শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৫

নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি

বাংলাদেশের রাজনীতিতে এ মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কতটা প্রাসঙ্গিক? ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর প্রায় এক বছর আওয়ামী লীগের নামনিশানা ছিল না। কোথাও জয় বাংলা স্লোগান শোনা যায়নি। তখন আওয়ামী লীগ নামে কোনো দলই ছিল না। বাকশালের মধ্যে আগেই আওয়ামী লীগ হারিয়ে গিয়েছিল। পট পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে বাকশালের মৃত্যু ঘটেছিল নীরবে। ও নিয়ে আর কেউ উচ্চবাচ্য করেনি। দেশের প্রথম পার্লামেন্ট জীবিত ছিল। আবদুল মালেক উকিল স্পিকার ছিলেন। কিন্তু আওয়ামী লীগের নাম ছিল অনুচ্চারিত। বড় মাপের নেতাদের ঠিকানা হয়েছিল লাল দালান। এমপিদের বেশির ভাগই ছিলেন বহাল তবিয়তে। মার্শাল ল জারি হওয়ার আগপর্যন্ত কোনো দলই নিষিদ্ধ হয়নি। সেসব দলের মধ্যে এমন অনেক দল ছিল যারা ছিল শেখ মুজিব ও আওয়ামী লীগের জানের দুশমন। তাদের সাংগঠনিক ভিত্তিও দুর্বল ছিল না। তা সত্ত্বেও আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সাধারণ কর্মীরা- ঘরবাড়ি ছেড়ে পালায়নি। আবার এমন কোনো অ্যাক্টিভিটিও তাদের ছিল না, যা রাজনৈতিক সমাজে উদ্বেগ তৈরি করতে পারে।

এদিক থেকে দেখলে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পালিয়ে ইন্ডিয়া চলে যাওয়ার পর আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনগুলো বহু গুণে বেশি বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে। গ্রামের ওয়ার্ড লেভেলের খুচরা নেতাটিও নিজের এলাকায় থাকার সাহস করেননি। অনেকের বাড়িঘর ভাঙচুর হয়েছে। ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ। দল হিসেবে আওয়ামী লীগ অবৈধ ঘোষিত না হলেও তার কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ। দলটির ইলেকশনে আসারও কোনো সুযোগ নেই। এমতাবস্থায় বাংলাদেশের হালফিল রাজনীতিতে দলটি একেবারে অনুল্লেখ্য হয়ে যেতে পারত। কিন্তু কার্যক্ষেত্রে সেটা হয়েছে কি? সরল সত্য হলো, হয়নি। কেন হয়নি? আওয়ামী লীগ ঘন ঘন ঝটিকা মিছিল করছে; এই কারণে? তা বোধ হয় নয়। দেশ ও বিদেশে থাকা আওয়ামী লীগের সমর্থকরা ফেসবুকে খুব অ্যাকটিভ- সেটাও কিন্তু বড় কোনো কারণ নয়। গণতান্ত্রিক বিশ্ব কোনো দল নিষিদ্ধ করার পক্ষপাতী নয়। বেশ কয়েকটি মানবাধিকার সংস্থা এ বিষয়ে সরকারের কাছে চিঠি দিয়েছে। এটাকে কেউ কেউ আন্তর্জাতিক চাপ বলছেন। রাজনীতিতে এসবের কিছু না কিছু ইম্পপেক্ট তো আছেই। কিন্তু এই পন্থায় দলটি চলমান রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে সহসা স্বরূপে ফিরে আসবে, আওয়ামী লীগের কোনো ডাইহার্ড সমর্থকও এমনটি বিশ্বাস করেন বলে মনে হয় না।

নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতিএ হলো বাস্তবতার একটা দিক। আরেকটা দিক হচ্ছে, বর্তমান রাজনৈতিক সমাজের কোনো কোনো মহলের চিন্তা কিংবা দুশ্চিন্তার হয়ে রয়েছে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসিত করার চক্রান্ত হচ্ছে, এ ধরনের নালিশ হরদম উচ্চারিত হচ্ছে। এ নিয়ে পারস্পরিক দোষারোপও কম হচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে এগিয়ে এনসিপি। নবীন দলটি পতিত আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করতে চায় বলে কিছু দিন আগে পর্যন্ত বিএনপিকে দোষারোপ করেছে। এখন এনসিপি একই অভিযোগের আঙুল তুলছে জামায়াতে ইসলামীর দিকে। জেনারেল ইলেকশন সামনে রেখে আওয়ামী লীগ ইস্যু নতুন ডাইমেনশন পেয়েছে।

উল্লেখ্য বিএনপির একটা ভোটব্যাংক রয়েছে। এরা যে কোনো পরিস্থিতিতে ধানের শীষে ভোট দেয়। আওয়ামী লীগেরও একটা ভোটব্যাংক রয়েছে। সংখ্যার হিসাবে উনিশ-বিশ। জামায়াতে ইসলামীরও ভোটব্যাংক আছে। তুলনায় ছোট। কিন্তু আগের যে কোনো সময়ের তুলনায় জামায়াতের ভোট অনেকটাই বেড়েছে বলে পর্যবেক্ষক মহলের ধারণা। সাংগঠনিকভাবে দলটি বেশ এগিয়েছে। আওয়ামী লীগ যখন ইলেকশনে নেই তখন নৌকার বাঁধা ভোটগুলো কোন দিকে যাবে? এই ভোটব্যাংকের দিকে নজর বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী উভয়ের। আওয়ামী লীগের তৃণমূলের ভোট টানতে জামায়াতে ইসলামীর কৌশল এনসিপিকে দৃশ্যত চিন্তায় ফেলেছে। তরুণদের এই দলের নেত্রী সামান্তা শারমিনের বক্তব্য থেকে সেরকম ধারণাই পাওয়া যায়। সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এই নেত্রী বলেন, জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় গেলে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার পথ তৈরি হবে।

এ ব্যাপারে তিনি দুই ধরনের কথা বলেছেন। এমন দুটি তত্ত্ব তিনি দিয়েছেন যা পরস্পরবিরোধী। তিনি বলেছেন, আওয়ামী লীগ ও জামায়াতে ইসলামীর রাষ্ট্রকল্প অভিন্ন। জামায়াতে ইসলামী আওয়ামী লীগের লোকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলছে, আমরা ক্ষমতায় গেলে আপনাদের কোনো ভয় নেই। অর্থাৎ আওয়ামী লীগের নীরব ভোটারদের টেনে নির্বাচনি বৈতরণি পার হওয়ার কৌশল করছে। আশঙ্কার এটা হলো এক নম্বর কারণ।

আওয়ামী লীগও নাকি চায় জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় যাক। জামায়াত সরকার গঠন করলে অপপ্রচার চালাতে আওয়ামী লীগের সুবিধা হবে। আন্তর্জাতিক সমাজকে তখন তারা বলবে, বাংলাদেশে ইসলামি মৌলবাদ কায়েম হয়েছে। তখন আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসিত করতে আন্তর্জাতিক চাপ বাড়বে। এগুলো কষ্ট-কল্পনা। কিছুটা কৌতুকপ্রদও বটে। আওয়ামী লীগ ও জামায়াতে ইসলামীর রাষ্ট্রকল্প একই রকম- এ ধরনের বক্তব্য রাজনীতির বাজারে সেল করা কঠিন। আসলে এনসিপির পক্ষ থেকে জামায়াত সম্পর্কে এ ধরনের বক্তব্য দেওয়ার অন্য কোনো তাৎপর্য থাকা বিচিত্র নয়। হয়তো রয়েছে এ দুটি দলের মধ্যে গভীরতর সম্পর্কের রসায়ন। সে প্রসঙ্গেও আমরা কথা বলব।

তার আগে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর ইলেকশন স্ট্র্যাটেজি নিয়ে দুয়েকটি কথা বলা প্রয়োজন মনে করি। জাতীয় ঐকমত্য ও জুলাই সনদ প্রশ্নে পূর্বাপর বিএনপি পালন করেছে সংযমী ও সাবধানি ভূমিকা। দলটি কোনো হঠকারিতাকে প্রশ্রয় দেয়নি। নির্বাচিত সরকার ছাড়াই খোলনলচে পাল্টে দেওয়ার চেষ্টাও রুখে দিয়েছে বিএনপি। মুক্তিযুদ্ধের গৌরব ও মর্যাদার প্রশ্নেও বিএনপি আপসহীন থেকেছে। জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি ও মিত্র দলগুলো আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে সোচ্চার। পক্ষান্তরে বিএনপি নির্বাহী আদেশে কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষপাতী ছিল না। আদালত কোনো দলকে দোষী সাব্যস্ত করে নিষিদ্ধ করলে সে ভিন্ন কথা। এই পরিস্থিতিতে আওয়ামী ঘরানার ভোট বিএনপির বাক্সে পড়া উচিত। কিন্তু সবকিছুর আগে তারা চাইবেন নিজের ও তার পরিবারের নিরাপত্তা। আওয়ামী লীগের দুর্বলতা আছে- এমন ভোটারদের মনে একটা ইনসিকিউরিটি ফিলিংস কাজ করা বিচিত্র নয়। ৫ আগস্টের পর এই শ্রেণিটির অনেকে, অনেক পরিবার পাড়া-মহল্লার চাঁদাবাজ ও ধান্দাবাজদের হয়রানির শিকার হয়েছে। কেউ কেউ শিকার হয়েছেন চাঁদাবাজির। গ্রামের ব্যবসাকেন্দ্রগুলো থেকে আওয়ামী লীগের গ্রাসরুট ব্যবসায়ীদের তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল, যদিও তারা কখনো আওয়ামী লীগের অ্যাক্টিভিস্ট ছিলেন না। আমি এমন দুয়েকটি গ্রামের খবর জানি যেখানে অতীতে আওয়ামী লীগকে সমর্থন করেছেন বলে টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডও কেড়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে প্রান্তিক আওয়ামী সমর্থকদের জন্য এ সময়ে নিরাপত্তা ইস্যুটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যারা এই খারাপ কাজগুলো করেছে গ্রামে তাদের রাজনৈতিক দলীয় পরিচয় রয়েছে। এরা এতটাই প্রান্তিক বাঁশের কঞ্চি, এদের বিরুদ্ধে কোনো দল চাইলেও সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিতে পারে না। ন্যাড়ার মাথার চুলের ঝুঁটি ধরা যায় না। তবে ইউনিয়ন ও উপজেলা পর্যায়ের নেতারা চাইলে পল্লি প্রান্তের দুষ্ট সমর্থকদের নিষ্ক্রিয় করে দিতে পারেন।

নিজেদের ইনসিকিউরড ভাবছেন- এমন ভোটারের সংখ্যা নেহাত কম নয়। প্রতিটি সংসদীয় এলাকায় তারা আছেন উল্লেখযোগ্য সংখ্যায়। ফেব্রুয়ারির সাধারণ নির্বাচনে নির্ভয়ে ভোট দেওয়ার পরিবেশ তৈরি হলে এই শ্রেণিটিও কেন্দ্রে যাবে। তারা সেই প্রার্থীকেই ভোট দেবেন, যে প্রার্থী নির্বাচিত হলে তাদের ব্যবসাবাণিজ্য করতে অসুবিধা হবে না। আর যাদের তারা ভয় পান, তাদের সমর্থিত প্রার্থীকে, আর যা-ই হোক ভোট দেবেন না। সামান্তা শারমিন যেমনটা বলেছেন, জামায়াতে ইসলামী যদি সত্যিই সেরকম কৌশল করে থাকে, তাহলে ভোটের কারবারে দলটি লাভবান হবে। পক্ষান্তরে যারা নির্বিবাদী আওয়ামী লীগের ভোটের প্রয়োজন নেই মনে করবে তাদের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা। সেই ক্ষতির পারদ কোন মাত্রা স্পর্শ করবে, তা বোঝা যাবে ভোটের ফল বেরোলে।

অবাধ, নিরপেক্ষ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন হলে রাজনীতিও হতে হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক। গণতন্ত্রের এই জমিন থেকে তারাই ভালো ফসল মাড়াতে পারবে, যারা অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনীতির ব্যাকরণ জেনে ঠিক জায়গায় ঠিক সময়ে তা প্রয়োগ করতে পারবে। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ও দায়িত্বশীল দল হিসেবে বিএনপিকেও সতর্ক হতে হবে।

বলছিলাম এনসিপি ও জামায়াতের সম্পর্কের রসায়নের কথা। সাম্প্রতিককালে দল দুটোর মধ্যে একটা মিঠেকড়া ঝগড়া হচ্ছে। পিতার ভূমিকায় সন্তানকে নসিহত করা হচ্ছে। জামায়াতকে আওয়ামী লীগের আত্মীয় বলা হচ্ছে। এতে দুটো লাভ; শত্রুতার অভিনয়টাও হলো আবার আওয়ামী ঘরানার কাছে দাঁড়িপাল্লার ক্যাম্পেইনও হয়ে গেল। তথ্যাভিজ্ঞ মহলের অনেকে মনে করেন, এনসিপির সঙ্গে জামায়াতের সম্পর্ক আদর্শগত। জুলাই ঘোষণার পর জামায়াতে ইসলামী বলেছিল এই ঘোষণায় ৪৭-এর প্রসঙ্গ অনুপস্থিত। এটা ঘোষণার অসম্পূর্ণতা। ঠিক একই কথা বলেছিল এনসিপিও। এমনই আরও অনেক বিষয় সামনে আনা যাবে যাতে নবীন ও প্রাচীন দল দুটোর সম্পর্ক সূত্র পাঠ করা সহজ হবে।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম