শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৫

এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার

অধ্যাপক হোসনে আরা বেগম
প্রিন্ট ভার্সন
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার

সভ্যতার শুরু থেকেই সেবার মানসে একক বা সমমনার সমন্বয়ে গড়ে ওঠে সংঘ বা সমিতি। ফলে সেবার সম্বল এবং সেবা সরবরাহের শক্তি, সক্ষমতা গড়ে ওঠে, যা ক্ষুদ্র থেকে বৃহত্তর হয়। এই সম্প্রসারণের গ্রহণযোগ্যতা, স্বয়ংক্রিয়তা থাকে। ইসলাম ধর্মের সর্বশেষ পয়গম্বর হজরত মুহাম্মদ (সা.) যিনি তাঁর সমাজে আল আমিন হিসেবে খ্যাত ছিলেন। তাঁর বিরোধিতাকারীরাও তাঁর কাছে সম্পদ জমা রাখত। আমানত রাখত। তিনি কারও আমানত খেয়ানত করেছেন এমন সংবাদ ইতিহাসে নেই। তাঁর উদ্যোগে যে সমিতি গড়ে উঠেছিল তার নাম ‘হিলফুল ফুজুল’।

দেশে বর্তমানে লাখ লাখ সংঘসমিতি আছে যেগুলোর সরকার তো দূরে থাক ইউনিয়ন পরিষদেরও স্বীকৃতি নেই। এর অধিকাংশ ভালো কাজে যুক্ত থাকলেও কিছুসংখ্যকের খারাপ কাজের কারণে তাদের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি আসে না।  প্রত্যেক দেশের সরকার বর্তমানে তাদের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় এবং বিভাগ সম্ভাবনাময় উদ্যোগকে স্বীকৃতি দিতে নীতিমালা প্রণয়ন করেছে। স্বীয় নীতিমালার সুফল ভালোই হয়েছে। জিও কর্তৃক যেসব সংঘসমিতিকে স্বীকৃতির নিবন্ধন দেওয়া হয়, সেই সংঘগুলোকে এনজিও বা বেসরকারি সংস্থা হিসেবে অভিহিত করা হয়।

সম্পূর্ণরূপে স্বেচ্ছাসেবার শক্তিতে শুধু বলিয়ানই নয় মহাবলিয়ান হয়ে তৃণমূলে সমাজের উপেক্ষিত, দরিদ্র, অধরা ব্যক্তিদের প্রেরণার দ্বারা ১৯৬৪ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সমাজসেবা বিভাগের নিবন্ধন নিয়ে ঠেঙ্গামারা মহিলা সবুজ সংঘের যাত্রা শুরু। এরকম সংস্থা, সংঘ বাংলাদেশে অসংখ্য আছে। যাদের সততা, শুদ্ধাচার, উন্নয়নের অগ্রযাত্রার মূল ভিত স্বেচ্ছাসেবা। আমি অশোকা ফাউন্ডেশনের আকর্ষণীয় বৃত্তি নিয়ে পাঁচ বছর এনজিও অনুসন্ধানে তাদের স্বেচ্ছাসেবার সুফল পর্বততুল্য পরিমাণ অনুভব করেছি। বর্তমানে স্বেচ্ছাসেবা তলানিতে। আমার ধারণা, এর অন্যতম কারণ সরকার কর্তৃক চাপিয়ে দেওয়া নিয়মনীতি, চাকরিবিধি, কাঠামোগত বেতনস্কেল, পদপদবি, বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি, পদোন্নতি। এগুলো এনজিও ব্যক্তিত্বদের জিওতুল্য আমলার আমিত্ব সতেজ করে স্বেচ্ছাসেবাকে সহায়তা করছে। সরকারের রেগুলেশন না থাকায় কোনো কোনো তুচ্ছ এনজিওর প্রধানরা নাকি মাসিক ১০-১৫ লাখ টাকা বেতনভাতাদি নেওয়া ছাড়াও সমপরিমাণ অর্থের সুযোগসুবিধা ভোগ করছেন। তাই এনজিওকে নীতির বেড়াজালে নেতিয়ে ফেলা ছাড়া সরকার উপায় দেখছে না।

করোনাভাইরাসের ফলে বিশ্ব শাটডাউনের সঙ্গে বাংলাদেশও শাটডাউনে ছিল। এনজিওরা যেসব ব্যাংকের কাছ থেকে মূলধন নিয়েছিল তাদের সুদের সক্রিয়তা, কিস্তির কটকটানি শাটডাউন তো দূরে থাক ছাড়, সাহায্য, সহানুভূতির বিন্দুমাত্রও ছিল না। সুদে-আসলে ব্যাংকগুলোকে  ষোলো আনাই ফেরত দিয়েছে। এদিকে তৃণমূলের বিধ্বস্ত পরিবারগুলোর বকেয়া ফেরত দেওয়ার সামান্য শক্তিও নেই। তাই মাফ করতে হয়েছে, ছাড় দিতে হয়েছে কিন্তু ষোলো আনা বুঝে পাওয়া ব্যাংকগুলো বাঁচতে পারেনি। ডিপেনডেন্ট, ইনডিপেনডেন্ট ব্যাংক সদস্যের বৃহত্তর মজবুতি কাঠামো, সরকারি নীতি ব্যাংকগুলোকে ফোকলা করতে সহায়তা বৈকি সুস্থ করেনি। রুগ্ণ ব্যাংকের আমল এবং আইন ধরে সরকার স্বেচ্ছাসেবাসমৃদ্ধ এনজিও-এমএফআইগুলোর প্রতি অনুশাসন করতে চাচ্ছে। ব্যাংকগুলোর মালিক আছে, শেয়ারহোল্ডার আছে। এনজিওর কোনো মালিক নেই, শেয়ারহোল্ডারও নেই। এনজিওর মালিক সদস্য, সমাজ, সরকার। শুধু প্রতিনিধিত্ব করেন উদ্যোক্তা, কর্মকর্তা, জনবল। এরূপ ভিন্নধর্মী সংস্থার জন্য স্বতন্ত্র সদস্য বা পরিচালকের আবশ্যকতা দেশের কোনো এনজিওই বোঝে না। যাদের দ্বারা উদ্যোগ, আয়োজন সৃষ্টি, তাদের বোধগম্যহীন নীতি চাপিয়ে দিয়ে ব্যাংকগুলোর মতো এমএফআইগুলোকেও ফোকলা করে বাংলাদেশের তৃণমূল অর্থনীতিকে তছনছ করে দিয়ে সরকার কার স্বার্থ রক্ষা করবে, এটাও বোধগম্য নয়।

ব্যাংকের বোর্ডে যারা আছেন তারা মালিক কিন্তু মালিকানার অনুভূতি নেই। অর্থাৎ তারা ব্যাংকের মালিক কিন্তু মালিকানার মর্ম, মহত্ত্ব বোঝেন না। অন্যদিকে এনজিও-এমএফআইএর বোর্ডে যারা আছেন, তারা মালিক নন কিন্তু মালিকানার অনুভূতি আছে, মানে মালিকানা নেই কিন্তু মালিকানার মোহ, মহত্ত্ব দিয়ে মায়া করেন। স্বেচ্ছাসেবার মনমানসিকতা দিয়ে এই সেক্টরকে সক্রিয় রেখে চলেছেন। এই মহামূল্যবান সম্পদকে অবজ্ঞা করলে সর্বনাশ হবে, দরিদ্রদের মাত্রা বেড়ে যাবে; বেকারত্ব, অন্যায়, অপরাধ বেশুমার হবে। এনজিও-এমএফআইগুলো কর্তৃক তৃণমূলে অর্থপ্রবাহের পাশাপাশি সচেতনতা, শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, দক্ষতা উন্নয়নের প্রায়োগিক প্রশিক্ষণের সঙ্গে সঙ্গে তাদের উদ্যোগগুলো সফল করার জন্য বাড়িবাড়ি, খেতেখামারে, ফ্যাক্টরিতে উপস্থিত থেকে দিকনির্দেশনা দিয়ে তাদের আয় বৃদ্ধির নিশ্চয়তা করে এনজিও পাওনা পেয়ে থাকে। এজন্য সমপর্যায়ের ব্যাংকের তুলনায় এনজিওর জনবল প্রায় ১০ গুণ হয়ে থাকে। এনজিওর আর্থিক সেবার সমালোচকদের সুদের হারবিষয়ক অভিযোগ সরকার ও সমাজকে আমলে নিতে বলে। কিন্তু যা তারা বলে না করে না, সম-সুবিধার আওতায় সংস্থা চালিয়ে কম সুদ নিয়ে মডেল বানিয়ে এনজিওকে শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ করে দেওয়া। তৃণমূল পর্যায়ের অনুশীলনকারী অভিজ্ঞদের ধারণা, সমাজ-দেশবিরোধী হয়তো বা কেউ কেউ দেশের তৃণমূল অর্থনীতি যেখানে মাটির উৎপাদন, ফসলাদি সক্রিয় রাখলে বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে নাকাল হবে না, ওপর অঞ্চলে যত দুর্নীতি, দুর্ঘটনাই হোক না কেন সরকারের দ্বারা তা টাঁকশালে টাকা ছাপিয়ে হলেও একটা ব্যবস্থা হবে। কিন্তু তৃণমূলে বিশাল সম্পদ স্বেচ্ছাসেবাকে সাপাট করে দিতে পারলে তৃণমূলের দুর্যোগ দূরীকরণে টাঁকশালে ছাপিয়ে টাকার প্রবাহ হবে না। বরং অর্থনীতির ভিত্তিমূলে গলদ ঘটবে। অর্থনীতি দুর্যোগের মধ্যে ঘুরপাক খাবে। তাই সরকারের উচিত দেশের মানুষের নিম্নগামী স্বেচ্ছাসেবাকে সমৃদ্ধ না করে স্বেচ্ছাসেবার সর্বনাশ হয়, ভঙ্গুর হয় এমন নীতি যেমন ব্যাংকগুলোকেও বাঁচাতে পারেনি, এনজিও-এমএফআইগুলোকেও রক্ষা করতে পারবে না। তাই ক্ষেত্র পর্যায়ের রেগুলেশনের ঘনত্ব বাড়িয়ে উদ্যোক্তাদের উদ্যোগের প্রতি সেবার মালিকানাত্ব বৃদ্ধির সহায়ক না করলে আমও যাবে ছালাও যাবে। সে কারণে এ ক্ষেত্রে উন্নয়ন, প্রসার ও গতিশীল কর্মপ্রবাহের স্বার্থে সরকারকে লাগসই ও সহায়ক নীতিকাঠামো প্রণয়ন ও প্রয়োগ করতে হবে। তাহলে সংস্থাগুলো শক্তিশালী এবং তৃণমূলে জনগোষ্ঠীর অর্থনীতি মজবুত হবে।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক, টিএমএসএস

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা