শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য

গত ২৮ আগস্ট গণঅধিকার পরিষদের নেতা নুরুল হক নুরের ওপর নৃশংস হামলা কি কোনো ষড়যন্ত্রের আলামত? জাতীয় পার্টির এক নেতা ভারত সফর করে আসার পর এ ঘটনা নিঃসন্দেহে জনমনে নানা প্রশ্ন জাগাচ্ছে। এরপরই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাদের চক্রান্তে নিকটবর্তী গ্রামবাসীকে উসকে দিয়ে ভয়ানক হামলা চালানো হলো  সাধারণ শান্তিপ্রিয় ছাত্রদের ওপর। একটা বিষয় রাজনৈতিক ওয়াকিবহাল মহলে চাউর হচ্ছে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকায় ওই দলের নেতারা প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতে বসে বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচন ভন্ডুল অথবা জাতীয় পার্টির প্রার্থী ‘ছদ্মবেশে’ বেশ কিছু সংসদীয় আসন দখলে নেওয়ার অপচেষ্টায় শক্তপোক্ত ষড়যন্ত্রের জাল ফেলেছে। পতিত রাজনৈতিক দলটি এ দেশে একটা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ এবং গণমানুষের প্রকৃত অংশগ্রহণমূলক জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে বাধা সৃষ্টি করবে সেটা সহজেই অনুমেয়। এ দলটি প্রতিশোধপরায়ণতার প্রমাণ অতীতেও বহুবার দিয়েছে।

১৯৭২ থেকে ১৯৭৫-এর ১৪ আগস্ট পর্যন্ত আওয়ামী লীগের ক্ষমতাদর্পী রাজনীতির চেহারাটা আমরা স্মরণ করতে পারি। সেই দলটির সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন ও মেধাবী নেতা ছিলেন তাজউদ্দীন আহমদ। মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রবাসী সরকারের নেতৃত্বদানকারী এই নিবেদিতপ্রাণ নেতাকে ‘প্রায় ঘাড় ধাক্কা দিয়ে’ মন্ত্রিসভা থেকে বের করে দেওয়া হয়। ক্ষমতাধর দলটির প্রধান নেতার সেই সিদ্ধান্তটি ছিল আওয়ামী লীগের স্বৈরতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী চেহারার প্রথম বহিঃপ্রকাশ। যাঁকে বের করে দেওয়া হলো তাঁর বিরুদ্ধে কোনো দুর্নীতি বা দলবিরোধী অথবা রাষ্ট্রবিরোধী চক্রান্তের সামান্যতম অভিযোগও প্রমাণ করা যায়নি। বরং ১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সবচেয়ে উজ্জ্বল ভূমিকা রেখেছিলেন  তাজউদ্দীন আহমদ। আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধে মুক্তিবাহিনীকে দিয়ে সুসংগঠিত যুদ্ধ পরিচালনায় তাঁর ভূমিকা অপরিসীম। অথচ তাঁর প্রতি নিদারুণ অকৃতজ্ঞতা প্রদর্শন করা হয়। ১৯৭৪ সালে পদত্যাগে বাধ্য করা হলো একজন সফল অর্থমন্ত্রীকে। আওয়ামী লীগ দলটি যে ঈর্ষাকাতর, প্রতিহিংসাপরায়ণ এবং অকৃতজ্ঞ তার প্রমাণ দিয়েছে বারবার। এ দলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি  মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সাম্রাজ্যবাদী যুদ্ধজোটে যোগদান সমর্থন না করে যখন নতুন দল (ন্যাপ) প্রতিষ্ঠা করলেন তখন বিনা প্ররোচনায় সভা-সমাবেশে আওয়ামী লীগের দুর্বৃত্তরা ইটপাটকেল ছুড়ত, হামলা করে সমাবেশ পণ্ড করার অপচেষ্টা চালাত। সেই দলটির কাছে কতটা যৌক্তিক, শান্তিপ্রিয় রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা আশা করা যায়!

সাড়ে পনেরো বছরের বেশি সময় চরম ফ্যাসিবাদী ও স্বৈরাচারী শাসন চালানোর পর রাজপথে হাজারের বেশি গণহত্যা চালিয়ে প্রায় ১৩ হাজার রাজপথের কর্মীকে গুলিবিদ্ধ, গুরুতর আহত ও পঙ্গু বানিয়ে, শেষাবধি চব্বিশের জুলাই-আগস্টের ছাত্র-গণ অভ্যুত্থানে দেশত্যাগ। গুম-খুন, গণহত্যা, জেলজুলুম, অত্যাচার করেও তারা এ দেশের মাটিতে টিকে থাকতে পারেনি। রাজপথের নির্যাতিত কর্মীদের আক্রোশে প্রায় পদপিষ্ট হওয়ার দশায় দলের প্রধানসহ প্রায় সব নেতা পালিয়ে বাঁচেন ৫ আগস্ট।

এরই মধ্যে নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার দ্রুততম সময়ে রাষ্ট্র সংস্কার, জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডের দায়ী ব্যক্তিদের সুষ্ঠু বিচার শুরু করেছে। তারা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন করতে সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপির নেতারা নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে সারা দেশ চষে বেড়াচ্ছেন। সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন অবশ্যই প্রত্যাশিত এবং তাতে বিএনপি নিশ্চিতভাবেই সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে আর সরকার গঠনেও সক্ষম হবে বলে দেশবাসীর বিশ্বাস।

জনগণই দেশের মালিক-মোক্তার। তাদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়ায় একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধবিরোধী একটি তথাকথিত ইসলামি দল ও তাদের চ্যালাচামুণ্ডারা এক হয়েছে। তারা সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব নামে উদ্ভট এক ব্যবস্থা কায়েমের তৎপরতায় মরিয়া। সবারই জানা, এ পদ্ধতিতে নির্বাচন করা গেলে এই মতলববাজরা ১০০ থেকে ১১০টি আসন সহজেই পেয়ে যেতে পারে। আর যদি সাধারণভাবে ‘ওয়েস্টমিনস্টার গণতন্ত্র’ পদ্ধতির সাধারণ নির্বাচন হয় তাহলে এসব ধর্মভিত্তিক ও বাম দলের সর্বসাকল্যে ৩৫টি আসনের বেশি পাওয়ার সম্ভাবনা নেই।

এসব রাজনৈতিক দল ও গোষ্ঠী ফেব্রুয়ারির নির্বাচনটির বিরুদ্ধে ভয়ানক ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। তারা নির্বাচন আরও পিছিয়ে দেওয়ার চক্রান্তে লিপ্ত। তারা জানে, বর্তমান পদ্ধতির নির্বাচন সুষ্ঠু কায়দায় সম্পন্ন হলে তাদের রাজনৈতিক গুরুত্ব একেবারেই থাকবে না। তাই নির্বাচন যত দেরিতে হয় তাদের জন্য বাড়তি অর্জনের সম্ভাবনা বাড়তেই থাকবে। আর যদি পিআর পদ্ধতির নির্বাচনের আন্দোলনটি বেগবান করা যায়, এ সময়টাতে তাতে তাদের উভয় দিক থেকেই বাড়তি লাভ।

এখন আমাদের ঠান্ডা মাথায় ভেবে দেখা দরকার, নির্বাচন যত পেছাতে থাকবে পতিত ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের মাফিয়া রাজনীতিকরা এ দেশে পুনঃপ্রতিষ্ঠা লাভের সুযোগ তত বেশি পাবে। ষড়যন্ত্রে পারদর্শিতার ক্ষেত্রে আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের মতো আর কেউ নেই এ দেশে। আরেকটা ব্যাপার, আমাদের ইসলামপন্থি ও বাম দলগুলোকে ভাবতে হবে যে আন্দোলনে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার আওয়ামী সরকারের পতন ঘটেছে তার অর্ধেক অবদান বিএনপির সাড়ে পনেরো বছরের আন্দোলনের, বাকি অর্ধেক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের, অতিসামান্য অবদান ধর্মভিত্তিক দলগুলো ও বাম রাজনীতিক গোষ্ঠীগুলোর। যদি প্রচণ্ড অত্যাচার-নির্যাতনের মুখে বিএনপি ১৬ বছরের আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রাম চালু না রাখত তাহলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা এত দ্রুত এতটা শক্তি অর্জনে সক্ষম হতেন না। এখন ফ্যাসিবাদীদের পতনের আন্দোলনের একক কৃতিত্ব দাবি করে কেউ কেউ অতিমাত্রায় অহংকারী হয়ে উঠেছেন, এটা নিতান্তই অনৈতিক। তারা দয়া করে বিএনপির ১৬ বছরের আন্দোলন-লড়াইয়ের ইতিহাসটা ভালোভাবে অধ্যয়ন করলে নিজেরাই লজ্জা পাবেন।

বিএনপি যদি এ আন্দোলন তুঙ্গে নিতে না পারত, বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতারা সামনে এগোনোর শক্তি অর্জন করতে পারতেন না। ফলে কী পরিণতি হতো এ দেশের রাজনীতি ও রাষ্ট্রের? শেখ হাসিনার অপসারণ না ঘটলে শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, শেখ সেলিম, শেখ তাপস, শেখ পরশ, শেখ হেলাল, হাসানাত আবদুল্লাহ ও তাঁর পুত্র এসব শেখ গোষ্ঠী আরও ২৫ বছর ক্ষমতা দখল করে থাকত। তারা ফ্যাসিবাদের চরম পর্যায়ে পৌঁছে দেশকে একদলীয় ‘বাকশাল’ সিস্টেমের পথে নিয়ে যেত। ইতোমধ্যে বিরোধী সব দলের নেতা-কর্মীর ওপর পাইকারি হত্যাকাণ্ড চালাত। আরেকটা বড় অংশকে কারাবন্দি করত। এতে মদত দিত প্রতিবেশী ভারত। চীন, জাপান, আমেরিকা বা ইউরোপীয় রাষ্ট্রগুলো তাদের নিজ নিজ রাষ্ট্রের ব্যবসাবাণিজ্য সমরাস্ত্র বিক্রির স্বার্থে সমর্থন দিত এই শেখ গোষ্ঠীকে। তার বড় প্রমাণ স্বৈরাচার এরশাদ। তাঁর ৯ বছরের শাসনকালে অন্তত ৬ লাখ কোটি টাকার (বর্তমান মুদ্রা মানে) রাষ্ট্রসম্পদ লুট হয়েছে, অসংখ্য গুম-খুন, রাজপথে বিরোধী দলের কর্মী হত্যা চলেছে, ভয়ংকর জেলজুলুম, স্বৈরাচারবিরোধীদের নিঃশেষিত করেছে। আমাদের বন্ধুরাষ্ট্রগুলো এসবে বাধা দিলে এরশাদ অবৈধ ক্ষমতা দখল করে দুই বছরও টিকতে পারত না। এবার শেখ পরিবার ২৫ বছর স্বৈরশাসন চালালেও ওই সব বন্ধুরাষ্ট্র সবকিছু মেনে নিত।

সেরকম একটা ভয়ংকর পরিস্থিতি থেকে দেশবাসী যে বেঁচে গেছে তার জন্য জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের নেতা-কর্মী ও তার পূর্ববর্তী ১৬ বছরের আন্দোলনের রাজনৈতিক শক্তির প্রতি আমাদের সবার কৃতজ্ঞ থাকা উচিত। এখন আমাদের দরকার ইস্পাতকঠিন ঐক্য। সব রাজনৈতিক দলের উচিত দ্রুততম সময়ে ওয়েস্টমিনস্টার সিস্টেমের গণতান্ত্রিক সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে জানবাজি লড়াই করা। এরপরে প্রয়োজন পড়লে অন্য অনেক রাজনৈতিক সংস্কারের কথা ভাবা যাবে। সে লক্ষ্যেই তো নতুন সংসদ কাজ করবে এবং এ ব্যাপারে ফ্যাসিবাদবিরোধী সব দল অঙ্গীকারবদ্ধ। আসুন সেই লক্ষ্যে একটু আত্মত্যাগী হই, দলের চেয়ে রাষ্ট্রকে, রাষ্ট্রবাসীকে ঊর্ধ্বে নিয়ে চিন্তাভাবনা করি।

 

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম