শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫

নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান

প্রিন্ট ভার্সন
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান

পদার্থ

এ আবিষ্কার পরমাণু-স্তরের ইলেকট্রনিক্সে বিপ্লব ঘটাতে পারে

এ বছর পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার জিতেছেন যুক্তরাষ্ট্রের তিন বিজ্ঞানী জন ক্লার্ক, মিশেল এইচ. ডেভোরেট এবং জন এম. মার্টিনিস।

নোবেল কমিটি জানায়, ‘বৈদ্যুতিক বর্তনীর মধ্যে স্থূল কোয়ান্টাম যান্ত্রিক টানেলিং এবং শক্তির কোয়ান্টাইজেশন আবিষ্কারের জন্য এ তিন বিজ্ঞানীকে পদার্থবিজ্ঞানের সর্বোচ্চ সম্মাননা দেওয়া হলো। এ গবেষণা ভবিষ্যতে কোয়ান্টাম কম্পিউটার, সুপার কন্ডাক্টর প্রযুক্তি এবং পরমাণু-স্তরের ইলেকট্রনিক্সে বিপ্লব ঘটাতে পারে।’ কোয়ান্টাম মেকানিক্স সাধারণত ক্ষুদ্র কণা যেমন ইলেকট্রন বা ফোটনের আচরণ নিয়ে কাজ করে। তবে এই তিন বিজ্ঞানী দেখিয়েছেন, এই ‘অদ্ভুত’ কোয়ান্টাম আচরণ বড় বা মানবনির্মিত বস্তুতেও প্রযোজ্য হতে পারে। তাদের পরীক্ষা থেকে  প্রমাণিত হয়েছে, একটি অতিপরিবাহী বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা সরাসরি এক অবস্থা থেকে অন্য অবস্থায় ‘টানেল’ করতে পারে, যেন কণা কোনো কঠিন দেয়াল ভেদ করে চলে গেছে।

 

নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান

চিকিৎসা

রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়

২০২৫ সালের চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার মেরি ই ব্রাঙ্কো, ফ্রেড র‌্যামসডেল এবং শিমন সাকাগুচিকে যৌথভাবে দেওয়া হয়েছে। পেরিফেরাল ইমিউন টলারেন্স নিয়ে গবেষণার জন্য তাঁদের এ পুরস্কার দেওয়া হয়। এটি রোগপ্রতিরোধ বা ইমিউন সিস্টেমের একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে শরীরের নিজস্ব উপাদান (self-antigens) এবং ক্ষতিকারক নয় এমন বহিরাগত উপাদান (যেমন- কিছু খাদ্য উপাদান, উপকারী অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়া)-এর বিরুদ্ধে অনাকাক্সিক্ষত বা অতিরিক্ত প্রতিরোধমূলক প্রতিক্রিয়া (immune response) সৃষ্টি হওয়া রোধ করা হয়। তাদের আবিষ্কার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় তা উদ্ঘাটন করেছে। এটি ক্যানসার ও অটোইমিউন রোগের গবেষণার ক্ষেত্রে নতুন ক্ষেত্রের ভিত্তি স্থাপন করেছে এবং নতুন চিকিৎসার বিকাশকে উৎসাহিত করেছে। মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালী রেখে নিজ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ক্ষতি না করে জীবাণুর সঙ্গে লড়াই করতে সাহায্য করে। রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, তবে স্বাভাবিক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ আক্রান্ত হতে পারে। ব্রাঙ্কো, র‌্যামসডেল ও সাকাগুচি এই গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার চিকিৎসাশাস্ত্রে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।

 

নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান

সাহিত্য

লাসলো ক্রাসনাহোরকাই

সমকালীন সাহিত্যে প্রলয়ের গুরু

হাঙ্গেরিয়ান লেখক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই এ বছর সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। নোবেল কমিটি জানায়, ‘আকর্ষণীয় ও দূরদর্শী রচনার জন্য এ পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। তাঁর সাহিত্য অ্যাপোক্যালিপ্টিক আতঙ্কের মধ্যেও শিল্পের শক্তিকে পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করেছে।’ লাসলো ক্রাসনাহোরকাই ১৯৫৪ সালে সোভিয়েত শাসনের অধীনে থাকা হাঙ্গেরির ছোট প্রাদেশিক শহর গিউলা-তে জন্মগ্রহণ করেন। এই স্থান পরবর্তীকালে তাঁর উপন্যাসের অন্ধকার ও বিপন্ন জগতের মানচিত্রে পরিণত হয়। তাঁর উল্লেখযোগ্য রচনার মধ্যে রয়েছে Satantango (১৯৮৫), Melancholy of Resistance  (১৯৮৯), War and War (১৯৯৯) এবং Baron Wenckheim’s Homecoming (২০১৬)।

তাঁর লেখা নিখাদ শিল্পকৌশল। নোবেল কমিটি লাসলোর সাহিত্যকে মধ্য ইউরোপীয় সাহিত্যের অনন্য দৃষ্টান্ত বলে অভিহিত করেছে...

১৯৮৫ সালে প্রকাশিত তাঁর প্রথম উপন্যাস সাতানট্যাঙ্গোর পটভূমি অনুরূপ এক প্রত্যন্ত গ্রামীণ এলাকা। উপন্যাসটি প্রকাশের পর হাঙ্গেরির সাহিত্য জগতে আলোড়ন সৃষ্টি করে। নোবেল কমিটি বলেছে, উপন্যাসটিতে কমিউনিজম পতনের ঠিক আগের হাঙ্গেরির গ্রামীণ অঞ্চলের পরিত্যক্ত সমবায় খামারে নিঃস্ব একদল বাসিন্দার জীবন অত্যন্ত দুর্দান্ত ভাষায় চিত্রিত হয়েছে। ক্রাসনাহোরকাইয়ের বেশ কয়েকটি উপন্যাস অবলম্বনে চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম সাতানট্যাঙ্গো এবং দ্য ভার্কমেইস্টার হারমোনিজ। ক্রাসনাহোরকাইয়ের উপন্যাসগুলো থেকে চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন হাঙ্গেরির খ্যাতিমান পরিচালক বেলা তার। পাঠকরা তাঁর লেখা পড়লে খুঁজে পান বৌদ্ধ ধ্যানমগ্নতা, ইউরোপীয় চিন্তার সূক্ষ্ম জটিলতা এবং অস্থির, আবেশগ্রস্ত চরিত্রদের এক মহাকাব্যিক ভাসমান জগৎ। ষাটের দশক থেকে সত্তরের দশকের শুরু পর্যন্ত তিনি বৌদ্ধ ও আধ্যাত্মিক ধারণা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নিজেকে সাহিত্যিকভাবে গঠন করেছিলেন। তাঁর জীবনকালজুড়ে তিনি হাঙ্গেরির প্রান্তিক গ্রামের দরিদ্র মানুষের সঙ্গে বসবাস করেছেন, সামরিক সেবা এড়ানোর জন্য ঘন ঘন স্থানান্তর করেছেন এবং বিভিন্ন সাধারণ পেশায় নিজেকে নিযুক্ত করেছেন। লাসলো শুধু সাহিত্যিক নন। তিনি সংগীতের প্রতি গভীর অনুরাগীও।  তাঁর লেখার ধারা ও বাক্যরীতি সেই সংগীতের ছন্দ, টেম্পো ও পুনরাবৃত্তির মতো, যেখানে প্রতিটি শব্দ এবং বাক্য একটি নিখাদ শিল্পকৌশল হিসেবে গড়ে ওঠে। লাসলো ক্রাসনাহোরকাই বর্তমানে বার্লিনে বসবাস করছেন।

 

নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান

ভেনেজুয়েলার বিরোধীদলীয় নেতা মারিয়া কোরিনা মাচাদো। গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের দীর্ঘদিনের সংগ্রামে পেলেন শান্তিতে নোবেল

যিনি অন্ধকারের মধ্যে গণতন্ত্রের শিখা জ্বালিয়ে রেখেছেন

এ বছর নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছেন ভেনেজুয়েলার বিরোধীদলীয় নেতা মারিয়া কোরিনা মাচাদো। সাম্প্রতিক সময়ে ভেনেজুয়েলায় গণতন্ত্র রক্ষা ও স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ লড়াইয়ে তিনি অনন্য ভূমিকা রাখেন। বিপজ্জনক পরিস্থিতির মধ্যেও তিনি গণতন্ত্রের শিখা জ্বালিয়ে রেখেছেন, যা ভেনেজুয়েলার জনগণকে অনুপ্রাণিত করছে। এ অসামান্য কীর্তিই তাঁকে ২০২৫ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কার এনে দিয়েছে। নোবেল কমিটির চেয়ারম্যান ইয়রগেন ওয়াটনে ফ্রিডনেস বলেন, ‘এ পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে একজন সাহসী এবং নিবেদিতপ্রাণ শান্তির চ্যাম্পিয়নকে।’

৫৮ বছর বয়সি মাচাদো শুধু একজন রাজনীতিক নন, একজন প্রকৌশলীও। ২০২৪ সালের জুলাইয়ে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী হতে চেয়েছিলেন। তবে আদালতের নিষেধাজ্ঞার কারণে নির্বাচনে অংশ নিতে পারেননি। এরপর দেশজুড়ে বিরোধীদলীয় ঐক্য গড়ে তোলার জন্য কাজ করেছেন তিনি। মাচাদো দেশের বিরোধী দলগুলোর মধ্যে ঐক্য স্থাপন করেছেন এবং ভেনেজুয়েলার সামরিকীকরণের বিরুদ্ধে সব সময় সোচ্চার থেকেছেন। ২০২৪ সালের নির্বাচনের পর মাচাদোকে প্রকাশ্যে দেখা যায়নি। তাঁকে আত্মগোপনে থাকতে হয়েছে। নিরাপত্তা হুমকির মধ্যে থাকা সত্ত্বেও তিনি দেশেই রয়েছেন, যা লাখ লাখ মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছে।

নোবেল কমিটি এক্স পোস্টে জানিয়েছে, মাচাদোর অবদান  ‘ভেনেজুয়েলার জনগণের জন্য গণতান্ত্রিক অধিকার প্রচারে এবং স্বৈরশাসন উৎখাত করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ। ভেনেজুয়েলায় গণতন্ত্রের পক্ষে কাজ করা অত্যন্ত বিপজ্জনক। মাচাদো বিচারিক স্বাধীনতা, মানবাধিকার এবং জনগণের প্রতিনিধিত্বের পক্ষে বহু বছর ধরে লড়াই করে চলেছেন।’  মাচাদো ২০ বছরেরও বেশি আগে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন। সত্যি বলতে, বন্দুকের বদলে ব্যালটকে বেছে নিয়েছিলেন তিনি। এটাই গণতন্ত্রের মূল চেতনা। মাচাদো নিজে বলেছেন, এ নোবেল পুরস্কার জয়ের খবর শুনে তিনি অবাক ও হতবাক হয়েছেন। তাঁর দলের এডমুন্ডো গনজালেজকে পাঠানো  এক ভিডিওবার্তায় দেখা গেছে, তিনি বলছেন, ‘আমি বিশ্বাসই করতে পারছি না, এটা কি হলো!’ তিনি বর্তমানে আত্মগোপনে থাকলেও নোবেল কমিটি আশা করছে, ডিসেম্বরের অনুষ্ঠান উপলক্ষে অসলোতে তিনি উপস্থিত থাকবেন। এ বছরের নোবেল শান্তি পুরস্কারের অর্থমূল্য ১ কোটি ১০ লাখ সুইডিশ ক্রোনা, যা প্রায় ১২ লাখ মার্কিন ডলার।

 

নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান

রসায়ন

ধাতু-জৈব কাঠামোর আবিষ্কার

এ বছর রসায়নে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন জাপানের কিউটো বিশ্ববিদ্যালয়ের সুসুমু কিতাগাওয়া, অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের রিচার্ড রবসন এবং যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, বার্কলির ওমর এম ইয়াঘি। নোবেল কমিটি জানায়, ‘ধাতু-জৈব (Metal-Organic Framework) কাঠামোর আবিষ্কারের জন্য এ পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। এই আণবিক কাঠামো এত বড় যে, এর মধ্যে গ্যাস ও তরল প্রবাহিত হতে পারে।’ এ কাঠামোকে ব্যবহার করে মরুভূমির বাতাস থেকে পানি সংগ্রহ করা, কার্বন-ডাই অক্সাইড আটকানো, বিষাক্ত গ্যাস সংরক্ষণ করা এবং রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অনুঘটক হিসেবে ব্যবহার করা সম্ভব। নোবেল কমিটির চেয়ারম্যান হেইনার লিঙ্কে বলেন, ‘বিজ্ঞানীরা এখন নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যের উপযোগী উপকরণ নিজেরাই নকশা করতে পারছেন।’  বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই আবিষ্কারে পানির মধ্যে থাকা ক্ষতিকর রাসায়নিক পিএফএএস আলাদা করা, পরিবেশে থাকা ওষুধের অবশেষ ভেঙে ফেলা বা মরুভূমির বাতাস থেকে পানি আহরণ করা সম্ভব হবে।

 

নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান

অর্থনীতিতে সুইডেনের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নোবেল পুরস্কার

উদ্ভাবনই ভবিষ্যৎ অগ্রগতির চালিকাশক্তি

উদ্ভাবননির্ভর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির তত্ত্ব ব্যাখ্যা করার জন্য এ বছর অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন তিনজন। জোয়েল মোকির, ফিলিপ আগিয়োঁ ও পিটার হাউইট। নোবেল কমিটি এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘প্রবৃদ্ধি কখনোই স্বতঃসিদ্ধ নয়; মানবসভ্যতার ইতিহাসে স্থবিরতাই ছিল নিয়ম, প্রবৃদ্ধি ব্যতিক্রম।’ তাঁদের গবেষণায় দেখা গেছে, ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে হলে সম্ভাব্য বাধা ও হুমকিগুলো চিহ্নিত করে মোকাবিলা করতে হয়। ঐতিহাসিক তথ্য ও দলিল ব্যবহার করে মোকির দেখিয়েছেন, কীভাবে প্রযুক্তিগত অগ্রগতি ও উদ্ভাবন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে একসময় নিয়মিত প্রক্রিয়ায় পরিণত করেছে। অন্যদিকে আগিয়োঁ ও হাউইট ১৯৯২ সালের এক গবেষণাপত্রে গাণিতিক মডেল ব্যবহার করে দেখিয়েছেন, যখন নতুন ও উন্নত কোনো পণ্য বাজারে আসে, পুরোনো প্রতিষ্ঠানগুলো ধীরে ধীরে প্রতিযোগিতায় হেরে টিকে থাকতে পারে না। এ প্রক্রিয়াই অর্থনীতিতে পরিচিত ‘সৃজনশীল বিনাশ’ নামে। পুরস্কারের ঘোষণায় বলা হয়েছে, গত দুই শতকে ধারাবাহিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ফলে কোটি কোটি মানুষ দারিদ্র্য থেকে মুক্ত হয়েছে। সেই মানুষরাই আজকের বৈশ্বিক সমৃদ্ধির ভিত্তি গড়ে তুলেছে। চলতি বছরের নোবেলজয়ী তিন অর্থনীতিবিদ দেখিয়েছেন, উদ্ভাবনই ভবিষ্যৎ অগ্রগতির মূল চালিকাশক্তি। তাঁদের গবেষণা মনে করিয়ে দেয়, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কোনো স্বয়ংক্রিয় বা নিশ্চয়তাপূর্ণ প্রক্রিয়া নয়। ইতিহাসের দীর্ঘ সময়জুড়ে স্থবিরতাই ছিল স্বাভাবিক অবস্থা। টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য প্রয়োজন উদ্ভাবনের ধারাবাহিকতা এবং সেটিকে উৎসাহিত ও সুরক্ষা দেওয়ার কার্যকর নীতি ও কাঠামো।

গত দুই শতকে ধারাবাহিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ফলে কোটি কোটি মানুষ দারিদ্র্য থেকে মুক্ত হয়েছে। সেই মানুষরাই আজকের বৈশ্বিক সমৃদ্ধির ভিত্তি গড়ে তুলেছে...

নোবেলজয়ীদের পরিচিতি

জোয়েল মোকির ১৯৪৬ সালে নেদারল্যান্ডসে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি নর্থওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতির অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত।

ফিলিপ আগিয়োঁ ১৯৫৬ সালে ফ্রান্সের প্যারিসে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮৭ সালে তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে তিনি লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকস, ইনসিয়াড এবং কলেজ দ্য ফ্রঁস-এ অধ্যাপনায় নিয়োজিত।

পিটার হাউইট ১৯৪৬ সালে কানাডায় জন্ম নেন। ১৯৭৩ সালে নর্থওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতির অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত।

অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কারটি মূল নোবেল পুরস্কারের অংশ নয়। অ্যালফ্রেড নোবেলের স্মরণে অর্থনীতিতে সুইডেনের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পুরস্কার। এটি ১৯৬৯ সালে সুইডেনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক আলফ্রেড নোবেলের স্মরণে প্রবর্তন করে। তারপর থেকে প্রতিবছর এই পুরস্কার প্রদান করছে রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস। এ পর্যন্ত মোট ৫৭ জন অর্থনীতিবিদ এই পুরস্কার পেয়েছেন।

এ বছর তিন অর্থনীতিবিদের মধ্যে অর্ধেক পুরস্কার পেয়েছেন জোয়েল মোকির। প্রযুক্তিগত অগ্রগতির মাধ্যমে টেকসই প্রবৃদ্ধির পূর্বশর্ত শনাক্ত করার জন্য তিনি পুরস্কৃত হয়েছেন।  আর বাকি অর্ধেক পুরস্কার যৌথভাবে পেয়েছেন ফিলিপ আগিয়োঁ ও পিটার হাউইট। ‘সৃজনশীল বিনাশের মাধ্যমে টেকসই প্রবৃদ্ধির তত্ত্ব’ উপস্থাপনের জন্য। রয়টার্সের তথ্যানুসারে, এ পুরস্কারের আর্থিক মূল্যমান ১২ লাখ ডলার।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
যাযাবর জাতির বিচিত্র জীবন
যাযাবর জাতির বিচিত্র জীবন
ইসলামের দৃষ্টিতে ভূমিকম্প
ইসলামের দৃষ্টিতে ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের ভয়াবহ ইতিহাস
ভূমিকম্পের ভয়াবহ ইতিহাস
ভূমিকম্প কাহিনি
ভূমিকম্প কাহিনি
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ
ভেনেজুয়েলা উপকূলে তেল ট্যাংকার জব্দ

পূর্ব-পশ্চিম

২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা
২ হাজার টাকার জন্য মা-মেয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ