শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৫

নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব

দ্রুত শহরমুখী হচ্ছে বিশ্ব। গত শতাব্দীর মাঝামাঝিতে যেখানে জনসংখ্যার বেশির ভাগই বাস করত গ্রামাঞ্চলে, সেখানে ২০২৪ সালের হিসাব বলছে বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ এখন নগরে। জাতিসংঘের জনসংখ্যা পূর্বাভাস জানায়, ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বের অন্তত ৬৮ শতাংশ মানুষ শহরে বাস করবে। দক্ষিণ এশিয়াসহ উন্নয়নশীল দেশগুলোতে এই নগরায়ণের গতি আরও দ্রুত। ফলে শহরের মাটিতে চাপ বাড়ছে, বাড়ছে আবাসন ও অবকাঠামোর চাহিদা, আর কমছে খোলা জায়গা ও সবুজ পরিবেশ।

এই জনবহুল নগরজীবনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াচ্ছে খাদ্য নিরাপত্তা। কারণ গ্রামের কৃষিজমি কমে যাচ্ছে, জমিতে চাপ বাড়ছে জলবায়ু পরিবর্তনের, আর শহরের মানুষের খাবারের ওপর নির্ভরতা বাড়ছে দূরদূরান্তের গ্রামীণ অঞ্চল বা বিদেশি উৎসের ওপর। শহরে তাপমাত্রা বাড়ছে; বাড়ছে দূষণ, ট্রাফিক ও খাদ্য পরিবহন খরচ।

এই প্রেক্ষাপটে কৃষিবিশ্বের দৃষ্টি এখন শহরের দিকে। প্রশ্ন হচ্ছে, শহর কি নিজেই খাদ্য উৎপাদনের ক্ষেত্র হতে পারে? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে পৃথিবীর নানা দেশে শুরু হয়েছে নতুন এক বিপ্লব Urban Agriculture বা নগরকৃষি।

নগরকৃষির ধারণাটি খুব সহজ। শহরের ছাদ, বারান্দা, স্কুলের মাঠ, কমিউনিটি স্পেস, পরিত্যক্ত প্লট বা অফিস ভবনের শীর্ষতলায় ছোটবড় স্কেলে সবজি, ফল, ফুল বা ঔষধি উদ্ভিদের চাষ। শুধু খাদ্য উৎপাদনই নয়, এটি পরিবেশ শীতল করে, বাতাসের মান উন্নত করে, পানি সংরক্ষণে সাহায্য করে এবং শিশু থেকে তরুণদের কৃষিশিক্ষায় ইতিবাচক ভূমিকা রাখে। বিশ্বে ইতিমধ্যেই দেখা গেছে, নগরকৃষি হয়ে উঠেছে সম্ভাবনাময় অর্থনৈতিক খাত। বিভিন্ন গবেষণা থেকে জানা যায়, শহরে উৎপাদিত প্রতি কেজি সবজির কার্বন নিঃসরণ প্রায় ৫০ শতাংশ কম। কারণ পরিবহন লাগে না। বড় শহরে ছাদকৃষি তাপদ্বীপ প্রভাব ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমাতে পারে। নিয়মিত ছাদকৃষি একটি পরিবারের মাসিক খাদ্য ব্যয়ের ২০-৩০ শতাংশ সাশ্রয় করতে পারে। বিশ্বের উন্নত কৃষিব্যবস্থায় তাই ‘City as a Farm’ ধারণাটি শক্তভাবে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে।

নগরকৃষি একটি আন্দোলন, একটি নতুন ভাবনা, যা শহরকে শুধু কংক্রিটের জঙ্গল নয়, উৎপাদনশীল একটি পরিবেশ হিসেবে দেখতে শেখায়। সঠিক নীতি, জনসচেতনতা, গবেষণা, প্রযুক্তি, শহরবাসীর অংশগ্রহণ এবং সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতার মাধ্যমে নগরকৃষি বাংলাদেশের খাদ্যনিরাপত্তা, পরিবেশ ও অর্থনীতির নতুন শক্তি হয়ে উঠতে পারে

নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লববিশ্বের সবচেয়ে স্মার্ট কৃষিপ্রযুক্তির দেশ নেদারল্যান্ডসে নগরকৃষি এখন জাতীয় কৌশলের অংশ। রটারড্যামে রয়েছে ভাসমান দুগ্ধ খামার, যেখানে শহরের ভিতরেই গরুর দুধ উৎপাদন হয়। আবার বিভিন্ন শহরে কমিউনিটি গার্ডেন ও ছাদখামার ব্যাপক জনপ্রিয়। খাদ্যের মাত্র ১০ শতাংশ স্থানীয়ভাবে উৎপাদন করতে সক্ষম দেশ সিঙ্গাপুর লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে ২০৩০ সালের মধ্যে তারা তাদের প্রয়োজনীয় খাদ্যের ৩০ শতাংশ শহরেই উৎপাদন করবে। এজন্য চলছে ছাদকৃষি, ভার্টিক্যাল ফার্ম, অ্যাকোয়াপনিক্স ও নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে উৎপাদনের নানা উদ্যোগ। সিঙ্গাপুরের বহু বহুতল ভবনের ছাদ এখন বাণিজ্যিক ফার্ম। টোকিওর বহু কারখানা ভবনে স্থাপিত হয়েছে অটোমেটেড indoor greens production system, যেখানে প্রতিদিন হাজার হাজার লিফি গ্রিনস উৎপাদিত হচ্ছে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে। নিউইয়র্ক, লন্ডন, বার্লিন, প্যারিসসহ বহু নগরেই অফিস ভবনের ছাদে বাণিজ্যিক সবজি উৎপাদনের চর্চা আছে। অনেকে ছাদে মৌমাছিও পালন করছেন। এসব উদ্যোগ পর্যালোচনা করলে বোঝা যায়, নগরকে আর আলাদা করে দেখা হচ্ছে না; বরং শহরকে দেখা হচ্ছে উৎপাদনের নতুন ক্ষেত্র হিসেবে।

বাংলাদেশেও গত এক দশকে ছাদকৃষি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ২০২৪ সালের তথ্য বলছে, দেশে প্রায় ৪ কোটি মানুষ শহরে বাস করে। রাজধানী ঢাকার ৪ লাখ ৫০ হাজার ছাদ এখনো অব্যবহৃত, যা মোট ৪ হাজার ৫০০ হেক্টর জমির সমান। কৃষি তথ্য সার্ভিসের তথ্য মতে, এই ছাদগুলো ব্যবহার করলে ঢাকার খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থায় বড় পরিবর্তন আসতে পারে।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ড্রোন জরিপে দেখা গেছে, শহরের মাত্র ২ শতাংশ ছাদে ছাদকৃষি আছে। অর্থাৎ ৯৮ শতাংশ ছাদ এখনো অনাবিষ্কৃত সম্পদ। শুধু ঢাকাই নয়; চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল সব জায়গায় ছাদকৃষি চর্চা ছড়িয়ে পড়ছে। এমনকি অনেক গ্রামে দোতলা বা তিনতলা বাড়ির ছাদেও মানুষ চাষ করছেন। এটি এখন যেন এক নতুন শহুরে সাংস্কৃতিক আন্দোলন। বাংলাদেশে ছাদকৃষির প্রচারণায় গণমাধ্যমও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ১৯৮০ সাল থেকে ছাদে কাজী পেয়ারার চাষের ক্যাম্পেইন করে আসছি। চ্যানেল আইয়ে ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষের ডাক’ অনুষ্ঠানে পাঁচ শতাধিক পর্বে ‘ছাদকৃষি’ তুলে ধরেছি। আরও শ তিনেক পর্ব প্রচার করেছি ‘প্রবাসী বাঙালির আঙিনাকৃষি’। এসব অনুষ্ঠান ছাদকৃষি তথা নগরকৃষিকে জনপ্রিয় করে তুলেছে। জনপ্রিয়তা বাড়ায় দেশের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও এ বিষয়ে গবেষণা শুরু করেছে। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ছাদকৃষির উপযোগী মাটিবিহীন চাষ, হাইড্রোপনিক্স ও জৈবসার ব্যবস্থাপনা নিয়ে কাজ করছে। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় নগর পরিবেশে পুষ্টিকর সবজি উৎপাদন প্রযুক্তিতে গবেষণা করছে। গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, ছাদকৃষি শুধু পরিবারের খাদ্যনিরাপত্তাই নয়, নগর পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় ভূমিকা রাখে। ছাদের বাগান ভবনের তাপমাত্রা কমায়, বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে এবং শহরের সামগ্রিক বায়ুদূষণ কিছুটা হলেও কমাতে সাহায্য করে।

নগরকৃষিকে কেন্দ্র করে তৈরি হচ্ছে নতুন একটি অর্থনৈতিক চেইন। ছাদকৃষির সরঞ্জাম : গামলা, গ্রোব্যাগ, জিও ব্যাগ, অর্গানিক সার, কম্পোস্ট, কীটনাশকবিহীন পেস্ট কন্ট্রোল, এসবের বাজার দ্রুত বাড়ছে। তরুণরা স্টার্টআপ করছে হোম গার্ডেনিং কনসালট্যান্সি, ছাদ ডিজাইন, চাষের মনিটরিং অ্যাপ, ওয়াটার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ইত্যাদি নিয়ে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধু ঢাকায় ছাদকৃষি সঠিকভাবে সম্প্রসারণ করা গেলে অন্তত ১০-১৫ হাজার নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হবে।

ছাদকৃষির একটি উজ্জ্বল ইতিবাচক দিক হলো, তরুণদের অংশগ্রহণ। স্কুলে মিনি গার্ডেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ইকো-ক্লাব, স্টার্টআপ উদ্যোগ, সব মিলিয়ে শহরের তরুণরা এখন কৃষিকে দেখছে নতুন এক লাইফস্টাইল, নতুন ক্যারিয়ার পথ হিসেবে। অনেক আর্কিটেক্ট শিক্ষার্থী ভবিষ্যতের বিল্ডিং প্ল্যানেই ‘রুফ গার্ডেন’ বাধ্যতামূলক করার ডিজাইন প্রস্তাব দিচ্ছেন। তারা বলছেন, শহর আর গ্রাম, কৃষি আর শিল্প; এই বিভাজন ভবিষ্যতে টিকবে না। খাদ্যের নিরাপত্তার জন্য শহরকে তার নিজের উৎপাদনব্যবস্থা দাঁড় করাতেই হবে।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা, FAO, বাংলাদেশে নগরকৃষি প্রকল্প পরিচালনা করছে। তারা প্রশিক্ষণ, প্রযুক্তি, বীজ, চারা ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করছে। উদ্দেশ্য শহরের পরিবার, স্কুল, নারীকেন্দ্রিক গ্রুপ ও তরুণদের ছাদকৃষির সঙ্গে যুক্ত করা। এ ছাড়া উন্নয়ন সংস্থা ‘প্রশিকা’, বিভিন্ন এনজিও, সিটি করপোরেশন, সবাই ছাদকৃষি নিয়ে প্রশিক্ষণ ও কমিউনিটি উদ্যোগ পরিচালনা করছে। বাংলাদেশ সরকার প্রথমবারের মতো ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ছাদকৃষিতে ১০ শতাংশ হোল্ডিং ট্যাক্স রিবেট ঘোষণা করে, যা নগরকৃষির ইতিহাসে বড় মাইলফলক। কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ শহরের বিভিন্ন এলাকায় ছাদকৃষি সহায়তা দিচ্ছে।

এগুলো দেখাচ্ছে নগরকৃষি আর একক কোনো ব্যক্তিগত চর্চা নয়; এটি এখন সরকার-সমর্থিত এক জাতীয় উদ্যোগ।

জলবায়ু পরিবর্তন বাংলাদেশের কৃষিকে অনিশ্চিত করে তুলছে। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, লবণাক্ততা, খরা, অতিবৃষ্টি, এসব কারণে গ্রামীণ কৃষি বহু চাপে আছে। গ্রামে উৎপাদন কমে গেলে শহরের খাদ্যব্যবস্থাই বিপদে পড়বে। এই বাস্তবতায় নগরকৃষি হতে পারে স্থানীয় খাদ্যনিরাপত্তার সাপোর্ট সিস্টেম, শিশু-তরুণদের কৃষিশিক্ষার কেন্দ্র, শহরের সবুজায়ন ও কার্বন কমানোর উপায়, নতুন উদ্যোক্তা তৈরির ক্ষেত্র এবং পরিবেশবান্ধব লাইফস্টাইলের একটি বাস্তব পদক্ষেপ।

শহর বড় হচ্ছে, কিন্তু খাদ্য উৎপাদনের জমি কমছে। এই দ্বন্দ্বের সমাধান খুঁজতেই নগরকৃষির উত্থান।

নগরকৃষি একটি আন্দোলন, একটি নতুন ভাবনা, যা শহরকে শুধু কংক্রিটের জঙ্গল নয়, উৎপাদনশীল একটি পরিবেশ হিসেবে দেখতে শেখায়। সঠিক নীতি, জনসচেতনতা, গবেষণা, প্রযুক্তি, শহরবাসীর অংশগ্রহণ এবং সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতার মাধ্যমে নগরকৃষি বাংলাদেশের খাদ্যনিরাপত্তা, পরিবেশ ও অর্থনীতির নতুন শক্তি হয়ে উঠতে পারে। এখন প্রয়োজন কেবল ধারাবাহিকতা, শিক্ষা ও উদ্ভাবনের পথ ধরে এগিয়ে চলা। ভবিষ্যতের শহর হবে বসবাসের জায়গার পাশাপাশি একেকটি বিশাল সবুজ খামার, যেখান থেকে উৎপাদিত হবে নিরাপদ খাদ্য, পরিশুদ্ধ বাতাস এবং টেকসই আগামী।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

shykhs@gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা