শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

বাঙালির পিঠে বোঝার অবধি নেই। ঋতুও একটা বোঝা, যদিও সেভাবে তাকে দেখা হয় না। আমরা বলি, আমাদের দেশ ষড়ঋতুর লীলাক্ষেত্র। তা লীলাখেলা চলে বৈকি। কিন্তু তাতে মানুষের ভীষণ কষ্ট হয়। সব মানুষের নয়। সেসব মানুষের নয় যাদের সংগতি আছে উপভোগের। এদের সংখ্যা অল্প। বেশির ভাগ মানুষই ঋতুচক্রের ভারী বোঝাটা বহন করে বেড়াতে বাধ্য হয়, বছরের পর বছর। এই ভার বহনকারীদের সংখ্যা বাড়ে, বোঝাও ভারী হয়, সোনার বাংলা আশপাশে কোথাও দেখা যায় না, এমনকি কল্পনা করাও দুঃসাধ্য হয়ে পড়ে।

বাংলার প্রকৃতি কৃপণ নয়, সে উর্বরা করেছে ভূমিকে। সহজ করেছে খাদ্য উৎপাদন। কিন্তু আদরের অন্তরালে সে একটা বড় নিষ্ঠুর কাজ করে রেখেছে বাঙালির জন্য। সেটা হচ্ছে স্বল্পে সন্তোষ। বড় অল্পতে সন্তুষ্ট হয় বাঙালি-ভাতে ও মাছে, মাছ না পেলে ডালে ও ভাতে। আর কিছু চাই না।

এটুকুতেই তার স্বর্গসুখ। সেজন্য প্রকৃতির ওপর অতিরিক্ত চাহিদা নিয়ে বন্ধুত্বপূর্ণ কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা যেটুকু হয়েছে তা সামান্য। যা মূলত ঘটেছে তা হলো প্রকৃতির কাছে বেশির ভাগ সময়ে আত্মসমর্পণ, অন্য সময়ে সন্ধি। সংস্কৃতি আসলে মানুষের জয়ের ছবি; বাঙালির কথাই বলছি এখানে, ব্যতিক্রমের কথা নয়।

ছয়টি ঋতুর কথা আমরা বলি বটে, কিন্তু এদের তিনটি বড় দ্রুত চলে যায়। শরৎ থাকে ভেজা ভেজা। হেমন্ত থাকে শীতের জন্য প্রতীক্ষারত। ওদিকে বসন্ত খুবই চঞ্চল, শীতের কর্তৃত্ব থেকে মুক্তি পেয়ে উল্লসিত, কিন্তু আবার গ্রীষ্মের ভয়ে কাতর। বস্তুত ঋতু আমাদের তিনটিই, গ্রীষ্ম, বর্ষা ও শীত। অন্য তিনটি এদেরই হেরফের এবং এদেরই আশ্রয়ে প্রতিপালিত। আমাদের সেরা ঋতু কোনটি? বলা যাবে কোনোটাই ভালো নয়, বিশেষ করে আজকের দিনে বড় তিনটির সব কটিই জ্বালাতন করে। তবু তুলনা করলে মানতেই হবে যে আমাদের সেরা ঋতু গ্রীষ্ম নয়, বর্ষাও নয়, সেরা হলো শীত।

গ্রীষ্মের তো প্রশ্নই ওঠে না। সে তো উৎপীড়ক। যতই ফল পাকাক না কেন, মানুষকে তার তপ্ত কড়াইতে ভাজা ভাজা করে ছাড়ে। তা ছাড়া কার ফল কে খায় এই বাংলাদেশে? অথবা উপমা বদলে বলা যায়, গ্রীষ্ম আমাদের ভিতর যা আছে তার সবটাই একেবারে নিংড়ে বের করে নেয়, দক্ষ ধোপার মতো। কিন্তু সেই নিংড়ে নেওয়াতে আমরা পরিষ্কার হই না, নোঙরাই হই বরঞ্চ। সব ঋতুতেই চলাফেরা কষ্টকর। কিন্তু গ্রীষ্মের স্বৈরাচারী রক্তচক্ষু যে নিষেধাজ্ঞা জারি করে থাকে এবং ঘর থেকে বের হলে যেভাবে শাস্তি দেয়, তা অন্য ঋতুর আয়ত্তে নেই, তা তারা যতই খারাপ হোক। গ্রীষ্মপ্রধান এই দেশে গ্রীষ্মপ্রধান নির্যাতনের ক্ষেত্রেও বটে।

প্রকৃতির সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক একেক ঋতুতে একেক রকম। গ্রীষ্মে আমরা আত্মসমর্পণ করি, বর্ষায় করি আপস। আর শীতে মনে হয় বন্ধুত্বমূলক কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে পারি। সেটাই লক্ষ্য হওয়া দরকার। প্রকৃতিকে সম্পূর্ণ পরাভূত করার দরকার নেই, তাকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করলে সে প্রতিশোধ নেবে নীরবে ও গোপনে

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাইবর্ষাকে আমরা যে ভালো মনে করি, সে গ্রীষ্মের সঙ্গে তুলনাতেই বোধ হয়। নইলে বর্ষা এমন কিছু আহামরি ঋতু নয়। তার ছবিও একটা বৃহৎ দুর্দশারই ছবি বটে। আমরা আশা করি, সে আমাদের রক্ষা করবে গ্রীষ্ম নামক জুলুমবাজের হাত থেকে। পানি দেবে। গ্রীষ্মকে ভিজিয়ে ছাড়বে। এবং আমাদের স্বস্তি দেবে।

দেয় কি? না, সব সময় দেয় না। তবু বর্ষা ছাড়া কে আছে আমাদের যে শুকিয়ে যাওয়া থেকে বাঁচাবে। বর্ষাকালও গরমকালই। জুন সাংঘাতিক মাস, বাংলাদেশের জন্য। দিনগুলো দীর্ঘ এবং অত্যন্ত তপ্ত। সেই জুনকে আষাঢ় নামে ডাকি যখন, তখন বুকে বড় আশা থাকে। মেঘ আসবে আকাশ ছেপে, বাদলের ধারা নামবে ঝরঝর করে। পৃথিবীটা ঠান্ডা হবে, তৃষ্ণা কিছুটা হলেও মিটবে। মেটে কি? মিটুক না মিটুক, আশা তো করতে হবে, আশাভঙ্গের পরও আশা থাকে। বস্তুত আশাই জীবন। আশা পানির চেয়ে কম জরুরি নয়। বর্ষার বড় গুণ ওই প্রতিশ্রুতিই। সে বলে রেখেছে, আসবে। এবং যখন আসে দুম করেই আসে। ঝরঝর করে ঝরে পড়ে তার করুণা। কষ্ট হয় বৈকি, নানা রকমের যন্ত্রণা আছে বর্ষায়। ঘরে খাবার থাকে না, বাইরে গিয়ে কাজ করা কঠিন হয়। রোগ দেখা দেয়, সাপখোপ উঠে আসে ঘরে। চলাচল কঠিন হয়। বন্যা আসে। দুর্দশার ছবিই তো টইটম্বুর। তবু গ্রীষ্মকে সে বিদ্ধ করছে, কিংবা করবে এ বড়ই বড় কথা। বর্ষা গ্রীষ্মের রূঢ়তাকে প্রমাণিত করে না শুধু, আচ্ছাদিতও করে।

সে আরেকটা বড় গুণ বর্ষার। রহস্যময়। ঢেকে দেয়, আকাশে মেঘ, বাতাসে বৃষ্টি, নিচে পানি- চতুর্দিকে একটা অস্পষ্টতা। ঠিক রাত নয়, তবু রাতের মতো। এই জিনিসটা আসলে আমরা চাই। আমাদের জন্য বাস্তব বড়ই নির্মম, আমরা একটা অস্পষ্টতা পেলে বেঁচে যাই। বাস্তব তো আছেই, ফুটে উঠবেই, যতক্ষণ রহস্যটা থাকবে ততক্ষণ মন্দ কী। আমরা এটা উপভোগ করি। আমাদের আধ্যাত্মিকতা, অতীন্দ্রিয়তা, ভাববাদিতা সবকিছু রহস্যপ্রিয়তার সঙ্গে যুক্ত বটে। যার আরেক নাম বাস্তববিমুখতা। আর সেখানে এসেই লক্ষ করতে হয় যে ভালোমন্দ নয়, বর্ষা হচ্ছে আমাদের জন্য সবচেয়ে স্বাভাবিক ঋতু। তার প্রকৃতির সঙ্গে আমাদের ঐতিহ্যের, আকাঙ্ক্ষার ও প্রবণতার একটা মিল আছে। বর্ষার মধ্যে যে স্বতঃস্ফূর্ততা, প্রাচুর্যের প্রতিশ্রুতি, আলস্যের আহ্বান, স্পর্শকাতরতার লালন, ভাবালুতার প্রশ্রয় ইত্যাদি রয়েছে, সেগুলো আমাদের কাছে খুবই আবেদনঘন, সন্দেহ কী। আমরা তাই সাড়া দিই। আমাদের দেশ নদীমাতৃক। পানি আমাদের প্রাণের চেয়েও প্রাণ।

পূর্ববঙ্গের জন্য তো বর্ষা একেবারেই নিজস্ব ঋতু। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের জন্যও কম নয়। রবীন্দ্রনাথের জন্মস্থান পশ্চিমবঙ্গে বর্ষা এতটা প্রচুর নয় এবং রবীন্দ্রনাথ বাংলার সব ঋতু সম্পর্কেই অসাধারণ কবিতা লিখেছেন, এ-ও সত্য। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ সব ঋতুর হয়েও বিশেষভাবে বর্ষারই কবি। তাঁর কবিতায়, গানে, এমনকি গদ্যেও বর্ষা যেমনভাবে উপস্থিত রয়েছে, তেমনভাবে অন্য কোনো ঋতু নেই। কাজী নজরুল ইসলাম তো ছিলেন আরও পশ্চিমের। তাঁর চুরুলিয়া প্রায় বিহারের কাছাকাছি। তিনিও বর্ষারই কবি, অন্য ঋতুর নন। এটাই মনে হয় স্বাভাবিক। বাঙালির হৃদয়বৃত্তি বর্ষায় যেমন সজীব হয়, তেমন অন্য কখনো হয় না। মাছ, ব্যাঙ ও চাতক পাখি আছে বুঝি আমাদের পূর্বপুরুষের স্মৃতিতে এবং বর্তমানে গঠনে। আমরা বৃষ্টির শব্দ শুনলে অতিদ্রুত সাড়া দিই, বৃষ্টি কেবল যে মাটিতে ও পানিতে পড়ে তা নয়, আমাদের সংবিতেও পড়ে বৈকি। আমার নিজের মনে আছে, আমাদের কালে সতীনাথের গাওয়া একটা গান ছিল, ‘এলো বরষা যে সহসা মনে তাই/ রিম ঝিমঝিম রিম ঝিমঝিম গান গেয়ে যাই,’ আমার যে বন্ধু গান গাইতে ভালোবাসত। তার গলায় ওই গানের গুণ আমরা কখনো মেপে দেখিনি, কিন্তু গাইবার সময় ওই যে তার মাথাটা দুলত, তাতে আমরা বলতাম, ‘তোমার মাথা তোমার গানের চেয়ে বেশি গীতিময়।’ সে দোলা তার একার নয়, আমাদের সবার। সব বাঙালির। বিশেষ করে বাঙালি মধ্যবিত্তের। বর্ষা এলে সমগ্র সত্তা দিয়ে সাড়া দেয় সে, মনে-প্রাণে গান গায়, বর্ষার গান। বাঙালি অবাঙালি হয় তার বর্ষাকে হারিয়ে।

কিন্তু বর্ষা আমাদের সেরা ঋতু নয়, যা আগেই বলেছি। সেরা ঋতু শীত। শীতেও অনেক কষ্ট আমাদের। সে-ও বোঝা বটে। শীতে বস্ত্রের সংকট আছে। তা ছাড়া সত্য তো এটাও যে গরমে আমরা যেখানে সেখানে পড়ে থাকতে পারি, গাছতলাতেও ক্ষতি নেই, কিন্তু শীতে পারি না। শীতে বিশেষ রকমের আশ্রয় দরকার হয়।

তবু শীতই শ্রেষ্ঠ। তখন খাবার থাকে ঘরে, যতটুকু থাকে। তখন পিঠা বানায় লোকে। শাকসবজি পাওয়া যায় বাজারে। শীত হচ্ছে গান ও উৎসবের সময়। চলাফেরা করায় অধিক সুবিধা গ্রীষ্ম ও বর্ষার তুলনায়। গ্রীষ্মের স্বৈরশাসন নেই, বর্ষার দুর্দশাও স্তিমিত। শীত আদর করে কিন্তু নষ্ট করে না, এবং শীতে খুব বেশি শীত বেশি দিন পড়ে না। চরমপন্থি নয় সে, অন্য দুটি বড় ঋতুর মতো। শীত চলে গেলে তাই আমাদের মুখ শুকায়। ক্ষণিকের বসন্ত কোনো সান্ত্বনাই নয়, শীতকে হারানোর।

প্রকৃতির সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক একেক ঋতুতে একেক রকম। গ্রীষ্মে আমরা আত্মসমর্পণ করি, বর্ষায় করি আপস। আর শীতে মনে হয় বন্ধুত্বমূলক কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে পারি। সেটাই লক্ষ্য হওয়া দরকার। প্রকৃতিকে সম্পূর্ণ পরাভূত করার দরকার নেই, তাকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করলে সে প্রতিশোধ নেবে নীরবে ও গোপনে। প্রকৃতির ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাবে এবং আমরা বিপদে পড়ব। প্রকৃতি আধিপত্য করবে না মানুষের ওপর, মানুষই অধিপতি থাকবে; কিন্তু প্রকৃতি নিষ্ঠুর হবে না গ্রীষ্মের মতো। না, আপসেও মুক্তি নেই। যেজন্য বর্ষা আমাদের মুক্ত করে না, বন্দিই করে। আমাদের জন্য মুক্তি অত্যাবশ্যক।

আমরা মুক্তি চাই। আমরা সে রকমের উন্নতি চাই, যাতে বর্ষার দুর্দশাটা থাকবে না, কিন্তু প্রাণটা থাকবে। সে উন্নতি শুকনো হবে না, হবে জীবন্ত। মেঘ ডাকবে না, বৃষ্টিও হবে, আষাঢ় মাসের মতোই, কিন্তু প্লাবন দেখা দেবে না। এবং আয়োজন ও উদ্যোগ পর্যবসিত হবে না আষাঢ়ে গল্পে। ঘুম লেগে থাকবে না চোখে, কিন্তু ঘুম পালাবেও না, যেমন পালায় গরমের রাতে। স্বাভাবিকতাটুকুকে রক্ষা করেই এগোতে হবে সামনের দিকে। শীতের দিকে।

আহা, শীত যদি স্থায়ী হতো। প্রকৃতিতে হবে না জানি, কিন্তু আর্থসামাজিক ব্যবস্থায় তো হতে পারে। এবং হওয়াটা চাইও। কেননা আমরা বড়ই জব্দ আছি গ্রীষ্ম ও বর্ষার হাতে পড়ে। আমরা আমাদের নিজেদের এবং স্বল্পে সন্তুষ্ট আকাঙ্ক্ষার মুক্তি চাই। এবং অতি অবশ্যি নামাতে চাই ঋতুচক্রের বোঝাকে- ব্যক্তিগতভাবে নয়, সমষ্টিগতভাবে। প্রকৃতির ওপর নির্ভরতা নয়, তার কাছে অধিক কিংবা কম কোনো ধরনের অধীনতাও নয়। চাই সেই সম্পর্ক, যা একই সঙ্গে মৈত্রীর এবং কর্তৃত্বের। নইলে পিঠের বোঝা নত ছাড়া আর কিছু করবে না- আমাদের।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা