদীতে নতুন পানি এলে ভ্যাদা মাছ অন্য মাছের মতো লাফালাফি করে না। বরং সর্বদা মাটি কামড়ে পড়ে থাকে। ফলে যেসব মাছ শিকারি আমাদের জমানায় ডুব দিয়ে কাদা হাতিয়ে মাছ শিকার করতেন তারা অন্য কোনো মাছ না পেলেও ভ্যাদা মাছ শিকার করে বীরদর্পে বাড়ি ফিরতেন।

আপনারা যারা ভ্যাদা মাছ চেনেন তারা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন যে মাছটির হাঁ করার ক্ষমতা অস্বাভাবিক। কুমির, জলহস্তী কিংবা অজগর সাপের মতো প্রাণীরা যেভাবে নিজেদের শরীরের মতো আবহমান বাংলাসমআকৃতির প্রাণীকে গিলে খেতে পারে তদ্রুপ ভ্যাদা মাছ তার দুর্বল শরীর নিয়ে কাদার মধ্যে লুকিয়ে থেকে সুযোগের অপেক্ষায় হাঁ করে থাকে এবং সুযোগ পাওয়া মাত্র যে কোনো মাছ এমনকি তার চেয়ে আকারে বড় হলেও তা শিকার করে ফেলে। সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হলো- কেবল বৃহৎ হাঁ করার শক্তি এবং কাদার মধ্যে লুকিয়ে থেকে অন্য মাছের নির্বিকার চলাফেরা ও অসতর্কতার সুযোগ নিয়ে গপাগপ শিকার ধরা এবং শিকারকৃত মাছ গিলে ফেলার ক্ষমতার কারণে ট্যাংরা-কই-শিং-মাগুরের মতো শক্তিশালী মাছগুলোর কবর রচনা হয় ভ্যাদা মাছের পেটের ভিতরে।

ভ্যাদা মাছের সঙ্গে বাংলাদেশের চলমান রাজনীতির কী সম্পর্ক তা নিয়ে আলোচনার আগে মাছটির দৈহিক গঠন, চরিত্র এবং পরিণতি নিয়ে কিছু বলা আবশ্যক। জলাভূমির অন্য মাছ বা কীটপতঙ্গের মতো জীবনযুদ্ধে সময় ব্যয় না করে ভ্যাদা মাছ কাদার মধ্যে লুকিয়ে থাকে। ফলে তার শরীর দুর্বল-মেরুদণ্ডের হাড় নরম এবং মাংসপেশি দুর্বল হওয়া সত্ত্বেও প্রাণীটির তিনটি অঙ্গ অতিশয় শক্তিশালী। প্রথমত. ফুসফুস। দিনের পর দিন ডুব দিয়ে থাকার পরও ভ্যাদা মাছের শ্বাস-প্রশ্বাসে কোনো সমস্যা হয় না। শক্তিশালী ফুসফুসের কারণে পানির মধ্যে মিশ্রিত সীমিত অক্সিজেন থেকেই সে তার প্রাণবায়ু সংগ্রহ করে। মাছটির চোয়াল এবং দৃষ্টিশক্তি অস্বাভাবিক শক্তিশালী। শিকারের আশায় সারাক্ষণ হাঁ করে থাকতে গিয়ে এবং সারাক্ষণ চোখ খোলা রাখতে গিয়ে চোখ ও চোয়ালে সে যে শক্তি সঞ্চয় করে তা শিকারকে বাগে পেয়ে কীভাবে কাজে লাগায় তা কেবল ভুক্তভোগীরাই বলতে পারে।

জলাশয়ের ভ্যাদা মাছের খপ্পরে পড়ে অন্যান্য মাছের কী দশা হয় তা আমরা কেবল অনুমান করতে পারি। কারণ আমরা একদিকে যেমন মাছের ভাষা বুঝি না অথবা মৎস্য সমাজের কোর্ট-কাচারি উকিল-মোক্তারের বয়ানও জানি না। আমরা কেবল ভ্যাদা মাছের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন রাজনীতিবিদদের আচরণ কর্ম এবং শিকারের বৈশিষ্ট্য নিয়ে ফোক-ফ্যান্টাসির চিৎকার-চেঁচামেচি করতে পারি। আপনারা যারা বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের জুলুম-অত্যাচার সম্পর্কে ওয়াকিবহাল তারা নিশ্চয়ই জানেন ওই সময়ে বড় বড় রুই-কাতলা-বোয়াল পাঙাশ-আইড়রূপী রথী-মহারথীরা কীভাবে ভ্যাদা মাছ হয়ে কাদার মধ্যে লুকিয়ে ছিল। তাদের মধ্যে কেউ কেউ শিকার ধরার জন্য ভ্যাদা মাছের মতো হাঁ করে থাকতে গিয়ে নিজেদের চোয়াল-গলা-পাকস্থলী কতটা শক্তিশালী করেছেন সে কথা বলার আগে শেখ হাসিনার জমানায় ভয়-আতঙ্কে রুই-কাতলারা কীভাবে কাদায় লুকাতেন তার একটি বাস্তব ও সত্য ঘটনা বর্ণনা করে নিই।

ঘটনার দিন বিকালে আমি অফিস থেকে বের হচ্ছিলাম। এমন সময় আমাদের অফিস ভবনের সামনের ফুটপাতে মস্তবড় এক রুই-কাতলাকে বিরস বদনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখলাম। নেতা-কর্মীহীন নিঃসঙ্গ রুই-কাতলাকে আমি কোনো দিন অতটা বিষণ্ন-বিমর্ষ এবং মিসকিন অবস্থায় দেখিনি। মলিন বস্ত্র উসকো-খুশকো চুল এবং চেহারা সুরতে ভয়-আতঙ্ক ও অপমানের দগদগে ঘা দেখতে পেয়ে আমি সহানুভূতি জানানোর জন্য এগিয়ে গেলাম এবং ভদ্রলোকের কাঁধে সান্ত্বনার হাত বুলিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম- কী হয়েছে ভাই? উত্তরে তিনি যা বললেন তা শুনে প্রথমে আমার চক্ষু চড়কগাছ হলো এবং পরক্ষণে আমারও মনটা ভারী হয়ে গেল। তিনি জানালেন যে, গত রাত থেকে এক মুহূর্ত ঘুমাতে পারেননি- অজানা শঙ্কা এবং অপমানে সারা শরীর কাঁপছে। নিজের অস্তিত্বের ওপর ঘৃণা ধরে গেছে- মনে হচ্ছে আত্মহত্যা করি। আমার পাল্টা প্রশ্নের জবাবে তিনি জানালেন- গত রাতে আমাকে গ্রেপ্তারের জন্য আমাদের অফিস পুলিশ ঘেরাও করেছিল। পালানোর কোনো পথ না পেয়ে আমি দৌড়ে ছাদে উঠলাম এবং কাণ্ডজ্ঞান হারিয়ে পানির ট্যাংকের মধ্যে ঢুকে কোনোমতে নাকটি বাঁচিয়ে অপেক্ষা করতে থাকলাম। পুলিশ পুরো ভবন তন্নতন্ন করে খুঁজে অবশেষে ছাদে এলো এবং সবকিছু লন্ডভন্ড করে হাঁকডাক দিয়ে আমাকে খুঁজতে থাকল এবং না পেয়ে ফিরে যাওয়ার সময় একজন পুলিশ বলল- পানির ট্যাংক তো চেক করা হলো না। অন্য পুলিশ বলল, রুই-কাতলা অতিশয় সাহসী মানুষ। মরে গেলেও পানির ট্যাংকে পালাবে না। পুলিশের কথা শুনে আমি আল্লাহর কাছে হাত পাতলাম। বললাম- ওহে দয়াময়। আমাকে মেরে ফেলো। কিন্তু ওই অবস্থায় বেইজ্জতি করো না। আমার দোয়া কবুল হলো। পুলিশ চলে গেল কিন্তু সেই ঘটনা মনে করে আমি গত রাত থেকে একটুও স্বস্তি পাচ্ছি না, মনে হচ্ছে মরে গেলেই ভালো হতো।

উল্লিখিত রুই-কাতলার মতো অন্য রথী-মহারথীদের গত পনেরো-কুড়ি বছরের সাহস-শক্তি সম্পর্কে আমি যা জানি তা যদি প্রকাশ করি তবে জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলায় আমার কী দশা হবে তা সম্ভবত পাঠক মাত্রই আন্দাজ করতে পারছেন। বিগত দিনে যারা রুই-কাতলা থেকে ভ্যাদা মাছে রূপান্তরিত হয়েছিলেন তারা পনেরো-বিশ বছর ধরে নিজেদের চোয়াল-পাকস্থলী এবং চোখের উন্নতি যেভাবে করেছেন তা কোনো ভ্যাদা মাছের পক্ষে সম্ভব নয়। দ্বিতীয়ত. ভ্যাদা মাছের জন্ম হয় ভ্যাদা হিসেবে ক্যাদার মধ্যে। কোনো রুই-কাতলা কিয়ামত হয়ে গেলেও ভ্যাদা মাছ হতে পারবে না এবং কাদার মধ্যে লুকিয়ে থেকে এক মিনিটও বাঁচবে না। কিন্তু রাজনীতির রাঘববোয়ালরা এক সেকেন্ডের মধ্যে যেভাবে ভ্যাদা মাছে পরিণত হতে পারে এবং মুহূর্তের মধ্যে সুযোগ বুঝে পুনরায় রুই-কাতলা কিংবা কুমির, জলহস্তী-নীল তিমিতে রূপান্তরিত হতে পারে তা বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের অন্য কোনো মাখলুকাতের পক্ষে সম্ভব নয়।

গত ১৪ মাসে লাখ লাখ ভ্যাদা মাছ যেভাবে রুই-কাতলা হয়েছে অথবা সাবেক রুই-কাতলা যারা ভ্যাদা মাছ হয়ে লুকিয়ে ছিল তারা যেভাবে জলহস্তীরূপে ফিরে এসেছে তা যদি মহামতি আলেকজান্ডার দেখতেন তবে কী বিচিত্র এই দেশ! সেলুকাস! এই কথা বলার সুযোগ পেতেন না। বরং ঘটনার আকস্মিকতায় জ্ঞান হারাতেন। সুতরাং অন্তত এই বিবেচনায় চলমান বাংলাদেশের আমজনতার সাহস শক্তি ধৈর্য সহ্য মহাবীর আলেকজান্ডারের চেয়ে বেশিই বটে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা