শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:১৬, শনিবার, ০৪ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৮, শনিবার, ০৪ অক্টোবর, ২০২৫

শত্রুমিত্র বোঝা দায়

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
শত্রুমিত্র বোঝা দায়

কেবল যে বাংলাদেশের ব্যাপার, তা কিন্তু নয়, বিশ্বজুড়েই পুঁজিবাদ নিষ্ঠুর দৌরাত্ম্য চালিয়ে যাচ্ছে। তার চরিত্র এখন নির্ভেজাল ও নির্লজ্জরূপে ফ্যাসিবাদী। সর্বত্রই দেখা যাচ্ছে রক্ষণশীলদের চরম বাড়াবাড়ি। এমনটা এভাবে আগে কখনো দেখা যায়নি। নেতারা জাতীয় স্বার্থ সংরক্ষণের আওয়াজ তুলে নিজেদের ক্ষমতা বাড়িয়ে নিচ্ছেন। এমনকি ‘গণতান্ত্রিক’ আমেরিকার সর্বক্ষমতা এখন এক ব্যক্তির হাতে। তিনি ইচ্ছামতো হুকুম দিচ্ছেন এবং তা তামিল করা হচ্ছে। খোদ রাজধানী ওয়াশিংটনে আশ্রয়হীন বেশ কিছু মানুষ তাঁবু খাটিয়ে বসবাস করেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁদের উচ্ছেদের ব্যবস্থা করেছেন। ট্রাম্পরা নিজেরাই অবশ্য বিদেশি; এসেছেন ইউরোপ থেকে। কিন্তু নীতি নিয়েছেন আমেরিকা থেকে বিদেশিদের বিতাড়নের। ইতালিতে মুসোলিনির পার্টির লোকেরা ক্ষমতায় বসে গেছে। জার্মানিতে নাৎসিদের পুনরুত্থান ঘটেছে। ইংল্যান্ডে লেবার পার্টি বুর্জোয়া চরিত্র ধারণ করেছে। ইহুদি জাতীয়তাবাদী নেতানিয়াহু ফিলিস্তিনবাসীকে সেভাবেই হত্যা করছে, একদা জার্মান জাতীয়তাবাদীরা যেভাবে ইহুদিদের হত্যা করেছিল। হিটলারের হত্যাকা- ছিল সাময়িক, নেতানিয়াহুদের হত্যাকা- চলছে যুগের পর যুগ।

আগে এসব ঘটনার প্রতিবাদ হতো। এখনো যে হয় না তা নয়; তবে আওয়াজ বড়ই ক্ষীণ। তিন কারণে। প্রথমত অনেক মিডিয়া সত্যের সঙ্গে মিথ্যা মিলিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে। দ্বিতীয়ত দুনিয়াজুড়েই মানুষ এখন নিজের ধান্দায় অতিশয় ব্যস্ত। ধনী আরও ধনী হতে চায়। আর ধনহীনরা নিজের সংসার চালাতে এমন হিমশিম খায় যে অন্যায়ের বিরুদ্ধে যে রুখে দাঁড়াবে এমন ফুরসতই পায় না। তৃতীয়ত বিরুদ্ধবাদীদের ওপর নানা প্রকার নিপীড়ন চলে। চেষ্টা চলে কেবল কণ্ঠরোধের নয়, মেরুদ- ভেঙে ফেলারও। এসব কারণে দেখা যায় রক্ষণশীলরাই ভোট পায় এবং নির্বাচিত হয়ে আসে।

বিশ্বের পুঁজিবাদী জাতীয়তাবাদীরা এখন রীতিমতো গণহত্যা চালাচ্ছে। গণহত্যা বিভিন্ন রকমের। প্রত্যক্ষ গণহত্যা ঘটছে যুদ্ধ বাধিয়ে, উভয় পক্ষকে যুদ্ধে উসকানি দিয়ে এবং মারণাস্ত্র বিক্রি করে। অপ্রত্যক্ষ গণহত্যা ঘটছে মারণাস্ত্র সরবরাহের পাশাপাশি মাদকের ব্যবসার মধ্য দিয়ে। সবচেয়ে বড় এবং ধারাবাহিক গণহত্যা চলমান রয়েছে জলবায়ুতে পরিবর্তন ঘটিয়ে। প্রকৃতিকে ব্যবহার করা হচ্ছে উন্নয়নের কাঁচামাল এবং বর্জ্য ফেলার আধার হিসেবে। প্রকৃতিও বদলা নিচ্ছে ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, খরা, বন্যা, দাবদাহ, প্রাণঘাতী রোগের বিস্তার ইত্যাদি ঘটিয়ে। পানি, বাতাস, মাটি, আকাশ, পাতাল সবই এখন প্রাণঘাতী রূপে দূষিত।

পুঁজিবাদীদের মধ্যেও ঝগড়াঝাঁটি আছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইলন মাস্কের বন্ধুত্বে ফাটল ধরে। পুতিন ও ট্রাম্পের মধ্যে ভালোবাসার বন্ধন ছিন্ন হয়। ট্রাম্প ও মোদির কোলাকুলি ধাক্কাধাক্কির রূপ নেয়। কিন্তু এসব হচ্ছে পারিবারিক দ্বন্দ্ব বিরোধ; মেহনতি মানুষকে পীড়ন করার ব্যাপারে শাসকরা অবিচ্ছেদ্যরূপে ঐক্যবদ্ধ। নেতানিয়াহু ও মোদি পরস্পরকে আকর্ষণ করে; কে যে লোহা আর কে যে চুম্বক, বোঝা কঠিন হয়ে পড়ে। পুঁজিবাদীদের হাতে পড়ে জাতীয়তাবাদ আগ্রাসি ও নির্যাতনকারী রূপ পরিগ্রহ করে থাকে। তাই বলে জাতি জিনিসটা যে মিথ্যা, তা তো নয়। জাতি আছে এবং থাকা দরকারও। বাগানে যেমন অনেক ফুল ফোটে এবং ফুল না থাকলে জায়গাটা জঙ্গলে পরিণত হয়, পৃথিবীতে তেমনি মনুষ্যত্বের সংরক্ষণ ও বিকাশের প্রয়োজন। জাতিগত পৃথক অস্তিত্ব থাকা আবশ্যক। জঙ্গল কেটে যন্ত্র বসালে সাম্য আসে না, বৈষম্যই বৃদ্ধি পায়। যন্ত্রের মালিকরা তাদের শোষণের কলাকৌশলের উন্নতি ঘটায়।

আর জাতির প্রধান পরিচয় পাওয়া যায় ভাষায়। একজন মানুষ একাধিক ভাষায় কথা বলতে পারে এবং বলতে পারাটা উপকারীও বটে। কিন্তু ওই মানুষটির আসল পরিচয় পাওয়া যায় মাতৃভাষার ব্যবহারে। ভারতে পশ্চিম বাংলার বাঙালিরা এখন বাঙালি জাতীয়তাবাদের দিকে ঝুঁকেছেন। হিন্দির আগ্রাসনের বিরুদ্ধে তারা এখন ‘বাংলার গান’ গাইছেন। একুশে ফেব্রুয়ারি উদ্যাপনও ঘটছে। পাশাপাশি আসামেও বাংলা ভাষাকে হেনস্তা করার অভিযোগে প্রতিবাদী আন্দোলন হয়েছে। হিন্দিবলয়ের বাইরে বিভিন্ন ভাষাভাষীরা তাদের ওপর হিন্দি চাপিয়ে দেওয়ার বিরুদ্ধে আগেও প্রতিবাদ করেছেন, এখন তা প্রবলতর হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর পনেরো বছরের শাসনে নানা ধরনের দুর্নীতি ও জননিপীড়নের দরুন যে জনপ্রিয়তা হারিয়ে ফেলেছেন, সেটা পুনরুদ্ধারের জন্য শেষ পর্যন্ত বাঙালি জাতীয়তাবাদী অনুভূতিকে আঁকড়ে ধরেছেন। ইতিহাসের এ এক চমৎকার বক্রাঘাত বৈকি। কারণ একদা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পূর্বসূরি ব্রাহ্মণ্যবাদীরাই ভীষণ তৎপর ছিলেন অখ- বাংলাদেশকে ভেঙে দুই টুকরা করে কলকাতাকে নিজেদের দখলে রাখার জন্য। আওয়াজ তুলেছিলেন ভারতবর্ষ যদি ভাগ না-ও হয়, তাহলেও বাংলাকে ভাগ করতে হবে। এত দিনে তাদের বোধোদয় হয়েছে যে ভারতবর্ষ এক জাতির বা দুই জাতির দেশ নয়; বহু জাতির একটি উপমহাদেশ বটে। যেন ছোটখাটো একটি ইউরোপ।

বাংলাদেশে জাতীয়তাবাদী শাসন বিদ্যমান। পাকিস্তানের কালে ছিল পাকিস্তানি জাতীয়তাবাদ। তারপরে বহাল হয় বাঙালি জাতীয়তাবাদ। বাংলাদেশে এ পর্যন্ত যত শাসক ক্ষমতায় আসা-যাওয়া করেছেন, তাঁরা সবাই নিজেদের জাতীয়তাবাদী বলেই পরিচয় দিয়েছেন। আগামী দিনে যাঁরা আসবেন তাঁরাও যে একই পরিচয়ে পরিচিত হতে চাইবেন, এটাও নিশ্চিত। এবং সে সঙ্গে এটাও হলফ করেই বলা চলে যে সে জাতীয়তাবাদ অবশ্যই হবে পুঁজিবাদী ঘরানারই। বিরোধী দলের আসনে যাঁরা বসবেন, তাঁরাও। চব্বিশের জুলাই-আগস্টে যে অভ্যুত্থানটি ঘটল, অনেকেই মনে করেন তাতে বিপ্লবই সম্পন্ন হয়েছে। কিন্তু অভ্যুত্থানের ফলে রাষ্ট্রক্ষমতা কী জনগণের কাছে গেছে, বা যাবে? সে সম্ভাবনা তো স্বপ্নবৎ।

পুরোনো কথাই বারবার বলতে হয়। সামাজিক বিপ্লবের বাইরে রাজনীতিতে ও সমাজে যেসব ঘটনা ঘটবে, তা যত বড় মাত্রারই হোক না কেন, সেসবকে বিপ্লব বলাটা খুবই বিভ্রান্তিকর। কেননা ওই সব বিপ্লবের আসল উদ্দেশ্য সামাজিক বিপ্লবকে প্রতিহতকরণ ভিন্ন অন্য কিছু নয়। এজন্য বাংলাদেশে আজ যা প্রয়োজন সেটা হলো সমাজবিপ্লবীদের একটি যুক্তফ্রন্ট।

বর্তমান বিশ্বে নিকৃষ্টতম রাষ্ট্রশক্তি হচ্ছে ইসরায়েল। তাদের গণহত্যা, বর্বরতম অমানবিক পদক্ষেপ বিশ্বব্যাপী নিন্দিত হচ্ছে বৈকি। খোদ ইসরায়েলেই প্রতিবাদ উঠেছে। এক লাখের মতো রিজার্ভ সৈন্য ছুটির পরে কাজে ফেরেননি। নৃশংসতার মাত্রা সহ্য করতে না পারার কারণে আত্মহত্যার সংখ্যাও বাড়ছে। ২০২৪ এই সংখ্যা ছিল ১৪, আগের বছর ১১। কিন্তু তাতে জাতীয়তাবাদী প্রধানমন্ত্রীর কোনো প্রতিক্রিয়া নেই। তাঁর হাত নিশপিশ করছে মানুষ মারার জন্য। বিশেষ করে শিশু ও নারী হত্যাতেই তার উৎসাহ সর্বাধিক। সাংবাদিকরাও বাদ যাচ্ছেন না। এক দিনে ফিলিস্তিনে কর্তব্যরত আলজাজিরার ৫ জনসহ ৭ জন সাংবাদিক নিহত হন।

এর আগে আলজাজিরার একজন মহিলা সাংবাদিককে যখন হত্যা করা হয়, তখন বিশ্বজুড়ে একটা ধিক্কার ধ্বনি শোনা গিয়েছিল। কিন্তু তাতে জায়নবাদীদের নৃশংসতা বিন্দুমাত্র কমেনি; বরং দেখা যাচ্ছে বৃদ্ধিই পেয়েছে। ফিলিস্তিনে কর্তব্যরত অবস্থায় ২২ মাসে ২০০ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। কারণ ওই একই। পুঁজিবাদের নৃশংসতা বৃদ্ধি।

বর্তমান বিশ্বের সেরা ধনী ইলন মাস্ক বলেছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প হচ্ছেন আমেরিকার রাজধানী ওয়াশিংটনের ‘সবচেয়ে কুখ্যাত অপরাধী।’ অথচ কিছুদিন আগেও এঁরা ছিলেন একে অন্যের ঘনিষ্ঠতম বন্ধু। পরস্পরকে তাঁরা হাড়ে হাড়ে চেনেন। তবু বন্ধু হন, আবার শত্রু বনে যেতেও বিলম্ব ঘটে না। পুঁজিবাদীদের স্বভাব ওই রকমেরই; ক্ষণে মিত্র ক্ষণে শত্রু।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দম ফুরিয়ে আসছে, বাঁচার উপায় কী
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
দ্বীপ, দূষণ এবং আমরা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুন্দরবন, বিরল সম্পদ সম্ভার ও স্যালাইন ম্যানগ্রোভ মৃত্তিকা
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
সুস্থ হয়ে উঠুন দেশনেত্রী
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ভয়মুক্ত ভোটের নিশ্চয়তা সেনাবাহিনীর ভূমিকায় গণতন্ত্রের নিরাপত্তা
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজন ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
৩০ বছরের বন্দর চুক্তি : লাভ না ঝুঁকি?
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
তারেক রহমান আসবেন বীরের বেশে
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
কপ১১ বৈঠকে তামাক নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতির দাবি জোরদার
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
বেগম খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক সংগ্রামের অনুপ্রেরণা
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কেন প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে