শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৫

মোগলদের পতনে যত অশান্তি

খন্দকার হাসনাত করিম পিন্টু
প্রিন্ট ভার্সন
মোগলদের পতনে যত অশান্তি

আরব বিজয়ী বীর মুহাম্মাদ বিন কাসিমের সিন্ধু বিজয়ের পর ৭০০ বছর ভারতবর্ষ শাসন করেছেন মুসলমানরা। কিন্তু কোনো একটি মুসলিম রাজবংশের আমলে ভারতের হিন্দু-বৌদ্ধ-শিখ-জৈন-শৈব-শাক্ত, ক্ষুদ্র উপজাতির ওপর দমন বা বলপূর্বক ধর্মান্তরিত করার কোনো নজির নেই। যে আওরঙ্গজেবকে বলা হয় ‘কট্টর মৌলবাদী’ তিনিই বরং নতুন নতুন মন্দির গড়ে দেন এবং এক শান্তিপূর্ণ, অভিনব পন্থায় হিন্দু বিধবা মহিলাদের ‘সতীদাহ’ নামে জ্যান্ত পুড়িয়ে মারার বীভৎস নৃশংসতার অবসান ঘটান। তিনি ভারতবর্ষজুড়ে কোতোয়ালদের (তখনকার দিনের ওসি) নির্দেশ দেন তারা সতীদাহ স্থানে গিয়ে পর্যবেক্ষণ করবে হিন্দু বিধবা মহিলা স্বেচ্ছায় সহমরণের জন্য চিতায় উঠছেন, নাকি সম্পত্তির লোভে পরিবারটি এই মর্মবিদারক অপকর্মটি করছে কিংবা তাকে নেশাগ্রস্ত করে চিতায় চড়ানো হচ্ছে? স্বেচ্ছামরণে কোনো বাধা দিও না। তবে যদি জ্যান্ত পুড়িয়ে মারার পেছনে সম্পত্তি যা মাদকের সংশ্লিষ্টতা থাকে, তাহলে এই মৃত্যুর বীভৎসতা থেকেই তাকে রক্ষা করবে। ওই বাদশাহি ফরমান জারির দিন থেকে ৭০ ভাগ সহমরণ বন্ধ হয়ে গেল!

সোমনাথ মন্দির লুটের কথা কেউ কেউ বলে থাকেন। কলকাতার ‘দেশ’ পত্রিকায় ছাপা পশ্চিম বাংলার এক প্রবীণ বুদ্ধিজীবীর লেখায় পড়েছি : ‘মন্দির সুরক্ষিত থাকার কারণে অনেক ধনী ব্যক্তি ও শাসকরা তাদের সোনা-রুপা-মূল্যবান সম্পদ-প্রভৃতি মন্দিরের কোষে হেফাজতে রাখতেন। আজকাল যেভাবে ব্যাংক লুট হয়- সেই যুগে একইভাবে মন্দিরের কোষাখানা বিজিতরা লুট করত। এটাকে কোনোভাবেই মন্দিরের অসম্মান বলে ব্যাখ্যা সুবিবেচনাপ্রসূত নয়।’ ভারতীয় ইতিহাসবিদরা এভাবেই বহু ঘটনা-অঘটনের বস্তুনিষ্ঠ ব্যাখ্যা না করে সাম্প্রদায়িকতা সিল মেরেছেন। এবং তা করেছেন বিন্দুমাত্র অনুশোচনাবোধ ছাড়াই।

বাদশাহ আওরঙ্গজেবের সেই চমৎকার পন্থায় সতীদাহ প্রথা ব্যাপকভাবে কমে গেলেও হিন্দু উচ্চবর্ণ শ্রেণি গোপনে বিধবা নারীদের চিতায় জীবন্ত পুড়িয়ে হত্যা চালিয়ে যেতেই থাকে। পরে বহু সংস্কার এবং আইনগত বিধিবিধান প্রণয়ন করেও পুরোপুরি এই মর্মবিদারক ধর্মীয় প্রথা ভারতের অনেক জায়গায় ঘটতে থাকে, যে অভিশাপ থেকে ভারত আজ পর্যন্ত পুরোপুরি মুক্ত হতে পেরেছে তা জোর দিয়ে বলা যাবে না। বাদশাহ আওরঙ্গজেবের মূলনীতির ওপর দাঁড়িয়ে ১৯৮৭ সালে Indian Sati (Prohibition) Act of 1987 প্রণীত হয়। এরও আগে শিখ ধর্মীয় গুরু অমর দাশ সতীদাহের মতো বর্বর প্রথার বিরুদ্ধে এক বড় আন্দোলন গড়ে তোলেন। ব্রিটিশরাও আইন করে সতীদাহ প্রথাকে দণ্ডনীয় অপরাধ বলে সাব্যস্ত করে। তবে এই আইনের কার্যকারিতা সীমিত ছিল কেবল বেঙ্গল প্রেসিডেন্সিতেই। মুর্শিদাবাদের কাসিমবাজারে পাতালেশ্বর শিব মন্দিরে যাগ-যজ্ঞের মাধ্যমে সতীদাহ প্রথা কার্যকর হতো। সেই হিমশীতল নারকীয়তার কথা এখনো স্থানীয় জনগণের স্মরণে আছে। বহরমপুর আদালত এবং কাসিমবাজার রেলস্টেশনের মধ্যবর্তী সেই সতীদাহ ঘাটলা বা সতীঘাটার স্মৃতিচিহ্ন এখনো রয়েছে। অথচ এ ধরনের পৈশাচিক জুলুমের কথা কোনো বিশ্বস্ত হিন্দুধর্মীয় শাস্ত্রে উল্লেখ নেই। এটা ছিল নিতান্তই একটি সামাজিক অন্যায়, যা নিষ্ঠুরভাবে কার্যকর করত হিন্দু-সমাজপতিরা। কলকাতায় ১৭৯৮ সালে সতীদাহ দাপ্তরিকভাবে রদ হওয়ার পরও নাকি এই কাসিমবাজার সতীঘাটায় জঘন্য নিষ্ঠুরতা বহুদিন ধরে চালু ছিল। অথচ কলকাতা থেকে বহরমপুরের কাসিমবাজারের দূরত্ব মাত্র ১৯৫ কিলোমিটার। এক জরিপে দেখা যায়, ভারতের অন্যান্য স্থানে গোপনে এবং আইনের চোখে ধুলা দিয়ে সতীদাহর প্রথা চলার পাশাপাশি শুধু ১৮১৭ থেকে ১৮২৮ মাত্র ১১ বছরে এই সতীঘাটায় হত্যার বলি হন, যাদের এই অমানবিক নিষ্ঠুরতায় জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয়। ১৮০৩ সালে ব্রিটিশ নিয়োগ পেয়ে রাজা রামমোহন রায় গিয়েছিলেন কাসিমবাজারে। কালীগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত সতীঘাটায় এ ধরনের অমানবিক পৈশাচিকতার অবসানকল্পে উদ্যোগ নেন তিনি। প্রথাবিরোধী আইনকে নির্বাহী আদেশ জারি করে দমন করেন তৎকালীন বড়লাট উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক। বাংলায় মুসলিম সালতানাত প্রতিষ্ঠিত থাকাকালে হিন্দু সমাজপতিদের এই নিষ্ঠুর প্রথাকে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করা হলেও তারা অতি গোপনে এবং রাতের আঁধারে স্বামীর চিতার আগুন নতুন করে জ্বালিয়ে নেশাগ্রস্ত বিধবাদের জোরজবরদস্তি সহমরণের চিতায় তুলত। বিধবার প্রাণভিক্ষার আকুল প্রার্থনা, এমনকি তার সন্তানদের মায়ের প্রাণভিক্ষার কোনো ফরিয়াদেও মন গলত না ধর্মান্ধ সমাজপতিদের। রামাই পণ্ডিত প্রাচীন শূন্য পুরানের ওপর ভিত্তি করে যে ধর্মশীলা বিধান প্রণয়ন করেছিলেন, সেসবের প্রতিও অবজ্ঞা দেখাত রক্তপিপাসু সমাজপতিরা। ১৭৭০ সাল নাগাদ বড়লাট ওয়ারেন হেস্টিংসের শাসনামলে বাংলায় যখন বড় ধরনের দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়, তখন হিন্দু সমাজপতিরা সেই খাদ্যসংকটের জন্য নিম্নবর্ণের মানুষদের মধ্যে বৌদ্ধ এবং ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরের মতো প্রবণতাকে দায়ী করতে থাকে। সেই সামাজিক সংকটের সুযোগ নিয়ে ফের সতীদাহ প্রথা চালু করতে বেপরোয়া হয়ে ওঠে। সমাজপতিরা এজন্য ঠাকুর-পুরোহিতদের মন জয় করতে তাদের সম্মানী বা রুজিরোজগার আগের যে কোনো সময়ের তুলনায় অনেক বাড়িয়ে দেয় এবং নেশা-উপকরণের জোয়ার বইয়ে দেয়।

বর্ণহিন্দু বাবু বুদ্ধিজীবী এবং ইতিহাস আবিষ্কারকরা মোগল বাদশাহ আওরঙ্গজেবের শান্তিপূর্ণ পন্থায় সতীদাহ বন্ধ করার কৃতিত্ব ইতিহাস থেকে নির্বাসন দিয়ে প্রায় ৩০০ বছর পরের সংস্কারক, যেমন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, শ্রীরামচন্দ্র পরমাহংস, স্বামী বিবেকানন্দ প্রমুখকে সতীদাহ প্রথা নির্মূলে কৃতিত্ব প্রদান করেন। অথচ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর যেটা করেছেন, সেটা হলো বিধবা বিয়ের পক্ষে জনমত গঠন। সতীদাহ প্রথা তখনো দেদার চলছিল ভারতবর্ষের গ্রামগ্রামান্তরে। যশোর থেকে সাতক্ষীরা যাওয়ার পথে মাত্র ৮-৯ কিলোমিটার দূরে একটা জায়গা আছে, যার নাম সতীঘাটা। জনশ্রুতি রয়েছে ১৯৪০-এর দশকেও এখানে মৃত স্বামীর চিতায় জ্যান্ত হিন্দু বিধবা মহিলাদের পোড়ানো হতো।

উচ্চবর্ণ হিন্দু সমাজপতিরা কেবল যে মুসলিমবিদ্বেষী তাই-ই নয়, স্বধর্মের নিম্নবর্ণের মানুষদেরও তারা কোনো দিন ভালো চোখে দেখেনি। এই জাতপাত-বর্ণবৈষম্য তাদের মজ্জাগত। ভারতের মোটামুটি ২০০ বছরের ব্রিটিশ শাসনে এই উচ্চবর্ণ হিন্দু সমাজপতিদের ঘৃণা বিদ্বেষ-শোষণ-লুণ্ঠন-ভোগদখল সীমাহীন পর্যায়ে চলে যায়। ব্রিটিশদের ভারত দখলে তারা সহযোগিতার অর্ঘ্য উজাড় করে দিয়েছিল। তারই এনাম পেয়েছে তারা রাজানুগ্রহ, নিষ্কর শর্তে মুসলিমদের জায়গাজমি, বসতভিটে দখল করে এবং রাজা-মহারাজা-মনসবদার-মহালদার-হাওলাদার প্রভৃতি উপাধি-প্রাপ্তিতে। ইংরেজি ভাষা রপ্ত করে তাদের ব্রিটিশ সরকারি চাকরি-ঠিকাদারি-সরবরাহ আদালতে আইন পেশা রমরমা হয়ে ওঠে। মুসলিম প্রজাদের ওপর নিষ্পেষণ এবং কলকাতায় বসে ছড়ি ঘোরানো কমে যাওয়ার আশঙ্কায় তারা ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গকে রুখে দাঁড়ায়। উথলে ওঠে তাদের দেশপ্রেম এবং দেশমাতৃকার প্রতি ভক্তি।

অথচ এ দেশের প্রথম আজাদী সংগ্রাম ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহ চলাকালে তারা স্বাধীনতাসংগ্রামীদের সমূলে বিনাশ করার জন্য এমন কোনো সহযোগিতা নেই, যা ব্রিটিশদের করেনি। তারা ঘরের বউ-মেয়েদেরও সমর্পণ করেছে ফিরিঙ্গিদের মনোরঞ্জনে। এরকম নজির রয়েছে হাজার হাজার। এই ঐতিহাসিক অপকর্মে বাংলার তথাকথিত বর্ণ হিন্দু সমাজপতিদের সত্যিকার দোসর ছিল মারাঠিরা। মাড়োয়ারি পুঁজিপতি বেনিয়াদের মুখোশ খুলে দিয়েছেন কাল মার্কস, ফরাসি দার্শনিক ফাঁনো প্রমুখ। তারা সুদখোর মহাজন হিসেবে বাংলার সমাজ জীবনকে তছনছ করেছে। এই মাড়োয়ারি কুসিদজীবীরা দোষ চাপিয়েছে ওয়ারেন হেস্টিংসের ওপর। কিন্তু কাজ করেছে এই মহাজনরা- যারা ছিল জগৎশেঠ, রাজা রায় দুর্লভদের বংশধর। ১৭৫৭ সালে মীর জাফর আলী খান বিশ্বাসঘাতকতা করেছিলেন ইতিহাসে তার পুরোপুরি সত্যতা মেলে না। বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার স্বাধীনতাকে রাজা বায়দুর্লভ, জগৎশেঠরাই লর্ড ক্লাইভের হাতে তুলে দিয়েছিল। এর আগে তরুণ নবাব সিরাজ যখন আলীপুর ও সুতানটিতে ইংরেজ বণিকদের দুর্গ হামলা করেন, তখন ৭৬ বছর বয়সি সেনাপতি মীর জাফর আলী খান নবাবের এই সিদ্ধান্ত এজন্যই মেনে নিতে পারেননি যে ইংরেজরা মোগল সম্রাটের দরবার থেকে বাণিজ্যের লিখিত অনুমোদন (খিলাত) নিয়ে এসেছিল।

বৃদ্ধ সেনাপতি তরুণ নবাবকে এ কথা বোঝাতে পারেননি যে ভারতের সার্বভৌমত্ব মুর্শিদাবাদে নয়, ছিল দিল্লি, ফতেহপুর সিক্রি কিংবা আগ্রায়। সেই অর্থে ইংরেজদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা রাষ্ট্রদ্রোহেরই শামিল হতো। তবে মীর জাফরের উচিত ছিল পদত্যাগ করে অবসরে যাওয়া কিংবা বিনা যুদ্ধে পলাশী ত্যাগ না করে যুদ্ধ চালিয়ে সামান্যসংখ্যক ইংরেজ ও তাদের পোষা স্থানীয় সৈনিকদের কবর রচনা করা।  সেনাপতির এই ভুলের খেসারত দিতে গিয়ে শুধু বাংলাই নয়, গোটা মোগল বাদশাহিরই পতন ঘটে।

 

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে