শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৫

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, তাঁর সরকার এমন একটা নির্বাচন উপহার দেবে- যা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। অত ভালো নির্বাচন এ দেশের মানুষ আর কখনো দেখেনি। গত ছয়-সাত মাসে এই কথাটি তিনি কতবার বলেছেন, তার কোনো লেখাজোখা নেই। দেশবাসীর এক বিরাট অংশ অশেষ মুগ্ধতা সহযোগে এই সুবচন শ্রবণ করেছে, গলাধঃকরণ ও বিশ্বাস করেছে। তারা বলে, বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহু দূর! জনগণের এই অংশটিকে বলা যায়, আম আদমি। বাংলাদেশে আম আদমির কোনো রাজনৈতিক দল নেই। এরা কোনো দলে গেলেও পাত্তা পায় না। আর যখন পাত্তা পায়, তখন সে হয়ে যায় বিশেষ। আরেক দল আছে যারা বিশ্বাস করার আগে অভিজ্ঞতার চশমা পরে যাচাই করে। তারা প্রশ্ন করে? তারা জানতে চাইবে, প্রশাসনকে যদি একটি বিশেষ দলের পক্ষে কাজ করার জন্য প্রস্তুত রাখা হয়, তাহলেও কি অতি ভালো নির্বাচন হবে? নির্বাচন মৌসুম আসার আগেই যদি ঝাঁটা মেরে কোনো প্রার্থীকে এলাকাছাড়া করা হয়, তাহলেও কি ইন্টেরিম খুব ভালো নির্বাচন করে দেখিয়ে দিতে পারবে? এরকম প্রশ্নে আপনি মেজাজ হারাতে পারেন? চোখ পাকাতে পারেন। ঠ্যাঁটা বলে গালি দিতে পারেন। কিন্তু সক্রেটিস বলেন ভিন্ন কথা। প্রশ্ন বা জিজ্ঞাসাই হচ্ছে জ্ঞানসূত্র। প্রশ্ন না করে সত্য জানা যায় না।

সত্যিকার অর্থে একটি ভালো, স্বচ্ছ নির্বাচন নিশ্চিত করার জন্য যে উপাদানগুলো প্রয়োজন, সেগুলোর কোনোটার চেয়ে কোনোটা কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। সেসব গুরুত্বপূর্ণ উপাদানের কত ভাগ এখন পর্যন্ত নিশ্চিত করা হয়েছে? অতীতের পক্ষপাতদুষ্ট কর্মকর্তাদের এবার নির্বাচনে কোনো দায়িত্ব দেওয়া হবে না। এরকম খবর আমরা পত্রিকায় দেখেছি। খুবই ভালো খবর। কিন্তু নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করার জন্য এটুকুই কি যথেষ্ট? অতীতের দলদাস অফিসারদের নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে দূরে রাখার মানে এই নয় যে নতুন করে এই জায়গাটায় অন্য কোনো দল প্রভাববলয় তৈরি করবে না। বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভায় ইতোমধ্যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। দলটি এই মর্মে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে, নির্বাচনি কর্মকর্তাদের যে প্যানেল তৈরি হচ্ছে তাতে একটি বিশেষ দলের পুরোনো সরকার এমন একটা নির্বাচনকর্মীদের প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। যাদের প্যানেলভুক্ত করা হয়েছে তাদের বেশির ভাগই নাকি অতীতে ছাত্রশিবিরের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বিএনপি মনে করছে সরকারের উপদেষ্টাদের মধ্যেও কেউ কেউ পক্ষপাতমূলক আচরণ করছেন। সর্ববৃহৎ দলটি যখন এ ধরনের গুরুতর অভিযোগ করে তখন বিষয়টি উড়িয়ে দেওয়া যায় না। বিএনপির মতো দায়িত্বশীল একটি রাজনৈতিক দল হাওয়া থেকে পাওয়া খবরের সূত্র ধরে এরকম অভিযোগ তুলবে- এমনটি মনে করার সুযোগ নেই।

হতে পারে কাকতালীয়ভাবে এমনটি ঘটে গেছে। আবার খুব সচেতনভাবেই নির্বাচনসংশ্লিষ্ট সম্ভাব্য অফিসার বাছাই করা হয়েছে একটি দলের পার্টিজানদের মধ্য থেকে। যদি এরূপ কাজ করার সুবিধা কোনো দল পেয়ে থাকে, তাহলে বুঝতে হবে ডালমে কুচ কালা হ্যয়। নিয়ত খারাপ। ইন্নামাল আমালু বিন্নিয়াত। নিয়ত খারাপ, তথাপি অতি ভালো নির্বাচনের এরেদাহ পূর্ণ হবে; তা-ও বিশ্বাস কি করা যায়? এ কথা বলছি না যে প্রধান উপদেষ্টার নিয়তে গড়বড় আছে! কিন্তু তাঁর ইন্টেরিম গভর্নমেন্টের উপদেষ্টাদের মধ্যে বা প্রশাসনের মধ্যে পক্ষপাতদুষ্ট ইলিমেন্ট থাকা বিচিত্র নয়। প্রশ্নটি এখনই আমলে নেওয়া না হলে পরে সমস্যা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে।

দুঃখজনক হলেও সত্য, বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ জিনিসটা রাজনীতির গভীরে শিকড় বিস্তার করতে পারেনি। আমাদের রাজনীতিতে সবকিছু দখলে নেওয়ার মানসিকতা প্রবলভাবে বিদ্যমান। কেউ দখল করে আড়েঠাড়ে আর কেউ করে প্রকাশ্যে পেশিশক্তির বলে। অপ্রকাশ্যে যারা দখলে নেয়, তারা গভীর জলের মাছ। মেকিয়াভেলির দ্য প্রিন্সের মতো ধূর্ত। আর যারা পেশিশক্তির বলে একই কাজ করে তারা দখলও করে, বদনামও কামায়। তবে গণতন্ত্রের জন্য ধূর্ত কিংবা পেশিশক্তি কোনোটাই সুপাচ্য নয়। কিছু দিন আগে একটি দলের একজন বর্ষীয়ান নেতা সখেদে বলেছিলেন, আমরা দখল করি বালুমহাল, টেম্পোস্ট্যান্ড আর ওরা দখল করে বিশ্ববিদ্যালয়, প্রশাসন ইত্যাদি। এর মানে হলো, আমাদের রাজনীতিতে দখলের কালচারটা বেশ ভালোভাবেই আছে। কাজেই ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সুবিধার্থে ইলেকশনের সিস্টেমের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা হয়ে থাকতেই পারে। সেটা হয়ে থাকলে সুষ্ঠু নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হওয়া খুবই স্বাভাবিক।

কেন্দ্রের বাইরে নি-িদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হলেও বুথের ভিতরে জালিয়াতিকাণ্ড ঘটতে পারে। কাজেই নির্বাচন পরিচালনার জন্য কর্মকর্তাদের যে প্যানেল তৈরি করা হয়েছে সেটা পুনরায় যাচাইবাছাই করতে হবে। এটা জরুরি। নির্বাচন ফ্রি-ফেয়ার করার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড অত্যাবশ্যকীয়। সব দল ও মতের প্রার্থীদের সমান সুযোগ নিশ্চিত করা অনুপেক্ষণীয় কর্তব্য। কাক্সিক্ষত লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড কনফার্ম করার প্রধান দায়িত্ব প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর। এই জায়গায় কর্মকর্তারা পক্ষপাতদুষ্ট হলে সুযোগের সমতা সুরক্ষিত হবে না। সব প্রার্থীর মনমানসিকতা একরকম নয়। কেউ কেউ নির্বাচনে দাঁড়ান মারি অরি পারি যে প্রকারে। এই শ্রেণিটি নির্বাচনে জেতার জন্য যাচ্ছেতাই করতে পারে। ভোটার সাধারণের ম্যান্ডেটে এদের আস্থা নেই। আবার গণতন্ত্রমনা প্রার্থীরা জনগণের রায় মাথা পেতে নিতে প্রস্তুত। তারা জানেন, নির্বাচনে জয়-পরাজয়- যে কোনোটাই ঘটতে পারে। তারা নির্বাচনের আগেই জনগণের মনে জায়গা করে নেওয়ার চেষ্টা করেন। পক্ষান্তরে যে প্রার্থী মনে করেন, তিনিই জিতবেন, যে করেই হোক জিততে তাকে হবেই- তারাই সমস্যা।

২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে সেই সময়ের সরকারপ্রধানের আশ্বাসে বিশ্বাস করে বিএনপিসহ প্রায় সব দল নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল। কিন্তু ভোটের মাঠে নেমে অংশগ্রহণকারী দলগুলো দেখল যে তারা ভয়ংকর প্রতারণার শিকার হয়েছে। সেবার পরিকল্পিতভাবে আগের রাতে সিল মেরে বাক্স ভরার কাজ সম্পন্ন হয়ে গিয়েছিল। কর্তব্যরত পুলিশ, আনসার, পোলিং অফিসার, ক্ষেত্র বিশেষে প্রিসাইডিং অফিসার নিজে এবং ক্ষমতাসীন দলের ষন্ডাবাহিনী মিলেমিশে মহাধুমধামের সঙ্গে রাতভর সিল মেরেছে এবং বাক্স ভরেছে। সেবার যদি এই সিলকাণ্ড না-ও ঘটত, তাহলেও সরকারি দলের প্রার্থীদের ছাড়া অন্য কোনো প্রার্থীর পক্ষে জামানত রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়ত, যদি সরকারি দল দয়া করে কিছু ভোট বিরোধীদের ভাগে ছুড়ে না দিত। কেননা সেবার স্ক্রুটিনি থেকে শুরু করে ভোট পর্যন্ত বিরোধী প্রার্থী, তাদের সমর্থক ও বিরোধী মনোভাবাপন্ন ভোটাররা ছিলেন অরক্ষিত ও অনিরাপদ। প্রার্থীদের অনেকে ছিলেন নিজ এলাকা থেকে ভদ্রভাবে নির্বাসিত। তাদের পোস্টার লাগাতে দেওয়া হয়নি, কথা বলতে দেওয়া হয়নি। নির্বাচনে দাঁড়িয়েছ! এই বেশি। প্রচারের দরকার নাই। ভদ্রলোকের মতো বাড়ি চলে যাও। আর ভোটার; যারা ভাবছ বিরোধী মার্কায় সিল মারবা তারা বাড়িতে থাকো। কেন্দ্রে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন নাই। সেই অবস্থায় রাতে ভোট না হলেও কী ফল হতো তা সহজেই অনুমেয়।

এবারও ২০১৮ সালের পুনরাবৃত্তি ঘটতে পারে, এমনটি বলার সুযোগ নেই। সরকার ও নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে বারবারই সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রশ্নে শক্ত অবস্থানের কথা বলা হচ্ছে। তবে সরকারের ভিতরে এবং প্রশাসনের মধ্যকার মহলবিশেষের ব্যাপারে রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে সংশয় রয়েছে বলেই প্রতীয়মাণ হয়। মাঠপর্যায়ের প্রশাসন বিশেষ করে নির্বাচনসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষতা তো এখনই প্রশ্নবিদ্ধ হতে শুরু করেছে। তদুপরি একশ্রেণির লোকের অগণতান্ত্রিক মানসিকতার প্রাবল্যদৃষ্টে উদ্বিগ্নবোধ হয়। কদিন আগে দেখলাম একটি নির্বাচনি এলাকায় সচেতন নারীসমাজের ব্যানারে একদল মহিলা ঝাড়ুমিছিল করছেন। তারা ওই এলাকায় একজন সম্ভাব্য প্রার্থীকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছেন। তারপরও যদি এলাকায় প্রার্থী যান তাহলে ঝাড়ুপেটা করবেন। যে এলাকার মা-বোনেরা ঝাড়ুপেটা করার ভয় দেখাতে পারেন, সেই এলাকার রাজনীতির বীরপুরুষদের পক্ষে একই কাজে জুতো, বন্দুক, চাপাতি হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে যেতে কতক্ষণ! মবোক্রেসির যে স্টাইলটা আমরা চালু করে দিয়েছি সেটা ভোট অবধি যদি জারি থাকে তাহলে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড কেমনে হবে?

এবার নাকি পোস্টার হবে না। আগের মতো ক্যাম্পেইন হবে না। সব প্রার্থীকে একমঞ্চে এনে পরিচিতি সভা করা হবে। খুব ভালো। কিন্তু যে প্রার্থীকে এলাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে, যাকে ঝাড়ু দেখানো হয়েছে এবং এই ধারাটি যদি অব্যাহত থাকে তাহলে ওই প্রার্থী কী করে পরিচিতি সভায় যাবেন! কী করে তিনি ক্যাম্পেইন করবেন? এসব অগণতান্ত্রিক রীতিনীতি বদলাতে হবে।

তা না হলে প্রত্যাশিত ভালো নির্বাচন করা কঠিন হতে পারে। যে কোনো মূল্যে ঘোষিত টাইমফ্রেমের মধ্যে ফ্রি ও ফেয়ার নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।

 লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম