শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

মুখঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
মুখঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়

সত্তর দশকের গোড়ার দিকে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশি সিনেমা ‘দস্যু বনহুর’। এ সিনেমাটিতে প্রখ্যাত সংগীত পরিচালক আজাদ রহমানের কণ্ঠে একটি গান আছে- ‘ডোরাকাটা দাগ দেখে বাঘ চেনা যায়/ বাতাসের বেগ দেখে মেঘ চেনা যায়/ মুখঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়/ মানুষকে কী দেখে চিনবে বলো..’। বাস্তবিক এ দুনিয়ায় মানুষকে চেনা বড্ড কঠিন। যদিও মানুষকে চিনতে হলে নিজেকে চেনার উপদেশ দিয়েছেন গ্রিক দার্শনিক মহামতি সক্রেটিস। তিনি বলেছেন, ‘নো দাই সেলফ’ অর্থাৎ ‘নিজেকে জানো’। কিন্তু মানুষ অন্যকে জানার জন্য উৎসুক হলেও নিজেকে জানার গরজ খুব একটা অনুভব করে না। সক্রেটিসের উপদেশের কাছাকাছি বলেছেন সাধক-বাউল লালন শাহ। তিনি বলেছেন, ‘ও যার আপন খবর আপনার হয় না/ আপনারে চিনতে পারলে রে, যাবে অচেনারে চেনা।’ অচেনারে চেনার জন্য আমরা যতটা উদগ্রীব, নিজের খবর তার এক শতাংশও রাখি না। এমনকি সমাজে মানুষ আমার সম্পর্কে, আমার কাজকর্ম সম্পর্কে কী ভাবল, তাও ভেবে দেখি না। আমরা অপরের সমালোচনায় মুখর হতে যতটা উৎসাহী নিজের আমলনামার দিকে তাকাতে ততটাই অনাগ্রহী।

যাই হোক, কথা শুরু করেছিলাম মুখ ও মুখোশ নিয়ে। না, বাংলা ভাষার প্রথম সবাক সিনেমা ‘মুখ ও মুখোশ’ দেখার সৌভাগ্য আমার হয়নি। আমাদের বিক্রমপুরের গর্ব পরিচালক আবদুল জব্বার খান তাঁর ওই ছবিতে কী মেসেজ দিতে চেয়েছিলেন, তা-ও জানা হয়নি। তবে এটা বুঝেছি, তিনি হয়তো মুখোশের আড়ালে থাকা মানুষের প্রকৃত পরিচয় লুকিয়ে রাখার কথাই বলতে চেয়েছিলেন। মুখোশ অনেক প্রকারের হয়। কাপড়ের, কাগজের, রাবারেরও হতে পারে। মানুষ তার আসল চেহারা ঢেকে রাখার জন্য কখনো কখনো মুখোশ ব্যবহার করে। আবার জীবন রক্ষার জন্যও আমরা মুখোশ ব্যবহার করি। তখন সেটাকে আমরা বলি ‘মাস্ক’। ভয়ংকর মহামারি কভিডের সময় মাস্ক ব্যবহার করেননি এমন কেউ আছেন বলে মনে হয় না। আবার জীবন হরণের নিমিত্তেও মুখোশ অনেক সময় ব্যবহার হয়। দুর্বৃত্তরা অপকর্ম সাধনের সময় নিজেদের চেহারা-পরিচয় লুকিয়ে রাখার জন্য মুখোশ ব্যবহার করে থাকে।

প্রকৃত পরিচয় লুকিয়ে রাখার জন্য আরেক ধরনের মুখোশ রয়েছে। সেটা বায়বীয়। চোখে দেখা যায় না, বোঝাও যায় না। কিছু মানুষ সমাজে ভালো সেজে এমন নিখুঁত অভিনয় করে যে জাত অভিনেতারাও তাদের কাছে হার মানতে বাধ্য। এরা মুখের বুলিতে সবাইকে ভুলিয়ে নিজের ঝুলি পূর্ণ করে জনচক্ষুর আড়ালে। এ মুখোশধারীরা আমাদের চারপাশেই বিরাজ করে। তাদের মুখের ‘চিনিমাখা হাসি’ আর মধুমাখা বুলিতে মানুষ সহজেই বিভ্রান্ত হয়। রাজনীতি, সমাজনীতি, ধর্মীয় জগৎ সবখানেই এ মুখোশধারীদের সমাগম দেখা যায়। এরা কথার জাদুতে সম্মোহিত করে মানুষের চোখে ধুলো দিয়ে আপন স্বার্থ হাসিল করে নেয়।

প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক ও সাহিত্যিক আবুল মনসুর আহমদ তাঁর ‘হুজুর কেবলা’ গল্পে ধর্মের মুখোশধারী ভণ্ডদের চরিত্র এঁকেছেন সার্থকভাবেই। গল্পটি অনেকেই পড়ে থাকবেন। এমদাদ নামে এক যুবক, বিএ পরীক্ষা দিয়ে বাড়ি এসে তার সব বিলাতি পোশাক পরিত্যাগ করে চোগা-চাপকান পরে এক সুফি সাহেবের মাধ্যমে এক হুজুরের হাতে বয়াত গ্রহণ করে মুরিদ হলো। তারপর থেকে সে তার ভক্তি-শ্রদ্ধার দ্বারা হুজুরের খাস মুরিদে পরিণত হলো। হুজুরের সঙ্গে ঘুরে ঘুরেই তার দিন কাটে। একবার হুজুর এক গ্রামে তার মুরিদের বাড়িতে তাশরিফ আনলেন। মুরিদের সদ্য বিবাহিত সুন্দরী পুত্রবধূকে দেখে হুজুরের ভিতরে লালসা জেগে উঠল। সে মুরিদকে নির্দেশ দিল পুত্রবধূর তালাকের ব্যবস্থা করতে। কিন্তু যুবক নারাজ। হুজুরের অন্যান্য শিষ্য-মুরিদ বাহিনীর চাপে বুকে বেদনা চোখে জল নিয়ে বউকে সে তালাক দিল। বিয়ের দিন যুবক বারবার মূর্ছা যেতে থাকল। আর অন্দরমহলে নতুন বউটি হাপুস নয়নে কেঁদে বুক ভাসাতে লাগল। এ ঘটনা এমদাদের মনকে বিদ্রোহী করে তুলল। সে উদ্ভ্রান্তের মতো দৌড়ে গিয়ে বিয়ের সাজে সজ্জিত হুজুরের মেহেদিরঞ্জিত দাড়ি ও চুল টেনে বলতে লাগল- ‘রে ভণ্ড শয়তান! নিজের পাপা-বাসনা পূর্ণ করিবার জন্য দুইটা তরুণ প্রাণ এমন দুঃখময় করিয়া দিতে তোর বুকে বাজিল না?’ এ দৃশ্য দেখে হুজুরের মুরিদরা এসে ঝাঁপিয়ে পড়ল এমদাদের ওপর। তাকে চড়-থাপ্পড় মারতে মারতে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল। এমদাদ সবাইকে বলতে লাগল, এই ভণ্ড তোমাদের ধোঁকা দিচ্ছে। গ্রামের মাতব্বর হুকুম দিল এমদাদকে কান ধরে গ্রাম থেকে বের করে দিতে। আর হুজুর কেবলা তখন বলল, ‘দেখিস বাবারা, ওকে বেশি মারপিট করিস না। ও পাগল। ওর বাপ ওকে আমার হাতে সঁপিয়া দিয়াছিল। অনেক তাবিজ দিলাম। কিন্তু কোনো কাজ হইল না। খোদা যাকে সাফা না দেন, তাকে কে ভাল করিতে পারে?’

আবুল মনসুর আহমদ তাঁর হুজুর কেবলা গল্পে যে ভণ্ড পীরের চরিত্র অঙ্কন করেছেন, তেমন ভণ্ড পীরের দেখা মাঝেমধ্যেই পাওয়া যায়। তারা সরলপ্রাণ মানুষকে ধর্মের অপব্যাখ্যা শুনিয়ে মুরিদ বানিয়ে নিজেদের ফায়দা হাসিল করে। তেমনি এক ভণ্ড  পীরের সাক্ষাৎ আমার ঘটেছিল ১৯৮৬ সালে। আমি তখন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত। প্রতিষ্ঠানটির মালিক একদিন সন্ধ্যায় আমাকে নিয়ে গেলেন এক হুজুরের দরবারে। সেখানে হুজুর তার মুরিদদের ক্লাস (!) নেন!। জানলাম ‘হুজুর’ সেনাবাহিনীর একজন অবসরপ্রাপ্ত মেজর। নাম মতিউর রহমান, একজন মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধের ১১ নম্বর সেক্টরে সাব-সেক্টর কমান্ডার ছিলেন। প্রায় ঘণ্টাখানেক তার ক্লাসে পাঠ নিলাম। তবে তাকে আমার মনে ধরল না। এভাবে পাঁচ দিন আমার বস তার পীর সাহেবের কাছে আমাকে নিয়ে গেলেন। মুরিদ হতে বলেন, আমি হই না। অবশেষে আমি তাকে বললাম, ‘ভাই, আমার বাবা-মা এখনো জীবিত। তারাই আমার পীর। আমি অন্য কোনো পীরের মুরিদ হব না।’ আর আমার সহকর্মীদের মধ্যে যারা চাকরি বাঁচাতে মুরিদ হয়েছিল তাদের বললাম, ‘তোদের এই পীর ভণ্ড। আজ হোক কাল হোক ওর থলের বিড়াল বের হবে। কারণ ওর কথাবার্তায় আমি অর্থ ও নারীলিপ্সার ইঙ্গিত পেয়েছি। আমি আরও বলেছিলাম, একদিন দেখবি পত্রিকায় খবর বেরোবে ‘ভণ্ড পীর মতিউর গ্রেপ্তার’। এরপর আমি ওই প্রতিষ্ঠানের চাকরি ছেড়ে বিমা কোম্পানিতে যোগ দিই। বছরখানেক পরে ১৯৮৯ সালের মাঝামাঝি সময়ে একদিন মুক্তিযুদ্ধের ১১ নম্বর সেক্টর কমান্ডার উইং কমান্ডার (অব.) এম হামিদুল্লাহ খানকে জিজ্ঞেস করলাম, ‘খান ভাই মেজর মতিউরকে চেনেন, আপনার অধীনে সাব-সেক্টর কমান্ডার ছিল?’ তিনি আমাকে পাল্টা প্রশ্ন করলেন, ‘ও কি এখন জেলে না বাইরে?’ আমি বললাম, ‘সে তো এখন পীর! অগণিত মুরিদ তার।’ বিস্মিত হামিদুল্লাহ খান এরপর মেজর মতিউরের কাহিনি বললেন। সেনাবাহিনীতে থাকা অবস্থায় একটি হাউজিং সোসাইটি করে প্লট দেওয়ার নামে অনেকের কাছ থেকে টাকা নিয়ে আত্মসাৎ করায় তার চাকরি চলে যায়। এরপর যায় জেলে। ১৯৮৯ সালের ১৪ ডিসেম্বর পত্রিকায় দেখি কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় পীর মতিউর বাহিনীর সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের খবর। প্রায় ৫০০ পুলিশের একটি বাহিনী টানা তিন দিন মতিউর বাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ করেছিল। অবশেষে শেষ দিন ভোরে আহত অবস্থায় পালিয়ে যাওয়ার সময় সে গ্রেপ্তার হয়। পীর বলতে আমরা যা বুঝি, মেজর মতিউর তা ছিল না। পীর মুখোশের আড়ালে সে ছিল একজন ভণ্ড, প্রতারক। অর্থ ও নারীলোভী কথিত এ পীর কথার ছলে ভুলিয়ে মুরিদদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছিল কোটি কোটি টাকা। পাশাপাশি সে মুরিদদের একাধিক বিয়ে করিয়ে নিজের লালসা চরিতার্থ করত। তেমনি এক মুরিদের ভাগনিকে চিকিৎসার নামে শ্লীলতাহানি করতে চাইলে মেয়েটির স্বামীর হাতে উত্তমমধ্যমও খেয়েছিল। পত্রিকায় তার কাহিনি সবিস্তারে বেরিয়েছিল সে সময়। কথিত পীর মতিউর দীর্ঘদিন মধ্যপ্রাচ্যে থেকে দেশে ফিরে ‘মুসলিম মিল্লাত বাংলাদেশ’ নামে একটি সংগঠন ও সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তুলেছিল। আফগানিস্তান ও ফিলিস্তিন যুদ্ধফেরত যুবকদের সমন্বয়ে গঠিত সেই বাহিনীর নেতৃত্ব দিত সে নিজেই। সে তার পাকুন্দিয়া উপজেলার শিমুলিয়া গ্রামের বাড়িটিকে দুর্গের মতো করে বানিয়েছিল। ধর্মীয় পীরের ছদ্মবেশে কেন সে সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তুলেছিল সেই রহস্য আজও অজানা। তবে যারা ভণ্ড পীর মেজর মতিউরের কীর্তিকলাপের প্রত্যক্ষ সাক্ষী এবং যারা তখনকার ঘটনাবলি পত্রিকায় পড়েছেন, আজও তাদের তা মনে থাকার কথা।

শুধু আমাদের দেশেই নয়, পৃথিবীর অনেক দেশেই এ ধরনের ভণ্ড ধর্মগুরুর দেখা মেলে মাঝেমধ্যে। ভারতে জন্ম নেওয়া কথিত ধর্মগুরু ‘ভগবান রজনীশ’র কাহিনি আমরা জানি, যিনি দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে তার আশ্রম গড়ে তুলেছিলেন। অরেকজন গুরমিত রাম রহিম সিং। ধর্মগুরু পরিচয়ের মুখোশের আড়ালে সে ছিল নারী সম্ভোগ আর নৃশংসতার এক জ্বলন্ত উদাহরণ। যুগে যুগে এসব ভণ্ড-প্রতারক ধর্মকে অপব্যবহার করে নিজেরা ফায়দা লুটেছে, সাধারণ মানুষকে করেছে বিভ্রান্ত। তবে পরিণামে তাদের মুখোশ খসে পড়েছে। বেরিয়ে এসেছে কদাকার চেহারা। 

আসলে নানা রকম মুখোশ পরে ভণ্ডরা সমাজে ভালো মানুষ হিসেবে কল্কে পেয়ে থাকে। কেউ রাজনীতিবিদ-জনপ্রতিনিধি, কেউ সমাজসেবক, কেউ ধর্মগুরু, কেউ দরবেশ। দেশ ও মানবসেবার সবচেয়ে উৎকৃষ্ট মাধ্যম রাজনীতি। আমাদের পূর্বসূরির অনেক স্বনামধন্য ব্যক্তি নিজেদের ধনসম্পদ উজাড় করে দিয়েছেন মানবসেবার এ মাধ্যমে আত্মনিয়োগ করে। তারা রাজনীতিতে আসতেন দেওয়ার মানসিকতা নিয়ে, কোনো কিছু পাওয়ার জন্য নয়। কিন্তু আজ আমরা দেখি মানুষের বিচরণের সব ক্ষেত্রের মধ্যে রাজনীতিতে ভণ্ড-প্রতারকদের সমাবেশটাই বড়। এই ভণ্ড-প্রতারকদের উৎপাতে রাজনীতি আজ কলুষিত, সাধারণ মানুষের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ। ভালো মানুষের মুখোশের আড়ালে একশ্রেণির দুর্বৃত্ত-লম্পট-লুম্পেন রাজত্ব করছে রাজনীতির রাজ্যে। পুরোনোরা তো আছেই, নতুনরাও গা ভাসিয়েছে ভণ্ডামি আর দুর্বৃত্তায়নের স্রোতে। রাজনৈতিক কর্মী (ওরা অবশ্য নিজেদের নেতা দাবি করে) হিসেবে যাদের বয়স এক বছরও হয়নি, তাদের অনেকের যখন শত শত কোটি টাকার সম্পদের মালিক হওয়ার খবর চাউর হয়, তখন জনসাধারণকে আবু জাফর শামসুদ্দিনের ‘কলিমুদ্দিন দফাদার’ গল্পের সংলাপ আওড়াতে ইচ্ছা করে- ‘অভাগা যেদিকে চায়, সাগর শুকিয়ে যায়।’ পুরোনো রাজনৈতিক দুর্বৃত্তদের অপকর্মে অতিষ্ঠ জনগণ যখন নতুনদের দিকে চেয়ে আবার বুক বাঁধতে চেয়েছিল, তখনই মুখোশের আড়াল থেকে তাদের আসল চেহারা বেরিয়ে এলো। দেখা গেল নতুন কিছুই নয়, এ যে পুরোনোর নতুন সংস্করণ! একেবারে ‘নতুন বোতলে পুরোনো মদ’ প্রবচনের সার্থক উদাহরণ। চারদিকে আজ মুখোশধারী ভণ্ড-প্রতারকদের জয়জয়কার। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাই আক্ষেপ করে লিখে গেছেন- ‘হায় রে ভজনালয়, তোরই মিনারে চড়িয়া ভণ্ড গাহে স্বার্থের জয়।’

লেখক : সাংবাদিক ও কলাম লেখক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা