শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৫

কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা

আবদুল আউয়াল ঠাকুর
প্রিন্ট ভার্সন
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা

‘যার বিয়ে তার খবর নেই, পাড়া পড়শির ঘুম নেই।’ প্রচলিত প্রবচন দিয়েই শুরু করলাম। কথাটি এ কারণে যে বহু প্রতীক্ষিত জুলাই ঘোষণাপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে এনসিপির স্বাক্ষর বাদ রেখেই। এটা যে হতে পারে, সে ধারণা আগে থেকেই অনেকের ছিল। থাকার কারণও অস্পষ্ট নয়। এই ঘোষণা যখন পাঠ করা হয়, তখন সমন্বয়কদের কয়েকজন এ অনুষ্ঠানের চেয়ে সমুদ্রসৈকতে অবস্থানকে ভালোবেসেছিলেন। কথা তখন থেকেই উঠেছিল, এখন আরও বড় আকারে দেখা দিয়েছে। কথা এই কারণে যে আমরা যখন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকারবদ্ধ হতে যাচ্ছি, একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে দৃঢ়ভাবে গভীর উচ্চারণ করছি, তখন যেসব তরুণ, যাদের গায়ে এখনো স্বৈরাচারের আঘাতের চিহ্ন, ছোপ ছোপ রক্তের দাগ লেগে আছে, তাদের না নিয়েই ঘোষণায় স্বাক্ষর করেছি। বিষয়টি নিয়ে এনসিপির নেতার কথা বলেছেন। তাদের কথায় ক্ষোভ, অভিমান এবং বেদনার সুর বিদ্যমান। তাদের গড়া সরকার তাদের বাদ দিয়েই নবজন্মের বাংলাদেশের ঘোষণা দিয়েছে। এটা কতটা আগামীর মূল্যায়নে, অথবা সততার মাপকাঠিতে গ্রহণযোগ্য হবে, সে প্রশ্ন থেকেই গেল। কথা এ কারণে, যে দলটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, আইনি ভিত্তির নিশ্চয়তা দেওয়ার আগে সনদে সই না করার সিদ্ধান্তে এনসিপির সঙ্গে আরও কয়েকটি দলের সহাবস্থান ছিল। এনসিপি মনে করেছিল, এসব দল শেষ পর্যন্ত তাদের অবস্থানে থাকবে। কিন্তু স্বাক্ষর করার দিনে ঘটে নাটকীয়তা। আগে দোদুল্যমানতা থাকলেও সেদিন সমমনা ইসলামি দলগুলো সনদে স্বাক্ষর করে। এই স্বাক্ষরকে এনসিপি রাজনৈতিক প্রতারণা বলেছে। এ নিয়ে আলোচনায় যাব না। এরশাদের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ১৯৮৬ সালের নির্বাচনের সময় এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। বিএনপির সঙ্গে যারা আন্দোলনে ঐক্যবদ্ধ ছিল, তাদের অনেকেই শেষ রাতে নির্বাচনে গিয়েছিল। রাজনৈতিক অঙ্গনে তাদের পরিণতিও ইতিহাসে নির্ধারিত রয়েছে। এরা গাদ্দার না গণতান্ত্রিক সে প্রশ্ন ইতিহাসে এখনো ঝুলছে। সোজা কথায় গায়ে ছোপ ছোপ রক্তের দাগ নিয়ে নাহিদ ইসলাম আরও আগে যে বলেছিলেন বিপ্লব ছিনতাই হয়ে গেছে, এটি হয়তো তার নমুনা হিসেবে উল্লেখ করা যেতে পারে।

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, জুলাই সনদের মধ্য দিয়ে নতুন বাংলাদেশের সূচনা হয়েছে যা আইনের শাসন, ন্যায়বিচার ও সমৃদ্ধির পথে জাতিকে এগিয়ে নেবে এবং গত ১৬ বছরের নৃশংসতার অবসান ঘটাবে। তিনি বলেছেন, ‘আজ আমাদের নতুন জন্মের দিন।’ এই স্বাক্ষরের মধ্য দিয়েই আমরা নতুন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠা করেছি। কথা ও বাস্তবতার সঙ্গে মেলালে এ কথা বলতেই হবে, যারা এ সনদ স্বাক্ষর করেছেন, তারা প্রস্তাবিত নতুন বাংলাদেশের যাত্রী। এ বিবেচনায় এনসিপি নতুন পথের যাত্রী বিবেচিত না হলে সংগত প্রশ্ন ওঠে এরা কারা? এ কথা খারাপ শোনা গেলেও এটাই সত্যি যে এসব সংগঠকদের বয়স কত, তাদের নেতৃত্ব কে দিয়েছে, কে তাদের মাস্টারমাইন্ড অথবা এই নিয়ে সব কথা বাদ দিয়ে এ কথা তো সবাই স্বীকার করবেন যে এসব তরুণ নিজের জীবনের চেয়ে ফ্যাসিবাদ হটানোকে অধিকতর গুরুত্বের এবং জরুরি বিবেচনা করেছিল বলেই, আজ যারা গর্ব করে নতুন বাংলাদেশের জন্মের কথা বলছেন, তারা এ জায়গায় আছেন। আজ অনেক কথা হচ্ছে হয়তো আরও হবে। সে কথা থাক। সত্য তো এটাই যে ১৫ বছর বা তারও অধিক সময় আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেও তাকে হটানো যায়নি। হটানো যাবে, সে আশাও অনেকে ছেড়ে দিয়েছিলেন। বলা যায় এক অসম্ভবকে সম্ভব, কল্পনাকে সত্যে পরিণত করেছে যে তরুণরা, তাদের দল এনসিপি। শুধু তাদের কথাই নয় আমরা আরও একবার ইতিহাসের আশ্রয়ী হই। মনে করুন ১৯৭১ সালের সেই উত্তাল দিনগুলোর কথা, যেদিন দেশের স্বাধীনতার জন্য, দেশের ইজ্জত রক্ষার জন্য, দেশের আপামর জনতা নিজেদের জীবনের চেয়ে দেশের স্বাধীনতাকে অগ্রগণ্য বিবেচনা করেছিল। রাজনৈতিক মূল্যায়ন যা-ই হোক এ মানুষগুলোর দেশপ্রেম নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোনো সুযোগ নেই। আমাদের মুক্তিযুদ্ধও ছিনতাই হয়ে গিয়েছিল। স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানকে বলা হয়েছিল পাকিস্তানের চর। সে অনেক কথা। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়ার নামটি পর্যন্ত নেওয়া যেত না। কেন এবং কীভাবে মুক্তিযুদ্ধ ছিনতাই হয়েছিল তা নিয়ে অনেক কথা হয়েছে, এখনো হচ্ছে। আসলে বিষয়টি সময়ের আলোকে দেখলে বলা যায়, যে মহল ঘাপটি মেরে থাকে, সময়ে মুখে কুলুপ আঁটে তারা বিদেশি ষড়যন্ত্রে সুযোগ বুঝে মুখোশ উন্মোচন করে। আশপাশের দুই-একটি দেশের নমুনা তুলে ধরে অনেকে বলেন, বিপ্লবপরবর্তী বিপ্লবী শক্তির ক্ষমতা গ্রহণের কারণে বাংলাদেশে কিছু সমস্যা দেখা দিয়েছে। অথচ ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের পর মনে করা হয়েছিল প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা ক্ষমতায় না থাকাতেই মুক্তিযুদ্ধ বিকৃত হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছিল। বোধ করি এ কথা এবারে বলা যায়, বিপ্লব পরবর্তী দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হওয়ায় নানা উপাদানের সংমিশ্রণ ঘটেছে। মূলত একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনই মূল কথা। সেদিকে না গিয়ে কারা এর মধ্যে সংস্কার এবং অন্যান্য প্রসঙ্গ ঢুকিয়েছে, সে কথা এনসিপি থেকে, সম্প্রতি বলা হয়েছে। নাহিদ ইসলাম তার এক পোস্টে বলেছেন, ...কখনোই সংস্কারমূলক আলোচনায় অংশ নেননি, না জুলাই অভ্যুত্থানের আগে, না পরে। তারা কখনোই গঠনমূলক প্রস্তাব দেয়নি, কোনো সাংবিধানিক দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করেনি কিংবা একটি গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দেয়নি, তাদের ভাষায় হঠাৎ করে সংস্কার কাজে অংশ নেওয়া একটি রাজনৈতিক অনুপ্রবেশ। সংস্কারের ছদ্মবেশে রাজনৈতিক নাশকতা। জুলাই ঘোষণাপত্র স্বাক্ষরের আগে অসংলগ্ন যে প্রতিবাদ হয়েছিল সে সম্পর্কেও তারা তাদের মতামত প্রকাশ করেছেন। এখন বিবেচনার বিষয় হচ্ছে, যারা মূল আন্দোলন নিয়ে কথা বলছেন, তারা সঠিক না যারা এখন কথা বলছেন তারা সঠিক?

আমরা একটি ফ্যাসিবাদ মুক্ত বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ হওয়ার জন্য লড়াই করছি। ফ্যাসিবাদমুক্ত হতে গিয়ে আমরা যারা এখন কথা বলছি তারা আসলে নিজেরাই নানা জটিলতায় জড়িয়ে পড়েছি। প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, আমরা নির্বাচনের কথা বলছি, যে ঐক্যের সুর বাজালাম সেই সুর নিয়ে সবাই আমরা নির্বাচনে যাব। ঐক্যের সুর নিয়ে সবাই নির্বাচনের দিকে যাওয়ার এই আশাবাদ মূলত গোটা জাতির প্রত্যাশার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ। একটি নির্বাচনের জন্য মুখিয়ে আছে জাতি। তিনি যে ঐক্যের কথা বলেছেন, সেটি কিন্তু আগের জায়গায় নেই। প্রকৃতপক্ষে নির্বাচন প্রশ্নে দ্বিমুখী ভাব প্রকাশ হচ্ছে। নানা পথ পদ্ধতির কথা বলে কার্যত ঐক্যের অটুটতার কথা বলা হচ্ছে না। এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে ফ্যাসিবাদ অপসারণে তরুণরাই শেষ পর্যন্ত মুখ্য ভূমিকা রেখেছে। তাদের এই ভূমিকাকে অবমূল্যায়ন করার সুযোগ নেই। জুলাই সনদে তাদের স্বাক্ষর না থাকা মূলত তাদের ভিন্নতার কথাই প্রকাশ করে। একটি ফ্যাসিবাদের বিকল্প আরেকটি ফ্যাসিবাদ নয়। গণতন্ত্রের মুক্তির লক্ষ্যে যে ম্যাগনাকার্টা রচিত হওয়া দরকার সেখানে আন্দোলনের মুখ্য ভূমিকা পালনকারীদের অংশগ্রহণ ও স্বতঃস্ফূর্ততা নিশ্চিত করা না গেলে মূল লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে বলে মনে করার কোনো কারণ নেই। যেহেতু এনসিপি সনদের ব্যাপারে আগে থেকেই ভিন্ন মত প্রকাশ করে আসছিল, সে কারণে তাদের মতের সম্মিলন ঘটানো জরুরি ছিল। যত কথাই হোক, নাহিদ ইসলামরা যদি ঐকমত্য পোষণ না করেন, তাহলে সে সনদ জাতীয় ঐক্য ধারণে বা ফ্যাসিবাদ নির্মূলে কার্যকর হবে সে কথা জোর দিয়ে বলা যাবে না। আমরা যদি আবু সাঈদদের রক্তের কথা ভুলে যাই, তাহলে সেটা আর যাই হোক ফ্যাসিবাদ উচ্ছেদের আন্দোলনের প্রতি আনুগত্যের পরিচায়ক নয়। যারা এনসিপি ছাড়া সনদে স্বাক্ষর করছেন, তাদের কোনো উদ্দেশ্য আছে কি না, সেটি তাদের ব্যাপার। তবে এ কথা মনে রাখতে হবে, একটি নতুন প্রজন্ম, যাদের অনেকেই নাবালক ছিল, যারা প্রাইমারি মাধ্যমিকের ছাত্র ছিল এখনো তারা ছাত্র রয়েছে। বিপ্লব-পরবর্তী কীভাবে এই ছেলেগুলো সড়ক নিয়ন্ত্রণসহ সারা দেশ বিশেষ করে রাজধানী নিয়ন্ত্রণ করেছে তা জাতি প্রত্যক্ষ করেছে। নাহিদ ইসলামের ভাষায় যদি বিপ্লব ছিনতাই ঐক্যবদ্ধভাবে হয়ে থাকে, তাহলে তা ফ্যাসিবাদের পক্ষেই যাবে। একটি ফ্যাসিবাদমুক্ত গণতান্ত্রিক সমাজ গঠনে সবাই রাজনৈতিক মাঠে থাকবেন এটাই প্রত্যাশা। নয়তো নতুন যাত্রা হবে কালো দাগে চিহ্নিত।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম