শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২৫

জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন

আমাদের ইতিহাসে কিছু দিন আছে, যেগুলো সময়কে অতিক্রম করে যুগের প্রেক্ষাপট তৈরি করে। ৭ নভেম্বর তেমনই এক দিন। ১৫ আগস্ট-পরবর্তী রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে এ দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী অধ্যায়। এ দিনটি শুধু একটি রাজনৈতিক পরিবর্তনের সন্ধিক্ষণ ছিল না; এটি ছিল জাতীয় আত্মবিশ্বাস পুনরুদ্ধারের, রাষ্ট্রকে পুনর্বিন্যাস করার এবং গণমানুষের শক্তি পুনরায় সংগঠিত করার দিন। এ দিনটি প্রমাণ করে, রাষ্ট্রের সংকটঘন মুহূর্তে জনগণের অন্তর্নিহিত শক্তি এবং সেনাবাহিনীর শৃঙ্খলা একত্র হলে জাতি নতুন পথ খুঁজে পায়। সেই পথের কেন্দ্রবিন্দুতে উদিত হন মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান-একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, একজন সংগঠক এবং সর্বোপরি একজন দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক, যাঁর সিদ্ধান্ত ও কর্ম আমাদের আজকের রাষ্ট্রকাঠামোর ভিত্তি স্থাপন করেছে।

৭ নভেম্বরের পর জিয়াউর রহমান কোনো প্রতিহিংসার রাজনীতি করেননি; তিনি বিভাজনের মাঠে দাঁড়িয়ে ঐক্যের বীজ বপন করেছিলেন। তখনকার পরিস্থিতিতে তাঁর প্রথম লক্ষ্য ছিল রাষ্ট্রযন্ত্রকে স্থিতিশীল করা, প্রশাসনিক কাঠামো পুনর্গঠন এবং মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনা। মার্কিন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী স্যামুয়েল হান্টিংটনের সেই কথাটি তাঁর শাসনদর্শনে প্রতিফলিত হয়- ‘Order precedes liberty.’ জিয়া জানতেন, ভোটের মাধ্যমে শাসন তখনই অর্থবহ হবে যখন রাষ্ট্রের কর্মক্ষমতা পুনরুদ্ধার হবে। তিনি সেনাবাহিনীতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করেন, বহুদলীয় গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনেন এবং রাজনৈতিক অংশগ্রহণকে নতুন দিগন্তে নিয়ে যান। এ সিদ্ধান্তগুলো ইতিহাসে তাঁর বিচক্ষণতা ও রাষ্ট্রদৃষ্টির প্রমাণ হয়ে থাকবে। জিয়াউর রহমানের রাষ্ট্রদর্শন ছিল অত্যন্ত বাস্তবমুখী। তিনি আবেগ নয়, বাস্তবতার ভিত্তিতে শাসনের নীতি তৈরি করেন। পুনরুদ্ধার করেন বহুদলীয় গণতন্ত্রের অধিকার, চালু করেন গণভোট ও সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নেতৃত্ব যাচাইয়ের প্রক্রিয়া এবং জাতীয় রাজনীতিকে অভিজাতদের কবল থেকে বের করে এনে জনগণের দুয়ার পর্যন্ত পৌঁছে দেন। তাঁর উদ্যোগেই রাজনীতিতে নতুন প্রজন্ম এবং নতুন নেতৃত্বের আত্মপ্রকাশ ঘটে। তাঁর কথার প্রতিধ্বনি এখনো শোনা যায়- ‘রাজনীতি মানুষের কল্যাণের জন্য।’

অর্থনৈতিক পুনর্গঠনে জিয়ার ভূমিকা ছিল মাইলফলক। যুদ্ধবিধ্বস্ত, রেশননির্ভর, রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত অর্থনীতিকে তিনি আত্মনির্ভরশীল ও উৎপাদনমুখী অর্থনীতির পথে নিয়ে যান। মুক্তিযুদ্ধ-উত্তর বাংলাদেশ ছিল একটি ক্লান্ত, ক্ষতবিক্ষত অর্থনীতি-রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত কাঠামোতে আবদ্ধ, খাদ্য ও বৈদেশিক অনুদানের ওপর নির্ভরশীল; বাংলাদেশকে বলা হতো দুর্ভিক্ষের দেশ। জিয়া সেখানেই দাঁড়িয়ে দেখিয়েছেন, বাংলাদেশ আত্মমর্যাদার সঙ্গে দাঁড়াতে পারে; শুধু প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা, পরিশ্রম এবং মুক্ত অর্থনৈতিক সুযোগের বিস্তার। খাল খনন ও নদী পুনঃখননের মাধ্যমে বন্যার সময় পানি ধরে রেখে এক ফসলি জমিতে তিন ফসলের আবাদ প্রচলন করলেন জিয়াউর রহমান। উচ্চ ফলনশীল ধান, সেচ সম্প্রসারণ, সার ও কৃষিঋণ এবং গ্রামীণ যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়ন তাঁর কৃষিবিপ্লবের ভিত্তি স্থাপন করে। তাঁর সময়ের কৌশলেই বাংলাদেশ খাদ্যনির্ভরতার দিকে অগ্রসরণ হতে শুরু করে। একই সঙ্গে তিনি প্রবাসী শ্রমবাজার উন্মুক্ত করেন, যা আজ আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার প্রধান উৎস। আজকের রেমিট্যান্সভিত্তিক স্থিতিশীল অর্থনীতির মূল বীজ রোপণ করেছিলেন তিনিই। জিয়াউর রহমানের ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’ কোনো সংকীর্ণ পরিচয়ের রাজনীতি ছিল না; বরং এটি ছিল একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্রদর্শন- যেখানে সমতল ও পাহাড়, বাঙালি ও নৃগোষ্ঠী, গ্রাম ও শহর, বিভিন্ন ধর্ম ও সংস্কৃতির মানুষকে একই মালায় গাঁথার চেষ্টা করেছিলেন। তিনি বুঝতেন, জাতি গঠনের শক্তি আসে বৈচিত্র্যকে সম্মান করার মধ্য দিয়ে। একে অপরকে পাশে নিয়ে ভবিষ্যৎ নির্মাণের অঙ্গীকারের মধ্যে। মুসলিম, হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধসহ নৃতাত্ত্বিক সম্প্রদায়ের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে মূলধারায় মর্যাদা দেওয়া ছিল তাঁর রাষ্ট্রদর্শন। তাঁর এই দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যেই নিহিত ছিল একটি ‘রেইনবো স্টেট’ ধারণা- যেখানে সব নাগরিকের পরিচয়, বিশ্বাস ও ইতিহাস সমান মর্যাদা পায় এবং জাতীয় পরিচয় গঠিত হয় সম্মিলিত চেতনার ভিত্তিতে। জিয়ার বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ তাই ভাষা বা ভূগোলের চৌহদ্দিতে সীমাবদ্ধ নয়; এটি ছিল স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং বহুত্ববাদী সম্মিলন-চেতনার মূল্যবোধ, যা আমাদের জাতিসত্তাকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

রাষ্ট্র পরিচালনার পাশাপাশি জিয়া আন্তর্জাতিক কূটনীতিকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যান। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীন পরিচয়কে সম্মানের সঙ্গে প্রতিষ্ঠা করেন বিশ্বমঞ্চে। মুসলিম বিশ্ব, প্রতিবেশী রাষ্ট্র এবং বৈশ্বিক শক্তিগুলোর সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলেন। তাঁর নীতির কেন্দ্রে ছিল মর্যাদাসম্পন্ন, ভারসাম্যের এবং স্বার্থরক্ষার কূটনীতি। আন্তর্জাতিক শ্রমবাজার, উন্নয়ন সহযোগিতা ও আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করে তিনি বাংলাদেশকে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মানচিত্রে প্রতিষ্ঠার পথ তৈরি করেন। পরবর্তীকালে দক্ষিণ এশিয়া আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা গঠনে তাঁর ভূমিকা অনন্য। জিয়াউর রহমানকে সিঙ্গাপুরের লি কুয়ান ইউ বা মালয়েশিয়ার মাহাথির মোহাম্মদের সঙ্গে তুলনা করা হয় প্রায়ই- কারণ তিনি ছিলেন উন্নয়ন-বাস্তববাদে বিশ্বাসী, কঠোর শৃঙ্খলা, দূরদর্শিতা এবং প্রাতিষ্ঠানিক শক্তি নির্মাণে অটল। দক্ষিণ কোরিয়ার পার্ক চুং-হির মতো তিনি জানতেন, জাতির অগ্রগতি কেবল স্লোগানে আসে না-এটি আসে কঠোর সংগঠন, দক্ষ পরিকল্পনা এবং দক্ষ মানুষের নেতৃত্ব থেকে।

আজ বাংলাদেশের রাজনীতির বাস্তবতা আমাদের আবার ৭ নভেম্বরের চেতনা স্মরণ করিয়ে দেয়। গণতন্ত্র, ভোটাধিকার, আইনের শাসন, বাকস্বাধীনতা ও সুশাসনের জন্য জাতি জুলাই গণ আন্দোলনের মাধ্যমে আবার এক ঐতিহাসিক পরিবর্তনের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছে। বাংলাদেশের মানুষ প্রত্যাশা করে সেই নেতৃত্বকে- যে নেতৃত্ব জাতিকে বিভক্ত নয়, ঐক্যবদ্ধ দেখতে চায়; যে নেতৃত্ব ক্ষমতার প্রদর্শনে নয়, জনগণের সেবায় বিশ্বাস করে। রাষ্ট্রের শক্তি আসে জনগণের সম্মতি থেকে এবং জাতির মর্যাদা রক্ষা পায় রাজনৈতিক অন্তর্ভুক্তি, স্বাধীনতা ও ন্যায়ভিত্তিক শাসনের মাধ্যমে।

৭ নভেম্বরের চেতনা কোনো প্রতিহিংসার ভাষা নয়, কোনো বিভাজনের ডাক নয়। এটি জাতীয় পুনর্জাগরণ, আত্মমর্যাদা এবং গণমানুষের ক্ষমতায়নের প্রতীক। জিয়াউর রহমানের ইতিহাস আমাদের শিখিয়ে দেয়- রাষ্ট্রদর্শন মানে কেবল শাসন নয়; এটি ভবিষ্যৎ নির্মাণের কঠিন দায়িত্ব, সাহসী সিদ্ধান্ত গ্রহণের নৈতিক শক্তি এবং জনগণের প্রতি অবিচল বিশ্বাস।

শহীদ জিয়া দেখিয়েছেন, রাষ্ট্রনেতার শক্তি ব্যক্তিগত বিলাসে নয়, নৈতিকতা, সততা এবং আত্মনিবেদনে। তাঁর জীবনে ব্যক্তিগত সম্পদ সঞ্চয়ের কোনো ইতিহাস নেই; তিনি রেখে গেছেন নীতি, শৃঙ্খলা এবং জাতীয়তাবাদী মর্যাদার উদাহরণ। আজ বিএনপির প্রতিশ্রুতি সেই উত্তরাধিকার রক্ষা করা- প্রতিহিংসা নয়, পুনর্গঠন; বিভাজন নয়, ঐক্য; ক্ষমতার দখল নয়, জনগণের বিশ্বাস পুনরুদ্ধার। এ কারণেই ৭ নভেম্বর শুধু অতীতের স্মৃতি নয়; এটি বর্তমানের অনুপ্রেরণা এবং ভবিষ্যতের অঙ্গীকার।

৭ নভেম্বর আমাদের শিখিয়েছে-জাতিকে পিছিয়ে দেওয়া যায় না, আর জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে বন্দি রাখার শক্তি কোনো স্বৈরশাসনের নেই। বাংলাদেশ আবার জেগে উঠবে- গণতন্ত্রের শক্তিতে, জনগণের আস্থায় এবং জাতীয় মর্যাদার অটল বিশ্বাসে। আগামী নির্বাচনে জনগণ কথা বলবে-তাদের ভোটের অধিকার দিয়ে, তাদের মর্যাদা দিয়ে, তাদের আশা-আকাঙ্ক্ষা দিয়ে। সেই দিনটি হবে শুধু একটি দলের বিজয় নয়; এটি হবে গণতন্ত্রের বিজয়, নাগরিকের বিজয় এবং রাষ্ট্রের পুনর্জন্ম। দেশ আবার দাঁড়াবে আইন, অধিকার, উন্নয়ন ও সুশাসনের ভিত্তিতে- যেমন জিয়া দাঁড় করিয়ে দিয়েছিলেন।

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে