শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৬, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর থেকেই দেশে ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’র বীজ বপন করা হয়েছিল। ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি জরুরি অবস্থা জারির মাধ্যমে ‘ওয়ান-ইলেভেন’ নামে সেই বীজের অঙ্কুরোদ্গম হয়। দুই নেত্রী এবং দুই দলকে মাইনাস করার সে উদ্যোগ তখন বেগম খালেদা জিয়ার বিচক্ষণতার কারণে ভেস্তে গেছে। এর প্রায়শ্চিত্ত বেগম জিয়াকে ভোগ করতে হয়েছে। প্রায় ১৮ বছর খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে ভোগ করতে হয়েছে অমানুষিক নির্যাতন। আর কুশীলবদের সঙ্গে আপস করে ১৬ বছর টানা ক্ষমতা ভোগ করেন শেখ হাসিনা। তার পরেও শেষরক্ষা হলো না। মাইনাস ফর্মুলার অংশ হিসেবে তাকে দেশ ছাড়তে হলো। তার দল আওয়ামী লীগের হলো করুণ অবস্থা। এখন বাকি আছে বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান ও বিএনপি। জাতীয়তাবাদের এ শক্তিকে মাইনাস করার প্রক্রিয়া এখন নতুন আদলে শুরু হয়েছে। সে প্রক্রিয়া খুব দ্রুতই অগ্রসর হচ্ছে। ডাকসু ও জাকুস নির্বাচন সে প্রক্রিয়ারই উপসর্গমাত্র। তবে দুই নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির বিজয়ী হয়ে বরং বিএনপির উপকারই করেছে। সে কারণে শিবিরকে বিএনপির ধন্যবাদ দেওয়া উচিত। কারণ এ দুই নির্বাচন হলো বিএনপির জন্য সেই মাইনাস প্রক্রিয়ার লাল সতর্ক সংকেত। ডাক্তার যদি বুঝতে পারেন রোগীর অসুখটা কী, তাহলে তার জন্য চিকিৎসা করে রোগী সুস্থ করার কাজটি সহজ হয়। রোগী সুস্থ হয়ে ওঠে, ডাক্তারেরও সুখ্যাতি বাড়ে। ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনের পর বিএনপি যদি বুঝতে পারে রোগটা কী, কোন অঙ্গে ব্যথা, তাহলে রোগ নির্মূল সহজ হবে। আর যদি বিএনপির নেতা-কর্মীরা ‘কানে দিয়েছি তুলো, পিঠে বেঁধেছি কুলো’ নীতিতে চলতে থাকেন, তাহলে মাইনাস হওয়ার জন্য সময়ের অপেক্ষা মাত্র।

নিজে ক্ষমতার লোভ করে ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’র জালে আটকা পড়ে গিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। অনেকটা নিজের নাক কেটে অন্যের যাত্রাভঙ্গের মতো। সে কারণেই ২০০১ সালের নির্বাচনে পরাজিত হয়ে বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নানাভাবে ও নানা ধাপে আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন। দুর্বার আন্দোলনের ফসল হিসেবে আহ্বান করা হয়েছিল অসাংবিধানিক ও অগণতান্ত্রিক একটি ব্যবস্থা। ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিনের নেতৃত্বে সিভিল মিলিটারি মিশেলে একটি সরকার গঠন করা হয়েছিল। সামনে সিভিল কিছু লোক রেখে মূলত সেটি ছিল মিলিটারি নিয়ন্ত্রিত সরকার। বাংলাদেশে নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান কে হবেন, এ ইস্যুতে আন্দোলনের ভয়াবহ রাজনৈতিক সহিংসতার ফসল হিসেবে ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি জরুরি অবস্থা জারি করা হয়; যা দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ‘ওয়ান-ইলেভেন’ হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। সেদিন কী হয়েছিল তা তুলে ধরে সেনাপ্রধান জেনারেল মইন উ আহমেদ তার ‘শান্তির স্বপ্নে : সময়ের স্মৃতিচারণ’ নামক বইয়ে বিস্তারিত লিখেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘আমি প্রেসিডেন্টকে দেশের সর্বশেষ পরিস্থিতি, নির্বাচন, বিরোধী রাজনৈতিক দলের আলটিমেটাম এবং বিদেশি রাষ্ট্রসমূহের অবস্থান, বিশেষ করে মন্‌জুরুল ইসলামনির্বাচনের ব্যাপারে জাতিসংঘের দৃঢ় অবস্থানের কথা জানালাম। জাতিসংঘ মিশন থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে প্রত্যাহার করা হলে যে বিপর্যয় ঘটতে পারে তা সবিস্তার বর্ণনা করলাম। নৌ ও বিমানবাহিনীর প্রধান নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রেসিডেন্টকে পরিস্থিতির গুরুত্ব বোঝাতে সচেষ্ট হলেন। সামরিক কর্মকর্তারা তখন জরুরি অবস্থা জারির পক্ষে তাদের যুক্তি তুলে ধরেছিলেন, যা তখনকার পরিস্থিতিতে উপেক্ষা করা প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন আহমেদের পক্ষে সম্ভব ছিল না। শেষ পর্যন্ত প্রধান উপদেষ্টার পদ ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করেন প্রেসিডেন্ট।’

ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিন দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশের ভিতরে নানা ঘটনা ঘটতে থাকে। দুই মাসের মধ্যে ২ শতাধিক রাজনৈতিক নেতা, ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করা হয়। হঠাৎই ক্যান্টনমেন্টের বাসা থাকে ২০০৭ সালের ৭ মার্চ তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। ফলে সারা দেশে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। গ্রেপ্তারের পর তাকে র‌্যাবের বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট এবং হেলমেট পরিয়ে ঢাকার একটি আদালতে তোলা হয় এবং জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। রিমান্ডে তার ওপর চালানো হয় অমানুষিক নির্যাতন। আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে তিনি তার ওপর নির্যাতনের বিবরণে বলেছিলেন, রিমান্ডের সময় তাকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৮ ঘণ্টাই হাত ও চোখ বেঁধে রাখা হয়েছিল। তাকে বেঁধে রুমের ছাদের সঙ্গে ঝুলিয়ে আবার ফেলে দেওয়া হয় এবং শারীরিকভাবে নির্যাতন করা হয়। তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল খালেদা জিয়ার ওপর চাপপ্রয়োগের জন্য। তিনি যেন দুই পুত্র নিয়ে বিদেশে চলে যান। কিন্তু কোনো চাপেই তিনি নতি স্বীকার করেননি। একপর্যায়ে বিএনপি নেত্রী, সদ্যবিদায়ি প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দেওয়া হয় দুর্নীতির মামলা। পরে ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই গ্রেপ্তার করা হয় শেখ হাসিনাকে। শেখ হাসিনার গ্রেপ্তার মূলত ছিল দুই নেত্রীর বিরুদ্ধে বিভাজন তৈরির চেষ্টা। কুশীলবরা ভেবেছিলেন শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তারে হয়তো খালেদা জিয়া খুশি হবেন। কারণ শেখ হাসিনার কারণেই ওয়ান-ইলেভেন সৃষ্টি হয়েছিল। বিভাজনটা তৈরি করা সম্ভব হলেই দুজনকে মাইনাস করার পথটাও সহজ হবে। কিন্তু না, বেগম খালেদা জিয়াকে বুঝতে ভুল করেন ওয়ান-ইলেভেনের কারিগররা। শেখ হাসিনার গ্রেপ্তার ও আদালতে তাকে নাজেহাল করার তীব্র প্রতিবাদ জানান বেগম খালেদা জিয়া। ২০০৭ সালের ১৮ জুলাই বেগম জিয়া একটি বিবৃতি দেন। বিবৃতিতে তিনি শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা বিভিন্ন সময়ে আমাদের সরকার ও দলের সমালোচনার গণ্ডি পেরিয়ে আমাদের পরিবার এবং ব্যক্তিগতভাবে আমার বিরুদ্ধেও নানারকম অযৌক্তিক, অরাজনৈতিক ও অসৌজন্যমূলক উক্তি করেছেন। তাতে আমি যেমন কষ্ট পেয়েছি ঠিক একই রকম দুঃখবোধ করছি তাঁকে অনাকাক্সিক্ষত আচরণের শিকার হতে দেখে। মানুষ হিসেবে আমরা কেউ ভুলভ্রান্তি ও ত্রুটিবিচ্যুতির ঊর্ধ্বে নই।’ বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, ‘শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার না করে কিংবা তার জামিনের আবেদনে সরকারপক্ষ বিরোধিতা না করে অর্থাৎ তাকে জেলে না পাঠিয়ে বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করলেই ভালো হতো বলে আমার ধারণা। এখনো তাকে মুক্ত রেখে তার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা পরিচালনার কোনো আইনসংগত সুযোগ থাকলে তাকে অনতিবিলম্বে মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’

এ বিবৃতির পর সেনাসমর্থিত সরকারের কুশীলবরা বুঝতে পারেন, ‘মাইনাস টু’ একসঙ্গে করা সম্ভব হবে না। তখন তারা ভিন্নপথের আশ্রয় নিয়েছিলেন। আতঙ্ক তৈরি করার জন্য বিপুলসংখ্যক রাজনীতিবিদ এবং ব্যবসায়ীকে আটক করা হয়। তারা খালেদা জিয়ার ওপরও চাপ সৃষ্টি করতে থাকেন। তিনি যেন দুই পুত্রকে নিয়ে বিদেশে চলে যান। চাপ সৃষ্টি করা হয় সামরিক গোয়েন্দাদের পক্ষ থেকে। তিনি বিদেশে চলে গেলেই মাইনাস ফর্মুলা বাস্তবায়ন সহজ হতো। কিন্তু তিনি তা করলেন না। কোনো অবস্থাতেই খালেদা জিয়া শুধু নিজেকে ও নিজের পরিবারের সদস্যদের বাঁচাতে সে পথ বেছে নেননি। তিনি নিজের ও পরিবারের চেয়ে দেশ এবং দেশের মানুষকে ঊর্ধ্বে রেখেছিলেন। তৎকালীন নির্বাচন কমিশনার, বর্তমান সরকারের উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন ‘নির্বাচন কমিশনে পাঁচ বছর’ বইতে লিখেছেন, ‘আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার গ্রেপ্তারের পর গুঞ্জন হচ্ছিল বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে। অনেকে সন্দেহ পোষণ করেছিলেন যে খালেদা জিয়া শেষ পর্যন্ত তার দুই পুত্রকে নিয়ে দেশের বাইরে চলে যাবেন।’ কিন্তু কোনোভাবেই খালেদা জিয়াকে নির্বাসিত করতে না পেরে কুশীলবরা আরও নিষ্ঠুর পথ বেছে নেন। অবশেষে তারা সেপ্টেম্বরের ৩ তারিখে কোকোসহ খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তার করেন। এরপর শুরু হয় অন্য ষড়যন্ত্র। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কুশীলবরা, বিশেষ করে সেনা গোয়েন্দা সংস্থা শেখ হাসিনার সঙ্গে নতুন আঁতাত করে তাকে ২০০৮ সালের ১১ জুন মুক্তি দেন। মুক্তি পাওয়ার দুই দিন পর তিনি লন্ডন হয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান। ফিরে আসেন ৩০ সেপ্টেম্বর। ওই দিন তিনি বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সব কর্মকাণ্ডের বৈধতা দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে নির্বাচনে অংশগ্রহণের কথাও জানান। তার এ বক্তব্যের পর রাজনীতি ভিন্ন দিকে মোড় নেয়। এদিকে বেগম খালেদা জিয়াকে কোনোভাবেই নির্বাচনে অংশ নিতে রাজি করাতে পারছিল না সরকার। নির্বাচন ও অন্য কোনো রাজনৈতিক আলোচনায় বেগম খালেদা জিয়া সম্মত হননি। কারণ তিনি জানতেন, যে নির্বাচন হতে যাচ্ছে তা হবে একটি পাতানো নির্বাচন। সে নির্বাচনে বিএনপিকে ৩০ আসন দেওয়ার নীলনকশা করা হয়েছে। তাকে চাপে রাখতে সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা বিভিন্ন সময় সাব-জেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বৈঠকের একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল নির্বাচনে অংশ নিতে খালেদা জিয়াকে রাজি করানো। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ তাঁর ‘কারাগারে কেমন ছিলাম (২০০৭-২০০৮)’ বইতে লিখেছেন, ‘সেনা কর্মকর্তারা শুধু আলোচনার ওপর নির্ভর করেননি। একই সঙ্গে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে “জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট” এবং “জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট” মামলার প্রস্তুতিও গ্রহণ করেন। বেগম জিয়া আমাকে বললেন যে সেনা অফিসাররা এসে নানা কথা বলছেন ও নানা শর্ত দেখাচ্ছেন।’ কারাগারে বেগম খালেদা জিয়ার ওপর নানাভাবে চাপ সৃষ্টি করা হয় তিনি যেন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। কিন্তু দুই পুত্রকে কারাগারে রেখে কোনো অবস্থাতেই তিনি কোনো আলোচনায় অংশ নিতে সম্মত হননি। শুধু দুই পুত্রের মুক্তি নয়, তাদের বিদেশে পাঠানোর বিষয়েও খালেদা জিয়া অনড় ছিলেন। অবশেষে সামরিক গোয়েন্দাদের চাপে এবং দলের মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার ও শরিক দল জামায়াতে ইসলামীর অনুরোধে তিনি আলোচনায় রাজি হন।

তবে ওয়ান-ইলেভেনের প্রক্রিয়ায় ঢাকায় নিযুক্ত বিদেশি কূটনীতিকরা খুব তৎপর ছিলেন। ২০০৮ সালে ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত ছিলেন জেমস এফ মরিয়ার্টি। সে সময় ঢাকার পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি ওয়াশিংটনে বিভিন্ন তথ্য পাঠিয়েছেন। পরে সেসব বার্তা উইকিলিকস সাইটে প্রকাশিত হয়েছে। ২০০৮ সালের ২১ আগস্ট মরিয়ার্টির পাঠানো এক বার্তায় উল্লেখ করা হয়, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এবং তাঁর পুত্র তারেক রহমানের কারামুক্তি নিয়ে যে দরকষাকষি চলছে, সেটি কেন্দ্র করে বাংলাদেশে রাজনৈতিক বিতর্ক হচ্ছে। খালেদা জিয়ার বিশ্বস্ত সূত্র  এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কর্মকর্তা-উভয় পক্ষ আমাদের বলেছেন, একটি সমঝোতা খুব নিকটবর্তী। তবে পরস্পরের প্রতি অবিশ্বাসের কারণে চূড়ান্ত সমঝোতা হচ্ছে না।’ তারেক রহমানকে নিয়ে খালেদা জিয়ার সঙ্গে আলোচনার বিষয়টি মরিয়ার্র্টির কাছে স্বীকার করেছিলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুই উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান এবং গোলাম কাদের। ৩ সেপ্টেম্বর ওয়াশিংটনে পাঠানো এক বার্তায় মরিয়ার্টি উল্লেখ করেছিলেন, ২০০৮ সালের ২৮ আগস্ট বিএনপি মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন এবং জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ কারাগারে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থা বা ডিজিএফআইয়ের তৎকালীন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার এ টি এম আমিন। কারাগারে খালেদা জিয়ার সঙ্গে খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন এবং আলী আহসান মুজাহিদের বৈঠকের বিষয়টি মওদুদ আহমদও তাঁর বইয়ে লিখেছেন। আলোচনা ও দরকষাকষির একপর্যায়ে খালেদা জিয়ার শর্তে রাজি হয় সরকার। ১৮ মাস কারাজীবন শেষে ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর তারেক রহমানকে মুক্তি দেওয়া হয়। মুক্তির পর তারেক রহমান পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ১১ সেপ্টেম্বর লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন। আর ওইদিনই কারাগার থেকে মুক্তি পান খালেদা জিয়া। সে সময় মাইনাস টু ফর্মুলার লক্ষ্য অর্জন ব্যর্থ হলেও টার্গেটে ছিল বিএনপি।

২০০৭ সালে ওয়ান-ইলেভেন ছিল রাজনৈতিক ও সামরিক বিপ্লব। ব্যর্থ বিপ্লবীদের সঙ্গে আপস করে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকেন শেখ হাসিনা। কিন্তু চব্বিশের ছাত্র-জনতার বিপ্লবে মাইনাস ফর্মুলা থেকে রক্ষা পাননি। জনরোষে তিনি নিজেকে নিজেই মাইনাস করেছেন। সেই সঙ্গে মাইনাস হয়েছে তার দল আওয়ামী লীগ। এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে শুধু ছাত্র-জনতা মাঠে নামার পরই শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। বিপ্লবের নাটাই ছিল অন্যদের হাতে। দেশিবিদেশি কুশীলবদের হাতে আছে এখন আরেকটি এজেন্ডা। সেটা হলো বিএনপিকে মাইনাস করা। ওয়ান-ইলেভেনের মতো এখনো দেশিবিদেশিরা সমানতালে তৎপর। সেই সঙ্গে যুক্ত হয়েছে জেন-জি জেনারেশন। তথ্যপ্রযুক্তি বিপ্লব। নতুন বিপ্লব ও বিএনপিকে মাইনাস করার নতুন ফর্মুলা এখন খুবই সক্রিয়। ছাত্র সংসদ নির্বাচনের মতো অল্প কম্পনে বিএনপি যদি বড় ধরনের ভূকম্পনের আগাম সতর্কবার্তা বুঝতে পারে, তাহলে সবার জন্যই মঙ্গল। ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনের বার্তা বিএনপি নেতা-কর্মীরা অনুধাবন করতে না পারলে বৈরী শক্তির স্রোতে বিলীন হয়ে যাবে জাতীয়তাবাদী শক্তির একমাত্র ঠিকানা।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

manju209@yahoo.com

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম