শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৪, বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৫

বতসোয়ানার হাতি শিকার উৎসব, কেন উদ্বেগ বাড়ছে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বতসোয়ানার হাতি শিকার উৎসব, কেন উদ্বেগ বাড়ছে?

হাতির সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে সরকারের বিতর্কিত সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করছেন সংরক্ষণবাদীরা। মানব-বন্যপ্রাণী সংঘাত আরও বাড়তে পারে এমন আশঙ্কা করছেন তারা। বতসোয়ানার বৃহত্তম বার্ষিক হাতি শিকার অভিযান নিয়ে তারা গভীর উদ্বেগও প্রকাশ করেছেন। বিশ্বের বৃহত্তম হাতির বাসস্থল বতসোয়ানা। 

মোট ২৩ লাখ মানুষের দেশটির বেশিরভাগ শুষ্ক। এখানে এক লাখ ৩০ হাজার হাতি বসবাস করছে।আফ্রিকার মোট হাতির প্রায় এক-তৃতীয়াংশই দেশটিতে বসবাস করছে। উল্লেখ্য, আফ্রিকায় মোট সোয়া চার লাখ হাতি রয়েছে। যেখানে সারা বিশ্বে হাতির সংখ্যা প্রায় চার লাখ ৬০ হাজার।

২০১৯ সালে বতসোয়ানা সরকার হাতির সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং গ্রামীণ সম্প্রদায়ের জন্য শিকার থেকে রাজস্ব আয়ের উদ্দেশ্যে পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছিল। তবে, সম্প্রতি ঘোষিত বার্ষিক ট্রফি শিকারের কোটা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ানোয় সংরক্ষণবাদী এবং বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, এই সিদ্ধান্ত দীর্ঘমেয়াদে হাতির স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে এবং মানব-বন্যপ্রাণী সংঘাত আরও বাড়াতে পারে।

এলিফ্যান্ট প্রোটেকশন সোসাইটির (ইপিএস) প্রতিষ্ঠাতা ওটস নাওয়া আল জাজিরাকে জানিয়েছেন, শিকার করা হাতির সংখ্যা অনেক বেশি। সরকারকে এই বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

নতুন শিকার কোটা

প্রাথমিক সরকারি খসড়া অনুযায়ী, ২০২৬ সালের জন্য ট্রফি শিকারের কোটা ৪১০ থেকে বাড়িয়ে ৪৩০টি হাতি নির্ধারণ করা হয়েছে। ট্রফি শিকার বলতে হাতির দাঁত, গণ্ডারের শিংয়ের মতো মূল্যবান অংশ সংগ্রহের জন্য হাতি, সিংহ বা গন্ডারের মতো বন্যপ্রাণী বৈধভাবে শিকার করাকে বোঝায়। বতসোয়ানার সুবিশাল প্রাকৃতিক দৃশ্য বহু দিন ধরেই বন্যপ্রাণী দেখতে ইচ্ছুক বিদেশিদের আকর্ষণ করে আসছে।

২০১৪ সালে দেশটি ট্রফি শিকারের উপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি করলেও পাঁচ বছর পর তা বাতিল করে দেয়। কারণ হিসেবে তারা জানায়, হাতির সংখ্যা অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়ায় কৃষকদের জীবন-জীবিকা হুমকির মুখে পড়ছে। এখন সরকার হাতি, গন্ডার এবং জলহস্তীসহ এক ডজনেরও বেশি প্রজাতির জন্য বার্ষিক শিকার কোটা বরাদ্দ করে। নামিবিয়া, জিম্বাবুয়ে এবং তানজানিয়ার মতো অন্যান্য আফ্রিকান দেশগুলিতেও হাতিসহ অন্যান্য বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনার জন্য ট্রফি-শিকারের কোটা রয়েছে।

সরকারের যুক্তি

বতসোয়ানা সরকারের যুক্তি হলো, এই বড় প্রাণীগুলির সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ট্রফি শিকার গুরুত্বপূর্ণ। কারণ জলবায়ু পরিবর্তন এবং বন উজাড়ের কারণে হাতির প্রাকৃতিক বাসস্থান ও খাদ্য উৎস কমে যাওয়ায় তারা ক্রমশ মানুষের সঙ্গে সংঘাতে জড়াচ্ছে। এর ফলে, বিভিন্ন আফ্রিকান দেশে হাতিরা ফসলের ক্ষতি, সংরক্ষিত শস্য খাওয়া এবং ঘরবাড়ি, বেড়া ও জলের অবকাঠামো নষ্ট করার জন্য ব্যক্তিগত বাড়িতে এবং গ্রামে প্রবেশ করেছে বলে জানা যায়।

বতসোয়ানার সাবেক প্রেসিডেন্ট মোকগুইৎসি মাসিসি গত বছর জার্মান সরকারের হাতিদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাবের তীব্র সমালোচনা করে বলেছিলেন, জার্মানদের একবার হাতির মাঝে বাস করার চেষ্টা করা উচিত। তিনি দাবি করেছিলেন, তার দেশে হাতির সংখ্যা বিস্ফোরণের ফলে এক ধরণের মহামারী সৃষ্টি হয়েছে।

বতসোয়ানা সরকার বলছে, এই নিয়ন্ত্রিত শিকার একটি অত্যন্ত মূল্যবান রাজস্বের উৎস। পরিবেশ মন্ত্রী উইন্টার মমোলতসি এ বছরের শুরুতে জানিয়েছিলেন, ২০২৩ সালে ২.৭ মিলিয়ন ডলারের তুলনায় ২০২৪ সালে শিকারের লাইসেন্স বিক্রি করে দেশটি ৪ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি আয় করেছে। এই অর্থ সংরক্ষণ ও সম্প্রদায়-নেতৃত্বাধীন প্রকল্পে ব্যবহার করা হয়। প্রাণীর ওপর নির্ভর করে শিকারের লাইসেন্সের জন্য ১০ হাজার ডলার পর্যন্ত খরচ হতে পারে।

সমালোচকদের উদ্বেগ

ওয়াইল্ডলাইফ চ্যারিটি ‘বর্ন ফ্রি’র সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং নির্বাহী সভাপতি উইল ট্র্যাভার্সের মতে, বতসোয়ানার হাতির ট্রফি শিকারের কোটা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত গভীর জৈবিক উদ্বেগ সৃষ্টি করে। তিনি আল জাজিরাকে ইমেলের মাধ্যমে জানান, জৈবিক উদ্বেগের কারণ হলো ট্রফি শিকারিরা সেইসব প্রাণীদের লক্ষ্য করে যাদের তারা ট্রফি মনে করে... হাতির ক্ষেত্রে যাদের দাঁত সবচেয়ে বড়, অর্থাৎ পূর্ণবয়স্ক পুরুষ হাতিদের।

তিনি ব্যাখ্যা করেন, এই দীর্ঘজীবী বয়স্ক হাতিরা হাতির সমাজে বেঁচে থাকার গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানের আধার, স্ত্রী হাতিদের কাছে কাঙ্ক্ষিত এবং বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত সফলভাবে প্রজনন করতে পারে। তিনি আরও বলেন, তারা চোরাশিকারি ও ট্রফি শিকারিদের লক্ষ্যবস্তু। যা এই ক্ষুদ্র সংখ্যক প্রাণীর উপর আরও চাপ সৃষ্টি করে, যাদের সংখ্যা বতসোয়ানার জাতীয় হাতির পালের মাত্র ১ শতাংশ বলে অনুমান করা হয়।

এছাড়াও বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এই ধরনের হাতিদের সরিয়ে ফেললে তাদের আচরণে পরিবর্তন আসে, যা আসলে পার্শ্ববর্তী মানব সম্প্রদায়ের সাথে সংঘাত কমানোর পরিবর্তে বাড়িয়ে দিতে পারে। ইপিএসের নাওয়া বলেন, যেহেতু সম্প্রদায় এই প্রাণীগুলির একই পরিবেশে বাস করে, তাই তারা প্রায়শই এমন বন্যপ্রাণীর সম্মুখীন হয় যারা উত্যক্ত হতে পারে বা আক্রমণাত্মক হয়ে উঠতে পারে।

বিকল্প পথ

নাওয়া মনে করেন, হাতিদের সঙ্গে মানুষের মিথস্ক্রিয়া নিয়ন্ত্রণের জন্য কর্তৃপক্ষকে কমিউনিটি-ভিত্তিক পদ্ধতি অবলম্বন করা উচিত। স্থানীয় বাসিন্দাদের বন্যপ্রাণীর সঙ্গে একত্রে বসবাসের জন্য জ্ঞান ও দক্ষতা দিয়ে সজ্জিত করার পরামর্শ দেন তিনি।

তিনি বলেন, সরকার যদি পানির জন্য ব্যবহৃত বোরহোলগুলিকে পর্যটনের সঙ্গে যুক্ত করার নীতি গ্রহণ করে, তবে বতসোয়ানার সম্প্রদায়গুলি হাতিদের পাশে থেকে উপকৃত হতে পারে। তিনি একটি স্থানীয় হাতি রিসোর্টের উদাহরণ দিয়ে জানান, সেখানে প্রচুর বোরহোল খনন করা হয়েছিল, যা হাতিদের আকর্ষণ করে এবং অনেকে হাতি দেখতে খুব কাছ থেকে ভিড় করে।

নাওয়া উপসংহারে বলেন, সম্প্রদায়কে হাতির ভূমিকা বিশেষ করে বাস্তুতন্ত্রে তাদের গুরুত্ব এবং কীভাবে তাদের হত্যা না করে বা বাধা না দিয়ে হাতি থেকে সরাসরি উপকৃত হওয়া যায়, তা বোঝার জন্য শিক্ষিত করা প্রয়োজন।


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরগঞ্জে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
সুন্দরগঞ্জে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর ৫ টাকার বৃক্ষমেলা
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর ৫ টাকার বৃক্ষমেলা
আগামী সপ্তাহে উত্তরাঞ্চলে শৈত্য প্রবাহের শঙ্কা
আগামী সপ্তাহে উত্তরাঞ্চলে শৈত্য প্রবাহের শঙ্কা
কুয়াকাটার লেম্বুর বন সৈকতে পরিচ্ছন্নতা অভিযান
কুয়াকাটার লেম্বুর বন সৈকতে পরিচ্ছন্নতা অভিযান
মানিকগঞ্জে আগাম আলু চাষে ব্যস্ততা, সার নিয়ে অভিযোগ
মানিকগঞ্জে আগাম আলু চাষে ব্যস্ততা, সার নিয়ে অভিযোগ
পাহাড়ে পাখির মেলা
পাহাড়ে পাখির মেলা
আকাশপানে চেয়ে থাকা দাদমর্দনে মুগ্ধ দর্শনার্থীরা
আকাশপানে চেয়ে থাকা দাদমর্দনে মুগ্ধ দর্শনার্থীরা
পারিবারিক বাগানে মিলছে পুষ্টি ও অর্থ
পারিবারিক বাগানে মিলছে পুষ্টি ও অর্থ
সিংড়ায় বেলজিয়াম জাতের হাঁস পালনে লাখপতি দুই যুবক
সিংড়ায় বেলজিয়াম জাতের হাঁস পালনে লাখপতি দুই যুবক
নীলফামারীতে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে মাল্টা
নীলফামারীতে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে মাল্টা
হানিফের বাগানে থোকায় থোকায় মাল্টা
হানিফের বাগানে থোকায় থোকায় মাল্টা
রোকেয়ার জন্মভিটায় মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে রসুনগন্ধী বেগুনি
রোকেয়ার জন্মভিটায় মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে রসুনগন্ধী বেগুনি
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিসর্গজ ভাষণ
নিসর্গজ ভাষণ

সাহিত্য

দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ
দেওয়ানবাগে সম্মেলন আজ

খবর