শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৫

নির্বাচন ঘিরে জনমনে এত আশঙ্কা কেন

ড. মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন ঘিরে জনমনে এত আশঙ্কা কেন

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে দেশের সাধারণ মানুষের মনে নানাবিধ নেতিবাচক প্রশ্ন এবং আশঙ্কা দানা বেঁধে উঠেছে! যখন যেখানে যার সঙ্গে দেখাসাক্ষাৎ হচ্ছে তাদের প্রায় সবাইকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘এই সরকার নির্বাচন করতে পারবে তো?’ পার্কে হাঁটাহাঁটি করার সময়ও একদল লোক সেদিন আমাকে জেঁকে ধরে জিজ্ঞেস করলেন, ‘এই যে লেখক সাহেব, আদতে নির্বাচনটা হবে তো?’ আবার গতকাল সরকারি একজন পদস্থ কর্মকর্তা বললেন, ‘আসলে নির্বাচন হবে বা হচ্ছে কিনা?’ বলা বাহুল্য মানুষের মনে অকারণে এসব প্রশ্নের উদয় হয়নি! বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের কারণে এ সরকারের প্রতি জনমনে এক ধরনের অনাস্থার পরিবেশ তৈরি হওয়ায় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে মানুষ সন্দিহান হয়ে উঠেছে! কারণ গত পনেরো মাস ধরে সরকার যেসব বিষয় নিয়ে ঘষামাজা করেছে, তার অধিকাংশই জনগণের পক্ষে যায়নি, জনগণের কল্যাণে এই সরকার উল্লেখযোগ্য কিছুই করতে পারেনি! ফলে এই সরকারকে যারা ক্ষমতায় এনেছিলেন, তারা পর্যন্ত সরকারের বিরুদ্ধে চলে গেছেন! বিশেষ করে আগস্ট বিপ্লবে জেন-জির নেতৃত্বে থেকে যারা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ডেকে এনে ক্ষমতায় বসিয়েছিলেন, তারা পর্যন্ত এই সরকারের বিরোধিতায় সরব হয়েছেন!

এ অবস্থায় বর্তমান সরকার দেশটিকে একটি সংকটময় অবস্থায় ঠেলে দিয়েছে বলেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে দেশের মানুষ সন্দিগ্ধ হয়ে পড়েছে! এ ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত ছিল ছয় মাস বা এক বছরের মধ্যেই নির্বাচন দিয়ে সসম্মানে বিদায় নেওয়া। কিন্তু সে পথে না হেঁটে তারা এমন অনেক কিছু করতে গিয়েছে যার ফলাফল তাদের জন্য বুমেরাং হয়ে দাঁড়িয়েছে! কারণ একটি অনির্বাচিত সরকারের যেসব কাজে হাত দেওয়া উচিত ছিল না সেসব বিষয়েও তারা নাক গলিয়েছে, এমনকি সংবিধান সংশোধনের মতো বিষয়েও তারা উদ্যোগ নিয়েছিল যা তাদের দায়িত্ব, কর্তব্য, ক্ষমতা ইত্যাদি কোনো কিছুরই আওতাধীন নয়! আবার দায়িত্বকর্তব্যের মধ্যে পড়া অনেক কাজের বিষয়ে তারা হয় নির্বিকার থেকেছে অথবা ব্যর্থ হয়েছে! যেমন পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারী একজন শিক্ষক সেদিন বললেন, জমানো কিছু টাকা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে তিনি এখন সর্বস্বান্ত, আবার অন্য একজন বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তাও আমাকে একই কথা বললেন। তাদের উভয়েরই কথা, ড. ইউনূসের মতো একজন বরেণ্য অর্থনীতিবিদ ক্ষমতার শীর্ষে বসার পর আশান্বিত হয়ে তাদের কষ্টার্জিত অর্থ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করায় গত এক বছরে তাদের বিনিয়োগকৃত অর্থ অর্ধেকে নেমে এসেছে এবং এখনো প্রতিনিয়ত পুঁজিবাজারে বড় ধরনের পতন ঘটে চলেছে! এ প্রসঙ্গে তাদের প্রশ্ন ছিল, তাহলে এসব দিকে কি ড. ইউনূসের কোনো নজর বা দায়িত্ব নেই? এ ক্ষেত্রে তো তিনি সম্পূর্ণ ব্যর্থ!

সম্প্রতি জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সম্মেলনে সারা দেশ থেকে আগত মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকের সঙ্গে আলাপকালে জানা গেল, একজন অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ রণাঙ্গনের যোদ্ধা হওয়া সত্ত্বেও তিনি জাতীয়তাবাদী শক্তির পক্ষের লোক হওয়ায় পতিত সরকারের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী তাঁর গেজেট বাতিল করে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা বন্ধ করে দেওয়ায় তিনি আদালতের মাধ্যমে রায় পেয়ে গেজেট পুনরুদ্ধার করতে পারলেও তাঁর বকেয়া ভাতা আটকে রাখা হয়েছে! বকেয়া ভাতা চেয়ে দরখাস্ত দাখিল করায় বলা হচ্ছে, আগের মন্ত্রী একটি অফিস আদেশ জারি করে এক আর্থিক বছরের ভাতা অন্য বছরে না দেওয়ার বিধান রেখে গিয়েছেন! কিন্তু এ বিষয়ে ভুক্তভোগীর দোষ কোথায় বা দায়দায়িত্ব কোথায়? সে প্রশ্নের জবাবেও বর্তমান মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টার পক্ষ থেকে কোনো সদুত্তর পাওয়া যাচ্ছে না!

নির্বাচন ঘিরে জনমনে এত আশঙ্কা কেনউল্লেখ্য ভুক্তভোগী অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজ ছাড়াও হিংসা, বিদ্বেষ এবং রাজনৈতিক কারণে অন্য আরও অনেক বীর মুক্তিযোদ্ধারও গেজেট বাতিল করায় আদালতের মাধ্যমে তাঁরা গেজেট পুনরুদ্ধার করতে পারলেও তাঁদের বকেয়া ভাতাও একই আদেশে বন্ধ করে রাখা হয়েছে! এ বিষয়ে ভুক্তভোগী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বক্তব্য, দেশের কয়েক লাখ কোটি টাকা লুট হয়ে বিদেশে পাচার হয়ে গেল, এমনকি গ্রামীণ ব্যাংকের কয়েক হাজার কোটি টাকার সুদ মওকুফ হয়ে গেল, অথচ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ন্যায্য প্রাপ্য এবং অধিকারের মাত্র কয়েক লাখ টাকা বর্তমান সরকারের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা এমনকি প্রধান উপদেষ্টার কাছে দরখাস্ত দাখিলের পরও তাঁরা কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছেন না! পতিত স্বৈরাচারী সরকারের মন্ত্রীর একটি বেআইনি অফিস আদেশে প্রাপ্য আটকে রেখে তাঁদের অধিকার বঞ্চিত করা হচ্ছে। এতে প্রমাণিত হয় বর্তমান সরকার একাত্তরের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবমূল্যায়ন করে চলেছে! তা ছাড়া একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে ড. ইউনূসকে একটি কথাও বলতে শোনা যায়নি বলে মুক্তিযোদ্ধারা অভিযোগ করেন!

সেসব কথা না হয় থাক। আসন্ন নির্বাচন ঘিরে চারদিকে যেসব অনিশ্চয়তার কথা ঘনীভূত হয়েছে সেসব নিয়ে এখন কিছু বলা যাক। নির্বাচনসংক্রান্ত মাঠপর্যায়ে আমার প্রত্যক্ষ কিছু অভিজ্ঞতা আছে। কারণ আজ থেকে প্রায় চল্লিশ বছর আগে আমাকে দুই দফায় প্রিসাইডিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করতে হয়েছিল। সে ক্ষেত্রে ভোট কেন্দ্রে ভোটগ্রহণসহ ভোট-পরবর্তী রেজাল্টশিট দাখিল পর্যন্ত কী কী ঘটন অঘটন ঘটে তার সবকিছুই আমার জানা। আর নির্বাচনে পুলিশের ভূমিকা কী তাও আমার নখদর্পণে। এ অবস্থায় আমাদের দেশের বর্তমান পুলিশ বাহিনী দিয়ে নির্বাচনের কাজটি কত দূর সুসম্পন্ন করা সম্ভব, সে বিষয়ে আমি নিজেও সন্দিহান, কারণ পুলিশ বাহিনী এখনো তন্দ্রাচ্ছন্ন! অনেকটা ঠেলেঠুলে তাদের দিয়ে কাজ করানো হচ্ছে! দায়িত্বকর্তব্য পালনে একনিষ্ঠ এবং তৎপর একটি পুলিশ বাহিনী গড়ে তোলা এখনো সময়ের ব্যাপার। সামান্য একটি জিডি অ্যান্ট্রি করার পর দায়িত্বরত উপপরিদর্শকের পেছনে দৌড়াদৌড়ি করতে গিয়ে একজন সাংবাদিককে পর্যন্ত যেভাবে হেনস্তা হওয়ার প্রমাণ পাওয়া গেল, তাতে মনে হয় না এই পুলিশ বাহিনীকে দিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতো একটি শক্ত কাজ করানো সম্ভব হবে! সুতরাং নির্বাচনে পুলিশের সক্ষমতা নিয়ে যে প্রশ্ন বা সন্দেহটি দেখা যাচ্ছে সে বিষয়টিও ভেবে দেখার মতো। কারণ নির্বাচন ভন্ডুলের চেষ্টা করা গোষ্ঠীর তৎপরতার বিষয়টি এখানে গভীরভাবে বিবেচনা করলে নির্বাচনের আগে-পরে একটি শক্তিশালী এবং নিরপেক্ষ পুলিশ বাহিনীর ভূমিকার বিষয়টি অনস্বীকার্য। আর নির্বাচন ভন্ডুলের চেষ্টায় থাকা গোষ্ঠী কে বা কারা সে বিষয়টি বোধ হয় আমাদের সবারই জানা। প্রতিবেশী দেশের গোয়েন্দা বাহিনীসহ এ দেশের শক্তিশালী একটি গোষ্ঠী যে নির্বাচনের আগে এমনকি নির্বাচনের দিন পর্যন্ত তাদের অপতৎপরতা চালিয়ে যাবে, সে বিষয়ে কারও সন্দেহ থাকা উচিত নয়। আর দেশীয় সেই গোষ্ঠীর তৎপরতায় প্রচুর অর্থশক্তি এবং জনশক্তিরও অভাব হবে বলে মনে হয় না।

উল্লেখ্য আমরা কথায় কথায় একাত্তরের পরাজিত শক্তি বলে যাদের চিহ্নিত করি, শক্তি সঞ্চয় করে তারাও যেহেতু ঘুরে দাঁড়িয়েছে, সুতরাং চব্বিশের পরাজিত শক্তিও চুপচাপ বসে থাকবে না, সে কথাটি মাথায় রেখেই নির্বাচনের ময়দান প্রস্তুত করা সমীচীন বলে মনে করি। আর এ ক্ষেত্রে সরকার, নির্বাচন কমিশন, নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলসমূহ সবাইকে দায়িত্ব গ্রহণ করতে হবে, জুলাই আন্দোলনের ঐক্য ধরে রেখে সামনের দিকে অগ্রসর হতে হবে। কিন্তু ঘটনাপ্রবাহে তার উল্টো চিত্রই যেন আমরা দেখতে পাচ্ছি! কারণ বিএনপি, জামায়াত এমনকি এনসিপির মতো দলটিও যেভাবে রশি টানাটানির খেলায় মেতে উঠেছে, এক দল আরেক দলের প্রতি যেভাবে বিষোদগার করে চলেছে, তাতে তাদের মধ্যে ঐক্য বলতে কিছু আছে বলে মনে হয় না। এখানে আমরা শুধু একটা কথাই বলে রাখব, বেশি বাড়াবাড়ি করে নিজেদের ক্ষতি করা রাজনীতিকদের জন্য ভালো হবে না। কারণ তাদের অতীত আমাদের সবারই জানা। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করা পাকিস্তানের পক্ষাবলম্বনকারী দলটিকে যে সাবধানে পা ফেলতে হবে জনান্তিকে সে কথাটিও বলে রাখা হলো! কারণ তাদের বাড়াবাড়ির কারণে চব্বিশের বিপ্লবী দলগুলোর মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টি হয়ে নির্বাচন ভন্ডুলকারী দেশিবিদেশি চক্র সফল হলে জামায়াতের অবস্থা কী হবে, সে বিষয়টিও তাদের ভেবে দেখতে বলি। আর সরকারের উদ্দেশেও বলতে চাই, নির্বাচন দিতে অনেক দেরি করে ফেলায় সরকারের ভাবমূর্তি যেভাবে নষ্ট হয়েছে, তাতে আগামী ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পথ চলা তাদের পক্ষে অত্যন্ত দুরূহ হয়ে পড়বে!

সুতরাং এখন নির্বাচনই একমাত্র ধ্যানজ্ঞান বিবেচনা করে সরকারকে বাকি সময়টুকু পথ চলতে হবে। অর্থাৎ সম্পূর্ণ জ্ঞান, মেধা, শক্তি, সামর্থ্য সবকিছু নির্বাচনের পথে কাজে লাগিয়ে দেশ ও জাতিকে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দেওয়াই এখন সরকারের একমাত্র কাজ বলে বিবেচিত হতে হবে। অন্যথায় দেশের মানুষের আশঙ্কাই কিন্তু সত্য বলে প্রমাণিত হতে পারে। বর্তমান সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠানে সফল না-ও হতে পারে! কারণ নির্বাচন হবে বা হচ্ছে কি না, সে বিষয়ে জনমনে যে আশঙ্কা এবং নেতিবাচক প্রশ্নের উদয় হয়েছে সে কথারও যে যথার্থতা আছে উপরেল্লিখিত কথা বা বিষয়গুলো বিবেচনায় আনা হলে তার যৌক্তিকতাও প্রমাণিত হবে। এ অবস্থায় দেশের মানুষের ধারণাটিকে গুরুত্ব দিয়ে, এখন থেকে নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যে কোনো একটি অঘটন ঘটে যেতে পারে, সে বিষয়টি মাথায় রেখে বাকি দিনগুলো সাবধানে অতিক্রম করাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। মনে রাখতে হবে, অঘটন ঘটানোর জন্য যারা তৎপর, তাদের গোপন তৎপরতা থেমে নেই, যে কোনো সময় তারা তাদের ফর্মুলা বাস্তবায়নের জন্য সক্রিয় হয়ে মাঠে নামতে পারে, সুতরাং সাধু সাবধান!

লেখক : কলামিস্ট, বীর মুক্তিযোদ্ধা

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে