শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৪, মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২৫

পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে

আবু তাহের খান
অনলাইন ভার্সন
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে

 

আবু তাহের খান

গত ৩ অক্টোবর কালের কণ্ঠে প্রকাশিত একটি সংবাদের শিরোনাম ছিল ‘আস্থার সংকটে পুঁজিবাজারে নিষ্ক্রিয় ৬২ হাজার বিনিয়োগকারী’। সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) সর্বশেষ তথ্যের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রতিবেদনটিতে উল্লেখ করা হয়েছে যে গত ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর ২০২৫) ঢাকার পুঁজিবাজারের ৬২ হাজারেরও বেশি ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী পুরোপুরি নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছেন। তাঁদের মধ্যে আবার এমন তিন লাখ ৪৩ হাজার বিনিয়োগকারী আছেন, যাঁরা তাঁদের সমুদয় শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছেন এবং এর ফলে তাঁদের বেনিফিসিয়ারি হিসাব (বিও) শেয়ারশূন্য হয়ে পড়েছে। অর্থাৎ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বিনিয়োগকারীর তালিকায় তাঁদের নাম থাকলেও তাঁরা এখন আর সেখানকার প্রকৃত বিনিয়োগকারী নন।

মোটকথা, দেশের পুঁজিবাজার এখন চরম আস্থাহীনতার সংকটে আকণ্ঠ নিমজ্জিত। এ অবস্থা দেশের পুঁজিবাজারের জন্য তো বটেই, এমনকি দেশের সামগ্রিক অর্থনীতির জন্যও একটি বড় দুঃসংবাদ। এমন দুঃসংবাদে রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারক ও সংশ্লিষ্ট ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের বসে থাকার সুযোগ নেই। কিন্তু পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগের তৎপরতায় সেই দায়িত্বশীলতার নজির দেখা যাচ্ছে না, বরং তাদের এ বিষয়ে অনেকটাই নির্লিপ্ত মনে হচ্ছে।

বাংলাদেশের পুঁজিবাজারকে ঘিরে আস্থাহীনতার এই সংকট রাতারাতি তৈরি হয়নি। এটি যতটা অর্থনৈতিক কারণে ঘটেছে, তার চেয়ে অনেক বেশি ঘটেছে বিভিন্ন সময়ে ক্ষমতাসীনদের অন্যায্য ও অনৈতিক হস্তক্ষেপের কারণে। প্রতিটি রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক সরকারের আমলেই দলীয় কিংবা গোষ্ঠীয় লোকজন দ্বারা কমবেশি লুটপাট ও অপব্যবস্থাপনার শিকার হয়েছে পুঁজিবাজার। আর ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের নিঃস্ব ও সর্বস্বান্ত করে দেওয়ার মাধ্যমে রাতারাতি যে বিপুল পরিমাণ নগদ অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে, প্রতারণার মাধ্যমে সম্পদ লুণ্ঠনের ইতিহাসে সেটি এক অনন্য নজির হয়ে থাকবে।

পুঁজিবাজারকে ঘিরে সৃষ্ট আস্থার সংকট থেকে সমাজ ও অর্থনীতিতে যেসব গুরুতর সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে, যার কিছু উল্লেখ কালের কণ্ঠের ওই প্রতিবেদনেও রয়েছে : এক. ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের একটি বড় অংশই বর্তমানে পুঁজিবাজারের ঝুঁকি এড়িয়ে সঞ্চয়পত্র কিংবা স্থায়ী আমানতের (এফডিআর) মতো নিরাপদ বিনিয়োগের দিকে ঝুঁকছে; দুই. নতুন বা পুরনো কোনো কম্পানিই এখন আর বাজারে নতুন করে কোনো শেয়ার (আইপিও) ছাড়ছে না; তিন. ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের আয়ের পরিমাণ দিন দিনই হ্রাস পাচ্ছে এবং সেটি তাঁদের জীবনযাপনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে; চার. বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের ব্যাপারে আগে থেকেই দেশে-বিদেশে ভাবমূর্তির যে ব্যাপক সংকট ছিল, অধিকতর পতনের মধ্য দিয়ে তা এখন তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে; পাঁচ. বাংলাদেশের পুঁজিবাজার তার নানা হতাশা, কলঙ্ক ও অদক্ষতাকে অতিক্রম করে নিকট ভবিষ্যতে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে এমন কোনো লক্ষণ কোথাও চোখে পড়ছে না; ছয়. বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ব্যাপারে বিদেশি উদ্যোক্তাদের ক্রমহ্রাসমান আগ্রহের কারণে কিছুতেই এর আন্তর্জাতিক চরিত্র গড়ে উঠতে পারছে না; সাত. দেশের রাজনৈতিক দলগুলো, যারা ক্ষমতায় গিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পালন করতে চায়, তাদের কারোর অর্থনৈতিক পরিকল্পনায়ই পুঁজিবাজারের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত নেই (বস্তুত তাদের কোনো অর্থনৈতিক পরিকল্পনাই নেই) এবং আট. বাংলাদেশের পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো এখনো ব্যাপকভাবে অপেশাদারি দৃষ্টিভঙ্গি, নিম্নমানের দক্ষতা, ব্যাপক অনিয়ম ও জবাবদিহিবিহীন ব্যবস্থার আওতায় পরিচালিত হচ্ছে। ওপরে যে সমস্যাগুলোর কথা উল্লেখ করা হলো, তার প্রতিটি নিয়েই আলাদাভাবে বিস্তারিত আলোচনা হওয়া উচিত। কিন্তু স্থানস্বল্পতার কারণে সেটি সম্ভব হচ্ছে না। তবে আলোচনার কিছু সূত্রমুখ উল্লেখ করা যেতে পারে। প্রথমেই ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার বিষয়টি নিয়ে কথা বলা যেতে পারে।


প্রসঙ্গত, নিউইয়র্ক, নাসডাক, টোকিও, সাংহাই, হংকং, লন্ডন প্রভৃতি বিশ্বখ্যাত পুঁজিবাজারগুলো বস্তুত পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় ব্যাবসায়িক কম্পানিগুলোরই চারণক্ষেত্র- ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের আনাগোনা সেখানে খুবই কম। কিন্তু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে বিষয়টি মোটেও তেমন নয়। এখানে সমাজের সাধারণ মানুষের জন্য কর্মসংস্থান ও জীবনধারণের ন্যূনতম চাহিদা পূরণযোগ্য বিকল্প আয়ের পর্যাপ্ত সুযোগ না থাকায় তারাই বাড়তি আয়ের আশায় পেনশনের টাকা, সঞ্চয়পত্রের মুনাফা, পারিবারিক সঞ্চয়, এমনকি সামান্য সোনাদানা-ঘটিবাটি বিক্রি করেও পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে থাকে। ফলে এ বাজার যখন যৌক্তিক আচরণ থেকে সরে গিয়ে কারসাজির মাধ্যমে গোষ্ঠী বা প্রতিষ্ঠান বিশেষের স্বার্থের পক্ষে গিয়ে দাঁড়ায়, তখন ওই ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের পক্ষে সর্বস্ব হারিয়ে পথে বসা ছাড়া আর কোনো উপায়ই থাকে না, যা এ দেশে বহুবারই হতাশার সঙ্গে লক্ষ করা গেছে।

সরকার যদি পুঁজিবাজারের ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা প্রদান করতে না পারে বা তাঁদের স্বার্থ রক্ষায় এগিয়ে না আসে, তাহলে এর নেতিবাচক প্রভাবের কারণে একসময় বড় বিনিয়োগকারীরাও হয়তো পুঁজিবাজারে তাঁদের বিনিয়োগ অব্যাহত রাখতে নিরুৎসাহ বোধ করবেন। দেশের বড় কম্পানিগুলো যে এখন আর নতুন আইপিও বাজারে ছাড়ছে না, এটি তারই একটি ইঙ্গিত। আর নতুন আইপিও বাজারে না এলে পুঁজিবাজার গতিশীল হবে না এবং ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা আস্থা ফিরে পাবেন না।

দেশে বিরাজমান রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে স্থানীয় উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীরা যেমন নিজ নিজ শিল্প ও ব্যবসায় নতুন বিনিয়োগের ব্যাপারে সাহস ও উৎসাহ পাচ্ছেন না, তেমনি তাঁরা সাহস ও উৎসাহ পাচ্ছেন না পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ব্যাপারেও। একই কথা প্রযোজ্য বৈদেশিক বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রেও। চীন, ভারত, জাপান, মালয়েশিয়া বা ইউরোপের এমন বহু কম্পানি আছে, যারা বর্তমানে ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপিন্স প্রভৃতি এশীয় দেশের পুঁজিবাজারে উল্লেখযোগ্য পরিসরে বিনিয়োগ করে চলেছে, অথচ তারা তা বাংলাদেশে করছে না। বছর দুই আগেও এসব কম্পানি তেমন কোনো দ্বিধাদ্বন্দ্ব ছাড়াই বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে (এসইজেড) ও পুঁজিবাজারে অবলীলায় বিনিয়োগ করার কথা ভাবত। কিন্তু এখন তাদের নানা প্রণোদনা ও নীতি সহায়তার টোপ দিয়েও কিছুতেই বাংলাদেশের দিকে টানা যাচ্ছে না।

আগামী নির্বাচনে জিতে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য দেশের মাঠে থাকা রাজনৈতিক দলগুলো বর্তমানে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন সূত্র থেকে নানা মাত্রার আশীর্বাদ সংগ্রহের জন্য প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। জনগণের সমর্থন পাওয়ার আশায় দেশে নয়া কর্মসংস্থান সৃষ্টি, বিনিয়োগ বৃদ্ধি, কৃষি ও শিল্পোৎপাদনের ক্ষেত্রে বর্ধিত গতিশীলতা আনয়ন, গ্যাস অনুসন্ধান, রাষ্ট্রের পরিচালন ব্যয় হ্রাস করে উন্নয়ন ব্যয় বৃদ্ধি করা, দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ইত্যাদি বিষয় নিয়ে তাদের কথা বলতে হবে। খুব স্বাভাবিকভাবেই পুঁজিবাজার উন্নয়নের মাধ্যমে সেখানে দেশ-বিদেশের বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোও তাদের চিন্তায় স্থান দিতে হবে।

বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য, যেখানে কারসাজির মাধ্যমে বিশেষ বিশেষ কম্পানির শেয়ারের দাম কমানো বা বাড়ানো। এই কারসাজির অন্যতম নিয়ামক হচ্ছে রাজনৈতিক আশীর্বাদপুষ্ট শেয়ারধারীদের হীন কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠানগুলোর চরম মাত্রার অযোগ্যতা ও অদক্ষতা। শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রণকারী এই প্রতিষ্ঠানগুলো যদি প্রকৃতপক্ষেই যোগ্য ও দক্ষ হয়ে গড়ে উঠতে পারত এবং তারা যদি পরিপূর্ণ পেশাদারির ভিত্তিতে এই কাজগুলো করত, তাহলে রাজনৈতিক ও অন্যান্য বহিঃসূত্রের কারসাজি এখানে কোনো দিনই জায়গা করে নিতে পারত না। এমতাবস্থায় বাংলাদেশের আগামী দিনের পুঁজিবাজারকে যদি ক্ষুদ্র ও বৃহৎ এবং দেশি-বিদেশি-নির্বিশেষে সব বিনিয়োগকারীর আস্থা ও ভরসার স্থলে পরিণত করতে হয়, তাহলে সর্বাগ্রে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িত প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে দক্ষতা, স্বচ্ছতা, পেশাদারি ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে। কিন্তু এসব করার জন্য যাঁরা ক্ষমতায় যেতে চান, তাঁদের রাজনৈতিক অঙ্গীকার থাকা দরকার, সেটিরই এখন বড় অভাব।

লেখক : অ্যাজাঙ্কট ফ্যাকাল্টি, প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি, ঢাকা।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা