শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৫

গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে

সম্প্রতি নিউইয়র্ক সিটির কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিদেশে পলাতক আওয়ামী সমর্থকরা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সফরসঙ্গী রাজনৈতিক নেতাদের ওপর হামলার অপচেষ্টা চালান।  বাংলাদেশ মিশন ও প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী নিরাপত্তারক্ষীরা অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান ও তার সফরসঙ্গীদের দ্রুত নিরাপদে বিমানবন্দর থেকে বের করে নিয়ে যান। তার সফরসঙ্গী বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ছয় রাজনৈতিক নেতাকে  নিরাপত্তাহীন অবস্থায় সাধারণ টার্মিনাল এলাকায় ফেলে চলে যান। সেই সুযোগে পরিকল্পিতভাবে সমবেত আওয়ামী লীগ সমর্থক প্রবাসীরা বাংলাদেশি ছয় রাজনৈতিক নেতার ওপর হামলার অপচেষ্টা চালান, ডিম ছুড়ে মারেন। এ ঘটনা বিশ্বের মানুষকে স্তম্ভিত করেছে। এজন্য দায়ী জাতিসংঘ মিশন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নিতে পারতেন।  তদন্ত অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে নিতে পারতেন চূড়ান্ত পদক্ষেপ। কিন্তু সরকারের কেউ ঘটনাটি পাত্তাই দেয়নি। তারা একটা বিবৃতিতে দুঃখ প্রকাশ করে দায়িত্ব সেরেছে। এটা কিন্তু ক্ষমার অযোগ্য বিষয়।

দুর্ভাগ্যজনক নিউইয়র্কের বিমানবন্দরে বিপুলসংখ্যক বিএনপি কর্মী উপস্থিত থাকা সত্ত্বেও তারা এই দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করতে পারেননি। এ ঘটনায় বাংলাদেশ জাতিসংঘ মিশন কর্মকর্তারা দায় এড়াতে পারেন না, তাদের এই দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণের জন্য কঠোর শাস্তি হওয়া দরকার। ঘটনাটি মামুলি ঘটনা বলে উড়িয়ে দেওয়া যাবে না। দেড় হাজার বা আরও বেশি ছাত্র-যুবক, শিশু-কিশোর, পেশাজীবীর গণহত্যা ও প্রায় ২০ হাজার প্রতিবাদী নেতা-কর্মীকে গুলিতে আহত ও পঙ্গু বানিয়ে আওয়ামী মাফিয়া গোষ্ঠী এখন প্রতিবেশী ভারত এবং দুনিয়ার অন্য অনেক দেশে নিরাপদ আশ্রয় পেয়ে বাংলাদেশের শান্তিপ্রিয় গণতন্ত্রকামী সংগ্রামী মানুষের ভয়ংকর শত্রু হয়ে উঠেছে। তাদের নেত্রী শেখ হাসিনা তার আইনি বিচারে বাধা সৃষ্টি করেই ক্ষান্ত হননি, তিনি হুমকি দিয়ে চলেছেন এই বিচার প্রক্রিয়ায় (আইসিটি বিচারের কর্মকাণ্ডে) যারাই অংশ নেবে তাদের বিরুদ্ধে তার আওয়ামী লীগ কর্মীরা ঝাঁপিয়ে পড়বে। যেখানে তিনি কোনো সভ্য মানুষ হলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারের মুখোমুখি হতে দেশে এসে কারাবন্দি হওয়ার কথা, তিনি তা না করে তার জুলাই গণহত্যার ও সাড়ে পনেরো বছরের রাষ্ট্র-ডাকাতির লাখ লাখ কোটি টাকা বিচারপ্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারীদের উল্টো হুমকি দিচ্ছেন বৈধ বিচারপ্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে। এতে শেখ হাসিনা নিজেকে প্রকৃত ফ্যাসিস্ট ও স্বৈরাচার প্রমাণ করে ছাড়ছেন।  দেশের মানুষের ভোটে নির্বাচনে জেতার ভান করে জনগণের ওপর গুলি চালালেন কীভাবে তিনি তার বর্বর বাহিনী দিয়ে? আজকে যদি শহীদ সন্তানের বাবা-মা শেখ হাসিনাকে প্রশ্ন করেন আমাদের সন্তানের জায়গায় যদি আপনার নিজের সন্তানরা রাষ্ট্রীয় বাহিনীর গুলিতে নিহত হতেন (আল্লাহতায়ালা মাফ করুন, এমনটা যেন কখনো না ঘটে কারও ক্ষেত্রে), মা হিসেবে তার কেমন লাগত? অথচ তিনি শহীদদের বাবা-মায়ের কাছে ক্ষমা না চেয়ে তাদের বিদ্রুপ করে যাচ্ছেন, হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন। এমনকি নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতাদের ওপর এই হামলার নির্দেশদাতাও শেখ হাসিনা। তাতে কোনো সন্দেহের অবকাশ নেই। দেশের ভিতরে আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী ছাত্রলীগ (সম্প্রতি নিষিদ্ধঘোষিত), যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ এসব সংগঠনের নেতা-কর্মী যারা ঝটিকা মিছিলের অপচেষ্টা চালান তারা কি প্রকৃত গণ আন্দোলনে বিশ্বাস করেন? তাহলে তাদের নেত্রীকে ভারতে পালিয়ে গিয়ে একটা কুখ্যাত সাম্প্রদায়িক, হিন্দুত্ববাদী চরম-অসাধু সরকারের আশ্রয়ে থাকতে হতো না। শেখ হাসিনার সাহস থাকলে গণতন্ত্র ভালোবাসলে, এ দেশের মানুষের রাজনীতির ওপর ভরসা রাখলে তিনি দেশে ফিরে কারাবন্দি থেকে আইসিটির বিচারের মুখোমুখি হতে পারতেন। আইসিটি ট্রায়ালে শেখ হাসিনার পক্ষে একজন শক্তিশালী উকিল দেওয়া হয়েছে। যিনি সোচ্চার কণ্ঠে শেখ হাসিনার পক্ষে যুক্তি দিয়ে মামলা লড়ে যাচ্ছেন।

এদিকে দেশবিদেশে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ও তার আওয়ামী লীগের (যার কর্মকাণ্ড আইনিভাবে এখন নিষিদ্ধ) পুনর্বাসনের জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন কিছু বুদ্ধিজীবী নামধারী সাংবাদিক। কিছু মিডিয়াব্যক্তিত্ব নিজেদের নির্বুদ্ধিতার কারণেই হোক আর মতলববাজির জন্য হোক আওয়ামী লীগকে বিচারের আগেই নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ দিতে মাত্রাতিরিক্ত আগ্রহ দেখাচ্ছেন, তারা দস্তুরমতো আওয়ামী মাফিয়া গোষ্ঠীর এজেন্ট হিসেবে মাঠে নেমেছেন।

আমরা স্মরণ করতে পারি, ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫-এর ১৪ আগস্ট অবধি অগণন রাজনৈতিক হত্যাসহ সাধারণ নিরীহ মানুষ খুন হয়েছেন, গুম-খুন হয়েছেন, সম্পদ লুণ্ঠনের শিকার হয়েছেন ক্ষমতাধর আওয়ামী লীগ মাফিয়া-দানবদের দ্বারা। এসব অপরাধীর বিচার না হওয়াতে পরবর্তীকালে দানব-স্বৈরাচার হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ও তার সহযোগী খুনি, রাষ্ট্র-লুটেরা গোষ্ঠী বিশাল ভিত্তিভূমি পেয়েছে আরও গুরুতর অপরাধ করে পার পেয়ে যাওয়ার। স্বৈরশাসক এরশাদের ও তার সহযোগী অপরাধীদের বিচার করা যায়নি তার পতনের পরে। ফলে শেখ হাসিনা এত বড় ফ্যাসিস্ট দানব হয়ে ওঠার সাহস পেয়েছেন। এত বড় গণহত্যাকারী, রাষ্ট্র-লুটেরা ও সর্ব ধরনের অনাচার-অপরাধের দৈত্য-শাসক হতে উৎসাহিত হয়েছেন। এরশাদ হাসিনার ফ্যাসিবাদের প্রধান-গুরু এটা প্রমাণিত সত্য। তবে তার পিতা শেখ মুজিবুর রহমানও একধরনের নিষ্ঠুর স্বৈরশাসকে পরিণত হয়েছিলেন। গণতন্ত্র হত্যা করে একদলীয় বাকশাল ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিলেন।

২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের ভিত্তিভূমি তৈরি করেছে সাড়ে পনেরো বছরব্যাপী গণ আন্দোলনে বিএনপি রাজনীতির কর্মী-সংগঠক-নেতারা। প্রচণ্ড নিপীড়নে তারা সর্বস্বান্ত হয়েও থেমে যাননি। তাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনটি এত দ্রুত সাফল্যের পথে এগিয়ে যায়। ৩৬ দিনে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট মাফিয়া-গোষ্ঠী বিশ্বের নজিরবিহীন গণহত্যা চালিয়েছে রাজপথে। এর আগে তারা অন্তত সাত শ রাজনৈতিক কর্মীকে গুম-খুন করেছে। ছাত্র-জনতার দেড় হাজার (এখন অবধি ৮৩৪ জন শহীদের হিসাব মিলেছে। জাতিসংঘের হিসাবে ১৪০০ শহীদ বলা হচ্ছে) রাজপথে ফ্যাসিবাদী হাসিনার বাহিনী দ্বারা হত্যাকাণ্ডের শিকার হওয়ার পাশাপাশি কমপক্ষে ২০ হাজার গুলিবিদ্ধ হয়ে পঙ্গু বা আংশিক পঙ্গু-দশার শিকার হয়েছেন। এত বড় মহাপাপ করেও শেখ হাসিনার মধ্যে বিন্দুমাত্র অনুশোচনা নেই, উল্টো সে রাজপথের আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতার বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করে চলেছেন প্রতিবেশী রাষ্ট্রে আশ্রয় নিয়ে। তার নির্লজ্জতার, তার নিষ্ঠুরতার কোনো পরিমাপ চলে না, সীমাপরিসীমা নেই। ফ্যাসিবাদী প্রত্যেকের বিচার দ্রুততার সঙ্গে এগিয়ে নিতে হবে, একজন ফ্যাসিস্ট, গণহত্যাকারী, ছাত্র-গণমানুষ খুনিকে ছাড় দেওয়া চলবে না। শহীদ পরিবারগুলোর বাবা-মা-স্বজনদের কাছে অঙ্গীকার এসব গণহত্যাকারীকে মাফ করার সুযোগই নেই।

আইসিটি দুই ট্রাইব্যুনালে (আরেকটির প্রস্তাবনা রয়েছে মাত্র) কোনোমতে খুবই ধীরগতিতে বিচার চলছে খুনি ও রাষ্ট্র-লুটেরাদের। অন্তত আরও কয়েকটি ট্রাইব্যুনাল দরকার ছিল। প্রয়োজন বিচারের সঙ্গে জড়িত সবার, বিশেষভাবে সাক্ষীদের কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা। তা না হলে ফ্যাসিস্ট খুনিদের বিরুদ্ধে সাক্ষী দিতে অনেকেই এগোবেন না। এই অন্তর্বর্তী সরকারের কর্তাব্যক্তিরা বিচারের আওয়াজ তোলেন মাঝেমধ্যে, কিন্তু তারা সমগ্র বিচারকাজটির ব্যাপকতা এবং তার আয়োজনের প্রয়োজনীয় উদ্যোগের ব্যাপারে আদৌ সচেতন নন।

ইতোমধ্যে বিগত এক বছরে অন্তত পাঁচ শ ফ্যাসিস্ট আওয়ামী নেতা গণহত্যাকারী রাষ্ট্র-লুটেরার বিচার সম্পন্ন করে ফেলা দরকার ছিল। তাহলে দেশবিদেশে যে হামলা চালাচ্ছে আওয়ামী স্বৈরাচারের দোসররা, শেখ হাসিনা যে হুমকি দিচ্ছেন গণতন্ত্রের আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের, তার সাহস পেতেন না। মোদ্দাকথা দ্রুততম সময়ে এই সরকারের আমলেই, ফ্যাসিবাদী আওয়ামী নেতাদের অন্তত কয়েকজনের বিচার সম্পাদন দরকার, তারপর তার চলমান প্রক্রিয়া আরও জোরদার করা দরকার। সেটাই হোক অন্তর্বর্তী সরকার তথা সামনের নির্বাচিত সরকারের প্রধান অঙ্গীকার শহীদদের পরিবারগুলোর কাছে, আহত ও পঙ্গু মানুষগুলোর কাছে, তাদের সবার স্বজনদের কাছে।

 

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম