শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৩০, রবিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২৫

শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক

মোস্তাফিজুর রহমান শামীম
অনলাইন ভার্সন
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক

শিক্ষকতার পেশা মানবসভ্যতার প্রাচীনতম ও শ্রেষ্ঠতম পেশাগুলোর একটি। মানুষ যখন প্রথম গুহাচিত্র এঁকে অন্যকে কোনো ধারণা বোঝানোর চেষ্টা করেছিল, তখন থেকেই শিক্ষকতার সূচনা। সেই থেকে আজকের আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষা ছড়িয়ে দিয়েছে সভ্যতার আলো। অথচ আজও সমাজে এক অদ্ভুত দ্বন্দ্ব বিরাজমান।

শিক্ষককে আমরা শ্রদ্ধা করি, তাঁর প্রতি বাহ্যিকভাবে ভক্তি প্রকাশ করি, তাঁকে জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাতা বলি; কিন্তু একইসঙ্গে তাঁর জীবনের সামান্য সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যকেও ঈর্ষা ও সন্দেহের চোখে দেখি। যেন শিক্ষক মানেই চিরকালীন দারিদ্র্য, শিক্ষক মানেই অভাবগ্রস্ত জীবনযাপন, শিক্ষক মানেই সাদামাটা পোশাক, সাধারণ বাজার আর পরিশ্রান্ত মুখ। এই দৃষ্টিভঙ্গি কেবল শিক্ষককেই অপমানিত করে না, বরং পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাকেই দুর্বল করে দেয়।

শিক্ষক একটি পূর্ণকালীন পেশার মানুষ। ডাক্তার যেমন চিকিৎসার জন্য, আইনজীবী যেমন আইনের জন্য, প্রকৌশলী যেমন নির্মাণের জন্য নিবেদিত, তেমনি শিক্ষক জ্ঞানের জন্য নিবেদিত। কিন্তু ডাক্তার যখন গাড়ি কিনে, সমাজ সেটিকে স্বাভাবিক মনে করে। আইনজীবী দামি পোশাক পরে কোর্টে গেলে কারো আপত্তি থাকে না। ব্যবসায়ী বিলাসবহুল রেস্টুরেন্টে খেলে সেটি সমাজে গর্বের বিষয় হয়। অথচ শিক্ষক যখন সামান্য ভালো পোশাক পরে ক্লাসে যান, বাজার থেকে একটু ভালো ফল-মাছ কিনে আনেন, কিংবা প্রয়োজনবশত একটি গাড়ি কেনেন, তখন সমাজের চোখে তিনি হঠাৎই সন্দেহজনক মানুষে পরিণত হন। যেন শিক্ষক হওয়া মানেই গরিব হয়ে বাঁচতে হবে, যেন দারিদ্র্য তাঁর পেশাগত অলংকার।

এই মানসিকতার শিকড় খুঁজতে গেলে আমরা দেখতে পাই, শিক্ষকতার ইতিহাসে একসময় সত্যিই দারিদ্র্যের একটি দীর্ঘ ছায়া ছিল। প্রাচীনকালে গুরুকুলে গুরু খুব সামান্য উপহার বা ‘গুরুদক্ষিণা’ গ্রহণ করতেন। মধ্যযুগে মক্তব-মাদ্রাসায় শিক্ষকরা প্রায়ই সমাজের দান-অনুদানের ওপর নির্ভর করতেন, এমনকি এখনও সেই প্রথা চলমান। উপনিবেশ আমলেও শিক্ষকতার বেতন ছিল অল্প, অনেক সময় তাঁরা কৃষিকাজ বা অন্য কোনো পেশার সহায়তায় সংসার চালাতেন। সেই থেকে সমাজে এক ধরনের স্থায়ী ধারণা তৈরি হয়েছে, শিক্ষক মানেই গরিব।

কিন্তু আজকের যুগ সম্পূর্ণ ভিন্ন। আজ শিক্ষকতা একটি পূর্ণকালীন রাষ্ট্রীয় ও প্রাতিষ্ঠানিক পেশা। শিক্ষকরা তাদের যোগ্যতা, পরিশ্রম ও শ্রম দিয়ে একটি নির্দিষ্ট বেতন পান। অনেক দেশে শিক্ষকরা উন্নত বেতন, ভালো সামাজিক মর্যাদা ও আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্যে জীবনযাপন করেন। ফলে তারা সমাজে অনুপ্রেরণার প্রতীক হয়ে ওঠেন। অথচ আমাদের সমাজের বহু অংশ এখনো সেই পুরোনো ধারণা আঁকড়ে ধরে আছে, শিক্ষক যেন কখনো ভালো পোশাক পরতে পারবেন না, ভালো খাবার খেতে পারবেন না, গাড়ি বা বাড়ি কিনতে পারবেন না।

এই দৃষ্টিভঙ্গি শিক্ষকদের প্রতি গভীর অবিচার। কারণ শিক্ষকও মানুষ। তাঁরও স্বপ্ন আছে, তাঁরও সন্তান আছে, তাঁরও একটি পরিবার আছে। তিনি যেমন শিক্ষার্থীর চোখে আলোর প্রদীপ জ্বালাতে চান, তেমনি নিজের ঘরেও আলো দেখতে চান। তাঁর পোশাক কেবল বাহ্যিকতা নয়, এটি তাঁর আত্মসম্মানের প্রতিফলন। একজন শিক্ষক যখন পরিষ্কার, মার্জিত ও মানসম্মত পোশাক পরে ক্লাসে প্রবেশ করেন, তখন শিক্ষার্থীরাও অনুপ্রাণিত হয়। তারা বুঝতে পারে শিক্ষক মানে কেবল জ্ঞানের আলো নয়, সৌন্দর্যের দৃষ্টান্তও।

কিন্তু সমাজের একাংশ সেই সৌন্দর্যকেও ঈর্ষার চোখে দেখে। শিক্ষক যদি গাড়ি চালান, তখন তারা মনে করে, “নিশ্চয়ই অন্য কোনো অসৎ পথে অর্থ উপার্জন করেছেন।” অথচ সেই গাড়ি হয়তো দীর্ঘদিনের সঞ্চয়ে কেনা, হয়তো পরিবারের জরুরি প্রয়োজন মেটানোর জন্য নেওয়া। একজন ডাক্তার বা ব্যবসায়ী গাড়ি কিনলে সেটি প্রশংসার বিষয় হয়, কিন্তু শিক্ষক কিনলে সেটি ব্যঙ্গের বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। এই বৈপরীত্য কেবল একটি মানসিক বিভ্রান্তি নয়, বরং এটি শিক্ষকদের প্রতি সমাজের বৈষম্যমূলক দৃষ্টিভঙ্গির বহিঃপ্রকাশ।

শিক্ষকের জীবনযাত্রা সম্পর্কে এই ভুল ধারণা শিক্ষার্থীদের মধ্যেও প্রভাব ফেলে। তারা দেখে, শিক্ষক হওয়া মানে আর্থিক অনিশ্চয়তা, সামাজিক ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ সহ্য করা। ফলে তারা শিক্ষকতার পেশার প্রতি অনাগ্রহী হয়ে পড়ে। আজকের তরুণেরা যখন দেখে শিক্ষকতা মানে দারিদ্র্য, তখন তারা মেধা নিয়ে অন্য পেশায় চলে যায়। ফলস্বরূপ, শিক্ষকতায় মেধার সংকট তৈরি হয়, শিক্ষা ব্যবস্থার ভেতরে মানের ঘাটতি তৈরি হয়।

প্রকৃতপক্ষে সমাজের এই দৃষ্টিভঙ্গিই শিক্ষার মানোন্নয়নে বড় বাধা। শিক্ষক যদি তার শ্রমের ন্যায্য প্রতিদান পান, যদি তিনি স্বাভাবিকভাবে ভালো পোশাক পরতে পারেন, উন্নত জীবনযাপন করতে পারেন, তবে তিনি শিক্ষার্থীদের সামনে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে দাঁড়াতে পারবেন। তাঁর ক্লাস হবে প্রাণবন্ত, তাঁর ব্যক্তিত্ব হবে অনুকরণীয়। শিক্ষার্থীরা তখন শিক্ষককে শুধু জ্ঞানের উৎস হিসেবে নয়, জীবনযাত্রার আদর্শ হিসেবেও গ্রহণ করবে।

তাহলে কেন আমরা এখনো শিক্ষককে গরিবের প্রতীক হিসেবে দেখতে চাই? এর উত্তর হয়তো আমাদের সামাজিক মানসিকতার ভেতর লুকিয়ে আছে। আমরা চাই শিক্ষক হবেন নিঃস্বার্থ, ত্যাগী, নির্লোভ। কিন্তু আমরা ভুলে যাই, নিঃস্বার্থ হওয়া মানেই দারিদ্র্যের শৃঙ্খলে বাঁধা নয়। একজন শিক্ষক ধনীও হতে পারেন, আবার নীতিবানও থাকতে পারেন। আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য মানেই নীতিভ্রষ্টতা নয়। বরং আর্থিক নিরাপত্তা থাকলে শিক্ষক আরো স্বাধীনভাবে, নিরপেক্ষভাবে জ্ঞান দিতে পারেন।

আমাদের প্রয়োজন দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। শিক্ষকও যদি গাড়ি কিনেন, সেটি সমাজের উন্নতির প্রতীক; কারণ তখন বোঝা যায় শিক্ষকও উন্নত জীবনযাপন করতে পারছেন। শিক্ষকও যদি ভালো রেস্টুরেন্টে খেতে যান, সেটি সমাজের স্বাভাবিকীকরণের প্রতীক। শিক্ষকও যদি ভালো পোশাক পরেন, সেটি তাঁর আত্মসম্মান রক্ষার প্রতীক। আমাদের এই সবকিছুকে স্বাভাবিকভাবে নিতে শিখতে হবে।

শিক্ষকের মর্যাদা কেবল তাঁর কথার ভেতর সীমাবদ্ধ রাখলে চলবে না। তাঁর জীবনযাত্রার ভেতরেও সেই মর্যাদার প্রতিফলন ঘটতে হবে। যদি আমরা চাই সমাজে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে পড়ুক, তবে সেই আলোকবর্তিকার বাহককে অন্ধকারে রাখলে হবে না। শিক্ষক সুখী না হলে সমাজ কখনো সুখী হতে পারে না। শিক্ষক যদি দারিদ্র্যের চাপে নুয়ে পড়েন, তবে তাঁর কণ্ঠে স্বাধীনতার গান ফুটবে না।

অতএব এখন সময় এসেছে সেই পুরোনো ধারণা ভাঙার- “শিক্ষক মানেই গরিব।” শিক্ষক মানেই মর্যাদাশীল মানুষ। শিক্ষক মানেই আত্মবিশ্বাসী জীবনযাপন। শিক্ষক মানেই সমাজের জন্য আলোকিত আদর্শ। শিক্ষক ভালো পোশাক পরলে সেটা হিংসার নয়, গৌরবের বিষয় হওয়া উচিত। শিক্ষক গাড়ি কিনলে সেটা ব্যঙ্গের নয়, বরং প্রমাণ হওয়া উচিত আমাদের সমাজ শিক্ষাকে মর্যাদা দিয়েছে।

আজকের পৃথিবী প্রতিযোগিতার। আমাদের সন্তানদের বিশ্বদরবারে দাঁড়াতে হলে প্রথম শর্ত হলো যোগ্য ও আত্মমর্যাদাবান শিক্ষক। তাই শিক্ষকের আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য, সামাজিক মর্যাদা ও সম্মান কেবল তাঁর ব্যক্তিগত প্রাপ্তি নয়, বরং জাতির ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের প্রধান শর্ত।

শিক্ষককে আমরা মানুষ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে শিখি। তাঁকে তাঁর স্বাভাবিক জীবনযাত্রা উপভোগ করতে দিই। তাঁর হাসি, তাঁর আনন্দ, তাঁর উন্নত জীবনযাপন যেন আমাদের গর্বের বিষয় হয়। তখনই সমাজ বদলাবে, তখনই শিক্ষা হবে প্রাণবন্ত, তখনই জাতি হবে সত্যিকার অর্থে আলোকিত।  

লেখক : সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান, ভেড়ামারা সরকারি কলেজ।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা