শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৫

ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন

চীন জনসংখ্যায় পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ। অর্থনৈতিক দিক থেকেও দ্বিতীয়। তবে অনেকের ধারণা মাও সে তুংয়ের দেশ ইতোমধ্যে প্রথম স্থানে পৌঁছে গেছে। সামরিক শক্তিতে চীন এখন তৃতীয়। আমেরিকা ও রাশিয়ার পর তাদের অবস্থান। তবে এ ক্ষেত্রেও চীন যে খুব দ্রুত শীর্ষস্থানের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে তাতে দ্বিমতের সুযোগ নেই।

চীনের প্রাচীন ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখা যাবে সমৃদ্ধ ওই দেশটিতে বারবার আগ্রাসন চালিয়েছে বিদেশি হানাদাররা। কখনো কখনো তারা আধিপত্য বিস্তারেও সক্ষম হয়েছে। মঙ্গোলীয় নেতা চেঙ্গিস খানের চীন জয় সে সাক্ষ্য দেয়। তবে হার না মানা এই জাতি হানাদারদের আধিপত্য বেশি দিন মেনে নেয়নি। বিদেশি আগ্রাসনকারীরা একসময় পালাতে বাধ্য হয়েছে। বিদেশি হানাদারদের প্রতিরোধে গড়ে তোলা হয় বিশাল প্রাচীর। বিশ্বের বিস্ময় বলে যা পরিচিত। সেই প্রাচীন যুগে চীনারা ইউরোপ, এশিয়া ও আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে স্থল ও সমুদ্রপথে গড়ে তুলেছিল বাণিজ্য। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাণিজ্যের জন্য চীনাদের ব্যবহৃত সিল্ক পথ তারই প্রমাণ। প্রাচীন ও মধ্যযুগে চীনা নৌবহর দেশে দেশে ঘুরেছে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ও বন্ধুত্বের বাণী নিয়ে।

ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীনচীনকে বলা হয় প্রাচীন সভ্যতার দেশ। জ্ঞানবিজ্ঞান বিকাশে যে দেশের অবদান বিশাল। এ দেশটিতে জন্মগ্রহণ করেছেন কনফুসিয়াসের মতো মহান দার্শনিক, শিক্ষক ও রাজনৈতিক তাত্ত্বিক (জন্ম খ্রিস্টপূর্ব ৫৫১ ও মৃত্যু খ্রিস্টপূর্ব ৪৭৯)। চীনে আবিষ্কৃত হয় লেখার কাগজ। মুদ্রণপদ্ধতির প্রবর্তকও তারা। চীনারা গান পাউডার বা বারুদের আবিষ্কারক। কম্পাস আবিষ্কৃত হয়েছে চীনে। চীনামাটির বাসন, কাগজের টাকারও উদ্ভব প্রাচীন সভ্যতার ওই দেশে। আজ থেকে ১৪০০ বছর আগেও চীন ছিল জ্ঞানার্জনের জন্য দুনিয়াজুড়ে প্রসিদ্ধ। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর একটি হাদিস তার প্রমাণ। যাতে তিনি জ্ঞানার্জনের প্রয়োজনে চীন দেশে যাওয়ারও নির্দেশনা দেন।

চীনে মাঞ্চু রাজবংশ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৬৪৪ সালে। যে রাজবংশ টিকে ছিল ১৯১১ সাল পর্যন্ত। চীনের ইতিহাস-ঐতিহ্যের প্রতি সুবিচার করতে পারেনি এই রাজবংশের সম্রাটরা। চীনের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বও প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে ওঠে মাঞ্চু সম্রাটদের আমলে। ব্রিটিশ ও অন্যান্য ইউরোপীয়রা চীনে আসে বাণিজ্যের নামে। তারপর আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টাও চালায় নানাভাবে। ইউরোপীয়দের আধিপত্যবাদী বাণিজ্যে চীনারা একসময় হয়ে ওঠে আফিমে বুঁদ একটি জাতি। ব্রিটিশরা চীনে তাদের উপনিবেশ স্থাপন করতে না পারলেও মাঞ্চু সম্রাটদের দুর্বলতায় সে দেশের ওপর পরোক্ষভাবে বজায় রেখেছিল তাদের আধিপত্য। চীনের হংকং বন্দরকে ৯৯ বছরের চুক্তি বলে ব্রিটিশরা ব্যবহারের সুযোগ পায়। একইভাবে পর্তুগিজরা আধিপত্য বিস্তার করে চীনের ম্যাকাওয়ে। চীনের মহামহিম সম্রাটের তা মেনে নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না। ১৮৯৪ সালে শুরু হয় চীন জাপান যুদ্ধ। এই যুদ্ধে জাপান চীনের কাছ থেকে কোরিয়া দখল করে। এর ফলে বিশ্বশক্তি হিসেবে জাপানের আত্মপ্রকাশ ঘটে। চীনারা এই লজ্জা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে ওঠে। মহান জাতীয়তাবাদী নেতা ডা. সান ইয়েত সেনের নেতৃত্বে সংগঠিত বিপ্লবে ১৯১১ সালে রাজতন্ত্রের পতন ঘটে। ছয় বছর বয়সি সর্বশেষ সম্রাট পুয়ির পদত্যাগের অধ্যাদেশ জারি করা হয়। চীনের নানজিংয়ে বিপ্লবী সেনারা অস্থায়ী জোট সরকার গঠন করে। দেশের উত্তর ও পশ্চিম অংশের গৃহযুদ্ধ সমঝোতার মাধ্যমে শেষ হয়। এটি ছিল ১৯১১ সালের চীনা বিপ্লবের সাফল্য। কিন্তু শেষ পর্যন্ত জাতীয়তাবাদীদের কোন্দলে জাতীয় সরকার গঠন সম্ভব হয়নি। পরিস্থিতি নেতিবাচক দিকে মোড় নিতে থাকে। শুরু হয় রাজতন্ত্র ফিরিয়ে আনার ষড়যন্ত্র। রাজনৈতিক বিভাজনের সুযোগে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যুদ্ধবাজরা জেঁকে বসে।

দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় জাপান চীনের ওপর চড়াও হয়। বিশাল এলাকা তাদের দখলে চলে যায়। গণহত্যা ও গণধর্ষণের শিকার হয় চীনারা। জাপানি দখলদারদের বিরুদ্ধে চীনের জাতীয়তাবাদী সরকার শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলতে ব্যর্থ হয়। জাপানিদের গণহত্যা ও ধর্ষণ জনমনে সীমাহীন ক্ষোভ সৃষ্টি করে। বিদেশি হানাদারদের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে চীনা কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্বে গড়ে ওঠে লাল ফৌজ। তারা জাপানিদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের পাশাপাশি সাম্যবাদে বিশ্বাসী এক নতুন চীন প্রতিষ্ঠায় দেশবাসীকে উদ্বুদ্ধ করে। ১৯৪৯ সালের ১ অক্টোবর মাও সে তুংয়ের নেতৃত্বে লাল ফৌজ চীনের রাজধানী বেইজিং দখল করে। ওই দিনই শপথ নেয় গণপ্রজাতন্ত্রী চীন সরকার। চিয়াং কাইসেকের জাতীয়তাবাদী সরকার ফরমোজা দ্বীপে পালিয়ে যায়। মাও সে তুং গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের প্রতিষ্ঠাতা। তবে এ দেশটিকে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত করার পথ দেখিয়েছেন আরেক চীনা নেতা দেং সিয়াও পিং।

॥দুই॥

চীন বাংলাদেশের ঘনিষ্ঠ বন্ধু দেশ। হাজার বছর ধরে গড়ে উঠেছে দুই দেশের সম্পর্ক। আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে চীনে ইসলাম প্রচার হয় রসুল (সা.)-এর সাহাবি সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাসের নেতৃত্বে। তিনি বাংলাদেশ হয়ে চীনে গিয়েছিলেন। চীনে বৌদ্ধ ধর্ম বিস্তারে বাংলাদেশের অতীশ দীপঙ্করের নাম ইতিহাসের অংশ। আধুনিক চীনের প্রতিষ্ঠাতা মাও সে তুংয়ের রাজনৈতিক গুরু ছিলেন এমএন রায় নামের একজন বাঙালি। আধুনিক চীনের সঙ্গে বাঙালিদের সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাম প্রাতঃস্মরণীয়। চীন সরকারের আমন্ত্রণে ১৯২৪ সালে তিনি সে দেশ সফর করেন। কবিগুরুকে বর্ণাঢ্য সংবর্ধনা দেওয়া হয় চীনে। কনফুসিয়াসের দেশে শুরু হয় রবীন্দ্রচর্চা। শত বছর পরও কবিগুরু আজও চীনে বেশ নন্দিত।

বাংলাদেশ চীন বন্ধুত্বের সেতু নির্মাণে আমাদের তিন জাতীয় নেতা মওলানা ভাসানী, শেখ মুজিবুর রহমান ও রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের অবদান অবিস্মরণীয়। পাকিস্তান আমলে ১৯৫২ সালে মাত্র ৩২ বছর বয়সে শেখ মুজিব চীন সফর করেন। সে সময়ে তিনি ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক। দলের সভাপতি মওলানা ভাসানীর নির্দেশে পাকিস্তানি এক প্রতিনিধিদল চীন সফর করে। চীনের বেইজিংয়ে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলোর প্রতিনিধিদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হয় শান্তি সম্মেলন। নয়া চীনের তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ২ থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত ওই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। শেখ মুজিব ছিলেন সে দলের অন্যতম সদস্য। চার বছর পর তিনি যখন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, তখন আবার চীন সফর করেন পাকিস্তানি প্রতিনিধিদলের নেতা হিসেবে। চীন সফর শেখ  মুজিবের ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়। সমাজতান্ত্রিক ধ্যানধারণার প্রতি দুর্বলতার শুরু সে সময়ে। চীনের সর্বোচ্চ নেতা মাও সে তুংয়ের সঙ্গে প্রতিনিধিদলের দেখা হয়। ২৫ দিনের সফরে শেখ মুজিব চীনের শ্রমিক ও কৃষকদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে মেশেন। খেটে খাওয়া মানুষের কল্যাণে চীনের সাম্যবাদী সরকারের কর্মসূচিতে মুগ্ধ হন তিনি। ‘আমার দেখা নয়া চীন’ বইয়ে তিনি এ বিষয়ে তুলে ধরেছেন। তার ভাষায় ‘নয়াচীন বেকার সমস্যা দূর করতে চেষ্টা করছে। এজন্য তারা নজর দিচ্ছে কুটিরশিল্পের দিকে। কুটিরশিল্পে সরকার থেকে সাহায্য করা হয়। হাজার হাজার বেকারকে কাজ দেওয়া হয়েছে। আমাদের দেশের তাঁতিদের মতো লাখ লাখ তাঁতি কাপড় তৈয়ার করে সুতা কেটে জীবন ধারণ করে।’

সাংহাইয়ের ইংরেজি দৈনিকের সম্পাদক শেখ মুজিবকে জানান, ‘এখন পর্যন্ত প্রায় ১৫ লাখ বেকার আছে, তাদের সরকার টেকনিক্যাল ট্রেনিং দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে। কাহারও ছয় মাস লাগবে, কাহারও এক বছর, আর কাহারও চার বছর লাগবে। এদের ট্রেনিং হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কাজ মিলে যাবে। ট্রেনিংয়ের সময় সরকার এদের অ্যালাউন্স দেয়, যদিও তা যথেষ্ট নয়। ... তিন বছর পরে যদি কোনো দিন আসেন তবে দেখতে পাবেন, একটাও আর বেকার লোক নয়া চীনে নাই।”

চীনের সঙ্গে স্বাধীন বাংলাদেশের মেলবন্ধন রচিত হয় শহীদ জিয়ার আমলে। ১৯৭৭ সালের ২ থেকে ৫ জানুয়ারি চীন সফরে যান প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান। চার দিনের ওই শুভেচ্ছা সফরে তাঁকে সরকারপ্রধানের মর্যাদা দিয়ে অভ্যর্থনা জানানো হয়। ২ জানুয়ারি বিকালে বেইজিং বিমানবন্দরে চীনের সর্বোচ্চ নেতা হুয়া কুয়ো ফেং তাঁকে অভ্যর্থনা জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপপ্রধানমন্ত্রী লি শিয়েন লিয়েন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হুয়াং হুয়া এবং অন্যান্য নেতা। বিমানবন্দর সাজানো হয় দুই দেশের পতাকা দিয়ে। হাজার হাজার শিশু ও সর্বস্তরের মানুষ তীব্র শীত উপেক্ষা করে বাংলাদেশি নেতাকে অভ্যর্থনা জানায়। জিয়াউর রহমানের সম্মানে দেওয়া ভোজসভায় দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও বহিঃশত্রুর চাপ উপেক্ষা করে এগিয়ে চলার জন্য বাংলাদেশি নেতার ভূয়সী প্রশংসা করেন চীনা উপপ্রধানমন্ত্রী লি শিয়েন লিয়েন।

বাংলাদেশ ও চীনের মৈত্রী বন্ধনের ভিত রচনা করেন মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। ১৯৫২ সালে তিনি শেখ মুজিবসহ তাঁর প্রিয় শিষ্যদের পাঠান চীন সফরে। ১৯৬৩ সালে তিনি নিজে চীন সফর করেন। মওলানা ভাসানী তাঁর চীন সফরের স্মৃতিচারণা করেছেন ‘মাও সে তুং-এর দেশে’ নামের বইতে। চীনে মওলানা ভাসানীকে যে সংবর্ধনা দেওয়া হয়, তা একমাত্র রাষ্ট্রপ্রধানদেরই প্রাপ্য। হুজুর ভাসানী তাঁর চীন সফরের স্মৃতিচারণ করে লিখেছেন, ‘আমরা যখন পিকিং পৌঁছিলাম তখন অবিরাম বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টি আর হিমেল হওয়ার ঝাপটায় ঘরের বাইরে বেরুনো কষ্টদায়ক। কিন্তু সেই বৃষ্টি আর শীতের হাওয়া উপেক্ষা করেও বিমানবন্দরে কয়েক হাজার লোক আমাদের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। চীন সরকারের সহকারী প্রধানমন্ত্রী মার্শাল চেন ই এবং সরকার ও কমিউনিস্ট পার্টির নেতারা আমাদের অভ্যর্থনা জানালেন।’

মওলানা ভাসানী যখন চীন সফর করেন, প্রেসিডেন্ট আইউব খান তখন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট। তিনি বেইজিংয়ে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল নবাবজাদা আগা মোহাম্মদ রাজাকে হুজুর ভাসানীর শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর রাখার নির্দেশ দেন। মওলানা চীন সফরকালে কয়েক দিন হাসপাতালে ছিলেন। হুজুর দেশি খাবার পছন্দ করতেন। আর তাই রাষ্ট্রদূত প্রতিদিনই টিফিন ক্যারিয়ারে করে তাঁর বাড়ি থেকে খাবার নিয়ে আসতেন। রাষ্ট্রদূতের এই আদরযত্ন মওলানার দৃষ্টি এড়ায়নি। তিনি রাষ্ট্রদূতকে উদ্দেশ করে উর্দুতে বলেন- ‘রাষ্ট্রদূত, আপনাকে কী বলে ধন্যবাদ জানাব জানি না। তবে আপনাদের আইউব খানের রাজনীতির মাহাত্ম্য এই, একজন পাঞ্জাবি যিনি মাছ-ভাতে অভ্যস্ত নন, তাঁকে টিফিন ক্যারিয়ার বয়ে নিয়ে বেড়াতে হচ্ছে আমার জন্য।’

রাষ্ট্রদূত জবাব দেন, ‘হুজুর আপনার কথাই ঠিক। চাকরি বাঁচানো ফরজ। আপনার জন্য দুই টুকরো মাছ এনে যদি সেই ফরজ পালন করতে পারি, তবে এর চেয়ে আনন্দের আর কী হতে পারে।’

পাদটীকা : মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী চীন সফর শেষে ঢাকায় ফেরেন করাচি হয়ে। করাচির মেয়র মওলানার সম্মানে নাগরিক সংবর্ধনার আয়োজন করেন। তাঁর গায়ে ছিল লংক্লথের পাঞ্জাবি আর পরনে কম দামি লুঙ্গি। মাথায় তালপাতার টুপি।

ভাসানী মঞ্চে উঠলেন। তাঁর বেশভূষা দেখে দর্শক-শ্রোতাদের গুঞ্জন, ‘ইয়ে তো মিসকিন হ্যায়!’ মওলানা কোরআন থেকে পাঠ করে ভাষণ শুরু করলেন। দর্শকদের মধ্যে শোনা গেল গুঞ্জন, ‘ইয়ে তো মাওলানা হ্যায়!’ ভাসানী বক্তৃতা শুরু করলেন বিশুদ্ধ উর্দুতে। এবার শ্রোতাদের প্রতিক্রিয়া, ‘আরে বাহ্, ইয়ে তো পলিটিশিয়ান হ্যায়!’ মওলানা তাঁর ভাষণে বিশ্বপরিস্থিতি ও সাম্রাজ্যবাদী শোষণনিপীড়নের কথা বললেন জোরালোভাবে। এবার সবার বিস্ময়, ‘ইয়া আল্লাহ, ইয়ে তো স্টেটসম্যান হ্যায়!’

♦ লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : sumonpalit@gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম