শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৫৩, রবিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৫

আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!

বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা নিজেদের এত বিজ্ঞ মনে করেন যে, তাদের চেয়ে জ্ঞানী, পড়াশোনা জানা লোকজনের অস্তিত্ব দেশে থাকতে পারে তারা এমন ভাবতেই পারেন না। বাক্যবাগীশতায় তারা এত পটু যে, আলাপের মজলিশে মুহূর্তেই তারা জটিল থেকে জটিলতর সমস্যার নিষ্পত্তির সূত্র তুলে ধরেন; যুগের পর যুগ ধরে জট পাকিয়ে থাকা বৈশ্বিক সমস্যার মোক্ষম সমাধান দেন আলোচনার টেবিলে। রাজনীতিবিদদের এই মহাবিজ্ঞতার কারণে তারা বাংলাদেশের ইতিহাসের প্রতিটি পর্যায়ে দেশ ও জনগণকে বিপদে ফেলেছেন। তারা স্বাধীনতার ভিন্ন ভিন্ন সংজ্ঞা ও ব্যাখ্যা দেন। তাদের একাংশের ব্যাখ্যায় সাতচল্লিশে দেশ স্বাধীন হয়নি। আরেক অংশের ব্যাখ্যায় একাত্তরে নয়, প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে ২০২৪-এর ৫ আগস্ট। এই মহাপণ্ডিত রাজনীতিবিদদের কখনো বড় কোনো বিপদ হয়নি।

তারা বিপদের আভাস পেয়ে নিরাপদে সটকে পড়েছেন, স্বেচ্ছায় ধরা দিয়েছেন, বড়জোর দুর্নীতিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় ফেঁসে কিছুকাল কারাগারে আয়েশি দিন যাপন করেছেন। কিন্তু রাজনীতিবিদদের তত্ত্বের ঘোরে পড়ে ও তাদের ক্ষমতায় যাওয়ার লালসার শিকার হয়েছে দেশের সাধারণ মানুষ। তারা লাখে লাখে, হাজারে হাজারে জীবন দিয়েছে, ধর্ষিত ও লুণ্ঠিত হয়েছে, বাস্তুচ্যুত হয়েছে। জনগণের এই ত্যাগের সুফল ভোগ করেছেন সুখ ও সুসময়ের সন্তান রাজনীতিবিদরা।

রাজনীতিবিদরা ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেন না, তারা জনগণকে নসিহত করেন ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে। তাদের বাগাড়ম্বরের মাত্রা এত বেশি যে, দেশে ১০০টি রাজনৈতিক দল থাকলেও ছোটবড় প্রতিটি রাজনৈতিক দলের নেতারা দাবি করতে দ্বিধা করেন না যে দেশের সমগ্র জনগোষ্ঠী তাদের সঙ্গে আছে এবং একমাত্র তারাই বাংলাদেশের জনগণকে প্রতিনিধিত্ব করতে পারেন। কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করার মতো জনবল না থাকা এবং নির্বাচনে শূন্য দশমিক ১ শতাংশ ভোট না পাওয়া দলের নেতারা টেলিভিশন টকশোতে জাতীয় সমস্যার যেসব সমাধান দেন, তা তারা নিজেদের জীবনে বাস্তবায়ন করলে জাতি বিশেষভাবে উপকৃত হতো বলে আমার বিশ্বাস। রাষ্ট্রবিজ্ঞানে আমার সামান্য পড়াশোনা এবং বাংলাদেশের জাতীয় রাজনীতি পর্যবেক্ষণে ততধিক কম অভিজ্ঞতায় আমি যা বুঝি, তা হলো, যে জনগণের নাম ভাঙিয়ে দেশের রাজধানী এবং কয়েকটি বড় শহরে বসবাসকারী গুটিকয় ব্যক্তি, যারা নিজেদের বিরাট ত্যাগী ‘রাজনীতিবিদ’ ও দেশ-জাতির আনোয়ার হোসেইন মঞ্জুদণ্ডমুণ্ডের কর্তা বিবেচনা করলেও নানা সময়ে তারাই জনগণের ওপর ধ্বংসের প্রলয় চাপিয়ে দেওয়া ছাড়া আর কিছু করতে সক্ষম হননি। একাত্তরের পর সর্বমোট ২৫ বছর দেশ শাসনকারী শেখ মুজিবুর রহমান এবং শেখ হাসিনা এর ব্যতিক্রম কিছু করতে পারেননি। বরং বাংলাদেশের ইতিহাসে পিতা ও কন্যার শাসনামলের মতো দুঃশাসন জনগণ আর দেখেনি।

রাজনীতিবিদদের কারণে বাংলাদেশের রাজনীতি ক্রমবর্ধমানভাবে জমিদারি আমলের চর দখলের মতো ঘটনার রূপ ধারণ করেছে। রাজনীতিবিদদের মুখ্য দায়িত্ব যেখানে জনগণের প্রতিনিধিত্ব করা, জনস্বার্থ রক্ষামূলক সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারণের ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করা, এর পরিবর্তে তারা যে কোনো উপায়ে এবং তাদেরই পরিভাষায় ‘লাশের ওপর দিয়ে’ হলেও ক্ষমতার আসন দখল করাকেই তাদের প্রধান রাজনৈতিক আদর্শ ও উদ্দেশ্য বলে বিবেচনা করেন। খুব পেছনে না গিয়ে জনগণ শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার উদ্দেশ্যে পরিচালিত ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের ভোটার ও বিরোধী দলের অংশগ্রহণবিহীন তিনটি নির্বাচন পর্যালোচনা করলেই আঁচ করতে পারে যে তারা আসলে কী চেয়েছিলেন। অন্য বড় রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মকাণ্ড ও আওয়ামী লীগের চেয়ে খুব একটা আলাদা নয়।

প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর এ ধরনের কর্মকাণ্ডে জনগণ রাজনীতির প্রতি আগ্রহ হারিয়েছে। জনগণের কাছে রাজনীতি ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ ও হাস্য-পরিহাসের বিষয়ে পরিণত হয়েছে। রাজনৈতিক নেতা, প্রতিষ্ঠান অথবা ক্ষমতাসীন দলের স্বার্থে গৃহীত রাষ্ট্রীয় নীতি বিদ্রুপ ও পরিহাসমূলক সাহিত্য এবং নাটকের চরিত্র ও বিষয়বস্তু। রাজনীতিকে ভালো দৃষ্টিতে দেখে এমন মানুষের সংখ্যা সমাজে খুব কম। তবু রাজনীতিবিদরা বোঝেন না যে, তারা জনগণকে মিথ্যা আশ্বাস ও প্রলোভন দিয়ে তাদের কাছে কৌতুকের পাত্র-পাত্রীতে পরিণত হয়েছেন। তারা যদি ছলেবলে কৌশলে ক্ষমতায়ও যান, তাহলেও জনগণের কাছে তারা ‘তাসের রাজা’র চেয়ে বেশি কিছু থাকেন না। যার উৎকৃষ্ট প্রমাণ স্বয়ং শেখ মুজিবুর রহমান, যিনি সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে রোমান সম্রাট মারকাস আলপিয়াস ট্রাজানাস (৫৩-১১৭ খ্রিস্টাব্দ)-এর মতো অপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্ষমতা উপভোগ করেছেন এবং তার উপযুক্ত কন্যা শেখ হাসিনা, যিনি ফারাও যুগের শেষ মিসরীয় রানি ষষ্ঠ ক্লিওপেট্টার (৫১-৩০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) মতো ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য ভারতের ওপর অতিমাত্রায় নির্ভরশীল হয়ে পড়েছিলেন, ঠিক ক্লিওপেট্টা যেভাবে রোমানদের কৃপার ওপর নির্ভর করতেন। শেখ মুজিব ও শেখ হাসিনার আজীবন ক্ষমতায় টিকে থাকার সাধ চুরমার হয়ে গেছে। এসব দৃষ্টান্ত থেকেও যদি রাজনীতিবিদরা কিছু শিখতেন, তাহলে দেশের জন্য কল্যাণকর হতো। কিন্তু বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা সম্ভবত কোনো কিছু না শেখা ও না বোঝার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কারণ তারা মনে করেন, কোনো কিছু বুঝতে যাওয়ার অর্থ হচ্ছে, নিজেদের অন্যের কাছে নিজেকে কম বিজ্ঞ প্রমাণ করা ও উপহাসের পাত্রে পরিণত করা।

বাংলাদেশে এ মুহূর্তের রাজনৈতিক পরিস্থিতি দেখে রাজনীতি সচেতন যে কারও মনে দুর্ভাবনার উদয় হবে যে, মাত্র এক বছর দুই মাস আগে বাংলাদেশে প্রায় ২ হাজার নিহতের শোকগাথা বিস্মৃতির অতলে হারিয়ে যাওয়া এবং রাজপথে ফ্যাসিবাদী সরকারের লেলিয়ে দেওয়া বাহিনীর গুলিতে পঙ্গুত্ববরণকারী অসংখ্য আন্দোলনকারীসহ ২০ সহস্রাধিক আহতের রক্তের দাগ ও ক্ষতস্থান শুকানোর আগেই আওয়ামী লীগশূন্য বাংলাদেশের রাজনৈতিক গগনে রাজনীতিবিদদের নিজ নিজ মর্জি অথবা দলীয় প্রধানের অভিপ্সা চরিতার্থ করতে ক্ষমতায় যাওয়ার নেশা দেশকে আরেকটি বিপর্যয়ের মুখে ঠেলে দেওয়ার সব লক্ষণ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। রাজনৈতিক দলগুলোর যখন আওয়ামী লীগের মতো একটি ঠাঙ্গাড়ে, সন্ত্রাসী দলকে যেখানে পাকিস্তান সৃষ্টির কৃতিত্বের দাবিদার মুসলিম লীগের মতো বিলুপ্তির পথে ঠেলে দেওয়ার সম্মিলিত ঐক্য প্রয়োজন, তখন প্রতিটি রাজনৈতিক ইস্যুতে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব, সংস্কার নিয়ে মতানৈক্য, এমনকি সংবিধানে সংযোজনের জন্য ‘জুলাই সনদ’ স্বাক্ষর করা নিয়েও যে তামাশা দেখা গেছে, তা কোনোভাবেই সুস্থ ও স্বাভাবিক রাজনৈতিক আচরণ ছিল না। প্রতিটি রাজনৈতিক নেতা-কর্মী সম্ভবত ভুলে গেছে যে, সাড়ে ১৫ বছরের আওয়ামী শাসনে তারা কীভাবে তাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছিলেন। ‘জুলাই আন্দোলন’ তাদের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত বিশেষ অনুগ্রহ ছিল মর্মে শুকরিয়া আদায়ের পরিবর্তে তারা কলহ-কোন্দল ও একে অন্যের প্রতি বিষোদ্গার শুরু করেছেন। এ পরিস্থিতির সুযোগ গ্রহণ করছে আওয়ামী লীগের প্রতি কোমল ও আওয়ামী শাসনামলে নানাভাবে সুবিধা ভোগকারীরা। তারা সুযোগ পেলেই বলতে চেষ্টা করেন, ‘আওয়ামী লীগের শাসনই ভালো ছিল!’

আওয়ামী শাসন কোনো সময়েই ভালো ছিল না। শেখ মুজিবের সাড়ে তিন বছরেও আওয়ামী শাসন ভালো ছিল না, শেখ হাসিনার পাঁচ মেয়াদে সাড়ে ২১ বছরেও না। শুধু বাংলাদেশ নয়, তৃতীয় বিশ্বেও যে কোনো দেশে আওয়ামী লীগের মতো বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন কোনো রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় গেলে সে দেশে অনিবার্যভাবে কবরের নিস্তব্ধতা নেমে আসে, বর্বরোচিত নিপীড়নের শিকার হয়ে জনগণ প্রতিবাদের ভাষা হারিয়ে ফেলে, কোনোভাবেই সরকারের বিরুদ্ধে কার্যকর আন্দোলন গড়ে চেতনা উজ্জীবিত হতে পারে না। আওয়ামী দুঃশাসনে বাংলাদেশেও তাই ঘটেছিল। বিক্ষুব্ধ তরুণরা যদি মরণপণ সংগ্রাম নিয়ে মাঠে না নামত, অকাতরে জীবন না দিত, তাহলে আর কতকাল নিপীড়িতের কণ্ঠ নিস্তব্ধ থাকত, তা অনুমান করলে এখনো ভীতি জাগে। বাংলাদেশের জন্মলগ্ন থেকেই জনগণ আওয়ামী দুঃশাসনের অভিজ্ঞতা লাভ করতে শুরু করেছিল; রাজনীতিবিদদের অভিজ্ঞতা হয়েছে আরও বেশি। এসব অভিজ্ঞতা সত্ত্বেও তাদের কেউ কাউকে ছাড় দিতে নারাজ। বিএনপি যা বলছে, জামায়াতে ইসলামী তার বিপরীত কথা বলছে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কথার সঙ্গে কারও বনিবনা হচ্ছে না।

বিএনপি জাতীয় নির্বাচনের আগে ‘গণভোট’ চায় না। জামায়াতে ইসলামী জাতীয় নির্বাচনের আগে ‘গণভোট’ চায়। বর্তমানে এ দুটিই তো বড় দল। এ দুটি দলের মধ্যে গলায় গলায় ভাব ছিল, তা তো বেশি দিন আগের কথা নয়। হঠাৎ তাদের মিলনে চিড় ধরল কেন? কারণ একটাই- ক্ষমতা। বিএনপি মনে করছে, নির্বাচন হলেই তারা বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতায় সরকার গঠন করবে এবং জামায়াতের সমর্থনের প্রয়োজন নেই। অতএব বিএনপির কাছে জামায়াত এখন কুলুখের ন্যাকড়া। অন্যদিকে জামায়াত সম্পর্কে জনগণের একটি অংশের ধারণা জন্মেছে যে, শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার আন্দোলনের পরিকল্পনাকারী ও সহযোগিতা দানকারী ছিল জামায়াত এবং জামায়াতই অন্তর্বর্তী সরকারের পেছনে থেকে সব কলকাঠি নাড়ছে। জনগণের এই ভাবনা জামায়াতকে নিশ্চয়ই চাঙা করে থাকবে, যে কারণে জামায়াত নেতাদের মনেও এ ধারণা সৃষ্টি হয়েছে যে, তারা বাংলাদেশে সরকার পরিচালনা করার সক্ষমতা অর্জন করেছে। যদিও সরকার পরিচালনায় জামায়াতের সামর্থ্য নিয়ে আমার যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে, সে সম্পর্কে এখানে আলোচনা করে নিবন্ধের কলেবর দীর্ঘ করতে চাই না। পরবর্তীতে আমার সন্দেহের পূর্বাপর রাজনৈতিক ও ঐতিহাসিক দিকগুলো পাঠকের কাছে উপস্থাপনের আশা রাখি।        

বর্তমান প্রেক্ষাপটে সাধারণ মানুষের কী ঘটছে, তারা কী ভাবছে এবং গত বছরের রাজনৈতিক পট পরিবর্তন থেকে তা কী আকাক্সক্ষা পোষণ করছে, রাজনীতিবিদরা যে তা আদৌ আমলে নিচ্ছেন না, তা দেশকে নতুন বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দিতে পারে। তারা যদি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে আন্তরিক না হন এবং জনগণ তাদের মনে কী পোষণ করছে তা উপলব্ধি করতে ব্যর্থ হন, তাহলে ধরে নিতে হবে যে, তাদের ভাবনায় জনগণের কোনো স্থান নেই। তারা কেবল নিজেদের ক্ষমতা ও মর্যাদার আসনে দেখতে চান। কিন্তু তারা এটাও বুঝে উঠতে অক্ষম যে, তাদের অধিকাংশই সমাজের খুব সংকীর্ণ একটি অবস্থান থেকে উঠে আসেন এবং তারা যাদের প্রতিনিধিত্ব করতে চান, নির্বাচনে বিজয়ী হলে তাদের নির্বাচকদের চেয়ে উচ্চ মর্যাদার অধিকারী হন। এখানেই যত বিপত্তি ঘটে। তারা ধরাকে সরা জ্ঞান করতে শুরু করেন এবং ক্ষমতায় যাওয়ার সহজ পথ অনুসন্ধান করা ছাড়া তাদের আর কোনো চিন্তা থাকে না।

আওয়ামী লীগ সহজ পথে তাদের ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী রূপ দিতে গিয়ে মুখ থুবড়ে পড়েছে। তাদের দৃষ্টান্তই বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলোকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। ক্ষমতায় যাওয়ার সহজ পথ অনুসন্ধানের পরিবর্তে বিবাদ এড়িয়ে রাজনৈতিক সহাবস্থানের পথ বেছে নিলেই তারা দেশ ও জাতির কল্যাণ সাধন করতে পারবেন।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা