শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৫

বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ

‘মানুষও বানাইল আল্লায় মানুষ নিল কত সাজ/কেউ আমরা প্রজা সাজি, কেউ সাজে মহারাজ/ আসলে পেটের দায়ে আমরা সবাই ধান্ধাবাজ/জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ/বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ।’ ১৯৮০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘জোকার’ সিনেমার একটি গান। গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন প্রখ্যাত কণ্ঠশিল্পী সৈয়দ আবদুল হাদী। গানটির প্রতিটি চরণে একটি ধ্রুব সত্য বাঙ্ময় হয়েছে। আসলে আমরা মানুষ এই যে দুনিয়ায় বেঁচে আছি, তা কিন্তু নানা ফন্দিফিকির করেই। পেটের ভাত জোগাড় করার জন্য, মানে বেঁচে থাকার জন্য আমরা কত কী-ই না করি।  কেউ ব্যবসা করি, কেউ করি চাকরি। আবার কেউবা করি চাষাবাদ। কেউ আবার মজুর খাটি। সবকিছু নিজে বা পরিবারকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য। শুধু মানুষ কেন, জগতের সব প্রাণীই বেঁচে থাকার জন্য নানা কায়দাকানুন রপ্ত ও প্রয়োগ করে থাকে। বন্য পশুরা  একে অন্যকে হত্যা করে তাদের রক্তমাংস উদরস্থ করে ক্ষুণিœœবৃত্তি করে থাকে। নদীসমুদ্রের জলজ প্রাণীরাও তাই করে। এটা সৃষ্টিকর্তার বিধান। তিনিই তাঁর সৃষ্টির কে কোন পন্থায় জীবন ধারণ করবে তা স্থির করে দিয়েছেন। বড় মাছ ছোট মাছকে খেয়ে ফেলে, আমরা আবার সে বড় মাছকে শিকার করে নানারকম উপাদেয় রেসিপিতে রসনা তৃপ্ত করি। এর কোনোটাই অবৈধ বা গুনাহের কাজ নয়। আল্লাহ তাঁর প্রকৃতিকে এভাবে সুশৃঙ্খল করে তৈরি করেছেন।

পশু জগতে কোনো সমাজবদ্ধতা নেই, নেই নিয়মকানুনের বালাই। সেখানে ‘জোর যার মুল্লুক তার’ নীতিই প্রতিষ্ঠিত। সমাজ বা রাষ্ট্রের কোনো অস্তিত্ব সেখানে নেই। বনের পশুরা সব স্বাধীন। অনেকটা কবিগুরুর গানের মতো- ‘আমরা সবাই রাজা আমাদের এ রাজার রাজত্বে।’ সেখানে আইন নেই, বিধান নেই। শক্তিই টিকে থাকা ও প্রভুত্ব করার একমাত্র পথ। ওয়াইল্ড লাইভ টেলিভিশন প্রোগ্রামে দেখানো হয় বন্য পশুদের জীবনাচার। বাঘ, সিংহ, নেকড়ে, হায়েনার কাছে গরু, মহিষ, গয়াল, হরিণ, ঘোড়া, খরগোশ কত অসহায়। একটি বাঘ, সিংহ বা চিতাবাঘ যখন দৌড়ে এসে হরিণ কিংবা গরু-মহিষের ঘাড়ে কামড়ে ধরে ভূপাতিত করে, তখন আক্রান্ত নিরীহ পশুটির করুণ দশা কারও কারও হৃদয়কে নাড়া দেয় না তা নয়। কিন্তু প্রকৃতির বিধান অনুযায়ী তখন ‘সারভাইবাল ফর দ্য ফিটেস্ট’ বা ‘যোগ্যরাই টিকে থাকবে’ কথাটি পরিবর্তিত হয় ‘সারভাইবাল ফর দ্য স্ট্রংগেস্ট’ মানে ‘বলবানরাই টিকে থাকবে’ কথাতে। 

বনে কোনো রাষ্ট্র নেই, সংবিধান থাকার তো প্রশ্নই আসে না। সেখানে নেই নির্বাচনব্যবস্থা। এমনকি রাজতন্ত্র কিংবা গণতন্ত্র কোনো কিছুরই অস্তিত্ব নেই। তারপরও আমরা সিংহকে বলে থাকি ‘বনের রাজা’। কেন, কোন তত্ত্বের ভিত্তিতে সিংহকে এই অভিধায় অভিহিত করা শুরু হয়েছিল, তা বোধ করি কারোরই জানা নেই। অবশ্য সাহিত্যিক ইমরুল চৌধুরী তাঁর শিশুতোষ গ্রন্থ ‘সিংহ কেন বনের রাজা’ বইতে যে কাল্পনিক কাহিনি তুলে ধরেছেন তা নিতান্তই শিশুদের বিনোদনের জন্য। একটি ছড়া তো আমরাও ছেলেবেলায় আওড়াতাম- ‘সিংহ আমি বনের রাজা, কেশর আছে ঘাড়ে/ আমার বাসা গহনগনে বন পাহাড়ের ধারে।’ যখন একটু বড় হলাম, চিন্তাশক্তি তার ডালপালা মেলল, তখন প্রশ্ন জাগল, আচ্ছা আমরা যে সিংহকে বনের রাজা বলি, বনের সিংহ কি তা জানে? যদি জানত, তাহলে সেই রাজাকে ধরে এনে চিড়িয়াখানার খাঁচায় বন্দি করে রাখা কি মানুষের পক্ষে সম্ভব হতো?

অবশ্য ইংরেজ সাহিত্যিক জর্জ অরওয়েল (আসল নাম এরিক আর্থার ব্লেয়ার) তাঁর ‘অ্যানিমেল ফার্ম’ উপন্যাসে পশুদের দলবদ্ধ হয়ে বিদ্রোহ ঘোষণা, সরকার গঠন ইত্যাদি বর্ণনা করেছেন। জর্জ অরওয়েল তাঁর লেখায় রূপক অর্থে সমাজবিপ্লবের নানা অসংগতি ও তার পরিণতি তুলে ধরেছেন। অ্যানিমেল ফার্ম উপন্যাসটিও তাই; যেখানে মি. জোন্স নামে একজন খামার মালিকের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে পশুরা বিদ্রোহ করে এবং তাকে বিতাড়িত করে খামারের কর্তৃত্ব হাতে নেয়। সে এক মজাদার কাহিনি। তবে সেটা কল্পকাহিনি, বাস্তবতার ধারেপাশে নেই। এখানে যে কথাটি আমি বলতে চাচ্ছি, তাহলো বনে যেহেতু কোনো সমাজ বা রাষ্ট্র নেই, তাই সেখানকার বাসিন্দারা যে যার মতো চড়ে বেড়ায়, আহার সংগ্রহ করে খায় এবং অপেক্ষাকৃত বলশালীদের থাবা থেকে কৌশল প্রয়োগ করে জীবন রক্ষা করে।

কিন্তু মানবসমাজে তা সম্ভব নয়। কেননা, মানুষ যে সমাজে বসবাস করে, তা লিখিত ও অলিখিত কিছু নিয়মবিধির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। মানুষের সঙ্গে পশুর পার্থক্য হলো বিবেক। হ্যাঁ, একমাত্র বিবেকই মানুষকে পশু থেকে আলাদা করেছে। ‘বিবেকহীন মানুষ পশুতুল্য’ কথাটির প্রচলন হয়েছে সে কারণেই। বিবেকের তাড়নায় আমরা অনেক কাজ করি, আবার কিছু কিছু কাজ করতে পারি না। তারপরও কিছু মানুষ এমন সব কাজ করে, যা পশুকেও হার মানায়। পশুকুলের মধ্যে হায়েনা হলো সবচেয়ে হিংস্র। অন্যান্য হিংস্র পশু শিকার ধরে প্রথমে সেটাকে মেরে তারপর খায়। কিন্তু হায়েনা জীবন্ত শিকারকে ছিঁড়ে খাওয়া শুরু করে। পশুর এই হিংস্রতা বর্তমানে মানুষের মধ্যে ভালোভাবেই সংক্রমিত হয়েছে। মানুষ এখন একজন আরেকজনের বুকে গুলি চালাতে দ্বিধা করে না, হাত কাঁপে না কারও গলায় ছোরা বসাতে।

প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক ও নাট্যকার-পরিচালক হুমায়ূন আহমেদের বহুব্রীহি নাটকে অভিনেতা আবুল হায়াত ও আসাদুজ্জামান নূরের সংলাপে মানুষ ও পশুর স্বভাবের একটি পার্থক্য চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে। আবুল হায়াতের মানুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ জীব কী- এ প্রশ্নের উত্তরে নূর বলছিলেন, ‘মাঝে মাঝে পশুকে আমার মানুষের চেয়েও শ্রেষ্ঠ মনে হয়। যেমন হিংস্র বাঘ। সে নিজের জন্য ততটুকু খাবারই সংগ্রহ করবে, যতটুকু প্রয়োজন। এর বেশি কিছু নয়। কিন্তু কিছু কিছু মানুষ অপরকে বঞ্চিত করে সম্পদের পাহাড় জমা করে। এ ক্ষেত্রে পশুরা মানুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ।’ আসাদুজ্জামান নূরের এ ডায়ালগ, যেটির স্রষ্টা হুমায়ূন আহমেদ, তা যে কতটা অভ্রান্ত ব্যাখ্যা করে বলার দরকার পড়ে না। আসলে আমাদের ক্ষুধার জ¦ালা যেন সহজে মেটে না। দাউ দাউ করে সারাক্ষণ জ¦লতেই থাকে। না, আমি খাদ্য-খাবারের ক্ষুধার কথা বলছি না। বলছি ক্ষমতা বা অর্থসম্পদের যে সর্বগ্রাসী ক্ষুধা আমাদের অনেকের চিন্তাচেতনাকে এমনভাবে আচ্ছন্ন করে রেখেছে, তার যেন অন্ত নেই। সবার ক্ষুধা একরকম নয়। কেউ খায় খুব মেপে, পরিমিত। আর কেউ খায় গোগ্রাসে। কারও কারও খাদ্যগ্রহণ দেখলে মনে হয় তারা বাঁচার জন্য খায় না, খাওয়ার জন্যই বেঁচে আছে। পরিমিত আহার গ্রহণ স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। আর অপরিমিত খাবার গ্রহণ শরীরে নানারকম রোগব্যাধির জন্ম দেয়।

রচনাটি শুরু করেছিলাম মানুষের দুনিয়াতে বেঁচে থাকার নানা ফন্দিফিকির নিয়ে। এই বেঁচে থাকার জন্য কেউ রাজা হয়ে প্রজার ওপর জুলুম-নির্যাতন চালায়, আবার কেউ রাজার ওপর মহারাজার আসনে বসে ছড়ি ঘোরায়। যেহেতু এখন আর কার্যকর রাজতন্ত্র নেই, তাই রাজা-মহারাজার প্রতাপও দেখা যায় না। তবে সমাজে একশ্রেণির মানুষ তাদের প্রভুত্ব বিস্তারের জন্য নানারকম কূটকৌশলের আশ্রয় নিয়ে থাকে। বেঁচে তো থাকে সবাই। তবে অন্যের ওপর প্রভুত্ব বিস্তার করে বেঁচে থাকার মজাই আলাদা। এই মজা লুটতে কেউ আশ্রয় নেয় কূটকৌশলের, আবার কেউ বেছে নেয় নৃশংসতা।

বর্তমান সময়ে মানুষের ওপর প্রভুত্ব বিস্তারের দুটি হাতিয়ার মোক্ষম হিসেবে স্বীকৃত। এক. রাজনীতি। দুই. অর্থবিত্ত। এ দুটি মাধ্যম এখন একটি আরেকটির পরিপূরক। অর্থাৎ দুইটি আপনার হাতে থাকলে আপনি অপ্রতিদ্বন্দ্বী। রাজনৈতিক ক্ষমতা হাতে থাকলে ইচ্ছা করলে বিত্তশালী হতে পারবেন। আর যদি আপনার অর্থবিত্ত থাকে, তাহলে রাজনৈতিক ক্ষমতা করায়ত্ত করা আপনার জন্য ফুসমন্তরের ব্যাপার। একটি কথা ঠাট্টাচ্ছলে অনেকেই আজকাল বলেন, ‘রাজনীতি আর আগের মতো নাইরে ভাই, রাজনীতির মধ্যে পলিটিক্স ঢুকে গেছে।’ কথাটিকে অর্থহীন মনে হওয়া স্বাভাবিক। তবে রাজনীতি নিয়ে এ শ্লেষাত্মক বাক্যটি একেবারে অর্থহীন নয়। রাজনীতি যে আজ কতিপয় মানুষের ধান্দাবাজির মাধ্যমে পরিণত হয়েছে, এ কথা অস্বীকার করার কি উপায় আছে?

রাজনীতি ছিল একসময় মানবসেবার অন্যতম বাহন। অতীতে যারাই রাজনীতিতে আত্মনিমগ্ন হয়েছেন, তারা সবাই মানবসেবাকে ব্রত হিসেবে গ্রহণ করেই এ পথে হাঁটতে শুরু করেছিলেন। তাদের চিন্তাচেতনাজুড়ে থাকত দেশ ও মানুষ। ব্যক্তিগত লাভলোকসান কিংবা স্বার্থ কোনোটাই স্থান পেত না তাদের ভাবনায়। এই দেশকে ভালোবেসে কেউ জীবন দিয়েছেন অকাতরে, কেউ কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে কাটিয়েছেন বছরের পর বছর। তারও আগে ইংরেজ ঔপনিবেশিক আমলে অনেকের ভাগ্যে ঘটেছে দ্বীপান্তরের শাস্তি; যা কারাগারের চেয়েও ভয়ংকর। ভারত মহাসাগরের মাঝে আন্দামান নামে এক জনমানবহীন দ্বীপে নিঃসঙ্গ বসবাসের  দুর্বিষহ কাহিনি অনেক বইপুস্তকে বিধৃত আছে।

এখন সময় বদলেছে। আগের সে ধারা আর নেই। রাজনীতি এখনো জনসেবার মাধ্যম, তবে তা মৌখিক, মৌলিক নয়। আরও পরিষ্কার করে বললে বলতে হয়, এখন তা কতিপয়ের ভাগ্য গড়ার বাহন ছাড়া আর কিছুই নয়। আর সেজন্যই এখন এই মাধ্যমে নাম লেখানোর জন্য দীর্ঘ লাইন দেখতে পাওয়া যায়। এখানেও কিন্তু বেঁচে থাকার বিষয়টি জড়িত। এই বেঁচে থাকা ‘রাজনৈতিক নেতা’র পরিচয়ে মানুষের মধ্যে বেঁচে থাকার অদম্য ইচ্ছা।  কিন্তু রাজনীতির খাতায় নাম লেখালেই কি সবাই মানুষের মনে বা ইতিহাসে বেঁচে থাকতে পারে? যে লোকটি আজ অর্থবিত্তের জাদুতে নেতার আসনে জেঁকে বসতে পেরেছে, সে আদৌ তার উপযুক্ত কি না, তা অনেকেই হিসাব করেন না। আর তাই ওই সব অরাজনৈতিক রাজনীতিকের পদতলে অর্ঘ্য দেওয়ার জন্য ব্যাকুল জনতার বিপুল উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। তবে ইতিহাস হলো সব কিছুর পরিমাপক। অর্থবিত্তের বদৌলতে আজকের ‘মহান নেতা’ একসময় নিক্ষিপ্ত হন আস্তাকুঁড়ে। 

♦ লেখক : সাংবাদিক ও কলাম লেখক  

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে