শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

মানুষ বড়, নাকি মনুষ্যত্ব? মানুষই তো বড়, মনুষ্যত্বের চেয়ে। কিন্তু যদি মানুষের মনুষ্যত্ব না থাকে তবে তো সে আর মানুষই থাকে না। আমরা যে বলি, সে তো মিথ্যা বলি না, মনুষ্যত্বহীনতায় মানুষ পশু হয়ে পড়ে। মানুষ পশু হলে পশুর চেয়েও বড় পশু হয়- যেমন আতঙ্কের দিক থেকে তেমনি নিষ্ঠুরতার দিক থেকে। মানুষের পশুত্ব অস্বাভাবিক পশুত্ব। হয়তো আতঙ্কগ্রস্ত; হয়তো নিষ্ঠুর; হয়তো দুই-ই।

মানুষের নিষ্ঠুরতার দিকটার কথা শিল্পসাহিত্যে প্রচুর পরিমাণে বলা হয়েছে। মানুষ পশু হয়ে উঠেছে অর্থাৎ হিংস্র, নিষ্ঠুর, বিবেচনাহীন হয়ে পড়েছে, এমন চিত্র জীবনে যেমন পাওয়া যায়, শিল্পসাহিত্যেও তেমনি পাই। কিন্তু মানুষ তো পশু হয় শুধু নিষ্ঠুরতার দিক দিয়েই নয়, হয় আতঙ্কের, পরাজয়ের, হতাশার দিক থেকেও। যে মানুষ সন্ত্রস্ত, পরাজিত, হতাশ, সে মানুষ আর মানুষ নেই, অপরিহার্য মনুষ্যত্ব হারিয়ে সে পশুতে রূপান্তরিত হয়েছে, নিজের অজ্ঞাতেই। খাঁচার পাখি যেমন পাখি নয়, প্রকৃত প্রস্তাবে; সন্ত্রস্ত, পরাজিত, হতাশ মানুষও তেমনি মানুষ নয়, যথার্থ অর্থে। এই কথাও, সন্ত্রস্তের এই মনুষ্যত্ব হারানোর কথাও, আমাদের শিল্পসাহিত্যে আছে। কিন্তু যা নেই, খুব করে নেই, যত করে থাকা উচিত ছিল ততো নেই, তা হচ্ছে- কেমন করে মানুষকে ফিরিয়ে দেওয়া যাবে তার বিনষ্ট মনুষ্যত্ব, সেই পথের কথা। দুঃখ আছে, কথা নেই দুঃখমোচনের।

মানুষকে ভালোবাসো, এই কথাটা নানাভাবে, বহু বিভিন্ন স্বরে ও সুরে, ইনিয়েবিনিয়ে কখনো, কখনো স্পষ্টাস্পষ্টি, কতবার বলা হয়েছে। কিন্তু কোন সে মানুষ যে মানুষকে ভালোবাসব আমি? মানুষ যদি খুইয়ে থাকে তার মনুষ্যত্ব, নিপীড়নে ও অভাবে সে যদি হারিয়ে থাকে তার মানুষ পরিচয়, তবে তাকে ভালোবাসব কেমন করে, কীসের তাগিদে, কোন প্রেরণায়? পথের পাশের কুকুরকে দেখে কে করবে অশ্রুপাত? কার হৃদয় দ্রবীভূত হবে শোকে? যাকে ভালোবাসব তাকে অবশ্যই যোগ্য হতে হবে ভালোবাসার এবং যখন যোগ্য হবে পাত্র, তখন ভালোবাসা আসবেই, শিখিয়ে দিতে হবে না, পরামর্শের আবশ্যকতা দেখা দেবে না। প্রেম উপদেশ চায় না, যোগ্য পাত্র চায়।

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতেমানুষকে তাই মানুষ করে তোলা চাই আগে। কিন্তু মানুষ করে তোলার অর্থটা কী? আমরা ছেলেমেয়েদের মানুষ করি, অহরহ, প্রতিনিয়ত। বিদ্যালয়ে পাঠাই, সেখানে যোগ্য, দক্ষ, অভিজ্ঞ শিক্ষকরা আছেন, তাদের শক্তিশালী প্রকৌশলী হস্তক্ষেপে ছেলেমেয়েরা মানুষ হয় অর্থাৎ লায়েক হয়। সামন্তবাদী ধ্যানধারণার সঙ্গে বুর্জোয়া আকাক্সক্ষার সংমিশ্রণ ঘটিয়ে একটা মূল্যবোধ গড়ে তুলে তারা মানুষ হয়। অর্থাৎ প্রধানত স্বার্থপর এবং হয়তো প্রতারক হয়। কিন্তু বেশির ভাগ ছেলেমেয়ে বিদ্যালয়ে আসে না, এলেও ঝরে পড়া আমের মুকুলের মতো ঝরে পড়ে। অকালেই শেষ হয়। আম হয় না। হলেও পাকে না। সমাজের ঝড় ও সামাজিক দুর্বৃত্তদের ঢিল খেয়ে ছিঁড়ে ঝরে পড়ে।

আমাদের মধ্যে প্রকৃত মানুষ কই? স্বার্থপর ও প্রতারক তো মানুষ নয়, মনুষ্যত্বের গুণ নেই যার, দুর্বৃত্ত সে, পশু। অন্যদিকে পশুর স্তরে যে জীবনযাপন করছে সে-ও তো মানুষ নয়, তাকে আমরা যতই করুণা করি না কেন। ঘাতক অমানুষ করে তুলছে পলাতককে। প্রথম দলের মনুষ্যত্বহীনতা কেড়ে নিচ্ছে দ্বিতীয় দলের মনুষ্যত্ব। এক অমানুষ আরও পাঁচজনকে অমানুষ করে তুলছে। মনুষ্যত্বহীনতা মনুষ্যত্বহীনতার জন্ম দিচ্ছে। এটাই ব্যবস্থা। আজকের নয়, যুগযুগান্তরের। না, মানুষ করার অর্থ একটাই। সরল অর্থ মানুষের মধ্যে মনুষ্যত্বকে সুবিকশিত ও সুপ্রতিষ্ঠিত করা। যারা পণ্ড হয়ে উঠেছে হৃদয়হীনতায়, নিষ্ঠুরতায় তাদের মানুষ করতে হবে। অর্থাৎ শাসন করা চাই তাদের, ধমক দেওয়া চাই। সামাজিক শৃঙ্খলে আবদ্ধ করা চাই তার পশুত্বকে। কিন্তু তার চেয়ে বড় কথা, প্রয়োজনীয় বিষয়, যারা মনুষ্যত্ব হারিয়েছে এই পশুদের নিপীড়নে তাদের প্রতিষ্ঠিত করা মনুষ্যত্বে। দুই কারণে এর গুরুত্ব অধিক। প্রথমত মানুষ হিসেবে বাঁচার অধিকার হারিয়ে মানুষের চেয়ে নীচু স্তরে নেমে গেছে যারা তাদের সংখ্যাই অধিক, সংখ্যায় তারা অনেক বেশি। দ্বিতীয়ত নিচের মানুষদের মনুষ্যত্ব ফিরে পাওয়ার সঙ্গে ওপরের মানুষদের পুনরায় মানুষ হওয়া অভিন্ন সূত্রে গ্রথিত। নিপীড়িত মানুষ উঠে না দাঁড়ালে, ধমক না দিলে নিপীড়নকারী দুর্বৃত্ত নিবৃত্ত হবে না, হয়নি কখনো। গৃহস্থের সতর্কতাই ডাকাতির ওপর সবচেয়ে বড় নিষেধাজ্ঞা।

নিপীড়িত মানুষকে তাই মানুষ করে তোলা চাই। অর্থাৎ তাকে দেওয়া চাই মানবিক অধিকার, জীবনের নিরাপত্তা, জীবিকার নিশ্চয়তা। আহার দিতে হবে, দিতে হবে বাসস্থান। কিন্তু শুধু বাঁচা তো নয়, মানুষের মতো বাঁচা, বেঁচে থাকা তো শুধু টিকে থাকা নয়। গাছ, মাছ, কীটপতঙ্গ টিকে থাকে, বেঁচে থাকে না। মানুষের মতো বাঁচার অর্থ স্বাধীনতা নিয়ে, মর্যাদার সঙ্গে বাঁচা। স্বাধীনতা কথা বলার, মতামত প্রকাশের, সংগঠন গড়ার, চলাফেরার, দেশের শাসনব্যবস্থায় অংশগ্রহণের। বোবা, অক্ষম, খঞ্জ মানুষ মানুষও নয়, পশুও নয়, সে মানুষেরা বিকৃত, নয়তো ব্যঙ্গচিত্র। এ কথাও সর্বদা স্মরণ রাখা বোধ করি কর্তব্য যে স্বাধীনতা এক ও অবিভাজ্য। স্বাধীনতা শুধু যে দেশের আন্তর্জাতিক সীমান্তে রক্ষিত পরীক্ষিত হয় তা কখনো নয়, তার রক্ষা ও পরীক্ষার কাজ দেশের প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে অবিরাম চলতে থাকে, সর্বক্ষণ। মানুষের জীবনে যদি অর্থনৈতিক স্বাধীনতা না থাকে, তবে স্বাধীনতা আছে এ কথা যতই বলা যাক না কেন, বাস্তবে সে দাবি সত্য হবে না। এক স্বাধীনতা অন্য স্বাধীনতার অভাবের সঙ্গে অবিচ্ছিন্নভাবে জড়িত। স্বাধীনতার অভাব দুঃখের ব্যাপার। কিন্তু তার চেয়েও বড় দুঃখের ব্যাপার আছে। সে হলো অভাববোধের অভাব। অভাব যত না আছে, তার চেয়ে বেশি আছে অভাববোধের অভাব।

অভাব সাংস্কৃতিক চেতনার ব্যাপার। সংস্কৃতি নিয়ে গৌরব, উচ্চকথন, হট্টগোল ইত্যাকার ব্যাপার অনেক করেছি, আজও করছি। কিন্তু এই যে স্বদেশি সাহিত্য সংগীত, চলচ্চিত্র, চিত্রকলা এদের বাহ্যিক সৌন্দর্যের যত বড়াই করি না কেন, এদের অভ্যন্তরে কী আছে? পোশাকের অভ্যন্তরের চরিত্রটা কী?

সেই চরিত্রের দিকে তাকালে অন্তঃসারশূন্যতার বড় বড় গর্তই চোখে পড়বে নানা স্থানে। অভ্যন্তরে দ্বন্দ্ব নেই, শুধু সমন্বয়ের কথাই অধিকাংশ সময়ে কোমল সুরে, কখনো বা উচ্চকণ্ঠে বলা হয়েছে। অভ্যন্তরে সংস্থাপিত বুদ্ধিবৃত্তিক তথা দার্শনিক চিন্তার স্তরটি উদ্বেগজনকরূপে সামান্য। একদা রবীন্দ্রনাথ এক ঔপন্যাসিককে বলেছিলেন এই কথা, ‘আপনি কোন রকম ঐতিহাসিক বা উপদেশিক বিড়ম্বনার মধ্যে যাবেন না এবং শীতল ছায়া, আম-কাঁঠালের বন, পুকুরের পাড়, কোকিলের ডাক, শান্তিময় প্রভাত এবং সন্ধ্যা, এরই মধ্যে প্রচ্ছন্নভাবে তরল কলধ্বনি তুলে বিরহমিলন হাসিকান্না নিয়ে যে মানব জীবনস্রোত অবিশ্রান্ত প্রবাহিত হচ্ছে তাই আপনি আপনার ছবির মধ্যে আনবেন।’ এই ছবির বর্ণনাও ছবি একটা, সুন্দর ছবি। কিন্তু কোন চেতনার কথা আছে এই সুন্দর করে তুলে ধরা চিত্রের ভিতরে? এই জীবনস্রোত অবিশ্রান্ত বটে, কিন্তু সে তো ‘প্রচ্ছন্ন’ শুধু, কেবলি তরল কলধ্বনি তোলা, প্রাকৃতিক দৃশ্যের অংশ শুধু। এই বর্ণনায় যে জীবনের আদর্শ প্রতিফলিত সে জীবন মানুষের নয়। সে জীবনে মানুষের জীবন নেই, গাছগাছড়া, পশুপাখি, কীটপতঙ্গের মতো কোনোমতে টিকে থাকা আছে শুধু। রবীন্দ্রনাথের এই বর্ণনা নিঃসন্দেহে প্রতিনিধিত্বমূলক। এর পেছনে যে দৃষ্টিভঙ্গি কার্যকর, সংস্কৃতি ক্ষেত্রে সেটাই প্রধান দৃষ্টিভঙ্গি। স্মরণযোগ্য এই সত্যও যে রবীন্দ্রনাথ ইউরোপীয় সাহিত্যে প্রকৃতির ওপর মানুষের যে কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার সংবাদ পরিবেশিত তা সব সময়ে সমর্থন করেননি, তাঁর স্বাভাবিক সমর্থন প্রকৃতি ও মানুষের প্রাচ্য-দেশীয় ঐক্যের প্রতি।

তাহলে মূল কথা হচ্ছে, দ্বন্দ্বে যাব না, খুঁজব সমন্বয়। কেন আসে না দ্বন্দ্ব? আসে না মানুষের জীবন সম্পর্কে উন্নত চিন্তা নেই বলে। মনুষ্যত্বের প্রশ্ন, অর্থাৎ মানুষের মতো বাঁচার অধিকারের প্রশ্নে যে কোনো আপস নেই, সেই দাবিতে যে অনড় থাকবে, লড়বে প্রতিনিয়ত এই বোধের অভাবই দ্বন্দ্ব-ভীরুতার জন্ম দেয়, সমর্থন জোগায় সমন্বয় পন্থার, আপসকামিতার, সুবিধাবাদিতার। নইলে দেখা যেত জীবনযাত্রার ক্ষণে ক্ষণে, পদে পদে দ্বন্দ্ব বাধছে প্রকৃতির সঙ্গে, প্রতিষ্ঠিত ব্যবস্থার সঙ্গে, শাসন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে। দেখা যেত, সেই দ্বন্দ্বে জীবনের মানদণ্ডে গুণগত পরিবর্তন আসছে। শত শত বছরের সঞ্চিত গ্লানি ও দারিদ্র্য দূর হয়ে যাচ্ছে।  কিন্তু অভাববোধ প্রবলভাবে আসেনি। অভাববোধ ছাড়া মানুষ যে মানুষই নয়, মনুষ্যত্বহীনতার সেই চেতনা এবং মনুষ্যত্বহীনতার প্রতি ক্ষমাহীন ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে। তাই তো দেখি অধিকার আজও বিকাশের বিষয় যতটা না, তার চেয়ে বেশি অর্জনের বিষয় হয়ে আছে। তাই তো দেখি নিষ্পিষ্ট মানুষের দুঃখ-দারিদ্র্য-যন্ত্রণা নিয়ে নিম্ন-মধ্যবিত্তসুলভ প্রচুর করুণা-প্রকাশ ও অশ্রুপাত ঘটে, কিন্তু প্রতিকারের অভীষ্ট লক্ষ্য ও বাস্তব উপায় সম্পর্কে খুব কম বলা হয়। ভিক্ষা দেওয়া হয়, ভিক্ষাবৃত্তির কুফল বিষয়েও আলোকপাত করা হয়, কিন্তু যা হয় না তা হচ্ছে ভিক্ষাবৃত্তি নিরসনের কার্যকর সামাজিক-অর্থনৈতিক পদক্ষেপ গ্রহণ। সমালোচনা থাকে, প্রতিবাদ থাকে না।

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে