শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি

দেড় বছর আগে মধ্যপ্রাচ্যে তিউনিসিয়া, মিসরজুড়ে প্রধানত তরুণদের নেতৃত্ব ও অংশগ্রহণে গড়ে ওঠা ‘আরব স্প্রিং’ সফল হয়নি। প্রায় একই সময়ে থাইল্যান্ডে ‘রেড শার্ট’ আন্দোলন গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল অল্প কয়েক দিনের মধ্যে। কিন্তু বাংলাদেশে ২০২৪ সালের জুলাই মাসে ছাত্রদের নেতৃত্বে ও তাদের ব্যাপক অংশগ্রহণে আন্দোলন কেবল সফলই হয়নি, আন্দোলনকারীদের দমনে সরকারের কঠোরতা ও যুদ্ধংদেহী আচরণে আন্দোলন দ্রুত অভ্যুত্থানের রূপ নিয়ে সরকার উৎখাতের মধ্য দিয়ে পরিপূর্ণতা লাভ করেছে। জীবনের পরোয়া না করে নিরস্ত্র ছাত্ররা যেভাবে অস্ত্রধারী রাষ্ট্রীয় বাহিনী ও ক্ষমতাসীন দলের সশস্ত্র ক্যাডারদের ধাওয়া দিয়ে কোণঠাসা করে ফেলেছিল, তা অভাবিত ও অদৃশ্যপূর্ব। এই ধাওয়ায় প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে অসহিষ্ণু, নিষ্ঠুর, অহঙ্কারী ও ক্ষমতাধর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পলায়নের পথ বেছে নেবেন, তা কল্পনা করা যায় না।

কিন্তু এ ঘটনা মাত্র এক বছর আগে বাংলাদেশে ঘটেছে। শুধু প্রধানমন্ত্রী নন, ‘সরকার’ নামে তাঁর পীড়নযন্ত্রের সব চালক, পরিচালক, কারিগর ও মিস্ত্রিরা যে যেদিকে পারেন দুদ্দাড় পালিয়েছেন। যাঁরা তাৎক্ষণিক পালাতে পারেননি, তাঁরা সেনানিবাসে আশ্রয় নিয়েছেন। যাঁরা সেনানিবাস পর্যন্ত পৌঁছতে পারেননি, অথবা যাঁরা নিতান্তই ভাগ্যবিড়ম্বিত তাঁরা তাঁদের দীর্ঘদিনের যত্নে লালিত সফেদ দাড়ি মুণ্ডন করে চেহারায় পরিবর্তন আনার চেষ্টা করা সত্ত্বেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীদের হাতে ধরা পড়ে ‘লাল দালানে’ গেছেন, যে দালানে এত দিন তাঁরা তাঁদের প্রতিপক্ষের লোকজনকে ভরে রেখেছিলেন। এসব শক্তিমান তাঁদের তুলনায় অতি দুর্বল প্রতিপক্ষের সামান্য বাধা ঠেকাতে রাস্তায় নেমে আসা তো দূরের কথা, নিজেদের বাঁচাতে ‘ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে’ তোলেননি।

একটি মাত্র দাবিতে শুরু করা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ এক মাসের কম সময়ের মধ্যে দেশব্যাপী গণ অভ্যুত্থানে পরিণত হয়ে প্রায় স্থায়ীভাবে চেপে বসা একটি সরকারকে উৎখাত করতে সক্ষম হয়েছে, এমন নজির পৃথিবীর ইতিহাসে খুব বেশি খুঁজে পাওয়া যাবে না। বাংলাদেশে তা সত্যিই হয়েছে এবং সম্ভবত এ কারণেই বাংলাদেশ ‘সব সম্ভবের দেশ।’ কিন্তু তা সত্ত্বেও যা করা উচিত, তা করা হয় না বলে বাংলাদেশ বারবার খাদে পড়ে এবং খাদ থেকে সহজে উঠে আসতে পারে না। কারণ যাঁরা যা করেন, বিশেষ করে তা যদি রাজনৈতিক ক্ষেত্রে ভূমিকা দেড় বছর আগে মধ্যপ্রাচ্যেপালনকারী মুখ্য নেতার দ্বারাও ঘটে, তাতে তিনি নিজেকে তৃপ্ত ভাবতে পারেন না। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এটাই বড় ট্র্যাজেডি। শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ-পূর্ব সময়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে, স্বাধীন দেশ লাভ করে এবং এমনকি জাতির পিতা হয়েও তাঁর আরও কিছুর আকাক্সক্ষা তখনো পূরণ না হওয়ায় অতৃপ্ত ছিলেন। তাঁকে তৃপ্ত করেছিল ‘রক্ষীবাহিনী’র মতো একটি ঠ্যাঙাড়ে বাহিনী; দেশের সব জনগণের জন্য ‘বাকশাল’ নামে একটি মাত্র রাজনৈতিক দল এবং ‘এক নেতা, এক দেশ বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ’-এর মতো স্লোগান। শুধু দেশের আজীবন শীর্ষপদ ‘সার্বভৌম সম্রাটতুল্য’ ক্ষমতার অধীশ্বর রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত থাকার আনুষ্ঠানিক ঘোষণাটুকুই বাকি ছিল। এই যে না পাওয়ার কষ্ট এবং আরও পাওয়ার আকাক্সক্ষাজনিত অতৃপ্তি জাতিগতভাবে যে শেখ মুজিবের মধ্যে ছিল তা নয়, অবস্থান ও ক্ষমতা অনুযায়ী সব বাঙালির মধ্যে এটি বিদ্যমান। শেখ মুজিবের সাড়ে তিন বছরের শাসনে অভাব-অনটন, হত্যা-লুটপাট-ধর্ষণে দেশবাসী এতটাই অতিষ্ঠ হয়ে গিয়েছিল যে মুজিবের সব কৃতিত্ব ও অবদান তাদের মন থেকে বাষ্পীভূত হয়ে গিয়েছিল। 

হাজার বছরের সেরা বাঙালি ও বাঙালির নয়নমণি, মহান নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের সাড়ে তিন বছরের আওয়ামী দুঃশাসন ও বুভুক্ষু মানুষের আর্তনাদে লাখো জীবনের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা, লাল সবুজ পতাকা ও পৃথক মানচিত্রের মালিকানা ম্লান হয়ে গিয়েছিল। ১৯৭৪ সালে দৈনিক গণকণ্ঠের সম্পাদক কবি আল মাহমুদ কারাগার থেকে লিখেন : ‘পাখিরা কত স্বাধীন/ কেমন অবলীলায় দেয়াল পেরিয়ে যাচ্ছে/ জীবনে এই প্রথম আমি পাখির সৌভাগ্যে কাতর হলাম --।’ একই সময়ে পরলোকগত কবি রফিক আজাদের কলম চিঁড়ে বের হয়েছিল : ‘ভাত দে হারামজাদা, তা না হলে মানচিত্র চিবিয়ে খাব।’ এই অতৃপ্তির কারণগুলো সৃষ্টি করেছিল স্বাধীনতা অর্জনের একক দাবিদাররা। কোনো কিছুতেই তাঁদের অন্তর ভরেনি এবং তা ব্যাপ্ত হয়েছে সাধারণ্যে। প্রত্যেকে যাঁর যাঁর অবস্থানে অতৃপ্ত। জাতীয় সংগীতের রচয়িতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কি তাঁদের এই সীমাহীন অতৃপ্তির কারণেই লিখেছিলেন : ‘অন্তরে অতৃপ্তি রবে, সাঙ্গ করি মনে হবে, শেষ হয়ে হইল না শেষ।’ অতৃপ্তি শেষ হয়নি। শীর্ষস্থানীয়দের অতৃপ্তির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে লোভ-ক্ষমতার লোভ, সম্পদের লোভ, নারীর লোভ। হাই-ইল্ডিং ভ্যারাইটি বা উচ্চফলনশীল ফসলের মতো তাঁদের লোভলালসার ডালপালা ফুলে ফলে সুশোভিত হয়ে উঠেছিল।

কিসে তৃপ্ত হবে বাঙালির হৃদয়? স্বাধীনতায়? গণতন্ত্রে? ১৯৭১-এ যেমন স্বাধীনতা অর্জনে তাঁরা তৃপ্ত হননি, একইভাবে হারানো গণতন্ত্র ২০২৪-এ ফিরে পেয়েও বাঙালি হৃদয় পরিতৃপ্ত হয়নি। সবাই অবগত যে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের প্রথম কবর রচনাকারী শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবার প্রাণ দিতে হয়েছিল। কিন্তু তা থেকে আওয়ামী লীগ কোনো শিক্ষা নেয়নি। গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ভাবশিষ্য, গণতন্ত্রের আজীবন পূজারি শেখ মুজিবের দাফন করা গণতন্ত্রকে জিয়াউর রহমান কবর থেকে তুলে গণতন্ত্রের লাশে জীবন সঞ্চার করে বহুদলীয় গণতন্ত্র চর্চার সুযোগ এনে দিয়েছিলেন। কিন্তু তা মানবেন কেন আওয়ামী লীগপ্রধান শেখ হাসিনা। তাঁর পিতার স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’য় তো বহুদলীয় গণতন্ত্রের স্থান নেই। শেখ মুজিবের স্বপ্ন ছিল একটি মাত্র দল, ‘বাকশাল’ এবং চারটি মাত্র সংবাদপত্র। পিতার যোগ্য উত্তরাধিকারী হিসেবে তাঁর আরাধ্য স্বপ্ন তাঁকেই বাস্তবায়ন করতে হবে। কিন্তু উভয়ের ভাগ্যের রাহুকালের অবসান কখনো ঘটেনি। শেখ মুজিব তাঁর দোর্দণ্ড প্রতাপের যুগেই জনগণকে ‘বাকশাল’ গেলাতে পারেননি। শেখ হাসিনা তো শেখ মুজিব ছিলেন না। অতএব পদে পদে তাঁকে কৌশলের আশ্রয় গ্রহণ করতে হবে। যে কোনোভাবে প্রতিপক্ষকে কুপোকাত করতে হবে। তাই করেন তিনি। জনগণের গণতন্ত্রকেই তিনি কাজে লাগান ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪-এর নির্বাচনে।

দেশবাসী শেখ হাসিনাকে ‘ভোট চোর’, নিশিরাতের ভোটে নির্বাচিত’ অথবা ‘বিনা ভোটের প্রধানমন্ত্রী’সহ যত নিন্দাসূচক বিশেষণে বিভূষিত করুক না কেন, দুনিয়াকাঁপানো ঘটনা ছাড়া কোথায় ভোট চুরি হয়েছে, প্রতিপক্ষকে প্রার্থী হতে দেওয়া হয়নি- এসব খবর কে রাখে! অতএব বিশ্বে শেখ হাসিনা গণতন্ত্রিক পদ্ধতিতে ‘অবাধ ও সুষ্ঠু’ নির্বাচনে জনগণের দ্বারা ‘নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী’, ‘গণতন্ত্রের মানসকন্যা’, ‘জাতীয় সার্বভৌত্বের প্রতীক’, ‘পরিবর্তনের অগ্রদূত’, ‘উন্নয়নের পথিকৃৎ’ ইত্যাদি। কথায় বলে ‘বাঁশের চেয়ে কঞ্চি দড়’- পিতা শেখ মুজিবকেও কি তিনি ছাড়িয়ে যেতে চেয়েছিলেন অথবা পিতাকে শুধু অবলম্বন হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন? শেখ হাসিনার গণতন্ত্রের মাঝে শেখ মুজিবের ‘বাকশাল’ খুঁজে পেতে জনগণের বিলম্ব হয়নি। কারণ তারা ‘ঘর পোড়া গরু’, তাই ‘আকাশে সিঁদুরে মেঘ’ দেখে ভীত হয়ে পড়েছিল। সময় থাকতে ব্যবস্থা না নিলে তিনি সিন্দাবাদের দৈত্যের মতো জনগণের কাঁধে এমনভাবে চেপে বসবেন, যাকে আর কাঁধ থেকে সহজে নামানো সম্ভব হবে না। নিপীড়নে নিষ্পেষিত জনগণ খড়গহস্ত হয়ে আন্দোলনরত ছাত্রদের ভিড়ে মিশে গিয়েছিল। পরিস্থিতি এমন উত্তাল রূপ ধারণ করেছিল যে জিয়াউর রহমানের এনে দেওয়া গণতন্ত্রকে পুনরায় হত্যার অপরাধে শেখ হাসিনার জীবন সংশয় হয়ে উঠেছিল। তড়িঘড়ি তিনি ভারতে পালিয়ে প্রাণে রক্ষা পেয়েছেন। কিন্তু অতৃপ্তি তাঁর পিছু ছাড়েনি। ভারতের রাজধানীতে উগ্র হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকারের নিরাপদ আশ্রয়ে ও আতিথ্যে থেকে তাঁর অতৃপ্তিজনিত আস্ফালন, হম্বিতম্বি চালিয়ে যাচ্ছেন।

অতৃপ্তি তাঁর একার নয়, সবার। অসংখ্য ছাত্র, সাধারণ মানুষ, এমনকি শিশুর জীবন আত্মদান ও পঙ্গুত্ববরণের বিনিময়ে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা ও স্বাধীনতা রক্ষা এবং মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার শপথ সব যেন এক বছরেই অর্থহীন হয়ে গেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের মধ্যে বিভক্তি ঘটেছে। তাদের একটি অংশ আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অংশগ্রহণের উদ্দেশ্যে ইতোমধ্যে ‘জাতীয় নাগরিক কমিটি’ বা এনসিপি নামে একটি রাজনৈতিক দল গঠন করেছে। সমন্বয়কদের কারও কারও বিরুদ্ধে অথবা তাঁদের নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে। এই সময়ের বড় দুটি দল বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী এনসিপিকে তাদের পক্ষে টানার চেষ্টাও করছে। এই দুটি দলের মধ্যে বিএনপির অনেক নেতা ‘এনসিপি’র নেতাদের, অর্থাৎ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে, এমনকি গালিগালাজ করে বক্তব্য রাখছেন।

সব মত ও পথের লোকজনকে নিয়ে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) বর্তমান নেতারা একবারও ভাবেন না যে ২০২৪-এর জুলাই-পূর্ববর্তী সাড়ে ১৫ বছর তাঁরা কী অবস্থার মধ্যে ছিলেন। তাঁদের প্রায় প্রতিটি নেতাকে পালিয়ে বেড়াতে হয়েছে। গায়েবি বা সাজানো মামলার আসামি হিসেবে দেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তের আদালতে গিয়ে হাজিরা দিতে হয়েছে। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের দেখলে মাথা নিচু করে চলতে হয়েছে। কিন্তু স্বাধীনভাবে চলাফেরা ও রাজনীতি করার সুযোগ পেয়ে বিএনপি নেতারা ধরেই নিয়েছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের পর তাঁরাই ক্ষমতায় যাচ্ছেন। তাঁরা যে তাঁদের সুখস্বপ্নে বিভোর তা তাঁদের কর্মকাণ্ডেই দৃশ্যমান। অন্তর্বর্তী সরকারকে তাঁরা কোনো তোয়াক্কাই করেন না। তাঁদের নিষ্ক্রিয়তায় আওয়ামী লীগ যে ইদানীং কচ্ছপের মতো খোলস থেকে মাথা বের করে পরিস্থিতি যাচাই করছে, তা রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার কোনো ইচ্ছা বা প্রস্তুতি বিএনপির নেই।

মাঠের আন্দোলনে বিএনপি অতীতে কখনো ভালো কিছু করতে পারেনি। নেতৃত্ব যত দিন বেগম খালেদা জিয়ার হাতে ছিল, তিনি তাঁর আপসহীন দৃঢ়তায় দল পরিচালনা করেছেন। এখন বিএনপি পরিচালিত হচ্ছে অনিবাসী নেতৃত্ব দ্বারা, যে নেতৃত্ব দেশের প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে অনবহিত না হলেও অস্বচ্ছ ধারণা নিয়ে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। বিএনপি নেতৃত্ব এখনো মনে করে যে আওয়ামী লীগকে মোকাবিলা করার দায়িত্ব অন্তর্বর্তী সরকার অথবা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, তথা এনসিপির। বিএনপি অপেক্ষা করছে অপরের আন্দোলনের সাফল্যের ফসল নিজ ঘরে তোলার। সময় অতীতেও তাদের নির্বিকার ভূমিকার বিচার করেছে, ভবিষ্যতেও করবে। 

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক ও অনুবাদক

এই বিভাগের আরও খবর
নারী-শিশু নিখোঁজ
নারী-শিশু নিখোঁজ
অভিবাসীদের অপমান
অভিবাসীদের অপমান
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
জনশক্তি রপ্তানি
জনশক্তি রপ্তানি
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
আল্লাহর রহমত ও দয়া অপরিসীম
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
নির্বাচনি ট্রেনের গন্তব্য যেন ফেব্রুয়ারিই হয়
উন্নয়নে গতি নেই
উন্নয়নে গতি নেই
বরেন্দ্রে পানিসংকট
বরেন্দ্রে পানিসংকট
খলিফা আবু বকর (রা.)
খলিফা আবু বকর (রা.)
মানবাধিকার অপরিহার্য
মানবাধিকার অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি
ভোটের পর সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা