শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫

জৈবকৃষির সম্ভাবনায় জেগে ওঠা এক গ্রাম

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
জৈবকৃষির সম্ভাবনায় জেগে ওঠা এক গ্রাম

নভেম্বরের শেষ সপ্তাহের কথা। শীতের সকালের কোমল রোদ গায়ে মেখে যখন মুন্সিগঞ্জের বজ্রযোগিনীর পুকুরপারের দিকে এগোই, চোখে পড়ে খেত ভরা সবুজের উচ্ছ্বাস। শাকসবজির পাতায় জমে থাকা শিশিরকণা আর কৃষকের সকালের ব্যস্ততা যেন বলে দিচ্ছিল, এ গ্রামের মাটিতে এখন চলছে নীরব পরিবর্তন। রাসায়নিকনির্ভর কৃষির গণ্ডি থেকে বেরিয়ে জৈবকৃষির দিকে পা বাড়াচ্ছেন এখানকার কৃষক। সেই পরিবর্তনের যাত্রাপথ, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনার গল্পই আপনাদের শোনাতে চাই।

বহুদিন ধরেই দেশের কৃষিতে সাধারণ চিত্র দেখা যায়, বেশি ফলনের আশায় রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের অতিরিক্ত ব্যবহার। কিন্তু তারই দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি এখন কৃষক উপলব্ধি করতে শুরু করেছেন। মাটির উর্বরতা কমে আসা, উৎপাদনখরচ বৃদ্ধি, মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকি এসবই আজ তাদের ভাবনার বিষয়।

পুকুরপারের কৃষি মাঠজুড়ে কৃষকের কর্মব্যস্ততা। চলছে শীতের সবজি তুলে বাজারে নেওয়ার প্রস্তুতি। এগোতেই এক কৃষক এগিয়ে এলেন, তাঁর নাম সিরাজ খান। কথা বলি তাঁর সঙ্গে। প্রশ্ন করি, ‘আপনারা নাকি আইপিএম ক্লাব করেছেন, জৈবকৃষির চর্চা করছেন?’ সিরাজ খান জানালেন, ‘আগে কীটনাশক ছাড়া চাষাবাদ চিন্তাই করতাম না। কিন্তু তিন-চার বছর ধরে দেখি, মাটির জো কমছে, রোগও বাড়ছে। পরে স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তা আমাদের জৈব পদ্ধতি দেখালেন। নিজের চোখে ফল দেখে এখন আর পুরোনো পথে ফিরতে ইচ্ছে হয় না।’

সিরাজ খানের জমিতে এখন সার হিসেবে ব্যবহৃত হয় পচা গোবর, ঘরে তৈরি বায়োসলারি, নিমপাতার নির্যাস, ফারমেন্টেড জৈব তরল সার। কীট দমনের জন্য আছে ফেরোমন ট্র্যাপ, হলুদ স্টিকি ট্র্যাপ, আলো ফাঁদ, যা আইপিএম বা সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনার প্রধান উপাদান।

মাঠেই আরেক খেতে কাজ করছিলেন গ্রামের আইপিএম ক্লাবের সভাপতি নুরুল ইসলাম। তিনি বললেন, ‘আমি ২০১৭ সালে প্রথম আইপিএম প্রশিক্ষণ নিই। তখন বুঝলাম রাসায়নিক কম ব্যবহার করেও ফসল রক্ষা করা যায়। ফেরোমন ট্র্যাপ লাগানোর পর দেখি পোকা নিজেরাই ধরা পড়ছে। এখন আমাদের ক্লাবের সদস্য কৃষক নিয়মিত জৈব পদ্ধতি ব্যবহার করছেন।’

আইপিএম শুধু পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণই করে না, জমির জৈবকাঠামো অক্ষুণ্ন রাখে, খরচ কমায়, পরিবেশ রক্ষা করে। নুরুল ইসলাম মনে করেন, এই পদ্ধতির সম্প্রসারণই ভবিষ্যতের টেকসই কৃষির ভিত্তি।

বজ্রযোগিনীর আরও এক কৃষক মফিজ খান বললেন, ‘এখন আমরা শুধু ফসল ফলাই না, কীভাবে নিরাপদভাবে খাবার উৎপাদন করতে হয় সেটা শিখছি। জমিতে কাজ করার নিয়ম, সেচব্যবস্থা, সার প্রয়োগ সবই গ্যাপ অনুসরণ করে করার চেষ্টা করছি।’

শুনে খুব ভালো লাগল। প্রত্যন্ত গ্রামের একজন কৃষক গ্যাপের কথা বলছেন। GAP-এর পূর্ণরূপ Good Agricultural Practices, বাংলায় উত্তম কৃষি অনুশীলন। এটি হলো কৃষিক্ষেত্রে এমন একটি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত মানদণ্ড ও নির্দেশনা, যার মাধ্যমে নিরাপদ, স্বাস্থ্যসম্মত, পরিবেশবান্ধব এবং বাজারযোগ্য কৃষিপণ্য উৎপাদন নিশ্চিত করা হয়। সহজ কথায় গ্যাপ মানে, ভালো, সঠিক, পরিচ্ছন্ন, বিজ্ঞানভিত্তিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ।

একবারে পুরোপুরি জৈবকৃষিতে ফিরে যাওয়া কঠিন। কিন্তু ধীরে ধীরে তা শুরু করা সম্ভব, যেমনটা বজ্রযোগিনীতে ঘটছে। প্রথমে রাসায়নিকের ব্যবহার অল্প কমানো, পরে জৈবসার যোগ করা, ফেরোমন ট্র্যাপ ব্যবহার, সর্বশেষ গ্যাপ অনুসরণ- এই ধাপগুলো অনুসরণ করলে কৃষকের ক্ষতি হয় না, বরং সামনে এগোনোর প্রেরণা বাড়ে

জৈবকৃষির সম্ভাবনায় জেগে ওঠা এক গ্রাম

গ্যাপ মেনে চললে কীটনাশক, সার, হরমোন- এসবের ব্যবহার নির্দিষ্ট নিয়মে হয়। এতে খাদ্যে ক্ষতিকর অবশিষ্টাংশ কমে যায়। ভোক্তার জন্য খাবার হয় নিরাপদ। মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ, আমেরিকাসহ সব জায়গায় কৃষিপণ্য রপ্তানির আগে গ্যাপ সার্টিফিকেশন চাওয়া হয়। তাই গ্যাপ না মানলে বিদেশে ফল, সবজি, ধান বা ফুল রপ্তানি করা কঠিন। গ্যাপ নির্দেশনায় মাটির নিয়মিত পরীক্ষা, সুষম সারের ব্যবহার, জৈব পদার্থ সংযোজন বাধ্যতামূলক। এতে মাটির উর্বরতা বজায় থাকে এবং উৎপাদনশীলতা বাড়ে। নির্দিষ্ট পরিমাপে পানি ব্যবহার, ড্রিপ/স্প্রিংকলারসহ আধুনিক সেচ প্রযুক্তির ব্যবহারের পরামর্শ দেয়। এতে পানির অপচয় কমে। গ্যাপ অনুযায়ী কীটনাশক বাছাই ও প্রয়োগে সতর্কতা থাকে, উপকারী পোকা রক্ষা করা হয়, বিষমুক্ত পদ্ধতির ব্যবহার বাড়ানো হয়। এতে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য বাঁচে। গ্যাপ পরিকল্পনায় রয়েছে নিরাপদ বীজ/চারা, পরিচ্ছন্ন জমি, ফসল পর্যায়ক্রমিকতা এবং সময়মতো মাঠ পর্যবেক্ষণ। এতে রোগ-পোকা লাগার ঝুঁকি কমে। সবচেয়ে বড় কথা, সার-কীটনাশক-সেচ সবই নির্দিষ্ট মাত্রায় ব্যবহৃত হয়। ফলে অপচয় কমে, খরচ সাশ্রয় হয়, আর উৎপাদন হয় গুণগতমানসম্পন্ন, যা ভালো দামে বিক্রি হয়। যা হোক, বজ্রযোগিনী গ্রামের জৈবকৃষির সঙ্গে কৃষককে যুক্ত করার মূল নায়ক উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. সেলিম হোসেন। কথা বলি তাঁর সঙ্গে। তিনি জানান, ‘আসলে কৃষক খুবই আগ্রহী। শুধু সঠিক পথটা দেখিয়ে দিতে হয়। জৈবসার, ফেরোমন ট্র্যাপ, নিম এক্সট্রাক্ট এসব তাঁরা নিজেরাই বানাতে পারেন। এতে খরচ কমে, ফলনও স্থিতিশীল থাকে। সবচেয়ে বড় কথা, মাটির শক্তি ফিরে আসে।’

তাঁর ভাষায়, জৈবকৃষি কোনো ‘ফ্যাশন’ নয়, বরং একটি প্রয়োজনীয় সমাধান, যা দেশের খাদ্যব্যবস্থাকে আরও নিরাপদ করতে পারে। আইপিএম ও জৈবসারের ব্যবহার কৃষকের উৎপাদন খরচ উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়েছে।

পুকুরপারের কৃষক আওয়াল বলেন, ‘আগে সিজনে ১৫-১৮ হাজার টাকা শুধু কীটনাশকে যেত। এখন তার অর্ধেকও লাগে না। ফসল ভালো থাকে, জমিও সুস্থ থাকে।’

জৈবসারের অন্য সুবিধা হলো মাটির পানি ধারণক্ষমতা বাড়ে, জমির গঠন উন্নত হয় এবং পরবর্তী মৌসুমে কম সার লাগে। সবজি সংগ্রহ করে সকাল সকাল বাজার ধরতে ছুটছেন কৃষক। কারণ পুকুরপারের সকালবেলার বাজার মাত্র কয়েক ঘণ্টা থাকে। কৃষক ইসমাইল শেখ বলেন, ‘জৈব সবজির চাহিদা এখন অনেক। ক্রেতারা স্বাদ আর তাজা সবজি কিনতে আসেন। তাই সকালে বাজার মিস করলে ক্ষতি হয়।’

বাজারে দাঁড়িয়ে লক্ষ করলাম, জৈব ও রাসায়নিক সারে উৎপাদিত সবজির মধ্যে পার্থক্য বোঝাতে কৃষক নিজেরাই কিছু চিহ্ন ব্যবহার করছেন। যেমন ফুলকপির ক্ষেত্রে জৈব পদ্ধতিতে উৎপাদিত কপির পাতার রং ও গায়ে দাগ আলাদা, যা রাসায়নিক ব্যবহৃত কপির তুলনায় স্বাভাবিক। এক কৃষক ফুলকপি দেখিয়ে বললেন, ‘দেখেন এটা জৈবসারে চাষ করা, এটা কেমন টাইট। আর ওইটা রাসায়নিক সার ব্যবহার করে। এটা ওটার মতো টাইট না।’

সেখানে পৌঁছতে পৌঁছতে পাইকারি সবজি বাজারের কর্মব্যস্ততা প্রায় শেষ। তবু কথা হলো এক পাইকারি ক্রেতার সঙ্গে। তিনি জানালেন, ‘জৈব সবজির আলাদা ক্রেতা আছে। দাম একটু বেশি হলেও মানুষ খেতে চায় নিরাপদ খাবার। আমাদেরও লাভ থাকে।’

এই প্রবণতায় বোঝা যায়, বাংলাদেশের কৃষি বাজারে নিরাপদ খাদ্যের স্থায়ী চাহিদা তৈরি হয়েছে। দেশে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কৃষকের ভূমিকা অপরিসীম। কিন্তু এখনো নানা ঝুঁকি, পোকামাকড়ের আক্রমণ, অনাবৃষ্টি-বন্যা, বাজারদরে অস্থিরতা- এসব কৃষককে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে। আর এসব সংকটে সুযোগ নেয় কিছু অসাধু কীটনাশক ব্যবসায়ী, যারা অযৌক্তিক পরামর্শ দিয়ে কৃষকের ক্ষতি করে।

এমন পরিস্থিতিতে জৈবকৃষি ও আইপিএম ব্যবহার পরিবেশবান্ধব চাষাবাদের মাধ্যমে কৃষকের অর্থনৈতিক সুরক্ষাও নিশ্চিত করতে পারে। একবারে পুরোপুরি জৈবকৃষিতে ফিরে যাওয়া কঠিন। কিন্তু ধীরে ধীরে তা শুরু করা সম্ভব, যেমনটা বজ্রযোগিনীতে ঘটছে। প্রথমে রাসায়নিকের ব্যবহার অল্প কমানো, পরে জৈবসার যোগ করা, ফেরোমন ট্র্যাপ ব্যবহার, সর্বশেষ গ্যাপ অনুসরণ- এই ধাপগুলো অনুসরণ করলে কৃষকের ক্ষতি হয় না, বরং সামনে এগোনোর প্রেরণা বাড়ে।

বজ্রযোগিনীর কৃষকরা দেখিয়ে দিয়েছেন, ইচ্ছাশক্তি, সঠিক দিকনির্দেশনা আর সামান্য উদ্যোগ নিয়েই বদলে দেওয়া যায় একটি গ্রাম। দেশ যদি কৃষিতে টেকসই পথ খুঁজে নিতে চায়, তবে বজ্রযোগিনীর মতো জৈবকৃষি গ্রামগুলোই হতে পারে ভবিষ্যতের আলোকবর্তিকা।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

shykhs@gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে