শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৫

নিজের পায়ে কুড়াল মারছে জামায়াত

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
নিজের পায়ে কুড়াল মারছে জামায়াত

নিজের পায়ে কুড়াল মারতে জামায়াত নেতাদের জুড়ি নেই। তাঁরা কোরআনের আয়াতের উদ্ধৃতি দিয়ে হরহামেশাই কথা ও কাজের সমন্বয়ের কথা বলেন। আহা! তাঁরা নিজেরাই যদি আয়াতটি আমল করতেন, তাহলে কতই না ভালো হতো। তাঁরা যদি তাঁদের পবিত্র জিহ্বা সতর্ক রাখতে পারতেন, তাহলে ৮৪ বছরের ‘বয়োবৃদ্ধ’ ইসলামি দলটির পক্ষে দেশ ও জাতিকে আরও ভালো কিছু দেওয়া সম্ভব হলেও হতে পারত। কিন্তু জামায়াতের প্রতিষ্ঠাতা আবুল আলা মওদুদীসহ দলটির প্রতিষ্ঠাকালীন নেতারা, যাঁরা পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে ও অখণ্ড ভারতের পক্ষে ছিলেন, মুসলমানদের পৃথক আবাসভূমি প্রতিষ্ঠা যখন কেবল সীমানা চিহ্নিতকরণ ও পৃথক পতাকা উত্তোলনের অপেক্ষায় ছিল, তখন তাঁরা ভোল পাল্টে সদ্যোজাত পাকিস্তানে তাঁদের খুঁটি স্থাপন করেন। তাঁরা যেখানে সেই খুঁটি পুঁতেছিলেন, জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তানেও সেই খুঁটির চারপাশে ঘুরপাক খাচ্ছে, বাংলাদেশেও তারা সেই খুঁটি ঘিরেই আবর্তিত হচ্ছে।

সন্দেহ নেই, জামায়াতে ইসলামী তাদের ইতিহাসের দীর্ঘ সময়ে, বিশেষ করে বাংলাদেশে তাদের নিজস্ব মানবসম্পদ উন্নয়নসহ শিক্ষা, সামাজিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বহু ইতিবাচক কাজ করেছে এবং জনগণ এর সুফলও লাভ করছে। কিন্তু জামায়াতের মূল যে লক্ষ্য ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’ প্রতিষ্ঠার নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়েও জামায়াত নেতারা এখন পর্যন্ত ‘হালে পানি পাননি’; অর্থাৎ ইতিহাসের কোনো মোড়েই তাঁরা নিজেদের কখনো বিপদমুক্ত করতে পারেননি। পাকিস্তান আমল থেকে আওয়ামী লীগের চেলাচামুন্ডারা যখনই সুযোগ পেয়েছে তাঁদের পিটিয়েছে। বিএনপি তাদের ক্ষমতার ১৯৯১-১৯৯৬ মেয়াদে পিটিয়েছে। জামায়াতের রাজনৈতিক বুদ্ধিবিবেচনা যেহেতু কম, রাজনীতির চাল বোঝে না, অতএব তারা সরকার গঠনে আওয়ামী লীগের হাঁকডাক, অনুরোধ-উপরোধ, প্রলোভন উপেক্ষা করে করে ১৯৯১-এ সরকার গঠনে বিএনপিকে দেহ-মন দিয়ে বিনা শর্তে সমর্থন দিয়েছিল। বিএনপি ক্ষমতায় গিয়েই জামায়াতের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। পাঁচ বছর পর্যন্ত জামায়াতকে বিএনপির রোষানলে জ্বলতে হয়েছিল। বিএনপির এই রাজনৈতিক অকৃতজ্ঞতা ও বেইমানি এবং আঘাতের ক্ষতের উপশম হওয়া যেহেতু সহজ ছিল না, অতএব তারা বুঝে হোক, না বুঝে হোক, বিএনপি যাতে পরবর্তী নির্বাচনে (১৯৯৬) ক্ষমতায় আসতে না পারে, সেজন্য জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়ে আওয়ামী লীগকে ২১ বছর পর ক্ষমতায় আসার সুযোগ করে দেয়।

জামায়াত নেতা শাহজাহান চৌধুরী দলীয় সমাবেশে অত্যন্ত দম্ভভরে আস্ফালন করেছেন, ‘যার যার নির্বাচনি এলাকায় প্রশাসনকে আমাদের আন্ডারে নিয়ে আসতে হবে। আমাদের কথায় উঠবে, বসবে, গ্রেপ্তার করবে, মামলা করবে। পুলিশকে আপনার পিছনে পিছনে হাঁটতে হবে। থানার ওসি সকালে আপনার অনুষ্ঠান জেনে নিয়ে আপনাকে প্রটোকল দেবে’

নিজের পায়ে কুড়াল মারছে জামায়াতদুই দশকের বেশি সময় ধরে ক্ষমতার বাইরে থাকা আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আসার সুযোগ করে দিয়ে জামায়াত কী অর্জন করেছিল, তা বিচার-বিশ্লেষণ করার জন্য ইতিহাসের আশ্রয় নেওয়ার প্রয়োজন ছিল না। সময়ই তা ঠিক করে দিয়েছিল। আওয়ামী লীগ ভেবেছিল, জামায়াত একানব্বইয়ে বিএনপিকে সরকার গঠন করায় নিঃশর্ত সমর্থন দিয়ে তাদের কাছ থেকে যে ‘সবক’ পেয়েছে, সেই সবকের কারণেই জামায়াত আর কখনো বিএনপিকে সমর্থন করবে না। আওয়ামী লীগের এ ধারণা সঠিক ছিল না। কিন্তু রাজনীতিতে জামায়াতের আচরণ যে কতটা বালসুলভ, তা পুনরায় তারা প্রমাণ করল ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপির সঙ্গে জোট বেঁধে। ‘সময়’ জামায়াতকে আরেক দফা সবক দেওয়ার জন্য অপেক্ষা করছিল। ২০০১ সালে বিএনপির নেতৃত্বে জোট সরকার গঠিত হওয়ার পর আওয়ামী লীগ যত না বিএনপির বিরোধিতা করেছে, তার চেয়ে বেশি বিরোধিতা করেছে জামায়াতে ইসলামীর। আওয়ামী সবকের প্রথম ক্রূরতার পরিচয় জামায়াতে ইসলামী পেয়েছে ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর, যেদিন জোট সরকার তাদের পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষে পদত্যাগ করে। সেদিন ঢাকার পল্টন এলাকায় আওয়ামী লীগের লগি-বৈঠাধারী সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্য দিবালোকে হাজারো মানুষের সামনে জামায়াত-শিবিরের ছয় কর্মীকে পিটিয়ে হত্যা করে। আওয়ামী সন্ত্রাসীরা তাঁদের হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়নি, পৈশাচিক উল্লাসে মৃত দেহের ওপর নৃত্য করে দুনিয়াকে জানান দিয়েছে যে তাদের স্বার্থে আঘাত লাগলে তারা কতটা নিষ্ঠুর হতে পারে। এখানেই শেষ ছিল না। আওয়ামী লীগ যে তাদের স্বার্থোদ্ধারে কী করতে পারে আর কী করতে পারে না, তা দেখার জন্য জামায়াতকে খুব বেশি দিন অপেক্ষা করতে হয়নি। ২০০৯ সালে সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ জামায়াতের সঙ্গে তাদের হিসাবনিকাশ চুকিয়ে ফেলার উদ্যোগ নেয় এবং তথাকথিত বিচারের নামে হত্যা করে জামায়াত নেতাদের।

আমরা সব সময় শুনে থাকি যে, ‘জীবন ও মৃত্যুর ফায়সালা হয় আসমানে, জমিনে নয়।’ কোরআনেও বলা হয়েছে, ‘অতঃপর নির্ধারিত সময়ে যখন তাদের মৃত্যু এসে যাবে, তখন এক মুহূর্তও বিলম্বিত অথবা ত্বরান্বিত করতে পারবে না।’ (সুরা নাহল : ৬১); একটি হাদিসেও আছে, ‘তুমি সন্ধ্যায় উপনীত হয়ে সকালের অপেক্ষা কর না এবং সকালে উপনীত হয়ে সন্ধ্যার অপেক্ষা কর না।’ তাহলে তো সব চুকেই গেল। আওয়ামী লীগ জামায়াত নেতাদের হত্যা করেছে আসমানি ফায়সালায়। বিষয়টির সমীকরণ কী এত সহজসরল? ‘আল্লাহর মাল আল্লাহ নিয়ে গেছে’ বলে বিচারিক হত্যার শিকারদের পরিবারগুলোকে কতটুকু সান্ত্বনা দেওয়া সম্ভব? জামায়াতের কোনো ভুলভ্রান্তি, মূর্খতাও কী এজন্য দায়ী নয়?

জামায়াতে ইসলামী কোরআন, হাদিস চর্চা করে, অন্যদের চর্চা করতে আহ্বান জানায়। কিন্তু মাঠে-ময়দানে কোরআন ও রসুল (সা.)-এর বাণীর সঠিক প্রয়োগ করতে প্রায়শ ভুলে যায়। জামায়াতের রাজনৈতিক দোদুল্যমানতা এবং কখনো কখনো জামায়াত নেতাদের অসার কথামালাই তাঁদের বিপদ হয়ে আসে আওয়ামী লীগ। তাঁরা তাঁদের অনুসারীদের ‘তোমরা সবাই আল্লাহর রশি শক্ত করে ধরো, (সুরা ইমরান ১০৩)’ মর্মে কোরআনের আয়াত পুনঃপুন শোনান। কিন্তু সিদ্ধান্ত গ্রহণের সময় সম্ভবত শয়তানের ওয়াসওয়াসায় তাঁরা তাঁদের মাথা ঠিক রাখতে পারেন না। তাঁরা বুঝে উঠতে পারেন না যে আল্লাহর এই রশি কি আওয়ামী লীগ অথবা বিএনপি! এই বুঝতে না পারার কারণে সময়ে সময়ে জামায়াতের রাজনৈতিক বিচ্যুতি ঘটে এবং জামায়াতের নেতা-কর্মীদের ওপর চরম বিপত্তি নেমে আসে।

জামায়াত তাদের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’-এর মতো একটি চমৎকার, শ্রুতিমধুর জান্নাতি স্লোগান দিয়েও গত চুরাশি বছরে জনপ্রিয় হতে পারেনি। তাতে তারা নিরাশ নয়, কারণ তারা কোরআনের ‘ইন্নাল্লাহা মা’আস সাবিরিন’ অর্থাৎ ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন’, বাণীতে উদ্বুদ্ধ। সম্ভবত তাদের এই নিরলস ধৈর্যের ফল হিসেবে গত বছরের জুলাই অভ্যুত্থান তাদের সামনে কিছুটা হলেও দৃশ্যমান সাফল্য নিয়ে এসেছে। অতীতে ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির প্রতি বীতশ্রদ্ধ জনগণের উল্লেখযোগ্য একটি অংশ জামায়াতের প্রতি সমর্থন প্রদর্শন করছে। অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান, সেনাবাহিনী প্রধানের পক্ষ থেকে জামায়াত আমিরের বিশেষ আমন্ত্রণ আসছে ও তাঁদের মধ্যে আলোচনা হচ্ছে। বিশ্বের সব গুরুত্বপূর্ণ দেশের রাষ্ট্রদূতরা জামায়াতে ইসলামীর অফিসে তাঁদের পদধূলি দিচ্ছেন। আন্তর্জাতিক মিডিয়া জামায়াতকে বিপুল কাভারেজ দিচ্ছে। বিএনপির মূল নেতৃত্বের অনুপস্থিতিতে রাজনৈতিক মাঠে জামায়াতই যেন একক খেলোয়াড়। আমার সাম্প্রতিক ঢাকা সফরকালে বিশিষ্টজন এবং বিশেষ করে বিভিন্ন দৈনিকের বহুসংখ্যক সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিকের সঙ্গে আলোচনা করেও দেখেছি যে তাঁরা বিশ্বাস করেন জামায়াতই পেছন থেকে বা প্রচ্ছন্নভাবে অন্তর্বর্তী সরকার পরিচালনা করছে। জামায়াতের রাজনীতি সম্পর্কে আমার দীর্ঘ অভিজ্ঞতায় আমি এ ধারণার কোনো ভিত্তি আছে বলে মনে করি না। কিন্তু দেশে ধারণাটি বিদ্যমান।

বাইরের ধারণা যদি এমন হয়ে থাকে, তাহলে জামায়াত নেতারা নিজেদের সম্পর্কে কী ধারণা পোষণ করেন, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাঁদের অনেকে বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন যে জামায়াতে ইসলামীই বাংলাদেশের পরবর্তী সরকার গঠন করতে যাচ্ছে। জামায়াত জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের জন্য তাদের প্রার্থী প্রস্তুত রেখেছে। প্রার্থীরা নিজ নিজ নির্বাচনি এলাকায় প্রচারণাও চালাচ্ছেন। যদিও এখন পর্যন্ত তারা চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা ঘোষণা না করে কয়েকটি সমমনা ইসলামি দলকে শরিক হিসেবে রেখেছে কিছু আসন তাদের দেওয়ার জন্য। এই রাজনৈতিক আবহে কিছু জামায়াত নেতার জিহ্বা অসংলগ্ন ও অসংযত হয়ে গেছে, যাকে রাজনৈতিক বিশ্রম্ভালাপ বা প্রলাপ বললেও বাড়িয়ে বলা হবে না। জিহ্বা প্রয়োগের ক্ষেত্রে তাঁরা ইসলামের শিক্ষা মনে হয় ভুলেই গেছেন। হজরত ওমর (রা.) বর্ণিত একটি হাদিসে বলা হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি জিহ্বাকে নিয়ন্ত্রণ রাখেন আল্লাহতায়ালা তার দোষ ঢেকে দেন।’

সম্প্রতি চট্টগ্রামে জামায়াত নেতা সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান চৌধুরী দলীয় সমাবেশে অত্যন্ত দম্ভভরে আস্ফালন করেছেন, ‘যার যার নির্বাচনি এলাকায় প্রশাসনকে আমাদের আন্ডারে নিয়ে আসতে হবে। আমাদের কথায় উঠবে, বসবে, গ্রেপ্তার করবে, মামলা করবে। পুলিশকে আপনার পিছনে পিছনে হাঁটতে হবে। থানার ওসি সকালে আপনার অনুষ্ঠান জেনে নিয়ে আপনাকে প্রটোকল দেবে।’ ধনুক থেকে তির ছুটে গেলে তা যেমন লক্ষ্যে বিদ্ধ হওয়ার আগে থামে না, তাঁর আস্ফালনও থামেনি। জামায়াতের পক্ষ থেকে শাহজাহান চৌধুরীর বক্তব্যকে তাঁর ‘ব্যক্তিগত বক্তব্য’ এবং দু-একজন নেতা ‘অনভিপ্রেত’ বললেও, তাঁর বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন এবং পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন। অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন তাদের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ভবিষ্যতে সবাইকে এ ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্য প্রদান থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানিয়ে বলেছে, ‘প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা পেশাদার, নিরপেক্ষ ও নৈতিক সিভিল সার্ভিসের অংশ। আমাদের কাজ রাষ্ট্রীয় নীতি বাস্তবায়ন করা, আইনানুগ দায়িত্ব পালন করা এবং যে কোনো নির্বাচনে সমান সুযোগ, নিরাপত্তা ও নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা। প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কোনো রাজনৈতিক দল, মতাদর্শ বা গোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পৃক্ত নন।’

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন বলেছে, ‘সংবিধান ও আইন অনুযায়ী বাংলাদেশ পুলিশ পরিচালিত হয়। গত ১৭ বছরে পুলিশের কিছু উচ্চাকাক্সক্ষী সদস্যকে ব্যবহার করে রাজনৈতিকভাবে প্রতিষ্ঠানটির ওপর প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা হয়েছে, যা জনগণের সঙ্গে দূরত্ব সৃষ্টি করেছে। তবে ৫ আগস্টের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর পুলিশ আগের চেয়ে আরও নিরপেক্ষ ও পেশাদারভাবে দায়িত্ব পালন করছে। আসন্ন ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে পুলিশ কোনো দল বা মতের পক্ষে অবস্থান না নিয়ে দায়িত্ব পালন করছে। রাজনৈতিক উচ্চাকাক্সক্ষা বাস্তবায়নের দিন শেষ- এখন পুলিশ আইন, বিধি ও জনকল্যাণকে প্রাধান্য দিয়ে কাজ করে এবং জনগণের কাছে জবাবদিহিতে বিশ্বাস করে।’

প্রশাসন পরিচালনার গুরুত্বপূর্ণ দুটি অংশকে খেপিয়ে জামায়াতে ইসলামী কতটা লাভবান হবে, সেই তালজ্ঞান হারিয়ে ফেলেছেন অনেক জামায়াত নেতা। শাহজাহান চৌধুরীর আস্ফালন একমাত্র দৃষ্টান্ত নয়। মিরসরাইয়ে জামায়াতের প্রার্থী ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুর রহমান আলাপচ্ছলে ওই থানার ওসিকে বলেছেন, ‘আপনি যদি লজিস্টিক সাপোর্ট চান, আপনার পুলিশের সঙ্গে সহকারী হিসেবে যদি মনে করেন সহায়ক পুলিশ লাগবে, আমি শিগগিরই শিবির-জামায়াতের লোক দেব। যদি আপনারা মনে করেন যে গোয়েন্দার লোক লাগবে, আপনি ইউনিয়ন ভিত্তিতে গোয়েন্দা টিম গঠন করেন, আমি স্পেশালি লোক সাপ্লাই দেব।’ কুষ্টিয়া-৩ আসনের জামায়াত প্রার্থী মাওলানা আমীর হামজার কথাবার্তা রীতিমতো খিস্তিখেউড়। জামায়াতের এক আলেম মুফতি ইব্রাহিম জিন-ভূতের কথা বলেন। জুলাই অভ্যুত্থানের আগে এসব ওয়ায়েজিনরাই শেখ হাসিনা ও শেখ মুজিবের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ছিলেন। জামায়াত নেতারা যদি তাঁদের বাকসর্বস্ব নেতাদের জিহ্বার লাগাম টেনে না ধরতে পারেন, তাহলে তাঁদের সরকারে যাওয়ার স্বপ্ন কেবল দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে না। নতুন বিপদ ডেকে আনবে।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা