শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৩, বুধবার, ০৫ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৮:১৪, বুধবার, ০৫ নভেম্বর, ২০২৫

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

ইরানের জাগোস পর্বতমালা থেকে সুবে বাংলার মানুষদের সালাম ও শুভেচ্ছা। একটি পাহাড়ি বন্য ছাগলের আত্মকথন শুনতে তোমাদের কেমন লাগবে তা আমি বলতে পারব না। তবে সুবে বাংলা থেকে হাজার হাজার মাইল দূরে অবস্থিত, প্রকৃতির অনবদ্য সৃষ্টি জাগোস পর্বতমালায় এক লাখ বছর ধরে বসবাসরত একটি ছাগল প্রজাতির বংশধর হিসেবে টিকে থাকা অকালপক্ব ছাগলের কাছে তোমাদের খবর কিভাবে পৌঁছাল এবং আমি কেন তোমাদের আমার জীবনকাহিনি শোনাতে চাচ্ছি, তা নিশ্চয়ই তোমাদের কিছুটা হলেও বিনোদিত করবে। আমার সম্পর্কে বিস্তারিত বলার আগে দুটো বিষয় ব্যাখ্যা করা জরুরি।

প্রথমত, আমি কেন তোমাদের আপনি বলার পরিবর্তে তুমি বলে সম্বোধন করছি এবং দ্বিতীয়ত, কেন আমি নিজেকে অকালপক্ব বলে পরিচয় দিলাম! তোমরা হয়তো অনেকেই জানো-আমাদের চারণভূমি থেকেই পৃথিবীর প্রথম ছাগল পয়দা হয়েছিল এবং আজ থেকে ১০ হাজার বছর আগে আমাদের পূর্ব পুরুষদের একটি গোত্র নেমে এসেছিল এবং পাহাড় ছেড়ে সমভূমিতে গিয়ে আমরা মনুষ্য প্রজাতিকে দুগ্ধপান শিখিয়েছিলাম। আমাদের সেই বশ্যতা-বন্ধুত্ব এবং আত্মত্যাগকে মনুষ্য প্রজাতির মাংসভুক সম্প্রদায় কিভাবে কাজে লাগিয়েছে তা ঢাকার স্টার কাবাব, আল রাজাক প্রভৃতি হোটেলে গিয়ে খাসির লেগ রোস্টের ওপর ভোজনবিলাসীদের হুমড়ি খাওয়ার দৃশ্য দেখলেই বুঝতে পারবে।

তো যা বলছিলাম-আমরা হলাম পৃথিবীর তাবৎ ছাগল জাতির আদি পুরুষ বা আদি পিতা। তোমাদের দেশে যত ছাগল আছে এমনকি সারা দুনিয়ায়-সে এক হাজার মিলিয়ন ছাগল রয়েছে তাদের সর্দার বলো-নেতা বলো অথবা পিতা বলো, সবই আমার এবং আমার পূর্ব পুরুষদের হক।

তা ছাড়া তোমাদের সমাজে যারা ছাগল স্বভাবের মানুষ এবং যারা ছাগলের মতো আচরণ করে ও সেই আচরণের জন্য রীতিমতো গর্ব অনুভব করে তাদের উচিত আমার অকালপক্বতা সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা। আমি এবং আমার ভাই ব্রাদাররা মাত্র তিন মাসের মধ্যে যৌবনপ্রাপ্ত হই। অর্থাৎ জন্মের নব্বই দিনের মধ্যেই আমরা সন্তান উৎপাদনের পৌরুষ এবং গর্ভধারণের জন্য মাতৃগর্ভের অধিকারী হই। শুধু তাই নয়, তিন মাস বয়সে আমরা লাফিয়ে লাফিয়ে তিন হাজার মিটার অর্থাৎ প্রায় ১০ হাজার ফুট উচ্চতার পাহাড়ে উঠতে পারি। এক পাহাড় থেকে অন্য পাহাড়ে যেভাবে লাফ দিয়ে চলে যাই, তা দেখে আমাদের খেতে আসা নেকড়ে, বাঘ, এমনকি ইগলরা পর্যন্ত বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যায়।

আমি দিব্যি করে বলতে পারি, তোমাদের দেশের ছাগলরা তিন মাস বয়সে কচি খোকার মতো কচি কচি পাতা খায়-মায়ের পেছনে ঘুরঘুর করে এবং সারাক্ষণ তিড়িং বিড়িং করে লাফ মারে। আর তিন মাস বয়সী ওয়া ওয়া চুয়া চুয়া মনুষ্য শিশু কী করে তা বলে তোমাদের আর লজ্জায় ফেলতে চাই না। সুতরাং কোন যোগ্যতায় এবং অধিকারে আমি তোমাদের তুমি বলে সম্বোধন করছি তা যদি তোমরা এখনো না বুঝে থাকো, তবে তোমাদের আরো কিছু তথ্য দিই- শুনতে পেলাম তোমরা নাকি ইদানীং বর্বর থেকে সভ্য হয়েছ। মানুষের বর্বরতার ইতিহাস বহু পুরনো এবং সভ্যতার ইতিহাস সাম্প্রতিক।

পৃথিবীর এক হাজার মিলিয়ন ছাগল সেই প্রাগৈতিহাসিক আমল অর্থাৎ লক্ষ বছর আগেও আজকের জামানার মতোই সভ্য-নম্র-ভদ্র এবং পরের তরে জীবন দিয়ে যাচ্ছি। আমরা কোনোকালে চুরি, ডাকাতি, রাহাজানি ও ছিনতাই করিনি। অন্যের ওপর জুলুম-অত্যাচার-গুম-খুন আমরা কোনো দিন করিনি। আজ থেকে লক্ষ বছর আগে আমার পাহাড়ি বনে চারণভূমিতে যেভাবে খেতাম, মলমূত্র ত্যাগ করতাম ঠিক একইভাবে আমরা আধুনিক যুগেও চরিত্র পাল্টাইনি। তোমাদের মধ্যে যারা আমাদের বন্দি করে মাংস-চামড়া এবং হাড়গোড়ের ব্যবসা করো, তারা আমাদের নানা রকম অখাদ্য-কুখাদ্য জোর করে খাইয়ে আমাদের শরীর-মন-চরিত্র এবং আকার-আকৃতি পরিবর্তন করে থাকো। ফলে আমাদের অব্যক্ত কান্নায় তোমাদের পেটের পীড়া, বুকের ব্যামো, মস্তিষ্কে পোকা এবং চামড়ায় পচন দেখা দেয়।

প্রাকৃতিক পরিবেশে পৃথিবীর তাবৎ ছাগল একই রকম আচরণ করে। কিন্তু সুবে বাংলার নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়া এবং আদম সন্তানদের অদ্ভুত চিন্তা-চেতনা ও কর্মের কারণে বহু দেশের ছাগলেরা নানা রকম কুকর্ম করে বলে আমি শুনেছি। ‘ছাগলে কি না খায় আর পাগলে কি না বলে’র মতো বাগধারা রচনা করে তোমরা  বাংলার ছাগলদের সঙ্গে পাগলের তুলনা করেছ, তা যেমন আমাকে বিক্ষুব্ধ করে তেমনি তোমাদের দেশের ছাগলের দুটি কাণ্ড, যা দেশের পত্র-পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল তা শোনার পর কিছুটা হলেও পুলক অনুভব করেছি।

প্রথম ঘটনাটি ঘটেছিল এক গ্রাম্য মাতুব্বর শ্রেণির লোকের সঙ্গে। লোকটি বাজার থেকে সদ্য আনা মাড়যুক্ত একটি লুঙ্গি পরে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে পিরিতের কদবানুর সঙ্গে পরকীয়া প্রেমের আলাপে বেখেয়াল সময় পার করছিল। এমন সময় কোত্থেকে এক সর্বভুক ছাগল এসে মাতুব্বর সাহেবের পেছনে দাঁড়িয়ে তার লুঙ্গি ভক্ষণ শুরু করে দেয়।

তোমরা তো জানো-তোমাদের দেশের ছাগলরা কোনো বস্তু ভক্ষণ করতে গিয়ে মজা পেলে খাওয়ার সময় হালকা পাতলা গুঁতা দেয়। ওরা শিশুকাল থেকেই ওসব অভ্যাস রপ্ত করে এবং মাতৃদুগ্ধ পান করতে গিয়েও তারা মায়ের পেটে গুঁতা মারে। ওসব অসভ্যতামি আমাদের পাহাড়ি অঞ্চলের ছাগলরা করে না। আবহমান বাংলার চিরায়ত ছাগলামোর কারণে মাতুব্বরের লুঙ্গি খেতে খেতে ছাগলটি নিদারুণ মজা পেয়ে যায় এবং ভক্ষণের এক পর্যায়ে সজোরে লুঙ্গিতে টান মারে এবং মাতুব্বর সাহেবের পশ্চাৎ দেশে গুঁতা মারে। মাতুব্বর ঘটনার আকস্মিকতায় কাণ্ডজ্ঞান হারিয়ে ফেলেন এবং ধারণা করেন কদবানুর স্বামী পেছন থেকে আক্রমণ করেছে। ফলে তিনি লুঙ্গি ফেলে ভোঁ-দৌড় দেন। ছাগল অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে। এবং পুরো গ্রামে মাতুব্বরের বস্ত্রহরণ রীতিমতো মহাকাব্যে পরিণত হয়।

উল্লিখিত ঘটনা ছাড়া আরেকটি কাহিনিও আমি শুনেছি। একবার এক লোক পঞ্চাশ হাজার টাকার নতুন নোটের একটি বান্ডিল তার কাচারিবাড়ির টেবিলের ওপর রেখে গল্প করছিলেন। তিনিও মাতুব্বর গোছের লোক ছিলেন। টাকার বান্ডিলটি রেখে তিনি গ্রামবাসীর সঙ্গে কথা বলার আড়ালে মূলত নিজের নগদ টাকার দাপট দেখাচ্ছিলেন। কথা বলতে বলতে তিনি লোকজনকে বিদায় জানাতে কাচারিবাড়ির উঠানে আসেন এবং সেই সুযোগে এক দুষ্ট ছাগল সেখানে ঢুকে টাকার বান্ডিল চিবুতে থাকে। মাতুব্বর যখন ফিরে আসেন, তখন বান্ডিলের দফারফা শেষ-অর্থাৎ বেশির ভাগ অংশ ছাগলের পেটে চলে গেছে।

ছাগল নিয়ে সুবে বাংলায় কত যে লঙ্কাকাণ্ড ঘটেছে তার কোনো ইয়ত্তা নেই। হাজার হাজার বছর পর বাংলা, বিহার, ওড়িশা অঞ্চলের গ্রামের বেশির ভাগ ঝগড়াঝাঁঠি, মারামারি, খুনখারাবি হতো ছাগল নিয়ে। এক বাড়ির ছাগল অন্য বাড়িতে গিয়ে যে সর্বনাশ করত কিংবা যেভাবে ফসলের ক্ষেত-খামারে ঢুকে সব কিছু সাবাড় করে দিত তাতে করে ঝগড়াঝাঁটি অনিবার্য করে তুলত। ছাগলসংক্রান্ত সমস্যা নিয়ে শশাঙ্ক জামানা থেকে শুরু করে মোগল জামানা পর্যন্ত সুবে বাংলার রাজকর্মচারীরা নিদারুণ পেরেশানির মধ্যে থাকতেন। কিন্তু ছাগলের যন্ত্রণা রোধ করা এবং সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার কোনো উপায় বের করতে পারেনি। অবশেষে ইংরেজ জামানায় জনৈক সমাজবিজ্ঞানীর পরামর্শে ছাগলের জন্য সুবে বাংলায় সরকারি মদদে কারাগার প্রথা চালু হয়, যা স্থানীয় ভাষায় খোঁয়াড় হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।

ইতিহাস থেকে জানা যায়, বাংলার প্রতিটি গ্রামে এক বা একাধিক অনুমোদিত ছাগলের কারাগার ছিল। কোনো ছাগল কারো ক্ষতি করলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি ছাগলকে না মেরে কিংবা ছাগলের মালিকের সঙ্গে ঝগড়াঝাঁটি না করে ছাগলটিকে কারাগারে দিয়ে আসত। কারারক্ষক নির্দিষ্ট পরিমাণ জরিমানা আদায় করে ছাগলের মুক্তি দিতেন। আর এভাবেই ছাগলসংক্রান্ত বিরোধ বহুলাংশে কমে গিয়েছিল।

আমি আমার আত্মকথনের শেষ পর্যায় চলে এসেছি। কাহিনি শেষ করার আগে ছাগল ও প্রকৃতি সম্পর্কে কিছু কথা বলে নিই। ছাগলরা খুবই কৌতূহলী প্রাণী। শুধু ছাগলের মধ্যে প্রায় তিন শ প্রজাতি রয়েছে। ভেড়া, হরিণ, দুম্বাদের মতো সমশ্রেণির প্রায় এক হাজার প্রজাতির মধ্যে ছাগলই উত্তম। পৃথিবীর সব প্রাণীরই কিছু নেতিবাচক দিক রয়েছে এবং সে তুলনায় ছাগল প্রজাতির নেতিবাচক বৈশিষ্ট্য নেই বললেই চলে। এটি প্রকৃতির একমাত্র প্রাণী, যারা কোনো রোগজীবাণুর বিস্তার ঘটায় না, গরুর মতো কার্বন নিঃসরণ করে প্রকৃতির ক্ষতি করে না। এদের প্রধান বৈশিষ্ট্য কৌতূহল। শুধু কৌতূহলের বশবর্তী হয়ে এরা পাহাড়ের সর্বোচ্চ চূড়ায় ওঠে, কখনো কখনো সদলবলে কোনো একটি গাছে আরোহণ করে গাছের মগডালে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকে। এরা কৌতূহলবশত নদীতে ঝাঁপ দেয়, লাফালাফি করে এবং কখনো কখনো হারিয়ে যায় গহিন অরণ্যে, বিস্তীর্ণ ফসলের জমিতে কিংবা এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে।

ছাগল প্রকৃতি থেকে কিছুই শিখে না, অনুসরণ বা অনুকরণ করে না। শুধু প্রকৃতি ও পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। অন্যদিকে মনুষ্য সমাজ অনুকরণপ্রিয় এবং প্রকৃতির সব প্রাণী উদ্ভিদ মানুষের ওপর প্রভাব বিস্তার করে। সবচেয়ে অবাক বিষয় হলো, মানুষের সঙ্গে যে প্রাণীর মতো সখ্য সেই অভ্যাস মানব মন-মননে ভীষণ রকম প্রভাব বিস্তার করে। সুতরাং সুবে বাংলার ছাগল অর্থাৎ ব্ল্যাক বেঙ্গল গোট, তোমাদের চিন্তা-চেতনা, অভ্যাস-রুচি, চেহারা-চরিত্র, হাঁকডাক, লম্ফঝম্ফ, কৌতূহল, আনন্দ-স্ফূর্তি ইত্যাদিতে কতটা প্রভাব বিস্তার করছে, তা নিশ্চয়ই আমার চেয়ে তোমরা ভালো জানো।

লেখক : রাজনীতিবিদ ও কলাম লেখক।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা