শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৫

বাংলাদেশে ভূমিকম্প-ঝুঁকি

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, নদীভাঙন কিংবা খরার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ নতুন কিছু নয়। এসব দুর্যোগের সঙ্গে লড়াই করতে করতে দেশের মানুষ অভিজ্ঞ হয়ে উঠেছে। কিন্তু ভূমিকম্প এক সম্পূর্ণ ভিন্ন বাস্তবতা-এটি সবচেয়ে অপ্রত্যাশিত, সবচেয়ে দ্রুত এবং প্রায়শই সবচেয়ে বিধ্বংসী দুর্যোগ। সতর্কতা বা পালানোর সময় নেই; কয়েক সেকেন্ডেই একটি শহরের ভাগ্য বদলে দিতে পারে।

২১ নভেম্বরের ভূমিকম্প আমাদের মনে করিয়ে দিয়েছে- ঝুঁকি দূরে নয়, বরং দরজার সামনে দাঁড়িয়ে।

ভূমিকম্প-ঝুঁকির ভূগোল : বাংলাদেশ তিনটি সক্রিয় টেকটোনিক প্লেট- ভারতীয়, বার্মিজ ও ইউরেশীয় প্লেটের সংযোগস্থলের কাছে অবস্থিত। এ অবস্থানই দেশটিকে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম ভূমিকম্প-ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলে পরিণত করেছে। বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়- গত এক শতকে দেশে অন্তত ২০০টিরও বেশি ভূমিকম্প রেকর্ড হয়েছে। বছরে গড়ে ২৫-৩০টি ক্ষুদ্র কম্পন অনুভূত হয়, যার বেশির ভাগই সিলেট, চট্টগ্রাম, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সিলেটের নিচে থাকা ‘দাউকি ফল্ট’, চট্টগ্রাম-টেকনাফের ‘চিটাগং-আরাকান ফল্ট’ এবং মিয়ানমারের ‘সাগাইং ফল্ট’-এ তিনটি সক্রিয় ফল্ট জোন বাংলাদেশকে বড় ধরনের ভূমিকম্পের মুখে ফেলেছে।

ঢাকা : ভূমিকম্পের জন্য নির্মিত নয় : আন্তর্জাতিক সংস্থা জাপান আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা-জাইকা একাধিক গবেষণায় সতর্ক করেছে- ঢাকায় যদি ম্যাগনিচিউড ৭ দশমিক ৫ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে, তবে রাজধানীর ৭০ শতাংশ ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ২ লাখেরও বেশি মানুষের প্রাণহানি ঘটতে পারে। আর্থিক ক্ষতি দাঁড়াতে পারে ৩ থেকে ৫ হাজার কোটি ডলার।

এ পূর্বাভাস কেবল অনুমানের ওপর ভিত্তি করে নয়- ঢাকার জনসংখ্যার ঘনত্ব, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, অত্যধিক উচ্চ ভবন, অনিরাপদ নির্মাণ পদ্ধতি এবং সংকীর্ণ সড়ক- সব মিলিয়ে নগরটিকে একটি ‘উচ্চ-ঝুঁকির ভূমিকম্প-ফাঁদে’ পরিণত করেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রাজধানীতে ২০ তলা বা তার বেশি ভবনের সংখ্যা কয়েক গুণ বেড়েছে। কিন্তু এসব ভবনের বড় অংশেই দেখা যায়- বিল্ডিং কোড মানা হয়নি; সঠিক সয়েল টেস্ট করা হয়নি; নিম্নমানের উপকরণ ব্যবহৃত হয়েছে; তদারকি দুর্বল; আশপাশের সড়ক অতি সংকীর্ণ হওয়ার ফলে ভূমিকম্পের সময় উদ্ধার কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হওয়া অনিবার্য।

সম্ভাব্য অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের চিত্র আরও ভয়াবহ : একটি বড় ভূমিকম্প শুধু প্রাণহানি নয়- বাংলাদেশের অর্থনীতির মেরুদন্ডকে ভেঙে দিতে পারে। সংশ্লিষ্টদের হিসাবে-মোট অর্থনৈতিক ক্ষতি হতে পারে ৩ থেকে ৫ লাখ কোটি টাকা, যা বাংলাদেশের জিডিপির ১০-১৫ শতাংশ। সেতু, হাসপাতাল, স্কুল, ফ্লাইওভার, সরকারি ভবন- সব মিলিয়ে হাজার হাজার কোটি টাকার স্থাপনা ঝুঁকিতে। গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ সরবরাহ ভেঙে পড়লে রাজধানী কার্যত অচল হয়ে যাবে। গার্মেন্টস শিল্প স্থবির হলে রপ্তানি খাতে ধস নামবে। ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণ বেড়ে যাবে, কারণ অসংখ্য মানুষ ও প্রতিষ্ঠান তাদের সম্পদ হারাবে। বিমা শিল্প বর্তমানে বড় ধরনের বিপর্যয় মোকাবিলার সক্ষমতা রাখে না। এক কথায়, একটি বড় ভূমিকম্প হলে বাংলাদেশকে বহু বছর পিছিয়ে যেতে হবে।

প্রতিরোধ নয়- ক্ষতি কমানোই মূল লক্ষ্য : ভূমিকম্প প্রতিরোধের কোনো উপায় নেই। কিন্তু সঠিক নীতি, বিজ্ঞানভিত্তিক পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি থাকলে ক্ষতি অনেকটাই কমানো সম্ভব। এর জন্য সরকারের সক্রিয় নেতৃত্ব এবং সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানের সমন্বিত উদ্যোগ জরুরি।

সরকারকে এখন যে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত : বাংলাদেশ জাতীয় বিল্ডিং কোড কঠোরভাবে বাস্তবায়ন। বাংলাদেশ জাতীয় বিল্ডিং কোড শুধু কাগজে থাকা আইন নয়- এটাই জীবনরক্ষাকারী নকশা। কিন্তু বাস্তবে এর প্রয়োগ অত্যন্ত দুর্বল।  রাজউক, সিটি করপোরেশন, পৌরসভা- সব প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন প্রক্রিয়া ডিজিটাল ও স্বচ্ছ করতে হবে।

অবৈধ ও ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের তালিকা প্রকাশ এবং রেট্রোফিটিং প্রক্রিয়া দ্রুত শুরু করা।

উচ্চঝুঁকির ভবনগুলো পুনর্মূল্যায়ন : ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেটের পুরোনো স্কুল, হাসপাতাল, সরকারি অফিস, বাজার, অ্যাপার্টমেন্টগুলো অতি ঝুঁকিপূর্ণ। এসব স্থাপনা আবার পরীক্ষা করা, দুর্বল অংশগুলো শক্তিশালী করা এবং প্রয়োজনে ভেঙে পুনর্নিমাণ করা জরুরি।

সিসমিক স্টেশন ও গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন : বাংলাদেশে বর্তমানে সিসমিক মনিটরিং স্টেশনের সংখ্যা খুবই কম। ভূমিকম্পের পূর্বাভাস ও বিশ্লেষণ উন্নত করতে- অন্তত ৫০টির বেশি আধুনিক সিসমিক স্টেশন দরকার। ভূ-প্রযুক্তি গবেষণাগার, জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সিস্টেম ও আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স-ভিত্তিক রিস্ক মডেল স্থাপন করা প্রয়োজন।

উদ্ধার ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বিপ্লব : ফায়ার সার্ভিসকে আধুনিক যন্ত্রপাতি; সেনাবাহিনী ও সিভিল ডিফেন্সকে উন্নত রেসকিউ সরঞ্জাম; জরুরি চিকিৎসা টিম বৃদ্ধি; ভবনধসে আটক মানুষ শনাক্তে ড্রোন ও থার্মাল স্ক্যানার ব্যবহারের প্রশিক্ষণ ও জরুরি উদ্ধার ব্যবস্থা আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে হবে।

স্কুল-কলেজ-অফিসে নিয়মিত মহড়া বাধ্যতামূলক : জাপানের মতো দেশে বছরে ৩-৪ বার মহড়া হয়। সেখানে একটি শিশু জানে-ভূমিকম্প হলে তার প্রথম করণীয় কী। বাংলাদেশেও একই ধরনের শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে।

রিয়েল এস্টেট খাতের দায়িত্ব : নিরাপদ নগরায়ণ শুধু সরকারের দায়িত্ব নয়; রিয়েল এস্টেট খাতও এখানে গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। তাদের পালন করতে হবে বিল্ডিং কোড অনুযায়ী নকশা; সঠিক সয়েল টেস্ট; মানসম্মত রড-সিমেন্ট-ইট ব্যবহার; প্রকৌশলীর তদারকি ও ক্রেতাকে স্বচ্ছ তথ্য প্রদান। সব সময়ে মনে রাখতে হবে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন বিক্রি করা শুধু অনৈতিক নয়- এটি অপরাধ।

জাপানের সফলতা এবং বাংলাদেশের শিক্ষণীয় : জাপান পৃথিবীর সবচেয়ে ভূমিকম্প-প্রবণ দেশগুলোর একটি, কিন্তু সেখানে ক্ষয়ক্ষতি তুলনামূলক কম। কারণ- অত্যাধুনিক বিল্ডিং কোড; আগে পুর্বাভাস দেওয়া; উন্নত গবেষণা অবকাঠামো; স্কুলে ভূমিকম্প শিক্ষা; উদ্ধার দলের উচ্চমানের প্রস্তুতি; ভূমিকম্প-সহনশীল নগর পরিকল্পনা। বাংলাদেশ যদি এই পথ অনুসরণ করে- ক্ষতি ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমানো সম্ভব।

এখনই সিদ্ধান্ত নিতে হবে : ভূমিকম্প বাংলাদেশের জন্য কোনো তাত্ত্বিক ঝুঁকি নয়- এটি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত বাস্তবতা। একটি মাত্র বড় ভূমিকম্পে উন্নয়ন, অবকাঠামো, অর্থনীতি- সব কিছু ভেঙে পড়তে পারে।

রাষ্ট্র, আবাসন খাত এবং জনগণ- এই তিন স্তম্ভ শক্তিশালী হলেই আমরা নিরাপদ হতে পারব।

অন্যথায় প্রশ্নটি খুবই কঠিন কিন্তু সত্য- আমরা কি প্রস্তুত হয়ে বাঁচব, নাকি উদাসীনতায় বড় বিপর্যয়ের অপেক্ষা করব?

লেখক : ব্যবস্থাপনা পরিচালক, জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেড

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা