শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৫১, রবিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২৫

বিশেষ লেখা

ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত

পান-সুপারি, সুই-সুতা থেকে জাহাজ, গার্মেন্টস, রড-সিমেন্ট, আবাসন ব্যবসায় পর্যন্ত পদে পদে বাধা। কেবল বাধা নয়, পেছনে টেনে ধরার ফলে চরম বিপর্যয়ের শিকার ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা। একদিকে তাঁদের অর্থনীতির রিয়াল হিরো বলে পিঠ চাপড়ানো হচ্ছে, আরেক দিকে ভিলেন বানানোর অপতৎপরতা। মামলা-হামলা-হয়রানি ও করারোপের তোড়ের নিষ্ঠুর তামাশা তাঁদের সঙ্গে।

এসব মসকরার পরিণতিতে ব্যবসা-বিনিয়োগের প্রায় প্রতিটি খাতেই রক্তক্ষরণ। নতুন বিনিয়োগ দূরে থাক, লগ্নি করা বিনিয়োগই ঝুঁকিতে। এক বছর ধরে নতুন কর্মসংস্থানের বদলে কর্মচ্যুতি-ছাঁটাই চলমান। নতুন নতুন বেকার;  যা দেশে অনিশ্চিত অর্থনীতির এক প্রতিচ্ছবি।

অর্থনৈতিক এ বাস্তবতায় সবচেয়ে বেশি চাপে ব্যবসায়ীরা। প্রণোদনার পরিবর্তে তাঁরা বেদনায় নীল হচ্ছেন করনীতি, ব্যাংকঋণের অপ্রতুলতা ও আমদানি-রপ্তানি জটিলতায়। এমনকি ব্যবসায়ীদের অনেকের ব্যক্তিগত ব্যাংক অ্যাকাউন্ট পর্যন্ত জব্দ। জিন্দা মেরে ফেলার মতো ক্রমাগত ঘটনাগুলোর দহনে তৈরি হয়েছে  আস্থার সংকট।

ব্যবসায়ীদের প্রশ্ন, আর কত টুঁটি চেপে ধরলে শেষ হবে এ নিপাতন? অর্থনীতির গতি শ্লথ হয়ে যাওয়ায় নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুযোগ স্তব্ধ। যেটুকু ছিল সেখানেও ছন্দঃপতন। কর্মচ্যুতি-ছাঁটাইয়ে নয়া বেকার যোগ। এই স্তব্ধতায় দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা অনিশ্চয়তায় ডুবসাঁতার দিয়ে কোনো মতে টিকে আছেন। আর তরুণ প্রজন্মের চাকরির বাজার ছারখার।

অনির্বাচিত, অন্তর্বর্তী, মধ্যবর্তী, অস্থায়ী সরকারে রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক-সামাজিক কোনো সেক্টরেই স্থিতাবস্থা আসে না, তা স্বতঃসিদ্ধ। বাংলাদেশের বাস্তবতা আরো ভিন্ন। যা ছিল তা-ও রক্ষা হচ্ছে না। সবখানেই খরা। তলানিতে পড়তে পড়তে প্রায় সবই অতলে।  প্রশ্ন উঠছে, এ কি অন্তর্বর্তী সরকারের স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য, নাকি নীতিনির্ধারণে অদক্ষতা-অনিশ্চয়তার ফল? দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে কিন্তু ভিন্ন অভিজ্ঞতা। শ্রীলঙ্কা মারাত্মক অর্থনৈতিক ও ঋণ সংকটে পড়েও উের গেছে। সেখানে ব্যবসায়ীদের ওপর ধকল আসেনি। ব্যবসায়ী বা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে মব ভর করেনি।  ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে তব্দা করার  দমননীতি দেখা যায়নি। নেপালেও তাই। দেশটি  দীর্ঘদিন রাজনৈতিক অস্থিরতায় ভুগেছে। কিছুটা বাংলাদেশের আদলেই রাজনৈতিক পট পাল্টেছে দেশ দুটিতে। কিন্তু ব্যবসা-বাণিজ্যে এমন প্রাতিষ্ঠানিক দমন-পীড়ন হয়নি কোনো দেশেই। বরং দেশ দুটির নতুন সরকার ব্যবসায়ীদের সহায়তা নিয়ে সমৃদ্ধ হয়েছে। নিত্যপণ্যের বাজার থেকে পুঁজিবাজারসহ জাতীয় অর্থনীতি গতিময় করেছে ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীদের একান্ত সহায়তায়। বাংলাদেশে ঘটেছে একদম বিপরীত।

অন্তর্বর্তী বা অস্থায়ী সরকারের সময় উন্নয়ন প্রকল্প ধীরগতির হওয়াই স্বাভাবিক। কিন্তু এবার সেই ধীরগতি স্থবিরতায় রূপ নিয়েছে। ব্যবসায়ীদের নাজেহাল করা, মব সওয়ার হওয়া, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা কেবল ব্যক্তিগত ক্ষতি নয়, পুরো বাণিজ্য পরিবেশে আঘাত করা। তা শুধু দেশীয় নয়, বিদেশি বিনিয়োগকারীদেরও দূরে ঠেলে দেয়। দীর্ঘমেয়াদে অর্থনীতিকে ভেঙে ফেলছে। এ ক্ষত সারানো বড় কঠিন। ব্যবসা, বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান অর্থনীতির প্রাণ। সামাজিক স্থিতিশীলতার ইন্ডিকেটর।  কোনো দেশ বা সমাজের ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা নিরাপদ না থাকলে অর্থনীতির শিরায় রক্ত সঞ্চালন হবে না। পুরো অর্থনৈতিক কাঠামোই ঝুঁকিতে পড়বে।

শ্রীলঙ্কা বা নেপালের উদাহরণ আমাদের দেখায়, অর্থনৈতিক সংকট কাটানোর অন্যতম দাওয়াই ব্যবসা-বিনিয়োগের নিশ্চয়তা।  ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরলে দেশ দুটিতেও  বাংলাদেশের দশাই হতো। বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যকে পুনরুজ্জীবন দিতে হলে এখনই আস্থা ফেরানো, নীতিগত স্বচ্ছতা আনা এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা জরুরি। নইলে বাংলাদেশের অর্থনীতি আজ যে  অনিশ্চয়তার দোলাচলে পড়েছে, ভবিষ্যতে নির্বাচিত-জনপ্রিয় সরকার এসেও একে লাইনে তুলতে বহুমুখী সমস্যায় পড়বে।

বছরখানেকেরও বেশি সময় ধরে চলা ব্যবসায়ীদের হয়রানি, অ্যাকাউন্ট জব্দ, মববাজি, প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাভাবিক কার্যক্রমে প্রতিবন্ধকতা অর্থনীতিকে আরো অচল করে দিচ্ছে। তা দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনৈতিক ইতিহাসে প্রায় নজিরবিহীন। অর্থনীতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান আস্থা। ব্যবসায়ীরা যখন দেখেন তাঁরা নিজেরা অনিরাপদ, তাঁদের মূলধনও ক্ষতিগ্রস্ত, তখন কোনো মতে নাক ডুবিয়ে টিকে থাকা বা পারলে ব্যবসা-বাণিজ্য গুটিয়ে পালানোকেই উত্তম ভাবেন। কিন্তু চাহিবা মাত্রই ব্যবসার ঝাপি নামানো সবার পক্ষে সম্ভব নয়। তিল তিল করে যুগের পর যুগ শ্রমে-ঘামে গড়ে তোলা প্রতিষ্ঠান হুট করে বন্ধ করা মুখের কথা নয়। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা এ ব্যাপারে আরো সতর্ক। পরিস্থিতি এমন থাকলে কলিজা দেওয়ার লোভনীয় অফারেও তাঁরা গলেন না। যার নমুনা আমরা নিয়মিতই দেখছি।

বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আশ্বস্ত করতে স্বচ্ছ ও ব্যবসাবান্ধব নীতি আরো বেশি জরুরি। দেশি ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগে ভরসা পেলে বিদেশিরা বিনা দাওয়াত বা অফার ছাড়াই ছুটে আসবেন। মায়াবি-দরদি আহবান জানাতে হবে না। এ সরকারের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের আলাপ-সংলাপ নেহাতই কম। প্রধান উপদেষ্টা থেকে শুরু করে অন্যান্য উপদেষ্টাসহ সরকারের অংশীজনরা কত মহলের সঙ্গে বসছেন, কথা বলছেন। কোনো কোনো দল বা মহলের সঙ্গে বারবারও বসছেন। কিন্তু বিজনেস কমিউনিটির সঙ্গে সে ধরনের কোনো সংযোগের খবর নেই।

সরকার ও নীতিনির্ধারকদের শুরু থেকেই উচিত ছিল উদ্যোক্তাদের এভাবে বেখবরে না রাখা। তাঁদের সঙ্গে নিয়মিত কথা বলা। সংলাপ করা। শিল্পাঞ্চলে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কার্যকর প্রণোদনা দিতে না পারলেও অন্তত বিনিয়োগকৃত পুঁজির নিশ্চয়তা দেওয়া। তেমনটি হলে উৎপাদন-উন্নয়ন-বিনিয়োগের সমান্তরালে কর্মসংস্থানের একটি জোয়ারও তৈরি হতে পারত। বাংলাদেশের অর্থনীতির সবচেয়ে বড় শ্রমশক্তি হচ্ছে তরুণ জনগোষ্ঠী। জনসংখ্যার এক বিশাল অংশই এখন কর্মক্ষম বয়সে। গেল সরকারের বিরুদ্ধে তাদের আন্দোলনটির সূচনা হয়েছিল কর্মসংস্থান প্রশ্নেই। কোটা নয়, মেধার ভিত্তিতে চাকরির দাবি ছিল তাঁদের প্রধান দাবি।

বাস্তবতা হচ্ছে, প্রতিবছর লক্ষাধিক শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হলেও সে অনুযায়ী চাকরি তৈরি হয় না। সরকারি চাকরির সংখ্যা সীমিত, আর বেসরকারি খাতও বিনিয়োগ সংকটে ভুগছে। ফলে নতুন চাকরির বাজার স্থবির। তাদের কর্মসংস্থানের মূল বাজার বেসরকারি খাত। সেখানেই এখন আকাল। কর্মদাতারাই সংকটে। পদে পদে নিগৃহীত, অপমানিত। তাঁরা বুঝে উঠতে পারছেন না, কী করবেন? এ বেদনা নিয়ে কোথায় কার কাছে যাবেন?

ঢালাওভাবে ব্যবসায়ীদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করে সার্বিক ব্যবসা-বাণিজ্য, দারিদ্র্য ও কর্মসংস্থানের ওপর বিরাট প্রভাব ফেলা হয়েছে। দুর্বল শাসনব্যবস্থায় অর্থনীতি চলতে পারে না। সঠিক রাজনীতি ছাড়া সঠিক অর্থনীতিও হয় না। তার ওপর ব্যবসায়ীদের গড়পড়তা বা হরেদরে প্রতিপক্ষ বানানো প্রকারান্তরে অর্থনীতিকে চাবুক মারার নামান্তর। গলায় পাড়া দিয়ে বা টুঁটি চেপে ধরে গোঙানির শব্দ বের করা যায়। তা শুনতে কিছু লোকের কাছে গীত মনে হলেও আসলে তা শুধুই বোবা কান্নার শব্দদূষণ। মামলা, হামলাসহ নানা হয়রানিতে ব্যবসায়ীদের কাবু করে তাঁদের দুর্দশায় ফেলে বিকৃত আনন্দ নেয়ার সমান্তরালে অর্থনীতির সর্বনাশও কম করা হচ্ছে না।

প্রবৃদ্ধি ও শ্রমবাজারে এর কী ভয়ানক প্রভাব পড়ছে ভবিষ্যতে সেই পাটিগণিত-বীজগণিত অবশ্যই প্রকাশ পাবে। আর নগদ হিসাব তো অনেকটাই দৃশ্যমান। উৎপাদন বাড়ানো, রপ্তানি সম্প্রসারণ, নতুন ব্যবসা তৈরির অনিশ্চিত নমুনা খালি চোখেই দেখা যাচ্ছে। ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ না থাকলে বিনিয়োগ-জিডিপি অনুপাত স্থবির থাকে, প্রবৃদ্ধি কমে, কর্মসংস্থান হয় না, বেকারত্ব বাড়ে, সমাজে দেখা দেয় অসামাজিকতা। এগুলো অর্থনীতি না বোঝা মানুষও বোঝে।

এ নিষ্ঠুরতা থেকে রেহাই পেতে দেশের অর্থনীতি চাঙ্গা করা এবং উদ্যোক্তাদের আস্থায় আনা ও নিরাপদ রাখার বিকল্প নেই। কিন্তু করা হয়েছে তাদের ঠেঙানি দিয়ে, অপমান-অপদস্তে রাখার সহজ কাজটি। এর ফলাফল যে অবধারিত, তা এখন হাড়ে হাড়ে উপলব্ধিযোগ্য। দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি উদ্যোক্তাদের নিরাপত্তা ও আস্থা পুনঃস্থাপন ছাড়া শিল্প ও কর্মসংস্থান চাঙ্গা করা অসম্ভব। সরকার চাইলে ইমার্জেন্সি পাইলট প্রকল্পের মতো তা এখনো করতে পারে। নিতে পারে সময়োপযোগী শটকোর্স উদ্যোগ, যা ব্যবসায়ীদের দেশে থেকে নতুন বিনিয়োগ করতে উৎসাহী করবে, নিশ্চিত উৎপাদন ও রপ্তানি বাড়াবে। দেশের অর্থনীতিতে যতটা সম্ভব ফিরিয়ে আনবে চাঞ্চল্য।’

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট

ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে