শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!

ঘুমের খুব সমস্যা আমার। স্লিপিং পিল খেয়েও রাতের পর রাত ঘুম হয় না। দুপুরে ঘুমের অভ্যাস কোনোকালেই নেই। আজ খাওয়ার পর মাথা ভারী হয়েছিল। আসলে রাতে ঘুম না হলে এমনটা হয়। বিছানায় শুয়ে শুয়ে আকাশপাতাল ভাবতে ভাবতে যা কখনোই হয় না আজ তাই হলো। কখন একটু ঘুমিয়ে পড়েছিলাম জানি না। হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেল টেলিফোনের টানা শব্দে। অচেনা এক ভদ্রমহিলা আমার নাম বলে জানতে চাইলেন, আমি কি না। হ্যাঁ বলাতে তিনি লেখিকাদের একটা সংগঠনের নাম করে বললেন, সেখান থেকে বলছেন। জানতে চাইলেন, আমি তাদের সংগঠনে লেখা দিয়েছি কি না। বললাম, ওই সংগঠনের শীর্ষ ব্যক্তির আহ্বানে আমি লেখা দিয়েছি। মহিলা জানতে চাইলেন, কয়টা লেখা দিয়েছি। বললাম, একটা। এবার উনি বললেন, টাকা দিয়েছি কি না। আমি শোয়া থেকে উঠে বসলাম। কারণ বিষয়টা নিয়ে ইতোমধ্যে যথেষ্ট কথা হয়ে গেছে। যিনি আমার কাছ থেকে লেখা নিয়েছেন তিনি লেখা নেওয়ার আগে বলেননি টাকা দিতে হবে। বললে আমি কখনোই লেখা দিতাম না। বলেছেন লেখা পাঠানোর পর মেসেঞ্জারে। তাকে জানিয়ে দিয়েছি, টাকা দিয়ে আমি লেখা ছাপি না। সারা জীবনে কোনো প্রকাশক বা অন্য কাউকে পাঁচ টাকাও দিইনি। আমার লেখা যেন না ছাপা হয়। আমি ওনার কথায় দুটি লেখা তৈরি করেছিলাম। ওনার এ কথার পর আমি দ্বিতীয় লেখাটা আর পাঠাইনি। উনি গাঁইগুঁই করে বলেছেন, আমার কাছে টাকা চাননি। আমি লেখা দিয়েছি এটাই যথেষ্ট। উনি শুধু অবগতির জন্য জানিয়েছিলেন। টাকা যদি না চান, আমার অবগতির দরকার কী। আগে অবগত করালে তো আমি লেখাই দিতাম না। এ ধরনের কাজ নৈতিকতাবিরোধী। এরপর আমি আর কথা বাড়াইনি। ভদ্রমহিলা যথেষ্ট বয়স্ক, এখনো উদ্যম নিয়ে কাজ করেন। বয়স্ক মানুষের সঙ্গে কথাকাটাকাটি করতে আমার ইচ্ছা হয়নি। লেখা ছাপতে বারণ করেছি এটাই যথেষ্ট। আর বাড়তি কথার তো দরকার নেই। কিন্তু এরপর আবার কেন টাকা চেয়ে ফোন এলো। আমার মাথা ঠিক রাখা কঠিন হয়ে দাঁড়াল। কোনোক্রমে মেজাজ ঠিক রেখে এই কথাগুলোই মহিলাকে বললাম।

এমন বেশ কিছু সংগঠন আছে ঢাকাসহ সারা দেশে, যাদের কাজই হচ্ছে নিজেরা চাঁদা তুলে বড় বড় অনুষ্ঠান করা,  বই বের করা, পুরস্কার দেওয়া। এমনকি এরা নিজেরাই নিজেদের পুরস্কার দিয়ে থাকে। অবাক লাগে আমার। নিজেদের পুরস্কার নিজেরা নেয় কী করে! ১৯৯২ সালের কথা।  মাঠ প্রশাসন থেকে সবে সচিবালয়ে পোস্টিং হয়েছে। একদিন জাদুঘরের সামনে দিয়ে যাচ্ছি। দেখি এরকম একটা নারী সংগঠনের ব্যানার। তাদের অনুষ্ঠান হচ্ছে। তখন ওই সংগঠনটিতে বড় বড় নারীরা ছিলেন। অনেকে নামে অনেক ভারী। তবে লেখক হিসেবে ততটা ভারী মনে হতো না আমার অনেককেই। তবে সেই ১৯৯২ সালে শতপ্রতিকূলতার মাঝে তারা যে লিখছিলেন, লেখাকে বাঁচিয়ে রাখছিলেন এটাই বড় কথা।

আমি হাঁটতে হাঁটতে জাদুঘরে ঢুকলাম। পুরোটা অনুষ্ঠান দেখলাম। পরদিন একটা ফিচার লিখে দৈনিক জনকণ্ঠে পাঠিয়ে দিলাম। দিন কয়েক পরে লেখাটা ছাপা হয়ে গেল। তখন ওই সংগঠনের কাউকে আমি চিনতাম না। ওরাও কেউ আমাকে চিনত না। অনেক পরে সংগঠনের একজন শীর্ষ লেখিকার সঙ্গে আমার যোগাযোগ হয়। তিনি একজন চমৎকার মনের দরদি মহিলা ছিলেন। আমাকে স্নেহ করতেন। মাঝেমধ্যে ছোট ছোট চিঠি লিখতেন। কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার কোনো দিন তার সংগঠনে আমাকে যুক্ত হতে বলেননি। উনি ওনার বোধ বিবেচনা দিয়ে বুঝেছিলেন, সংগঠনের ভালোমন্দ আমি লিখব ঠিক আছে কিন্তু সংগঠনে যুক্ত হব না। তা ছাড়া যেসব সংগঠন নারী লেখক পুরুষ লেখক বলে একটা  ভেদরেখা টেনে দেয় সেখানে আমি কোনো দিনই যাব না। ওই আপা মারা গেছেন বহুদিন। তারপর যারা সভাপতি সাধারণ সম্পাদক ছিলেন তারা সবাই আমার চেনা। কেউ কেউ টানা অনেক দিন ছিলেন। প্রত্যেকেই ওই সংগঠনের শ্রেষ্ঠ লেখকের পুরস্কারটি নিয়েছেন। লাজে মরে যাই! আরও মজার ব্যাপার পুরস্কার নেওয়া হয়ে যাওয়ার পর কেউই আর তেমনভাবে সক্রিয় থাকেননি। এখন নেতৃত্ব তরুণ ঠিক বলা যাবে না অপেক্ষাকৃত কম বয়সিদের হাতে। যাদের লেখক হিসেবে তেমন নামধাম নেই।

তাদেরই একজন সম্প্রতি আমাকে ফোন করলেন। লেখার জগতে দীর্ঘদিন ধরে থাকায় এখন সবাই সবাইকে চিনি। সেটাই স্বাভাবিক। মেয়েটি সংগঠনে তার পদবি জানিয়ে বলল, মাত্র তিন-চার দিনের মধ্যে আমি একটা লেখা দিতে পারব কি না। লেখার বিষয়টা আমার ভালো লাগল। তা ছাড়া এক দিন দুই দিন চার দিন ব্যাপারগুলো আমাকে খুব আনন্দ দেয়, চ্যালেঞ্জিং মনে হয়। রাজি হলাম। ওর দেওয়া তারিখের আগেই লেখাটা হয়ে গেল। খুব খেটে লিখেছি। আমার ধারণা লেখাটা বেশ ভালো হয়েছে। লেখা পাঠাব তখন হঠাৎ করেই আমার সাম্প্রতিক অভিজ্ঞতাটা মনে হলো। এরা আবার টাকা  নেওয়া পার্টি না তো?  আমি মেয়েটার কাছে মেসেঞ্জারে জানতে চাইলাম, লেখার সঙ্গে কোনো টাকা দিতে হবে কি না। সে জানাল ৩ হাজার টাকা দিতে হবে। আমি কি পানিতে পড়েছি, নাকি আমার লেখা কোনো দিন ছাপা হয় না যে ৩ হাজার টাকা দিয়ে লেখা ছাপাব বরং এ লেখার জন্য আমাকেই ৩ হাজার কেন আরও বেশি টাকা দেওয়া উচিত। অনেকে বলতে পারেন, বলেনও, সংগঠন চালাতে গেলে টাকা লাগে। বই বের করতে গেলে টাকা লাগে। চাঁদা না দিলে এরা পাবে কি করে! ন্যায্য কথা! সংগঠন চালাতে গেলে টাকা লাগে। মাসিক ভিত্তিতে যেটুকু লাগে টাকা নিন, যতটুকু প্রয়োজন। বড় বড় প্রজেক্ট বানিয়ে এক লেখার জন্য ২ হাজার, দুই লেখার জন্য ৩ হাজার, তিন লেখার জন্য ৫ হাজার টাকা চাঁদা ধার্য করে বইমেলায় স্টল দিয়ে সেই বই পুশ সেলিং করে করে সাহিত্য শিল্প-সংস্কৃতির কী লাভ হচ্ছে? এভাবে বই বের করে লাভ কী। বরং ভালো লেখার চেষ্টা করে পেশাদার পাবলিশার দিয়ে বই বের করলে সেটার আলাদা মূল্য আছে। নিজের প্রকাশনা থেকে নিজের বই বের করলে মানুষকে তো বলাও যায় না। ধরে নিলাম, একটা সময় হয়তো তারা ভেবেছিলেন নারীদের একত্র হওয়া প্রয়োজন, তারা একত্র হয়েছিলেন। নারীদের অবস্থা তখন খুবই নাজুক ছিল হয়তো। নারীর অবস্থা এখনো নাজুক, তারপরও তারা স্বতন্ত্র অস্তিত্ব নিয়ে দাঁড়াবার চেষ্টা করছে, পুরুষের সমানতালে লিখছে। নারীদের পেছনে ফেলে রাখার চেষ্টা এখনো আছে। তারপরও নারীরা লিখছে, পুরস্কার পাচ্ছে, তাদের বই বের হচ্ছে।  তাহলে নিজেদের নারী নারী বলে এভাবে আলাদা করে দলছুট রাখার প্রয়োজন কী?

একবার একটা সংগঠন থেকে আমাকে খানিকটা জোরাজুরি করে পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল। আমি পুরস্কার নিতে গিয়ে অবাক হয়ে দেখেছিলাম,  সেই সংগঠনের  প্রেসিডেন্ট, জেনারেল সেক্রেটারি পুুরস্কার পাচ্ছে নিজ সংগঠনের। লজ্জায় ঘৃণায় সে পুরস্কার আমি কোনো দিন বের করিনি। যে পুরস্কার লুকিয়ে রাখতে হয় তেমন পুরস্কার আমি কেন নেব? আমাদের সাহিত্য সংগঠনসহ সব ধরনের সংগঠনের মধ্যে ব্যক্তিগত পছন্দ অপছন্দ রেশারেশি দলাদলি প্রকট। একই সংগঠনে কারও জন্মদিন পালিত হচ্ছে কারও হচ্ছে না, কেউ পুরস্কার পেলে অনুষ্ঠান হচ্ছে, কারওটা  হচ্ছে না, কারও বাড়ির অনুষ্ঠানে কেউ দাওয়াত পাচ্ছে কেউ পাচ্ছে না। কারও কারও প্রতি পক্ষপাতিত্ব প্রবলভাবে চোখে পড়ে। সংগঠনে প্রতি সদস্যের মূল্য সমান হওয়া উচিত। সেখানে কোনো পক্ষপাতা থাকা উচিত না। কিন্তু এ দেশের অধিকাংশ সংগঠনে সেটা হয় না। সংগঠনে কেউ হয় প্রধান কেউ অপ্রধান।

আজকাল অদ্ভুত অদ্ভুত কথা শুনি। একসময় আমরা টাকা দিয়ে বই ছাপানোর কথা ভাবতে পারতাম না। এখন টাকা দিয়ে বই ছাপানোই দস্তুর। অল্প কিছু প্রকাশক বাদে অধিকাংশ প্রকাশক লেখকের টাকা নিয়ে বই ছাপছেন। বই ছেপে ব্যবসা করছেন। ব্যবসা করতে এসেছেন প্রকাশকরা, ব্যবসা করবেনই কিন্তু তাই বলে লেখকদের পথে বসিয়ে নয়। আজকাল আর একটা কথাও বাতাসে ভাসে। বিশ্বাস করতে ইচ্ছে হয় না। নিজে যেহেতু কোনো দিন এসব করিনি, বিশ্বাস হওয়ার কথাও না। কোনো কোনো লেখক নাকি সম্পাদককে ক্যাশ বা কাইন্ডস দিয়ে লেখা ছাপান। কতটা সত্যি জানি না। তবে শুনতে বড় খারাপ লাগে।

যা হোক, নারী সংগঠনের টাকা নিয়ে বই ছাপানোর ব্যাপারে লেখা শুরু করেছিলাম। আপনারা যা করছেন করুন। তবে এতে করে গুদাম বোঝাই আর তেলাপোকার বংশবৃদ্ধি ছাড়া আর কিছু হবে বলে আমার মনে হয় না। তা ছাড়া এখানেই শেষ নয়, এরপর বই বিক্রি করার, কেনার আর একটা চাপ আছে। একজন লিখবে নাকি এসব চাপ সহ্য করবে। সবশেষে বলি, এটা কোনো ভালো কালচার না, অনুসরণযোগ্য কালচার না। কাজেই এ ধরনের কাজ পরিত্যাজ্য।

 

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম