শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ অক্টোবর, ২০২৫

ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো

ড. ইউসুফ খান
প্রিন্ট ভার্সন
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো

ছোটবেলায় স্কুলের শিক্ষকরা ক্লাসে প্রায়ই বলতেন, ‘তোরা গাধা, তোরা গরু, তোরা গর্দভ, তোরা মূর্খ!’ আরও কত কী! এই উপমাগুলো হয়তো তখন বোধগম্য হয়নি, কিন্তু এখন মনে হয়। আসলে কোনো মানুষই গাধা, গরু বা বোকা নয়। প্রত্যেক মানুষেরই নিজস্ব স্বকীয়তা আছে, আছে তার মেধা ও মননশীলতা।  মানুষ তার নিজের জীবন আর জগতের মধ্যে অনন্য, অভিন্ন এবং স্বতন্ত্র। জন্ম থেকে মৃত্যু এ সময়ে জীবনধারণের জন্য যা কিছু প্রয়োজন, সবকিছুই সৃষ্টিকর্তা আমাদের পরিপূর্ণভাবে দিয়েছেন।

যে প্রাণীটির নামে সবচেয়ে বেশি বকা খেয়েছি সেটি হলো গাধা। কোনো ভুল করলেই গাধার সঙ্গে তুলনা করা হতো। বলা হতো, আসলে তুই একটা গাধা, গাধার মতো কথা বলছিস, আরে গাধা নাকি!!! ইত্যাদি ইত্যাদি। এ কথাগুলো আমরা প্রায়ই শুনতাম। চারপাশে এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না যিনি এসব কথা শোনেননি। কারও নির্বুদ্ধিতায় গাধা বলাটা আমাদের প্রতিদিনের অভ্যাসের মধ্যেই পড়ে। সত্যি কথা বলতে কি, আমরা অনেকেই গাধা দেখিনি। তবু কারও কারও উপাধি হয়ে দাঁড়ায় গাধা! তাই বলা হয়, ‘গাধার মতো কথা বলো না’ কিংবা ‘গাধার মতো কাজ করো না’।

যে কোনো ভুল করলে বা কখনো বোকামি করলে এই প্রাণীটির সঙ্গে তুলনা করা হয়, কিন্তু গাধা কি সে কথা জানে? আমরা গাধাকে যতটা বোকা ভাবি, আসলে সে কি ততটা বোকা? আমার মনে হয় না, কারণ এই প্রাণীটি বছরের পর বছর প্রতিকূল পরিবেশের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিয়ে এখনো পৃথিবীতে টিকে আছে। মানুষ তাদের দিয়ে পণ্য বহনের কাজ করাচ্ছে, গাধা কিন্তু সেই কাজ ঠিকঠাক মতো করে যাচ্ছে। তাই স্পষ্টতই গাধা একটি পরিশ্রমী প্রাণী। অথচ মানুষ গাধাকে বোকা ভাবে! মানুষের এই ভাবনার পেছনে আদৌ কোনো যুক্তি আছে কি না তা আমার জানা নেই। বরং গাধা এমন একটি প্রাণী যারা সারা দিনের কঠোর পরিশ্রমকে ভয় পায় না। তারা গাড়ি টানে, মাইলের পর মাইল পথ হেঁটে পণ্য বহন করে। এমনকি অন্য প্রাণী হাল ছেড়ে দিলেও গাধা হাল ছাড়ে না। তারা মালিকের প্রতি অনুগত থাকে। আর এজন্যই এমন একটি প্রাণীকে সম্মান করে বছরের একটি নির্ধারিত তারিখে ‘বিশ্ব গাধা দিবস’ উদযাপিত হয়ে থাকে। এ দিনটি গাধার প্রতি মনোযোগ আকর্ষণ করে তাদের অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। তা-ই তো ছোটবেলায় গাধা শব্দটি শুনে কষ্ট পেলেও এখন আর কষ্ট পাই না। জীবনে চলার পথে আমরা প্রায়ই এমন কিছু মানুষের মুখোমুখি হই, যাদের আচরণ বা চিন্তাধারা দেখে অবাক হতে হয়। তারা শুধু বোকার মতো কথাই বলে না, কাজও বোকার মতো করে। বোকা মানুষগুলো শুধু নিজের ক্ষতি করে না, আশপাশের পরিবেশও নষ্ট করে তোলে। এরা ভুল করে, আবার নিজের ভুল বোঝার ক্ষমতাটুকুও হারিয়ে ফেলে।

একবার এক বোকা লোক কোদাল দিয়ে গর্ত খুঁড়ছে। পাশ দিয়েই যাচ্ছিল তার এক বন্ধু। সে জিজ্ঞেস করল, কীরে গর্ত খুঁড়ছিস কেন? ছবি তুলব তো তাই গর্ত খুঁড়ছি। তখন বন্ধু বলল, ছবি তুলতে আবার গর্ত খুঁড়তে হয় নাকি? উত্তরে বোকা লোকটা বলল, হাফ ছবি তুলব তো তাই। আর জানিস তো, হাফ ছবি বুক পর্যন্ত হয়। তাই গর্তে নেমে ছবি তুলব, যাতে শুধু বুক পর্যন্ত ওঠে। এবার দ্বিতীয়জন বিষয়টা বুঝতে পেরে বলল, তা কয় কপি ছবি তুলবি?

প্রথমজন জানাল, ‘তিন কপি।’

দ্বিতীয়জন বলল, তুই আসলেই একটা বোকা! তিন কপি ছবি তুলতে একটা গর্ত খুঁড়ছিস কেন। আরও দুইটা খুঁড়তে হবে তো!!!

বোকাদের নিয়ে অনেক গল্প আছে। তাদের নিয়ে আমরা হাসাহাসি করি, তামাশা করি। তাদের আরও বেশি বোকা বানাতে চাই। সমাজের সহজ-সরল মানুষগুলোকে আমরা বোকা বলি। আবার এ বোকা মানুষগুলোই অনেক সময় একজন চালাক মানুষের চেয়ে জ্ঞানী বা পরিপক্ব সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। আবার চালাক মানুষগুলোও অনেক ক্ষেত্রে বোকার হদ্দর মতো কাজ করে বসে। অনেক দিন আগেকার কথা। পৃথিবীতে একটা অদ্ভুত দেশ ছিল। সেই দেশের মানুষ ছিল সবচেয়ে বেশি অদ্ভুত। অর্থাৎ দেশের সব মানুষই ছিল বোকা। একজনও চালাক মানুষ ছিল না। কতটা বোকা, তা ছিল ধারণার বাইরে। চাইলেই বাইরের দেশের যে কেউ সেদেশের কোনো মানুষকে ঠকিয়ে আসতে পারত। বোকা হওয়ায় কেউ মিথ্যা কথাও বলত না। বলবে কী? মিথ্যা কীভাবে বলতে হয়, তা-ই তো তারা জানত না। কেউ কাজে ফাঁকি দিত না। কাজে ফাঁকি দিয়ে যে আরাম আয়েশ করা যায়, তা-ই বুঝত না!!!  ঘুষের কোনো কারবার ছিল না। যার যা পাওনা, তা বুঝিয়ে দেওয়া হতো। চুরি-ডাকাতি বা কোনো জুলুম ছিল না। সেজন্য সেই দেশে কোনো পুলিশ দরকার হতো না।

মজার ব্যাপার হলো, কোনো বাচ্চা লেখাপড়ায় ফাঁকি দিত না। সবাই যথাসময়ে পড়তে বসত। তাই কেউ ফেল করত না। কেউ কাউকে ঠকাত না। এ নিয়ে অবশ্য তাদের খুব আফসোস ছিল। তারা কেন এত বোকা। একটু চালাক হলে কী এমন ক্ষতি হতো! তারা যে বোকা, সেটা তারা নিজেরাও জানত। তারা চাইত, তাদের যদি একটু বুদ্ধি থাকত!!! কিন্তু কীভাবে চালাক হতে হয়, তা-ই তো তারা জানত না। এক দিন তারা সবাই মিলে সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করল, তাদের যেন সবাইকে চালাক করে দেওয়া হয়। তারা আর বোকা থাকতে চায় না। সৃষ্টিকর্তা তাদের প্রার্থনা শুনলেন এবং তাদের ভিতরে চালাক হওয়ার ক্ষমতা প্রদান করলেন। এতে তাদের বুদ্ধিমত্তা বেড়ে গেল।

চালাক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাদের হাবভাবও পাল্টাতে শুরু করল। চলাফেরা-কথাবার্তায় পরিবর্তন এলো। একজন আরেকজনকে ঠকাতে শুরু করল। ছোটখাটো বিষয়ে ঝগড়া করতে লাগল। দেখতে দেখতে দেশটিতে বিশৃঙ্খলা দেখা দিল। যে দেশটি এত শান্ত ছিল সেই দেশটি অশান্তিতে ভরে গেল। তারপর সবাই আবার একত্রিত হলো। বুঝতে পারল, চালাক হতে চেয়েই আজ এই বিপদ। তার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো। তারা আবার সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করল, যেন তাদের আগের অবস্থা ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এবারও সৃষ্টিকর্তা তাদের কথা শুনলেন এবং আগের অবস্থায় ফিরিয়ে দিলেন। বোকাদের রাজ্যে আবারও শান্তি ফিরে এলো। তারা সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে মনে মনে বলল, অশান্তির চেয়ে শান্তি ভালো। ঝগড়াবিবাদ বা অস্থিরতা থেকে অশান্তি আসে যা কখনোই কাম্য নয়। এর থেকে বরং শান্ত ও স্থিতিশীল জীবনযাপন করাই উত্তম। যখন জীবনে শান্তি থাকে, তখন মানুষ মানসিকভাবে স্বস্তিতে থাকে। অন্যদিকে অশান্তি মানুষের জীবনকে বিষিয়ে তোলে। তাই চালাক চতুর বা ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকাসোকা থাকাই ভালো। ‘বোকা ও চালাকের দ্বন্দ্ব’ এ গল্পটি দিয়ে লেখাটি শেষ করছি।

এক গ্রামে দুই ভাই ছিল। জন্মের সঙ্গে সঙ্গেই তাদের মা মারা যায়, আর যুবক বয়সে বাবাও চলে গেলেন পৃথিবী ছেড়ে। তবে মারা যাওয়ার আগে তিনি তিনটি সম্পদ রেখে গেলেন দুই ছেলের জন্য। সেগুলো হচ্ছে : একটি তাল গাছ, একটি দুধের গাভী এবং একটি লেপ। তিনি দুই ছেলেকেই সমান অধিকার দিয়ে গেছেন এগুলোর ওপরে। দুই ছেলের মধ্যে একটি ছিল চালাক আর অপরটি ছিল বোকা। চালাক ভাই বোকা ভাইকে বলল, ‘তাল গাছটাকে আমরা প্রথমে ভাগ করে ফেলি। আমি ঠিক করেছি তাল গাছের মাথার অংশ আমি নেব আর গোড়ার অংশ তোমার।’ বোকা ভাই ভাবল আলু যেমন গোড়ায় হয় তালও তেমনি গোড়াতেই হবে, তাই সে নির্দ্বিধায় রাজি হয়ে গেল। ওই বছরেই তাল গাছে প্রচুর তাল হলো। চালাক ভাই প্রাণ ভরে তাল পেড়ে তালের পিঠা খেতে লাগল। বোকা ভাইকে একটা তালও দিল না। বোকা ভাই আর সহ্য করতে না পেরে বলেই ফেলল, ‘গাছটার ওপরে তো আমারও সমান অধিকার আছে, তাহলে আমাকে কেন তাল দিচ্ছো না?’ চালাক ভাই উত্তরে বলল, ‘আমরা তো প্রথমেই ঠিক করে নিয়েছি যে, গাছের মাথার অংশ আমার আর গোড়ার অংশ তোমার তাহলে, আমি কেন আমার ভাগের অংশ থেকে তোমাকে ফল দেব?’ বোকা ভাই মন খারাপ করে বসে রইল।

এর কয়েক দিন পর তারা ঠিক করল গাভীটাকে ভাগ করবে। বোকা ভাই মনে মনে ভাবল আগেরবার তার ভাই চালাকি করে তাল গাছের মাথার অংশ নিয়েছে। এবার সে কিছুতেই আর ঠকবে না। তাই সে আগেভাগেই মাথার অংশ চেয়ে নিল। চালাক ভাই কোনো আপত্তি না করে খুশি মনে মেনে নিল। বোকা ভাই প্রতিদিন গাভীটাকে খাওয়াতে লাগল, যত্ন করতে থাকল। কয়েক মাস পরে গাভীটা দুগ্ধবতী হলে চালাক ভাইকে দুধ দুইয়ে নিতে দেখে বোকা ভাই বলল, ‘কী ব্যাপার! সব দুধ তো তুমি নিয়ে যাচ্ছো, তাহলে আমি কী খাব?’ চালাক ভাই তৎক্ষণাৎ বলে উঠল, ‘আমি কেন তোমার জন্য দুধ রাখব, মনে নেই তুমি নিজেই তো গাভীর মাথার অংশ বেছে নিয়েছো। আর যেহেতু পেছনের অংশ আমার তাই দুধ একমাত্র আমারই প্রাপ্য।’ বোকা ভাই আর বলার কোনো কথাই খুঁজে পেল না।

এর মধ্যে শীতকাল এসে গেল তাই তারা লেপ ভাগ করার সিদ্ধান্ত নিল। আর লেপ যেহেতু কেটে ভাগ করা যাবে না তাই চালাক ভাই ঠিক করল রাতে লেপ সে গায়ে দেবে আর দিনে তার বোকা ভাই। বোকা ভাই চালাক ভাইয়ের চালাকি ধরতে না পেরে অনায়াসে রাজি হয়ে গেল। এরপর রাতের পর রাত বোকা ভাই প্রচণ্ড  শীতে না ঘুমিয়ে কাটাতে লাগল আর চালাক ভাই মহানন্দে রাতে নাক ডেকে ঘুমাতে লাগল। অন্যদিকে রাতের পর রাত ঠান্ডায় থেকে বোকা ভাইয়ের জ্বর এসে গেল।

এক দিন তাদের বাড়ির পাশ দিয়ে এক বুদ্ধিমান লোক যাচ্ছিল, সে বোকা ভাইয়ের জ্বরে শুকিয়ে যাওয়া চেহারা দেখে জানতে চাইল তার কী হয়েছে, তখন সে সব কথা খুলে বলল। লোকটা সব কথা শুনে তাকে কিছু বুদ্ধি শিখিয়ে দিল। শেখানো কথামতো বোকা ভাই লেপটাকে পানিতে ভিজিয়ে রেখে দিল। চালাক ভাই রাতে ঘুমানোর সময় লেপ ভেজা দেখে রেগে গিয়ে তার ভাইকে জিজ্ঞেস করে কেন সে লেপ ভিজিয়েছে। বোকা ভাই উত্তর দেয়, ‘রাতের বেলা লেপ তোমার আর দিনের বেলা আমার। তাই দিনে আমি আমার লেপ ভেজাব, ছিঁড়ে ফেলব, যা ইচ্ছা তাই করব, তাতে তোমার অসুবিধা কী?’ চালাক ভাই তখন উপায়ন্তর না দেখে ঠিক করল এরপর থেকে তারা দুজনেই একসঙ্গে লেপ গায়ে দিয়ে ঘুমাবে।

পরের দিন চালাক ভাই ঘুম থেকে জেগে দেখে তার ভাই তাল গাছের গোড়ায় দা দিয়ে কোপ দিচ্ছে। তাই দেখে সে বাধা দিয়ে জিজ্ঞেস করল কেন সে এমন করছে। বোকা ভাই তখন উত্তর দিল, ‘তুমি যখন তোমার অংশের তাল খাচ্ছিলে তখন আমি কোনো বাধা দিইনি, কারণ ওপরের অংশ তোমার। তাই তুমিও এখন আমাকে বাধা দিতে পার না, কারণ নিচের অংশ আমার। আমি আমার অংশ কাটব, ভাঙব যা খুশি করব তুমি বাধা দেবে না। তা ছাড়া গোড়া থেকে আমি তো কোনো ফল পাচ্ছি না, তাই আমি আমার অংশ আর রাখব না। এবারে চালাক ভাই বাধ্য হয়ে তালের ভাগ দিতে রাজি হলো।

বাকি রয়ে গেল গাভী। বোকা ভাই গাভীটাকে খাওয়ানো বন্ধ করে দিল। ফলে গাভীটা ধীরে ধীরে রোগা, অর্ধমৃত হয়ে গেল আর দুধ দেওয়া বন্ধ করে দিল। তাই দেখে চালাক ভাই তার ভাইকে কারণ জিজ্ঞেস করলে বলে সে যেহেতু গাভীটাকে খাইয়ে কোনো লাভ পায় না, তাই সে আর এখন থেকে গাভীটাকে খাওয়াবে না বরং আজই গাভীটার গলা কেটে ফেলবে। আর গলার অংশ যেহেতু তার সে সেটা করতেই পারে এ কথা ভেবে চালাক ভাই তাকে এসব করতে নিষেধ করে এবং সব কিছু মেনে নেয়।  তারপর থেকে তাদের মধ্যে আর কোনো সমস্যা রইল না। তারা দুজন একসঙ্গে লেপ গায়ে দিয়ে ঘুমায়, তালের পিঠা বানিয়ে একসঙ্গে মজা করে খায়, আর গাভীর দুধ সমান ভাগে ভাগ করে নেয়।

আমাদের চারপাশের সরল, বোকা, চতুর, অতি বুদ্ধিসম্পন্ন সব মানুষেরই বসবাস। সমাজে বসবাস করতে হলে জাতি, ধর্ম, বর্ণ, বংশপরিচয়, নিজের অবস্থান, ঐতিহ্য আর আত্ম-অহংকার-সবকিছু পেছনে রেখে ‘আমরা সবাই মানুষ’, এই সত্য মেনে নিয়ে যদি পরস্পরের প্রতি বিশ্বাস এবং সম্মান বজায় রাখতে পারি, তাহলে হয়তো আমাদের এই ছোট্ট জীবনের পরিভ্রমণটা সার্থকতায় ভরে উঠবে।  মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতে হবে যে পৃথিবীর প্রতিটি মানুষই নিজের অবস্থানে বুদ্ধিমান, আত্মপ্রত্যয়ী, স্বাধীনচেতা ও মর্যাদাসম্পন্ন। অর্থাৎ সমাজের সব ধরনের বৈষম্যের বিষবাষ্প দূর করার একমাত্র উপায় হলো, আমরা কেউই বোকা নই, ‘আমরা সবাই সমান’- এ কঠিন সত্য সবার কাছে তুলে ধরা এবং একে প্রতিষ্ঠিত করা।

 

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম