শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:২৩, রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ২২:২৫, রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৫

পাহাড় নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

এ এইচ এম ফারুক
অনলাইন ভার্সন
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীগুলোর সুবিধাবাদী একটি অংশ ‘আদিবাসী’ স্বীকৃতির দাবিটি তুলেছে নিকট অতীত থেকে। যা বর্তমানে বাংলাদেশের ভূ-রাজনীতিতে একটি অত্যন্ত সংবেদনশীল ও বহুমাত্রিক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। আপাতদৃষ্টিতে এটি কেবল অধিকার আদায়ের একটি দাবি মনে হলেও, এর পেছনে লুকিয়ে আছে গভীর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং কৌশলগত উদ্দেশ্য। কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি ও তাদের আন্তর্জাতিক মদদদাতারা এই শব্দটিকে একটি ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করতে চায়। যার ফলস্বরূপ দেশের সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় নিরাপত্তা ঝুঁকির মুখে পড়ছে।

আদিবাসী বনাম অভিবাসী : একটি ঐতিহাসিক ও আইনি পর্যালোচনা

‘আদিবাসী’ শব্দটি আন্তর্জাতিকভাবে সংজ্ঞায়িত এবং এটি একটি নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীকে বিশেষ অধিকার ও স্বীকৃতি প্রদান করে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) কনভেনশন-১৬৯ অনুযায়ী, আদিবাসী বলতে সেইসব জনগোষ্ঠীকে বোঝানো হয়, যারা একটি নির্দিষ্ট ভূখণ্ডে ঔপনিবেশিক শাসনের পূর্ব থেকে বসবাস করে আসছে এবং তাদের নিজস্ব সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রয়েছে। এই সংজ্ঞাটি পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি বিতর্কের মূল ভিত্তি।

ঐতিহাসিক নথিপত্র এবং গবেষণার ভিত্তিতে, অনেক বিশ্লেষক যুক্তি দেন যে, পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীগুলো আদিবাসী নয়, বরং অভিবাসী। পার্বত্য চট্টগ্রামের নৃ-গোষ্ঠীগুলোর আগমন ঘটেছে পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে। এর স্বপক্ষে কিছু ঐতিহাসিক প্রমাণ নিচে তুলে ধরা হলো:

চাকমা : চতুর্দশ শতকে আরাকানের তৎকালীন শাসক মেং-সয়া-মনের আক্রমণের মুখে চাকমারা মিয়ানমারের আরাকান রাজ্য থেকে বিতাড়িত হয়ে বর্তমান বান্দরবানের লামা, আলীকদম এবং চকরিয়া অঞ্চলে প্রবেশ করে। পরবর্তী সময়ে তারা আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে কর্ণফুলী নদীর তীরবর্তী এলাকায় বসতি স্থাপন করে।

মারমা : মারমারা মূলত মিয়ানমারের আরাকান রাজ্য থেকে সপ্তদশ ও অষ্টাদশ শতকে এই অঞ্চলে আসে। মিয়ানমারের তৎকালীন শাসক বর্মি রাজা বোদাওপায়া’র আরাকান দখলের ফলে সৃষ্ট রাজনৈতিক অস্থিরতা ও জাতিগত সংঘাতের কারণে অসংখ্য মারমা পরিবার নিজেদের ভিটেমাটি ছেড়ে পার্বত্য চট্টগ্রামে আশ্রয় নেয়।

ত্রিপুরা : ত্রিপুরা জনগোষ্ঠী মূলত ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য থেকে এসেছে। তাদের আগমন ঘটেছে মূলত বিভিন্ন উপজাতি সংঘাত, রাজনৈতিক চাপ এবং জীবনধারণের তাগিদে। অন্যান্য জাতিগুলোর ইতিহাসও প্রায় অনুরূপ। তাই বৃহত্তর ৩টি জাতির উদাহরণ টানা হলো।

এই ঐতিহাসিক প্রমাণগুলো ব্যবহার করে বলা হয় যে, তারা এই অঞ্চলের আদি বাসিন্দা নয়, বরং অভিবাসী। তাই আন্তর্জাতিক আইনের আলোকে তাদের ‘আদিবাসী’ স্বীকৃতি দেওয়া হলে তা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। এই স্বীকৃতির ফলে তারা ভূমি ও স্বায়ত্তশাসনের ওপর এমন অধিকার দাবি করতে পারে, যা বাংলাদেশের ভূখণ্ডগত অখণ্ডতার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।

দেবাশীষ রায়ের ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকার কৌশল ও বিতর্কিত ভূমিকা

পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীদের ‘আদিবাসী’ স্বীকৃতির দাবির পেছনে অন্যতম প্রধান মুখ হলেন চাকমা সার্কেল চিফ ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায়। তিনি বিভিন্ন সময়ে নিজেকে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে তুলে ধরলেও, তার কার্যকলাপ বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায় যে এটি আসলে সাধারণ মানুষের অধিকার আদায়ের চেয়ে তার নিজের ও তার পরিবারের ক্ষমতাকে শক্তিশালী করার একটি কৌশল মাত্র।

পারিবারিক ইতিহাস ও দেশের প্রতি আনুগত্যের প্রশ্ন

দেবাশীষ রায়ের পরিবারের ইতিহাস রাষ্ট্রের অখণ্ডতার প্রতি গভীর প্রশ্ন তোলে। তার বাবা, ত্রিদিব রায়, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সরাসরি বিরোধিতা করেন এবং পাকিস্তানের পক্ষে অবস্থান নেন। তিনি শুধু পাকিস্তানের মন্ত্রীই হননি, বরং নিজের প্রজাদের ছেড়ে পশ্চিম পাকিস্তানেই চলে যান। এই ইতিহাস ইঙ্গিত দেয় যে এই পরিবারের আনুগত্য কোনো দেশের প্রতি নয়, বরং ক্ষমতার প্রতি। দেবাশীষ রায় নিজেও বিভিন্ন সময়ে এমন মন্তব্য করেছেন যা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে যায়।

রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও ভারতীয় স্বার্থের অভিযোগ

দেবাশীষ রায়ের বিরুদ্ধে কেবল দেশের সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে মন্তব্য করার অভিযোগই নয়, বরং তার রাজনৈতিক কার্যকলাপ নিয়েও গুরুতর প্রশ্ন উঠেছে। ২০০৭ সালে, তথাকথিত ১/১১ সরকারের সময় তিনি মন্ত্রী মর্যাদায় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এই সময়ে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে যে তিনি ভারতীয় স্বার্থ সংরক্ষণে কাজ করছিলেন। ভারত দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামকে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখে আসছে। দেবাশীষ রায়ের মতো একজন প্রভাবশালী ব্যক্তির উচ্চ পদে আসীন থাকা এবং একই সময়ে তার বিরুদ্ধে বিচ্ছিন্নতাবাদী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ, অনেকের মনে ভারতীয় ভূ-রাজনৈতিক এজেন্ডার সঙ্গে তার সম্ভাব্য যোগসাজশের বিষয়ে সন্দেহ তৈরি করেছে।

বিদেশি অর্থায়ন ও ব্যক্তিগত লাভ

সমালোচকরা দেবাশীষ রায়কে একজন সুবিধাবাদী হিসেবে চিহ্নিত করেন। তাদের মতে, তার মূল উদ্দেশ্য সাধারণ মানুষের অধিকার আদায় নয়, বরং নিজের ও তার পরিবারের জন্য ক্ষমতা ও সুবিধা নিশ্চিত করা। তিনি ‘আদিবাসী’ ইস্যুকে ব্যবহার করে জাতিসংঘ ও পশ্চিমা দাতা সংস্থাগুলো থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ অনুদান হিসেবে নিয়ে আসেন। অভিযোগ আছে, এই অর্থ সাধারণ মানুষের উন্নয়নে ব্যয় না হয়ে বরং কিছু এনজিও ও তার ব্যক্তিগত বিলাসী জীবনযাত্রায় খরচ হয়। এটি একটি বহুল প্রচলিত অভিযোগ যে, এই ধরনের বিদেশি অর্থায়ন পার্বত্য চট্টগ্রামের সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছানোর পরিবর্তে একটি ক্ষুদ্র এলিট গোষ্ঠীর বিলাসী জীবনযাত্রার উৎস হয়ে উঠেছে।

বিচ্ছিন্নতাবাদী ষড়যন্ত্রের অভিযোগ

আদিবাসী ইস্যুকে সামনে রেখে দেবাশীষ রায় পার্বত্য চট্টগ্রামকে যেকোনো মূল্যে বিচ্ছিন্ন করে একটি স্বাধীন বা স্বায়ত্তশাসিত রাজন্য প্রতিষ্ঠা করার ষড়যন্ত্র করছেন বলেও অভিযোগ আছে। সমালোচকদের মতে, আন্তর্জাতিক ফোরামে ‘আদিবাসী অধিকার’ নিয়ে তার সোচ্চার কণ্ঠস্বর আসলে একটি বৃহত্তর পরিকল্পনার অংশ। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী, পার্বত্য চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক ও প্রথাগত ভূমির ওপর তার ও তার পরিবারের ‘সার্কেল চিফ’ হিসেবে নিরঙ্কুশ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। এর মাধ্যমে তিনি সেখানকার অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক ক্ষমতা কুক্ষিগত করতে চান। এই ঘটনা প্রমাণ করে যে দেবাশীষ রায়ের রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং বিদেশি শক্তির সঙ্গে তার সম্ভাব্য যোগসাজশ বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় নিরাপত্তার জন্য একটি বড় হুমকি হিসেবে বিবেচিত হয়।

ভূমি সমস্যা, সামন্ত প্রথা ও সাধারণ জনগণের দুর্গতি

‘আদিবাসী’ ইস্যুটি আসলে এই প্রভাবশালী গোষ্ঠীর একটি হাতিয়ার মাত্র। এর মাধ্যমে তারা ভূমির প্রথাগত মালিকানা, স্বায়ত্তশাসন এবং অন্যান্য সুবিধা নিশ্চিত করতে চায়। কিন্তু এই প্রথাগত মালিকানা কাদের সুবিধা দেয়? এটি সাধারণ পাহাড়িদের নয়, বরং সেই রাজা, সামন্ত ও ভূস্বামীদের, যারা বংশ পরম্পরায় বিপুল পরিমাণ জমির মালিক। পার্বত্য চট্টগ্রামের ভূমি ব্যবস্থাপনা ঐতিহাসিকভাবেই অত্যন্ত বৈষম্যমূলক। পার্বত্য চট্টগ্রাম ম্যানুয়াল-১৯০০ অনুযায়ী, ভূমি সংক্রান্ত সকল ক্ষমতা রাজা, হেডম্যান ও কার্বারীদের হাতে ন্যস্ত। এই ব্যবস্থা এখনো কম-বেশি কার্যকর।

পার্বত্য চট্টগ্রামের মূল সমস্যা ভূমি নিয়ে। এই সমস্যা সমাধানের পথে সবচেয়ে বড় বাধা হলেন সেই সার্কেল চিফ, হেডম্যান ও কার্বারীরা; যারা প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে জমির বেশিরভাগ অংশের মালিকানা ভোগ করে আসছেন। অন্যদিকে, সাধারণ পাহাড়িদের অধিকাংশই ভূমিহীন বা সামান্য ভূমির মালিক। এই সামন্ত প্রথা সাধারণ মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে। সাধারণ পাহাড়িরা অধিকাংশই দরিদ্র এবং তাদের মৌলিক চাহিদাগুলোও অপূর্ণ। শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং বিশুদ্ধ পানির মতো মৌলিক অধিকার থেকে তারা বঞ্চিত।

কিন্তু এই অঞ্চলের প্রভাবশালী পরিবারগুলোর সদস্যরা ব্রিটিশ আমল থেকে দেশের বাইরে থেকে সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করছেন। পাহাড়ের কথা বলে বিদেশ থেকে যে বিপুল অঙ্কের অনুদান আসে, তার বেশিরভাগই চলে যায় এই এলিটদের পকেটে। এই বৈষম্য থেকেই বোঝা যায়, ‘আদিবাসী’ ইস্যুটি আসলে সাধারণ মানুষের জন্য নয়, বরং একটি ক্ষুদ্র অভিজাত শ্রেণির রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন।

[তথ্য সূত্র : চাকমা সম্প্রদায়ের লেখক বিরাজমোহন দেওয়ানের লিখা চাকমা জাতির ইতিবৃত্ত, অশোক কুমার দেওয়ানের লিখা চাকমা জাতির ইতিহাস বিচার। পার্বত্য চট্টগ্রামের ইতিহাস নিয়ে গবেষক ও লেখক জামাল উদ্দিন-এর লেখা পার্বত্য চট্টগ্রামের ইতিহাস এবং মুস্তফা মজিদ রচিত পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতি ও আদিবাসী বিতর্ক।]

সার্বভৌমত্ব বনাম ব্যক্তিগত উচ্চাকাঙ্ক্ষা

সুতরাং, তথাকথিত ‘আদিবাসী’ ইস্যুটি সাধারণ মানুষের অধিকারের চেয়ে মুষ্টিমেয় কিছু এলিট পরিবারের ব্যক্তিগত লোভ ও ক্ষমতার লিপ্সাকেই বেশি ফুটিয়ে তোলে। পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীগুলোর অধিকার আদায় একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, কিন্তু এর সমাধান কোনোভাবেই দেশের সার্বভৌমত্বকে ঝুঁকিতে ফেলে নয়। এই অঞ্চলের মানুষের প্রকৃত উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে প্রথমে ভূমি ব্যবস্থাপনার বৈষম্য দূর করতে হবে এবং ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে। আমাদের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য এই বিষয়গুলো খতিয়ে দেখা জরুরি, যাতে দেশের সার্বভৌমত্ব কোনো ব্যক্তির ব্যক্তিগত উচ্চাকাঙ্ক্ষার শিকার না হয়। পাশাপাশি, পার্বত্য চট্টগ্রামের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সরকারি উদ্যোগ আরও জোরদার করা উচিত, যাতে বিদেশি অনুদাননির্ভরতা কমে এবং সাধারণ মানুষের জীবনমানের উন্নতি ঘটে।

লেখক : সাংবাদিক, লেখক, গবেষক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা