শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ঢাকাকে সবুজ ও বাসযোগ্য করা জরুরি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকাকে সবুজ ও বাসযোগ্য করা জরুরি

একসময় ঢাকা ছিল সবুজের শহর। গাছপালা, বাগান আর খোলা জায়গা ছিল শহরের পরিচয়ের অংশ। খুব ছোট একটা শহর ছিল। প্রায়ই বলি খিলগাঁওয়ের কথা। আমার বেড়ে ওঠা, বড় হওয়া খিলগাঁওয়ে। সত্যিকার অর্থে তখন ঢাকার যে সিটি তা ছিল গুলিস্তান আর বিশেষ বিশেষ জায়গা- পীরজঙ্গি মাজার, ফকিরাপুল বাজার, এদিকে স্টেডিয়াম ওদিকটা ওল্ড টাউন। তখনকার গুলশান-বনানী আজকের মতো অভিজাত এলাকা ছিল না। ধানমন্ডি ছিল একমাত্র। আর ওয়ারী ছিল তখনকার আজকের গুলশান-বনানীর মতো অভিজাত এলাকা। এগুলো পুরোটাই ছিল ঘন বনে আচ্ছাদিত। সেই সময়, যখন খিলগাঁওয়ে থাকতাম, খেয়াল করতাম যে গাছে গাছে বানর ঝুলছে। যখন শীতের সময় উঠোনে খেতে বসতাম, দেখা গেছে বানর এসে কাঁধে বসে গেছে। কখনো আমাদের খাবার নিয়ে যাচ্ছে। জাম্বুরা দিয়ে ফুটবল খেলে আনন্দ পেতাম এবং দৌড়ে গিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তাম চৌধুরীর পুকুরে। এভাবেই খিলগাঁওয়ে আস্তে আস্তে বড় হলাম। তারপর খিলগাঁও বড় হলো। জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে খিলগাঁওয়ের বাসাগুলো একতলা-দোতলা থেকে বহুতল বিল্ডিংয়ে পরিণত হলো। সবগুলোতে তখন ভার্টিক্যাল এক্সপ্যানশন হলো। আজকাল ঢাকার ছেলেরা বলতে পারবে না, বেত ফল দেখতে কী রকম, ডেউয়া দেখতে কী রকম, গাব তো বোধ হয় চিনবেই না।

ভবিষ্যতে হয়তো আমরা এই ক্ষতিটি বুঝতে পারব। এখনই হয়তো কিছুটা বুঝতে শুরু করেছি। আজ আন্তর্জাতিক সূচকে রাজধানী ঢাকার বাসযোগ্যতায় অবস্থান প্রায় তলানিতে। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট প্রকাশিত বৈশ্বিক বসবাসযোগ্য সূচকে ১৭৩টি শহরের মধ্যে ঢাকার স্থান হয়েছে ১৭১তম। তালিকার নিচে রয়েছে শুধু সিরিয়ার রাজধানী দামেস্ক ও লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি।

মানদণ্ড ছিল স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, অবকাঠামো, পরিবেশ ও সংস্কৃতি। যেভাবেই হিসাব করা হোক না কেন, ঢাকার সংকট আজ চোখে পড়ার মতো। যানজট, দূষণ আর অপরিকল্পিত নগরায়ণের চাপে শহরটিকে বাসযোগ্য রাখা দিনদিন কঠিন হয়ে উঠছে। বিশ্বের উন্নত দেশগুলো অনেক আগেই নগরায়ণের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ছাদকৃষিকে অগ্রাধিকার দিয়েছে। যেমন জাপান ১৯৯৭ সালের কিয়োটো প্রটোকলের পর থেকে নতুন ভবন নির্মাণে ছাদের বাগান বাধ্যতামূলক করেছে। আইন করে ছাদের সবুজ বাগান তারা অপরিহার্য করেছে শহরকে টিকিয়ে রাখতে, অক্সিজেনের ভান্ডার গড়ে তুলতে।

চাইলে আমাদের নগরকেও সবুজে ভরিয়ে তুলতে পারি। বাংলাদেশে ছাদকৃষির বিকাশ হয়েছে, হচ্ছে। আশির দশকে যখন বাংলাদেশ টেলিভিশনে অনুষ্ঠান করতাম, তখনই ছাদে কাজি পেয়ারা চাষের প্রচারণা চালিয়েছিলাম। ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল সেটা। মানুষ ভেবেই পায়নি ছাদে পেয়ারা ফলানো সম্ভব! সেখান থেকেই ছাদকৃষি নিয়ে আমাদের যাত্রা শুরু। পরে চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষের ডাক’ অনুষ্ঠানে টানা চার শতাধিক পর্ব করেছি ছাদকৃষিকে কেন্দ্র করে। লক্ষ্য ছিল শহরের মানুষকে ছাদকৃষির প্রতি আগ্রহী করা, যেন তারা ছাদের সামান্য জায়গাটুকুকে কাজে লাগায়। আজ অবসরপ্রাপ্ত চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, গৃহিণী সবাই ছাদে চাষ করছেন শিম, লাউ, ঝিঙে, বাঁধাকপি, ফুলকপি, গাজরসহ নানা ধরনের সবজি। কেউ কেউ আবার আম, পেয়ারা, ডালিম, মাল্টা, জাম্বুরার মতো ফলও ফলাচ্ছেন। এতে শুধু পারিবারিক চাহিদা মিটছে না, নিরাপদ খাবারের নিশ্চয়তাও আসছে। সবচেয়ে বড় কথা, মানুষ পাচ্ছে মানসিক প্রশান্তি। আমি মনে করি, ছাদকৃষি একধরনের জাতীয় দায়িত্ব। এটা শহরে খাদ্য নিরাপত্তাই আনছে না, সামাজিক সম্প্রীতিও গড়ে তোলে। অনেকেই বলেন, ছাদে উৎপাদিত ফল-ফসল আদান-প্রদানের মাধ্যমে পাশের বাসার সঙ্গে সুসম্পর্ক তৈরি হয়েছে। শুধু পাশের বাসা নয়, শহরের আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গেও হৃদ্যতা বাড়ে।

ছাদকৃষি এখন শহরের বাইরেও ছড়িয়ে পড়েছে। মনে পড়ছে চট্টগ্রামের আনোয়ারায় প্রত্যন্ত গ্রামে দেখেছি বিশাল ছাদকৃষি আয়োজন। অনলাইনে লাখ লাখ মানুষ ছাদকৃষি নিয়ে আলোচনা করছে, গ্রুপ তৈরি করেছে, যুক্ত আছে একে অন্যের সঙ্গে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-গবেষকরা নতুন নতুন গবেষণা করছেন। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মাহবুব ইসলামের নেতৃত্বে মডেল ছাদকৃষির নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে। তারা দেখেছেন, ছাদে সবজি থাকলে ছাদপৃষ্ঠের তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রি পর্যন্ত কমে যায়, আর নিচের ঘর গড়ে ২ ডিগ্রি শীতল থাকে। এতে বিদ্যুৎ খরচ কমে, ঘর থাকে ঠান্ডা, ছাদের স্থায়িত্বও বেড়ে যায়।

অনেকে ভেবে নেন ছাদকৃষি নাকি ছাদের ক্ষতি করে। কিন্তু গবেষণা বলছে উল্টোটা। গ্রীষ্মকালে যখন ছাদ ৫০ ডিগ্রি পর্যন্ত উত্তপ্ত হয়, তখনই মূল ক্ষতি হয়। ছাদকৃষি থাকলে সেই ক্ষতি কমে যায়। গাছ কার্বন ডাই-অক্সাইড শোষণ করে অক্সিজেন ছাড়ে, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, বিদ্যুতের খরচ বাঁচায়, আর স্থানীয় খাদ্য উৎপাদনের মাধ্যমে পরিবহন খরচও কমিয়ে আনে। জৈব বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আর বৃষ্টির পানি সংরক্ষণেও ছাদকৃষি কার্যকর। এক কথায়, শহরের টেকসই পরিবেশ গড়ার অন্যতম উপায় এটা। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. শেখ আহমাদ আল নাহিদ অ্যাকুয়াপনিক্স ছাদকৃষি নিয়ে গবেষণা করেছেন, বুয়েটের শিক্ষার্থীরাও তাদের নকশায় কৃষিকে অন্তর্ভুক্ত করার চিন্তা করছেন। কৃষি শুধু মাঠেই নয়, এখন নগরের ছাদেও গবেষণা ও উদ্ভাবনের বিষয় হয়ে উঠেছে।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা FAO দীর্ঘদিন ধরেই বলে আসছে, জলবায়ু পরিবর্তনের ধাক্কা সামলাতে হলে ক্লাইমেট স্মার্ট অ্যাগ্রিকালচার বা জলবায়ু সহনশীল কৃষিকে এগিয়ে নিতে হবে। ছাদকৃষি সেই প্রয়াসেরই অংশ। আজ মানুষ এ বিষয়টি বুঝেছে। অথচ যখন প্রথম এ নিয়ে প্রচারণা শুরু করেছিলাম, তখন অনেকেই নিরুৎসাহিত করেছিল। আজ সেই মানুষরাই ছাদকৃষিকে স্বাগত জানাচ্ছে। এটাই সবচেয়ে বড় সাফল্য।

চেয়েছি প্রতিটি নগরবাসী নিজের ছাদে ক্ষুদ্র কৃষক হয়ে উঠুক। এখন বিভিন্ন সংগঠন ছাদকৃষি নিয়ে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে, উদ্যোক্তা তৈরি করছে। কিশোর থেকে বৃদ্ধ- সব বয়সি মানুষ আজ ছাদকৃষি করে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছে।

দেখা যাচ্ছে ধীরে ধীরে ঢাকার ধূসর ছাদগুলো সবুজে রূপ নিচ্ছে। এতে বাড়ছে অক্সিজেন, কমছে তাপমাত্রা, শীতল হচ্ছে নগর। একই সঙ্গে মানুষের খাদ্য চাহিদার বড় একটা অংশ পূরণ হচ্ছে ছাদের ফল-সবজি থেকে। এর মাধ্যমে আমরা খাদ্য নিরাপত্তার দিকে এগোচ্ছি, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবও কমাচ্ছি। ঢাকা আজ যেসব সমস্যায় জর্জরিত, তার সমাধান একদিনে হবে না। কিন্তু ছাদকৃষি আমাদের দেখিয়েছে ছোট উদ্যোগও বড় পরিবর্তনের সূচনা করতে পারে। যদি প্রতিটি নাগরিক তার ছাদে কিছু গাছ লাগায়, তবে লাখ লাখ ছাদের সবুজ একত্র হয়ে গড়ে তুলবে বাসযোগ্য ঢাকা।

ছাদকৃষি নিছক শখ নয়, এটি এক সামাজিক আন্দোলন। ঢাকার ধূসর ছাদে সবুজ ফেরানোর এক নিরন্তর সংগ্রাম। প্রতি বছর চাষযোগ্য জমি কমছে, নগর ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে গ্রামীণ ভূমি। এমন বাস্তবতায় ছাদকৃষি আর বিলাসিতা নয়, বরং সময়ের অপরিহার্য দাবি। প্রতিটি নাগরিক যদি নিজ নিজ ছাদে সামান্য সবুজ গড়ে তোলে, তবে সেই ছোট ছোট প্রচেষ্টাই মিলিত হয়ে গড়ে তুলতে পারে একটি শ্বাসযোগ্য, টেকসই নগর। ছাদকৃষিই হতে পারে আগামী দিনের ঢাকাকে আবারও সবুজে ফিরিয়ে আনার শক্তিশালী হাতিয়ার।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

shykhs@gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা