শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৪৭, রবিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৫

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

খায়রুল কবির খোকন
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড, মুহাম্মদ ইউনুস জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে একই দিন গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছেন। বলেছেন, নির্বাচন ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় এ-সংক্রান্ত অনিশ্চয়তার অবসান ঘটল। জুলাই সনদ অনুমোদনে গণভোট নিয়ে দানা বেঁধে উঠেছিল রাজনৈতিক সংকট। বিএনপিসহ সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজনৈতিক দলগুলো জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোটের প্রস্তাব দেয়। তাদের বক্তব্য ছিল, গণভোটের প্রতি মানুষের আগ্রহ কম। ফলে প্রথমে গণভোট হলে খুব কমসংখ্যক ভোটার তাতে অংশ নেবে। এর ফলে পতিত স্বৈরাচারের দোসররা সে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার সুযোগ পাবে। গণভোটের সূত্র ধরে কোনোভাবে জাতীয় নির্বাচন পেছালে বিদ্যমান সংকট আরও জটিল হওয়ার আশঙ্কা ছিল। আলাদাভাবে গণভোটের আয়োজনও ব্যয়বহুল বলে বিবেচিত হতো।

জট বেঁধেছিল উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতি প্রবর্তন নিয়ে। এ পদ্ধতির বিরোধিতা করেছে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো। কারণটি খুব স্পষ্ট। এতে ঐক্যের পরিবর্তে বিভক্তিমূলক সমাজ এবং অস্থিতিশীল সরকার অনিবার্য হয়ে উঠতে পারে। যেমনটি হয়েছে নেপালসহ বিভিন্ন দেশে। আমাদের জানা মতে, এশিয়ায় প্রথম পিআর পদ্ধতি চালু হয় ইসরায়েলে। সংস্কার সংলাপের সিদ্ধান্ত গ্রহণকালে বেশির ভাগ দল ওই প্রস্তাবের ওপর ‘নোট অব ডিসেন্ট’ দিয়েছে। সংবিধান সংস্কারসংক্রান্ত আরও কিছু প্রস্তাবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ রয়েছে। সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনে পিআর এর বিষয়টি চাপিয়ে দেওয়া হলে রাজনৈতিকভাবে তা মোকাবিলারও সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপি। জামায়াতে ইসলামী ও এনসিপি উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতির দাবিতে ছিল অনড়। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবিতেও তারা ছিল অটল। এজন্য সরকারের ওপর নানাভাবে চাপ প্রয়োগ করা হচ্ছিল।

জুলাই সনদ একটি সুবিস্তৃত বিষয়। সাধারণ মানুষের কাছে তো দূরের কথা, রাজনৈতিক সচেতন মহলের কাছেও বিষয়টি স্পষ্ট নয়। নির্বাচনের আগে গণভোট হলে তাতে অতীতের তিনটি গণভোটের মতো ভোটারশূন্য অবস্থার উদ্ভব ঘটত। এর ফলে নির্বাচনব্যবস্থার ওপর গত দেড় দশকে যে আস্থাহীনতা গড়ে উঠেছে তা আরও জেঁকে বসত। জাতীয় নির্বাচনে সাধারণ ভোটারদের অংশগ্রহণও তাতে হ্রাস পেত। প্রধান উপদেষ্টার সুস্পষ্ট ঘোষণা সে সংশয়ের ইতি ঘটিয়েছে।

গণতন্ত্র উদার ও সহনশীল সমাজ গঠনে অবদান রাখে। মৌলবাদ বা উগ্রবাদের সঙ্গে গণতন্ত্রের দ্বন্দ্ব এক চিরন্তন সত্য। আগামী নির্বাচনে গণতন্ত্রের স্বার্থে স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের পক্ষের শক্তির জয় নিশ্চিত করতে হবে। একাত্তর ও চব্বিশের পরাজিত শক্তি জাতীয়তাবাদী শক্তিকে প্রতিহত করতে অশুভ ঐক্য গড়ে তুলতে পারে

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হলে ভোটার উপস্থিতি সন্তোষজনক পর্যায়ে উপনীত হবে বলে আশা করা যায়। প্রার্থীরা নিজেদের স্বার্থে ভোটাররা যাতে ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত হয়, সে ব্যাপারে তাদের উদ্বুদ্ধ করবেন। এর ফলে ভোটার উপস্থিতি সন্তোষজনক হবে। ভোটাররা তাদের প্রার্থী নির্বাচনের পাশাপাশি গণভোটেও মতামত দেওয়ার সুযোগ পাবেন। বিশাল অঙ্কের অর্থ অপচয় থেকে দেশ রক্ষা পাবে।

জুলাই গণ অভ্যুত্থানের বিজয়ের পর থেকে প্রতিটি রাজনৈতিক দল নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। ৭ নভেম্বর সিপাহি-জনতার বিপ্লবের অর্ধশত বার্ষিকীর তিন দিন আগে বিএনপি ৩০০ আসনবিশিষ্ট জাতীয় সংসদের ২৩২টি আসনে নিজেদের প্রার্থী ঘোষণা করেছে। দেশের প্রতিটি আসনে গড়ে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী প্রার্থীর সংখ্যা ছিল পাঁচ থেকে ছয়। সবাই সুযোগ্য এবং দলের জন্য নিবেদিতপ্রাণ। এদের মধ্য থেকে দলের প্রয়োজনে সময়ের বিচারে যাদের দরকার, শীর্ষ নেতৃত্ব তাদের মনোনয়ন দিয়েছেন। প্রতিটি আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশীর সংখ্যা প্রায় হাফ ডজন হলেও তাদের সবাই স্বাধীনতার ঘোষক বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সৈনিক। বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। বিএনপি এমন একটি দল যে সংগঠনের নেতা-কর্মীরা শহীদ জিয়ার গড়া দলকে নিজেদের অস্তিত্বের অংশ বলে বিবেচনা করেন। এ দৃষ্টিকোণ থেকে দলের প্রার্থী ঘোষণের পর সবারই কর্তব্য ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের জয় নিশ্চিত করা।

এ উদ্দেশ্যে দলের নেতা-কর্মী-সমর্থকদের এককাতারে সমবেত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, প্রার্থীদের সবাই শহীদ জিয়ার অনুসারী, খালেদা জিয়ার সৈনিক, বিএনপির কর্মী, ধানের শীষের সমর্থক। স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন, ধানের শীষ জিতলেই কেবল তারা নিজেদের জয়ী ভাবতে পারবেন। ধানের শীষ জিতলেই জয়ী হবে দেশ এবং গণতন্ত্র।

আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। নির্বাচন কমিশন যথাসময়ে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা করবে বলে আশা করা হচ্ছে। বহুল প্রতীক্ষিত এই নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে গণতন্ত্রকামী জনগণকে সঙ্গে নিয়ে বিএনপি যথাসম্ভব সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে। এর অংশ হিসেবে দেশের ৩০০ সংসদীয় আসনের মধ্যে ২৩২টিতে সম্ভাব্য প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। দেশের প্রতিটি আসনে বিএনপির সুযোগ্য একাধিক প্রার্থী থাকলেও তারা স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন সংগ্রামের রাজপথের সঙ্গী মিত্র দলগুলোর জন্যও বেশ কিছু আসনে ছাড় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিএনপির দলীয় প্রার্থীদের মতো দলসমর্থিত প্রার্থীদের জয়ী করে আনতে সংশ্লিষ্ট এলাকার নেতা-কর্মী-সমর্থকদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালন করতে হবে। আগামী নির্বাচন দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নির্বাচন। এ নির্বাচনকে খাটো করে দেখা যাবে না। গণতন্ত্র উদার ও সহনশীল সমাজ গঠনে অবদান রাখে। মৌলবাদ বা উগ্রবাদের সঙ্গে গণতন্ত্রের দ্বন্দ্ব এক চিরন্তন সত্য। আগামী নির্বাচনে গণতন্ত্রের স্বার্থে স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের পক্ষের শক্তির জয় নিশ্চিত করতে হবে। একাত্তর ও চব্বিশের পরাজিত শক্তি জাতীয়তাবাদী শক্তিকে প্রতিহত করতে অশুভ ঐক্য গড়ে তুলতে পারে।

জুলাই গণ অভ্যুত্থানে সাড়ে ১৫ বছরের স্বৈরশাসনের পতন ঘটেছে। কিন্তু দেশে নির্বাচিত সরকার এখনো প্রতিষ্ঠা হয়নি। গণতন্ত্রও এখনো ফিরে আসেনি। জুলাই গণ অভ্যুত্থানের বিজয় নস্যাৎ করতে পতিত স্বৈরাচারের দোসররা উঠেপড়ে লেগেছে। অশুভশক্তির ষড়যন্ত্র রোধে বাংলাদেশকে যারা একমাত্র ঠিকানা ভাবেন, তাদের সতর্ক থাকতে হবে। সবারই জানা, বিএনপির বিজয় ঠেকাতে পতিত স্বৈরাচার দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিল। দেশের নির্বাচনি ব্যবস্থাকে বিগত ১৫ বছরে সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করা হয়েছিল। উদ্বেগ এবং আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশেও বিএনপির বিজয় ঠেকাতে সংঘবদ্ধ অপপ্রচারের আশ্রয় নেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী প্রতিটি মানুষকে এ ব্যাপারে সচেতন করে তুলতে হবে। ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। পতিত স্বৈরাচারের শাসনামলে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে জনগণের কোনো আগ্রহ ছিল না। কয়েক কোটি তরুণ ভোটার প্রথম ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ। সর্বস্তরের মানুষ গভীর আগ্রহে তাকিয়ে আছে কবে আসবে তাদের কাঙ্ক্ষিত নির্বাচনের দিন। ঐতিহ্যগতভাবে এ দেশের মানুষ নির্বাচনপ্রিয়। কিন্তু ষড়যন্ত্রকারীরা নিজেদের কায়েমী স্বার্থ বজায় রাখতে নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টা চালাতে পারে। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবি তোলা হয়েছিল নির্বাচন বিলম্বিত করতে। প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ মতলববাজদের সে অপচেষ্টাকে আপাতত থামিয়ে দিয়েছে। জুলাই গণ অভ্যুত্থানের অংশীজনদের দ্বন্দ্বে পতিত স্বৈরাচারের দোসররা জ্বালাও-পোড়াও কর্মসূচির মাধ্যমে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টির চেষ্টা চালাচ্ছিল। নির্বাচন ও গণভোটসংক্রান্ত প্রশ্নের সমাধান ফ্যাসিবাদী শক্তির ষড়যন্ত্র রুখতে সাহায্য করবে।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসুর সাবেক জিএস

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা