শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ নভেম্বর, ২০২৫

ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

ঔপনিবেশিকেরা দখলদারিত্বের একেবারে প্রথম দিকেই যে কাজটা শুরু করেন, তা হলো নিজেদের ভাষাকে শাসিতদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া। ভাষা তো কতগুলো শব্দের সমষ্টি মাত্র নয়, ভাষাতে সংস্কৃতি এবং চিন্তা-চেতনা থাকে; দখলদার শাসকরা চান নিজেদের সংস্কৃতি ও চিন্তাধারা শাসিতদের চিন্তা-চেতনায় এমনভাবে অনুপ্রবিষ্ট করবেন, যাতে শাসিতরা শাসকদের উন্নততর প্রাণী হিসেবে বিবেচনা করতে শিখবে এবং বশ্যতাকে স্বাভাবিক বলে মেনে নেবে। শাসকরা ধর্মান্তরিত করার ব্যাপারে তেমন উৎসাহ দেখান না; সেটা এই জন্য যে, তাঁরা জানেন- তাতে প্রবল বিরোধিতা আসবে। কিন্তু ভাষা শিখতে মানুষ খুব একটা আপত্তি করবে না, বিশেষ করে যদি কাজটা শিক্ষাব্যবস্থার মাধ্যমে সম্পন্ন করা যায়। কারণ শিক্ষার্থীরা দেখবে, ওই ভাষা শিখলে শাসকদের কাছাকাছি যাওয়া সম্ভব হচ্ছে এবং সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে, সমাজে সম্মান বাড়ছে; ধর্মবিশ্বাসেরও কোনো ক্ষতি হচ্ছে না। ইংরেজ শাসকরাও ওই কাজটিই করেন। ভাষা শিক্ষা দেওয়ার মধ্য দিয়ে তারা একটি অনুগত শ্রেণি তৈরি করে নেন। পাকিস্তানি শাসকরাও পূর্ববঙ্গে একটি অভ্যন্তরীণ উপনিবেশ তৈরির তালে ছিলেন। সেটাই মূল অনুপ্রেরণা, যার তাগিদে উর্দুকে চাপিয়ে দিতে তাদের ওই চেষ্টা।

স্বাধীন বাংলাদেশে বাংলা ভাষা রাষ্ট্রভাষা হয়েছে ঠিকই কিন্তু রাষ্ট্রের ভাষা হয়নি। উচ্চ আদালতে এবং উচ্চশিক্ষায় আজও বাংলার পূর্ণ প্রতিষ্ঠা ঘটেনি। প্রশাসনের ওপর তলাতেও ইংরেজির প্রতি পক্ষপাত বিদ্যমান। তিন ধারার শিক্ষা আগেও ছিল, এখন শুধু যে আছে তা-ই নয়, আরও ব্যাপক ও গভীর হয়েছে। এর মূল কারণ এই যে, শ্রেণিবিভাজন দূর হয়নি বরং আগের তুলনায় আরও গভীর ও কঠিন হয়েছে। সমাজের ওপর তলার লোকেরা ছেলেমেয়েদের ইংরেজি মাধ্যমে পড়তে পাঠায়, এবং পরে বিদেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করে। হতদরিদ্র মানুষের ছেলেমেয়েরা সরকারি সাধারণ শিক্ষা বা মাদ্রাসায় যায় এবং সেখান থেকে যে শিক্ষা পায়, তাতে কর্মজীবনে বিশেষ সুবিধা পাওয়ার ঘটনাটা প্রায়শই প্রত্যাশিত পর্যায়ে ঘটে না। তারা গরিবই  থেকে যায়। বেকার হয়, এবং হতাশায় ভোগে। শিক্ষার মূলধারার মাধ্যম বাংলা ঠিকই, কিন্তু সে-ধারা নানা-কারণে এবং আঘাতে দুর্দশাগ্রস্ত। ভাষা সম্বন্ধে দাবি করা হয় যে, সে শ্রেণি, ধর্ম, বর্ণ, কোনো ব্যবধানই মানে না। ভাষা কারও ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয়, ভাষার ব্যবহারে সব ব্যবহারকারীর সমান অধিকার ও সুযোগ থাকা চাই। কিন্তু বাস্তবে তো সেটা সত্য হয় না। বাংলাদেশে বিশেষভাবেই সত্য হয়নি।

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীভাষা আন্দোলন আমাদের জন্য মুক্তিসংগ্রামের পথরেখা যেমন তৈরি করে দিয়েছে, তেমনি একটি গৌরবজনক উত্তরাধিকারেও আমাদের সমৃদ্ধ করেছে। ইতিহাস এবং উত্তরাধিকার-দুটি বিষয়েই আমাদের সচেতন থাকা অত্যাবশ্যক, যাতে আমরা নিজেদের চিনতে পারি, বুঝতে সক্ষম হই, এবং সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারি।

প্রশ্ন থাকে- মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ কেন উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করতে অমন ব্যগ্র হয়েছিলেন। উর্দু তো তাঁর মাতৃভাষা নয়, নিজের মাতৃভাষা গুজরাটিতে তিনি কথা বলতেন না, তাঁর কথাবার্তা ছিল ইংরেজি ভাষাতেই। এবং ঢাকার জনসভাতেও বিস্ময়কর ঘোষণাটি তিনি দিয়েছিলেন ইংরেজি ভাষাতেই। যে-পাঞ্জাবিদের পক্ষে তিনি ছিলেন, উর্দু তাদেরও মাতৃভাষা নয়। প্রশ্নের উত্তরটা হলো এই যে, উর্দু পশ্চিম পাকিস্তানিদের মাতৃভাষা না হলেও যোগাযোগের ও সাহিত্যের ভাষা ছিল বৈকি। কবি ইকবাল নিজে পাঞ্জাবি ছিলেন, কিন্তু তিনি পাঞ্জাবি ভাষায় কবিতা লেখেননি, লিখেছেনে উর্দু ও ফার্সি ভাষায়। পশ্চিমে পাকিস্তানপন্থিরা উর্দুকে মুসলমানদের নিজস্ব সম্পত্তি বলে মনে করতেন। উর্দুর এই গ্রহণযোগ্যতা ও আভিজাত্য ছিল ওই ভাষার প্রতি জিন্নাহর পক্ষপাতিত্বের একটি কারণ।

বাংলাদেশ একটি প্রান্তিক পুঁজিবাদী রাষ্ট্র। এর উন্নতি পুঁজিবাদী পথ ধরেই এগিয়েছে, তার বাইরে যায়নি। পুঁজিবাদী উন্নয়ন বৈষম্য সৃষ্টি করে। বাংলাদেশেও সেটাই করে চলেছে। ফলে নাগরিকদের জন্য সমান অধিকারের কথা সংবিধানে লেখা থাকলেও সমাজে সেটা নেই। আর সমান সুযোগ থাকার তো প্রশ্নই ওঠে না। সব রকমের সুযোগই প্রথমে পায় বিত্তবানরা। বাকিটার কিছু অংশ যায় মধ্যবিত্তের কাছে, চুঁইয়ে যা পড়ে, সেটা পায় নিম্নবিত্ত ও দরিদ্ররা। ধনবৈষম্যের এ কারণেই শিক্ষা ক্ষেত্রেও বৈষম্য বাড়ছে। শিক্ষা সর্বজনীন হয়নি; দরিদ্র মানুষেরা কোনোমতে অক্ষরজ্ঞান যদি লাভ করেনও কিন্তু তার খুব বেশি এগোতে পারেন না। মাতৃভাষার মাধ্যমে দেশে একটি অভিন্ন শিক্ষা-ধারা গড়ে তোলার স্বপ্নটা ধূসর হয়ে পড়েছে। অথচ সবাই জানেন ও স্বীকার করেন যে, মাতৃভাষা যদি মাধ্যম না হয় তাহলে শিক্ষা গভীর, স্থায়ী, যথার্থ ও সর্বজনীন হয় না। স্বাধীন বাংলাদেশ মাতৃভাষার মাধ্যমে শিক্ষার ব্যবস্থা করবে এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। কিন্তু রাষ্ট্র সেটা রক্ষা করতে পারল না। কারণ প্রধানত যে বুর্জোয়ারা প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা করতলগত করে ফেললেন, তাঁরা দেশপ্রেমিক নন, তাঁরা সাম্রাজ্যবাদে অনুগত পুঁজিবাদে বিশ্বাসী। এবং পুঁজিবাদের মূল ভাষা এখন ইংরেজি। যেটিকে শাসকরা অতিশয় আদরের সঙ্গে আঁকড়ে ধরেছেন, কিছুতেই ছাড়বেন না।

বিশ্বে বাংলাভাষীর সংখ্যা এখন কমপক্ষে পঁচিশ কোটি। মাতৃভাষার সংখ্যার হিসেবে বাংলা ভাষার বৈশ্বিক অবস্থান পঞ্চম। কথা ছিল চর্চার ব্যাপারে বাংলাদেশই প্রধান উদ্যোক্তা ও কেন্দ্র হবে। বাংলাদেশ সেটা হতে পারেনি। অখণ্ড বাংলার জন্য মর্মান্তিক ক্ষতি ঘটে গেছে সাতচল্লিশের দেশভাগে। সে সময়ে কলকাতার যে ব্রাহ্মণ্যবাদীরা দেশকে ভাগ করার ব্যাপারে সবচেয়ে বেশি আগ্রহী ছিলেন, তাঁরাই এখন বলছেন যে, হিন্দির দাপটে পশ্চিমবঙ্গে বাংলা ভাষা যে কেবল কোণঠাসা হয়ে পড়েছে তা-ই নয়, কঠিন দুর্দশাতেও নিক্ষিপ্ত হয়েছে। সেখানে হিন্দির আগ্রাসন অনেকটা ঔপনিবেশিক ধরনেরই। বাংলাদেশেও যেন ঔপনিবেশিকতার অবসান ঘটেনি; স্বদেশি শাসক ও বিত্তবানেরা এখানে অনেক ক্ষেত্রে ঔপনিবেশিক শাসকদের মতোই আচরণ করার চেষ্টা করেন। দেশের অভ্যন্তরে তাঁরা উৎপাদনে নয়, লুণ্ঠনেই অধিক আগ্রহ প্রদর্শন করেন। এবং দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করাকে তাঁরা সব কাজের সেরা কাজ হিসেবে গণ্য করে থাকেন।

একুশে ফেব্রুয়ারি যে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে তার কারণ একটাই; অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল দেশগুলোতে মাতৃভাষার দুর্দশা। এবং ওই দুর্দশার কারণও অভিন্ন, সেটা হলো পুঁজিবাদের দুঃশাসন। মাতৃভাষার জন্য আন্তর্জাতিক সংগ্রামটা তাই পুঁজিবাদবিরোধী সংগ্রামেরই অংশ। যে-সংগ্রাম এক দিন পূর্ববঙ্গে শুরু হয়েছিল, সেটা এখন বিশ্বব্যাপী হওয়া আবশ্যক। বাংলাভাষাকে মর্যাদাবান করার জন্য তাই একদিকে যেমন প্রয়োজন জ্ঞানবিজ্ঞান ও সাহিত্যের চর্চায় তাকে সমৃদ্ধ করে তোলা, অন্যদিকে তেমনি আবশ্যক পুঁজিবাদের অবসান ঘটানোর সংগ্রামকে বেগবান করে তোলা।

পুঁজিবাদের আগ্রাসন কিন্তু শহীদ দিবস হিসেবে আমাদের সাংবাৎসরিক একুশে ফেব্রুয়ারির উদ্যাপনের ভিতরও ঢুকে পড়েছে। তার একটা প্রমাণ এটা যে, একুশের উদ্যাপন সর্বজনীন হয়ে ওঠেনি, মধ্যবিত্ত শ্রেণির ভিতরই সীমাবদ্ধ রয়ে গেছে। কেবল তা-ই নয়, উদ্যাপনের ব্যাপারে মধ্যবিত্তরাও ক্রমান্বয়ে আগ্রহ হারাচ্ছে। আরেকটি ঘটনা হচ্ছে এই যে, একুশের প্রভাতফেরি এখন চলে গেছে মধ্যরাতে। মধ্যরাতে অনুষ্ঠান শুরু করাটা বিশ্ব পুঁজিবাদের যে-ধারার সঙ্গে আমরা যুক্ত, তার অন্তর্গত মূল দেশগুলোর রীতি; বাঙালির রীতি নয়। বাঙালি তার সব অনুষ্ঠানই শুরু করে প্রত্যুষে; যখন সূর্য ওঠে, প্রকৃতি জাগে, মানুষের ঘুম ভাঙে, পাখিরা গান গেয়ে ওঠে সেই সময়ে। একুশের উদ্যাপনও আমরা সূর্যোদয়ের সঙ্গেই শুরু করতাম, মধ্যরাতে করার কথা আমাদের কল্পনাতেও ছিল না। এবং এটাও মোটেই তাৎপর্যবিহীন নয় যে, প্রভাতফেরিকে মধ্যরাতে ঠেলে পাঠানোর ঘটনাটির সূত্রপাত ঘটে ১৯৭০ সালে, বাংলাদেশ যখন স্বাধীনতার দ্বারপ্রান্তে উপস্থিত। রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা আসবে, কিন্তু জনগণের মুক্তি যে অনাগতই রয়ে যাবে, ঘটনাটি যে তারই পূর্বাভাস দিচ্ছিল এমনটা বলা বোধহয় অন্যায্য হবে না। ওদিকে আবার পণ্য-ব্যবসায়ীরা এক কাণ্ড ঘটিয়েছেন, তাঁরা ‘ভালোবাসা দিবস’ নিয়ে এসেছেন; প্রতি বছর যেটা ঘটে একুশের কয়েক দিন আগে। ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস ও তার উত্তরাধিকার বিষয়ে ভাবতে গেলে ভাষার শত্রু এবং মিত্র উভয়ের কথাই ভাবনায় এসে যায়। মিত্র হচ্ছে বাংলা ভাষা যাঁরা ব্যবহার করেন এবং একে সমৃদ্ধকরণে ব্রতী হন তাঁরা; শত্রু হলো পুঁজিবাদ ও তার অনুষঙ্গগুলো।

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম