শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৫

মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান

মানবসভ্যতার অগ্রযাত্রায় উদ্ভাবক, প্রকৌশলী ও চিন্তাবিদদের অবদান অনন্য। তাঁদের সৃজনশীল চিন্তা ও আবিষ্কার বিশ্বকে বদলে দিয়েছে, জীবনকে করেছে সহজতর। তবে সব ধারণাই তাঁদের জীবদ্দশায় বাস্তব রূপ পায়নি। কেউ সময়ের আগে বিদায় নিয়েছেন, কেউ হারিয়েছেন অর্থ ও সমর্থন।  তবুও মৃত্যুর পরে তাঁদের স্বপ্ন থেমে থাকেনি। ইতিহাস সাক্ষী, অনেক বিপ্লবী আবিষ্কার উদ্ভাবকের মৃত্যু-পরবর্তী সময়ে সফলতা পেয়েছে। এ লেখায় তুলে ধরা হয়েছে এমন কয়েকজন উদ্ভাবকের গল্প-

 

মানবসভ্যতার ইতিহাসজুড়ে উদ্ভাবক, প্রকৌশলী ও চিন্তাবিদরা আমাদের জীবনধারা পাল্টে দিয়েছেন বারবার। আজকের প্রযুক্তিনির্ভর পৃথিবী, চিকিৎসা অগ্রগতি কিংবা যোগাযোগ বিপ্লব- সবকিছুর পেছনে আছে কিছু সাহসী মন, যারা ব্যর্থতার ভিতর দিয়েই সাফল্যের পথ তৈরি করেছেন। অনেকের জীবন শুরু হয়েছিল প্রতিকূলতা, উপহাস কিংবা আর্থিক সংকটে; তবুও তারা থামেননি। তাদের এই অধ্যবসায়ই মানবজাতির অগ্রগতির মূল প্রেরণা হয়ে উঠেছে।

স্যার জেমস ডাইসন-এর গল্প শুরু হয় ব্যর্থতার সঙ্গেই। একটিমাত্র কার্যকর ব্যাগবিহীন ভ্যাকুয়াম ডিজাইন করতে তাঁকে ৫,১২৬ বার চেষ্টা করতে হয়েছিল। কেউ হয়তো এতবার ব্যর্থ হয়ে হাল ছেড়ে দিতেন, কিন্তু ডাইসন হাল ছাড়েননি। আজ তাঁর ব্র্যান্ডের মূল্য বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে- প্রমাণ করেছে অধ্যবসায়ের কোনো বিকল্প নেই। অন্যদিকে ওয়াল্ট ডিজনির জীবনও অনুপ্রেরণার এক প্রতীক। একসময় তাঁকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছিল এই বলে যে, তাঁর ‘কোনো ভালো ধারণা নেই’। প্রথম অ্যানিমেশন স্টুডিও দেউলিয়া হওয়ার পরও তিনি লস অ্যাঞ্জেলেসে নতুন স্বপ্ন নিয়ে এগিয়ে যান। ফলাফল- মিকি মাউস এবং এক বিশাল ডিজনি সাম্রাজ্য। ডিজনির গল্প শেখায়, কল্পনা এবং আত্মবিশ্বাস মিললে অসম্ভবও সম্ভব হয়।

 

কবি মায়া অ্যাঞ্জেলো বলেছিলেন, ‘হয়তো আপনি বহু পরাজয়ের সম্মুখীন হবেন কিন্তু আপনি মোটেও পরাজিত হবেন না।  বস্তুত, পরাজয়ের মুখোমুখি হওয়া প্রয়োজন, যাতে জানতে পারেন আপনি কে, কী থেকে উঠে এসেছেন এবং কীভাবে তা মোকাবিলা করতে পারেন।’

 

আর হেনরি ফোর্ড গাড়ি শিল্পে বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন, কিন্তু তার পথও ছিল কণ্টকাকীর্ণ। প্রথম কোম্পানি ব্যর্থ হওয়ার পরও তিনি থেমে যাননি। পরবর্তীতে ফোর্ড মোটর কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করে তিনি দেখিয়ে দেন, ব্যর্থতা সাফল্যের সিঁড়ি হতে পারে। তাঁর গণউৎপাদন ধারণা আজও শিল্প বিপ্লবের প্রতীক। তাছাড়া রবার্ট গডার্ড-এর তরল জ্বালানির রকেট ধারণা প্রথমে বিজ্ঞান মহলেই উপহাসের পাত্র হয়েছিল। কিন্তু তাঁর গবেষণাই আধুনিক রকেট প্রযুক্তির ভিত্তি স্থাপন করে, যা মানবজাতিকে মহাকাশে নিয়ে গেছে। মৃত্যুর পরই তিনি স্বীকৃতি পান- যা প্রমাণ করে যে, সঠিক চিন্তা আর পরিকল্পনা কখনো বৃথা যায় না।

টেলিফোনের উদ্ভাবক আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল-এর পথেও ছিল কঠিন লড়াই। বছরের পর বছর গবেষণা, আইনি যুদ্ধ এবং প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জ পেরিয়ে তিনি এমন এক আবিষ্কার উপহার দেন, যা মানুষের যোগাযোগ পদ্ধতি বদলে দেয় চিরতরে।

 

একইভাবে অ্যালবার্ট আইনস্টাইনের শৈশব মোটেও প্রতিভার ইঙ্গিত দিত না। স্কুলে ব্যর্থ, পরীক্ষায় অকৃতকার্য- সবকিছু সত্ত্বেও তাঁর কৌতূহল ও চিন্তার গভীরতা তাঁকে বিশ্ববিখ্যাত তাত্ত্বিক পদার্থবিদে রূপ দেয়। তাঁর আপেক্ষিকতার তত্ত্ব শুধু পদার্থবিদ্যাই নয়, চিন্তার জগৎও পাল্টে দেয়। উড়োজাহাজ আবিষ্কার করা রাইট ভাইরাও একের পর এক ব্যর্থতার সম্মুখীন হয়েছিলেন। তাঁদের বিমান বারবার বিধ্বস্ত হলেও ১৯০৩ সালে প্রথম সফল উড্ডয়নে তাঁরা মানব ইতিহাসে নতুন অধ্যায় রচনা করেন। তাঁদের সাফল্য আজও প্রমাণ করে- অধ্যবসায়ের ডানায় মানুষ আকাশ ছুঁতে পারে। টমাস এডিসন, যিনি বলেছিলেন ‘আমি ব্যর্থ হইনি, আমি শুধু ১,০০০টি ভুল উপায় আবিষ্কার করেছি’- তাঁর জীবনও অধ্যবসায়ের এক অনন্য উদাহরণ। স্কুলে তাঁকে ‘বোকার’ তকমা দেওয়া হয়েছিল, চাকরিতে টিকতে পারেননি, তবুও তিনি বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী উদ্ভাবকে পরিণত হন। বৈদ্যুতিক বাতি থেকে শুরু করে ফোনোগ্রাফ পর্যন্ত তাঁর আবিষ্কার আমাদের আধুনিক জীবনের ভিত্তি।

 

প্রযুক্তির আধুনিক যুগে স্টিভ জবস এই ধারারই উত্তরসূরি। অ্যাপল থেকে বহিষ্কৃত হওয়া, ব্যবসায়িক ব্যর্থতা- সবই তিনি সৃজনশীল শক্তিতে রূপান্তর করেন। পিক্সার প্রতিষ্ঠা থেকে শুরু করে আইফোন, ম্যাকবুক, আইপ্যাড- প্রতিটি আবিষ্কার আধুনিক যোগাযোগ ও ডিজাইনের ইতিহাস বদলে দিয়েছে।

 

এ ধারায় আরও কয়েকজনের নাম না নিলেই নয়। নিকোলা টেসলা, যিনি এসি বিদ্যুৎ ব্যবস্থার প্রবর্তক, জীবদ্দশায় উপযুক্ত স্বীকৃতি পাননি। তিনি মৃত্যুবরণ করেন নিঃস্ব অবস্থায়, কিন্তু আজ বিশ্ব তাঁর উদ্ভাবনের ওপর দাঁড়িয়ে আছে। আবার মারি কুরি, রেডিওঅ্যাকটিভিটি নিয়ে গবেষণা করে দুুবার নোবেল জয়ী হলেও জীবনের শেষ দিকে আর্থিক কষ্টে ভুগেছেন। তবুও তাঁর কাজ আজও চিকিৎসা ও পরমাণু বিজ্ঞানের ভিত্তি। এমনকি ইলন মাস্ক-এর মতো আধুনিক উদ্ভাবকরাও ব্যর্থতার ভিতর দিয়েই সাফল্য অর্জন করেছেন। স্পেসএক্স-এর প্রথম তিনটি রকেট উৎক্ষেপণ ব্যর্থ হয়েছিল, কিন্তু চতুর্থটিই বিশ্বকে দেখিয়েছে বেসরকারি উদ্যোগেও মহাকাশ জয় সম্ভব।

 

সব মিলিয়ে ইতিহাসের এই প্রতিটি গল্প আমাদের শেখায়- উদ্ভাবন কেবল প্রতিভার ফসল নয়, বরং অধ্যবসায়, ব্যর্থতা ও দৃঢ়তার মিশ্রণ। প্রতিটি উদ্ভাবক এক বা একাধিকবার হোঁচট খেয়েছেন, কিন্তু হাল ছাড়েননি। তারা প্রমাণ করেছেন ব্যর্থতা কখনো শেষ নয়- এটা শুধু নতুন সূচনার শুরু। আজকের তরুণ প্রজন্মের জন্য এই গল্পগুলো বার্তা দেয়-  ডাইসন, ডিজনি, ফোর্ড, আইনস্টাইন কিংবা জবস- তাঁরা সবাই একসময় আমাদের মতোই ছিলেন; শুধু একটি জিনিসে আলাদা, তাঁরা কখনো থামেননি।

 

twin hull)

১. বিল লিয়ার

হালকা বিমান তৈরির স্বপ্ন নিয়ে - যুগান্তকারী উদ্ভাবন

১৯৭০-এর দশকের শেষ দিকে উদ্ভাবক ও লিয়ার জেট করপোরেশনের প্রতিষ্ঠাতা বিল লিয়ার শুরু করেন এক বিপ্লবী প্রকল্প- ‘লিয়ার ফ্যান ২১০০’। এটি ছিল এমন এক বিমান; যার কাঠামো মূলত কার্বন-গ্রাফাইট কম্পোজিট দিয়ে তৈরি- যা ছিল অ্যালুমিনিয়ামের তুলনায় হালকা কিন্তু দ্বিগুণ শক্তিশালী। বিমানে ব্যবহৃত হতো দুটি টার্বোপ্রপ ইঞ্জিন, যা একক পেছনের প্রপেলারকে চালিত করে জেটের সমান গতি দিতে সক্ষম হতো। তবে লিয়ার যখন প্রকল্পটি এফএফএ (FAA)-এর অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করেন, তখন গিয়ারবক্স ও বায়ুগতিবিদ্যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। আর তাঁর নকশাটি চূড়ান্তভাবে প্রমাণিত হওয়ার আগেই, ১৯৭৮ সালে তিনি লিউকেমিয়ায় মারা যান। কিন্তু তাঁর স্ত্রী মোয়া লিয়ার প্রকল্পটি সম্পূর্ণ করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিলেন। পরবর্তীতে ব্রিটিশ সরকারের সহযোগিতায় প্রোটোটাইপটি শেষ করেন। সবশেষ- ১৯৮১ সালে লিয়ারের উদ্ভাবন ‘লিয়ার ফ্যান’ প্রথমবারের মতো আকাশে ওড়ে- এক অসমাপ্ত স্বপ্নের প্রতীক হয়ে।  যা ছিল অধ্যবসায়ের এক বিজয়। আজও উদ্ভাবকের অনন্ত সাহসের নিদর্শন হিসেবে বিল লিয়ারের তিনটি প্রোটোটাইপই সংরক্ষিত আছে সিয়াটল, ডালাস এবং ওকলাহোমা সিটির জাদুঘরে। আজকের প্রতিটি বিমানই তাঁর উদ্ভাবনী চেতনা, যদিও তিনি তা জীবদ্দশায় উড়তে দেখেননি।

 

এনরিকো ফোরলানিনি

২. এনরিকো ফোরলানিনি

আকাশযাত্রায় নিয়ন্ত্রণের নতুন প্রযুক্তির উদ্ভাবক

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর নিরাপদ ও সহজে চালনাযোগ্য এয়ারশিপের সন্ধানে ইতালীয় উদ্ভাবক এনরিকো ফোরলানিনি তৈরি করেন যুগান্তকারী এয়ারশিপ ‘ওমনিয়া ডির’ (Omnia Dir)- যার পূর্ণরূপ Omnia Dirigibile, অর্থাৎ ‘সর্বদিকনিয়ন্ত্রিত এয়ারশিপ’। ১৯৩০ সালে তৈরি এ যানটির দৈর্ঘ্য ছিল ৫৬ মিটার (১৮৪ ফুট) এবং এটি ৪,০০০ ঘনমিটার গ্যাস ধারণ করতে পারত। এর সবচেয়ে বড় উদ্ভাবন ছিল কম্প্রেসড-এয়ার জেট প্রপালশন সিস্টেম; যা সামনে ও পেছনের জেটের মাধ্যমে সেই সময়ের তুলনায় অনন্য নিয়ন্ত্রণ ও থ্রাস্ট প্রদান করত। তবে দুর্ভাগ্যবশত ফোরলানিনি একই বছরের শেষের দিকে মারা যান এবং তাঁর সঙ্গে প্রকল্পের গতিও ম্লান হয়ে যায়। এক কথায়- ফোরলানিনির মৃত্যু প্রকল্পটির অগ্রগতি থামিয়ে দেয়। মাত্র একটি সংক্ষিপ্ত পরীক্ষামূলক উড্ডয়নে সীমিত থাকলেও ‘ওমনিয়া ডির’-এর নকশা পরবর্তীতে আধুনিক সহায়ক থ্রাস্ট সিস্টেম ও বিমান নিয়ন্ত্রণ প্রযুক্তিকে অনুপ্রাণিত করেছে- যদিও এয়ারশিপটি  বাণিজ্যিকভাবে সফল হয়নি, তবে বিমান চালনার ওপর এর প্রভাব রয়েছে, যা আজও তাঁর স্বপ্নের ধারাবাহিকতা বহন করছে।

 

চার্লস ব্যাবেজ

৩. চার্লস ব্যাবেজ

চার্লস ব্যাবেজের হাতেই আধুনিক কম্পিউটারের জন্মের সূচনা

১৯শ শতাব্দীর গোড়ায় হাতে গণিতের টেবিল তৈরি ছিল সময়সাপেক্ষ ও ভুলভ্রান্তিতে ভরা। এই সমস্যা সমাধানে ব্রিটিশ গণিতবিদ চার্লস ব্যাবেজ ১৮২২ সালে পরিকল্পনা করেন এক স্বয়ংক্রিয় গণনাযন্ত্র- ডিফারেন্স ইঞ্জিন। এটি বিদ্যুৎ নয়, বরং দাঁতযুক্ত গিয়ার ও যান্ত্রিক চাকা দ্বারা কাজ করত, যা সংখ্যা বহন করতে এবং ফলাফল ধাতব পাতে ছাপাতে পারত। ১৮২৩ সালে তিনি প্রকৌশলী জোসেফ ক্লেমেন্টের সঙ্গে নির্মাণ শুরু করেন, কিন্তু তহবিল সংকট ও প্রযুক্তিগত জটিলতায় প্রকল্প থেমে যায়। ব্রিটিশ সরকার ১৭,০০০ ইউরো ব্যয় করার পর সমর্থন প্রত্যাহার করে নেয়। ১৮৭১ সালে ব্যাবেজ মৃত্যুবরণ করেন অপূর্ণ স্বপ্ন নিয়ে। মৃত্যুর আগে তিনি হতাশ ছিলেন আর বিশ্বাস করতেন- তাঁর মেশিনটি কখনোই তৈরি হবে না।  কিন্তু তাঁর ১২০ বছর পর ১৯৯১ সালে লন্ডনের বিজ্ঞান জাদুঘর ওই সময়ের প্রযুক্তি ব্যবহার করে একটি সম্পূর্ণ কার্যকর ডিফারেন্স ইঞ্জিন নির্মাণে সফল হয়। প্রায় ৪,০০০ অংশ ও তিন টন ওজনের এই যন্ত্র নিখুঁতভাবে কাজ করে-  ঠিক যেমনটি ব্যাবেজ চেয়েছিলেন। এটি প্রমাণ করে ব্যাবেজই ছিলেন আধুনিক কম্পিউটারের প্রকৃত অগ্রদূত।

 

জন ব্রাউনিং

৪. জন ব্রাউনিং

শতবর্ষ পেরিয়ে গেলেও আজও অমলিন কিংবদন্তি অস্ত্র

১৯২০-এর দশকের শুরুতে ফরাসি সেনাবাহিনী চেয়েছিল এমন একটি কমপ্যাক্ট, উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন হ্যান্ডগান, যা অন্তত ১০ রাউন্ড গুলি ধারণ করতে পারে এবং সহজে উৎপাদনযোগ্য হয়। এই চাহিদার জবাব দেন মার্কিন উদ্ভাবক জন ব্রাউনিং, যিনি ১৯২৩ সালে তাঁর নকশার পেটেন্ট জমা দেন। নকশাটিতে ছিল সে সময়ের জন্য অভিনব বৈশিষ্ট্য- থাম্ব সেফটি এবং এক্সটারনাল হ্যামার। ১৯২৬ সালে ব্রাউনিংয়ের মৃত্যুর পর প্রকল্পটি সম্পন্ন করেন সহকর্মী ডাইডোনে সাইভ; যিনি ১৯৩৫ সালে অস্ত্রটি বাজারে আনেন ‘ব্রাউনিং হাই-পাওয়ার’ নামে। যদিও ফরাসিরা তা গ্রহণ করেনি, অস্ত্রটি দ্রুতই বিশ্বব্যাপী সেনাবাহিনী ও আইনপ্রয়োগকারী বাহিনীর পছন্দের তালিকায় ওঠে। প্রায় এক শতাব্দী পরেও নির্ভরযোগ্যতা ও নিখুঁত হওয়ার কারণে এটি শতাধিক সামরিক সংঘাতে ব্যবহৃত হয়েছে, এমনকি আজও বিভিন্ন প্রস্তুতকারক এটি উৎপাদন করে যাচ্ছে- প্রমাণ করছে ব্রাউনিংয়ের নকশা এখনো সময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। তাঁর উদ্ভাবনটি  এমন এক অসমাপ্ত সৃষ্টি, যা তৎকালীন তো বটেই আজকের পৃথিবীর সামরিক ইতিহাসকেও বদলে দেয়।

 

লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি

৫. লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি

দ্য ভিঞ্চির ভায়োলা অর্গানিস্তা

রেনেসাঁ যুগের প্রতিভাবান উদ্ভাবক লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি তাঁর অদম্য কৌতূহল ও অগণিত সৃষ্টির জন্য বিখ্যাত। প্রায় ১৪৯০ সালের দিকে তিনি আঁকেন এক অনন্য বাদ্যযন্ত্রের নকশা- ভায়োলা অর্গানিস্তা; যা বেহালা ও পিয়ানোর বৈশিষ্ট্য মিলিয়ে তৈরি হওয়ার কথা ছিল। বেহালার মতো তারযুক্ত হলেও এটি বাজানো হতো কিবোর্ডের মাধ্যমে, ধনুক ছাড়াই। দ্য ভিঞ্চি নকশাটি সম্পূর্ণ করার আগেই অন্য প্রকল্পে মন দেন। ফলে যন্ত্রটি কখনো তাঁর হাতে তৈরি হয়নি। আর নকশাটি অসম্পূর্ণ থেকে যায়, যদিও তা অন্যদের অনুপ্রাণিত করে। পরবর্তী শতাব্দীতে তাঁর স্কেচ দেখে জার্মান সংগীতজ্ঞ হ্যান্স হাইডেন ১৫৭৫ সালে অনুরূপ একটি গাইগেনওয়ার্ক তৈরি করেন। তবে দ্য ভিঞ্চির প্রকৃত কল্পনা পূর্ণতা পায় অনেক পরে ২০১৩ সালে; যখন পোলিশ অর্গান নির্মাতা স্লাওমির জুব্রিজকি তাঁর শতাব্দীপ্রাচীন নকশার ভিত্তিতে তৈরি করেন বাজানোর উপযোগী ভায়োলা অর্গানিস্তা। তাঁর মৃত্যুর প্রায় ৫০০ বছর পর, তাঁর কল্পনার এই যন্ত্র অবশেষে জীবন্ত হয়ে ওঠে সুরের মায়ায়।

 

গ্যালিলিও গ্যালিলি

৬. গ্যালিলিও গ্যালিলি

গ্যালিলির পেন্ডুলাম ঘড়ি

ইতালীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও গণিতবিদ গ্যালিলিও গ্যালিলি (১৫৬৪-১৬৪২) আধুনিক বিজ্ঞানের ভিত্তি নির্মাণে অন্যতম পথিকৃৎ। প্রকৃতির নিয়ম বুঝতে গিয়ে তিনি লক্ষ করেন, একটি পেন্ডুলামের দোলনের সময়কাল এর আকার বা গতিপথের ওপর নির্ভর করে না- যা এক যুগান্তকারী আবিষ্কার এবং তা পরবর্তীকালে পদার্থবিজ্ঞানের হারমনিক দোলন তত্ত্বের মূল হয়ে ওঠে। জীবনের শেষ প্রান্তে, প্রায় অন্ধ অবস্থায় গ্যালিলিও ব্যাখ্যা করেন কীভাবে এই দোলন-নীতি ব্যবহার করে ঘড়ির সময় নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা তৈরি করা যেতে পারে। তাঁর ছেলে ভিনসেঞ্জো গ্যালিলি যন্ত্রটি তৈরি করার চেষ্টা করলেও সফল হননি। ১৬৪২ সালে গ্যালিলিও মৃত্যুবরণ করেন, রেখে যান অপূর্ণ ধারণাটি। তবে তাঁর নোট ও চিত্র অনুপ্রেরণা দেয় ডাচ জ্যোতির্বিজ্ঞানী ক্রিস্টিয়ান হাইগেনসকে, যিনি ১৬৫৬ সালে বিশ্বের প্রথম কার্যকর পেন্ডুলাম ঘড়ি নির্মাণ করেন। এই উদ্ভাবন সময় পরিমাপের নির্ভুলতায় বিপ্লব ঘটায়। তাঁর চিন্তাশক্তি অমর স্বাক্ষর হয়ে ওঠে- যা আজও পৃথিবীর সময়কে চালিয়ে নিচ্ছে।

 

ইসামবার্ড কিংডম ব্রুনেল

৭. ইসামবার্ড কিংডম ব্রুনেল

প্রকৌশলীর যে নকশা আজ অমর হয়ে রয়েছে

উনিশ শতকের ব্রিটিশ প্রকৌশলীর মধ্যে ইসামবার্ড কিংডম ব্রুনেল ছিলেন সেরা উদাহরণ। আজও তিনি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জনক হিসেবে বিবেচিত। মাত্র ২৪ বছর বয়সে ১৮৩০ সালে তিনি ব্রিস্টলের অ্যাভন নদীর ওপর ক্লিফটন সাসপেনশন ব্রিজ প্রকল্পের দায়িত্ব নেন। প্রকল্পটি শুরু থেকেই চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি ছিল। নদীর প্রশস্ততা, সীমিত প্রযুক্তি এবং কর্তৃপক্ষের নকশা প্রত্যাখ্যান বারবার বিলম্বের কারণ হয়। ব্রুনেলের নকশা বৈপ্লবিক ছিল। এটি ৭০২ ফুট (২১৪ মিটার) স্প্যানের মাধ্যমে বিশ্বের দীর্ঘতম সেতু হিসেবে ধরা হতো। দুটি টাওয়ার ৮৫ ফুট (২৬ মিটার) উঁচু এবং নদীর ওপর ২৪৯ ফুট (৭৬ মিটার) উঁচু। যদিও বারবার আর্থিক সমস্যা এবং বিলম্ব প্রকল্পকে জর্জরিত করেছিল, ব্রুনেল ১৮৫৯ সালে স্ট্রোকে মারা যান এবং নিজ সাফল্য দেখে যাননি। ১৮৬৪ সালে সেতুটি সম্পূর্ণ হয়। আজও এটি প্রকৌশল বিস্ময় হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে, আধুনিক সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের মুগ্ধ করে এবং ব্রুনেলের দূরদর্শিতা উদ্যাপন করে।

 

অ্যালান টুরিং

৮ . অ্যালান টুরিং

আধুনিক ‘কম্পিউটিং ইঞ্জিন’-এর অদেখা ভিত্তি

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কম্পিউটার প্রযুক্তি শুরু হয় প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্য দিয়ে। তখনকার মেশিনগুলো ছিল বিশাল, ব্যয়বহুল এবং সীমিত ক্ষমতার। ১৯৪৫ সালে গণিতবিদ অ্যালান টুরিং এ পরিবর্তনের সূচনা করেন যখন তিনি ইলেকট্রনিক, সংরক্ষিত-প্রোগ্রামযুক্ত, সাধারণ-উদ্দেশ্যের ডিজিটাল কম্পিউটার নকশার প্রস্তাব দেন। তাঁর নকশা অনুযায়ী তৈরি হয় স্বয়ংক্রিয় কম্পিউটিং ইঞ্জিন (ACE), যা লজিক্যাল নীতির ওপর ভিত্তি করে কাজ করত। ১৯৪৬ সালে টুরিং ন্যাশনাল ফিজিক্যাল ল্যাবরেটরিতে তাঁর ধারণা উপস্থাপন করেন, যা প্রকৌশলীদের জন্য একটি নতুন দিশা তৈরি করে। যদিও টুরিং কয়েক মাসের মধ্যেই প্রকল্প ত্যাগ করেন, ১৯৫০ সালে ACE-এর পাইলট মডেল তৈরি হয়। ১৯৫৭ সালে প্রথম পূর্ণ-মাপের ACE সম্পন্ন হলেও টুরিং তাঁর চূড়ান্ত সাফল্য দেখতে পাননি। তাঁর দূরদর্শী নকশা আধুনিক কম্পিউটিংয়ের ভিত্তি স্থাপন করেছে, যা যুগান্তকারী প্রযুক্তির পূর্বশর্ত হিসেবে বিবেচিত।

 

রবার্ট ফুলটন

৯. রবার্ট ফুলটন

পৃথিবীর প্রথম স্টিমচালিত যুদ্ধজাহাজের গল্প

১৮১৪ সালে মার্কিন প্রকৌশলী ও উদ্ভাবক রবার্ট ফুলটন নৌ প্রযুক্তিতে বিপ্লব ঘটান তাঁর নকশা করা ইউএসএস ডেমোলোগোস (USS Demologos)-এর মাধ্যমে- যা ছিল যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনীর প্রথম স্টিমচালিত যুদ্ধজাহাজ। ২,৪৭৫ টন ওজনের এবং ৪৮ মিটারের বেশি লম্বা এই বিশাল জাহাজটি ছিল যুগান্তকারী নকশার উদাহরণ। এতে ছিল দ্বৈত হাল (twin hull), যার মাঝখানে স্থাপন করা হয় স্টিমচালিত প্যাডেলহুইল। এক হালে ইঞ্জিন ও অন্যটিতে বয়লার বসানো হয়েছিল; যা একে একপ্রকার ভাসমান দুর্গে পরিণত করে। ফুলটনের অকাল মৃত্যু ঘটে ১৮১৫ সালে; জাহাজটি সম্পূর্ণ হওয়ার আগেই। পরবর্তীতে তাঁর সম্মানে এর নামকরণ করা হয় ইউএসএস ফুলটন। দুর্ভাগ্যবশত এটি ১৮১২ সালের যুদ্ধের ঠিক পরে চালু হওয়ায় কখনো যুদ্ধে অংশ নেয়নি। তবুও স্টিমচালিত যুদ্ধজাহাজ হিসেবে ডেমোলোগোস নৌ-ইতিহাসে এক অমলিন দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। এরপর ১৮২৯ সালে একটি গানপাউডার বিস্ফোরণে জাহাজটি ধ্বংস হয়ে যায়।

 

হেনরি মিল

১০. হেনরি মিল

১৭০০ সালের ব্যর্থ প্রচেষ্টা ও আধুনিক মুদ্রণ বিপ্লব

১৮শ শতাব্দীর প্রথম দিকে ইংরেজ প্রকৌশলী হেনরি মিল নিউ রিভার কোম্পানিতে কর্মরত অবস্থায় এমন একটি যন্ত্রের ধারণা দেন; যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে অক্ষর ছাপতে সক্ষম। ১৭১৪ সালে তিনি পেটেন্ট নেন ‘একটি কৃত্রিম যন্ত্র বা পদ্ধতি যা অক্ষর এককভাবে বা ধারাবাহিকভাবে প্রতিলিপি করতে পারে’। আধুনিক টাইপরাইটারের প্রথম নকশা হিসেবে যা ইতিহাসে স্থান পায়। যদিও তিনি কখনো এই যন্ত্র বাস্তবে তৈরি করতে পারেননি, ধারণাটি ভবিষ্যতের আবিষ্কারকদের অনুপ্রাণিত করে। পরবর্তী শতকে চার্লস থার্বার (১৮৪৩) অনুরূপ নকশা তৈরি করেন; যা অন্ধদের লেখায় সহায়তা করার লক্ষ্য নিয়ে করা হয়েছিল। কিন্তু টাইপরাইটারের প্রকৃত রূপ আসে ১৮৭৩ সালে ক্রিস্টোফার শোলস ও কার্লোস গ্লিডেনের হাতে। তাঁদের উদ্ভাবন লেখার পদ্ধতিতে বিপ্লব ঘটায় এমনকি এই আবিষ্কার মানুষকে কাগজে তাদের চিন্তাভাবনা লেখা এবং প্রকাশ করার পদ্ধতিকে পুরোপুরি বদলে দেয়। একটি স্বপ্ন পূরণ করে; যা হেনরি মিল শুধু কল্পনাতেই দেখেছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
যাযাবর জাতির বিচিত্র জীবন
যাযাবর জাতির বিচিত্র জীবন
ইসলামের দৃষ্টিতে ভূমিকম্প
ইসলামের দৃষ্টিতে ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের ভয়াবহ ইতিহাস
ভূমিকম্পের ভয়াবহ ইতিহাস
ভূমিকম্প কাহিনি
ভূমিকম্প কাহিনি
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন
৩০০ আসনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি
২০২৬ সালের হজযাত্রীদের বিমান টিকিটে আবগারি শুল্ক অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন
জকসুতে ৩৪ পদে ১৮৯ প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছেন ৪২ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ
ব্রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ
মগবাজার, মৌচাক ও মোহাম্মদপুরে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম
বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন আতিফ আসলাম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, কেন্দ্রের গেট বন্ধ হবে সাড়ে ৯টায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’
‘আমি বিচার চাই, আমার একটা কলিজা হারায় ফেলেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা
রিকশাচালকদের উদ্দেশে খুতবা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন: জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা
বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসে রাজধানীতে সড়ক নিয়ন্ত্রণ: ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী
শিল্পকলায় শুরু হলো নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত
ঈশ্বরদীতে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ধাক্কায় শিশু নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু
পানি ভেবে পেট্রল পান করে অসুস্থ ৪০ বাংলাদেশি, ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির
১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুতের নির্দেশ ইসির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার
বগুড়ায় পুণ্ড্র বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা ফলাফলের ওপর সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল
তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে ডেমরা থানা বিএনপির মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানাল মেডিকেল বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র
এই প্রথম বিপজ্জনক মাদক এমডিএমবির বড় চালান জব্দ, গ্রেফতার পুরো চক্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত
ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির নির্বাচনে ইব্রাহিম সভাপতি ও হাবিবুর সম্পাদক নির্বাচিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান
আমরা এখনো সিরিয়াস না হলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা
ভালুকায় নবীন হাফেজদের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল
পাকিস্তানের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধানের ১৪ বছরের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবার ফ্যামিলি কার্ড পাবে: নিপুণ রায় চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ
সিরাজগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক, পিকআপ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ
শার্শায় বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শুরু আন্তর্জাতিক এসটিআই ৫.০ কনফারেন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ
শিশু উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা পার, গর্ত খোঁড়া শেষে চলছে সুরঙ্গ করার কাজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান
সাবেক উপদেষ্টা আসিফ যোগ দিচ্ছেন গণঅধিকার পরিষদে: রাশেদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি
গভীর নলকূপে আটকে শিশু সাজিদ, মায়ের হৃদয়বিদারক আকুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে হত্যা, জানা গেল কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল
মাঠ প্রশাসন পুরো অদলবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে
স্কুলে ভর্তিতে লটারির ফল প্রকাশ, জানা যাবে যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা
‘গলায় পোড়া দাগ’ ছিল একমাত্র ক্লু, যেভাবে পুলিশের জালে আয়েশা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প
৫ মিনিটের ব্যবধানে সিলেটে দুইবার ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা
কাল থেকে কর্মবিরতি, মেট্রোরেলে যাত্রী সেবা বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন
তিন উপদেষ্টাকে আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের দফতর বণ্টন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার
গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’
‘বর্তমান সরকারে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে আসিফ মাহমুদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক মহিবুল হাসানকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল
স্কুলে ভর্তির লটারি আজ, ঘরে বসেই দেখা যাবে ফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সহকারী সচিবসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু সাজিদ মারা গেছে
শিশু সাজিদ মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর
একযোগে পদত্যাগের হুঁশিয়ারি এনসিপির ৪০ নেতাকর্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'
'আল্লাহ আমার ছাওয়ালের মরা মুখটাও দেখালা না রে'

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানের ড্রোন নকলের অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
'তফসিল ঘোষণার পর রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান যেদিন পা দেবেন, সেদিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা সাজিয়ে বিসিএস ক্যাডার, সেই কামাল ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে তফসিল
এক নজরে তফসিল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ
কাজ করতে গিয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর শত্রুতে পরিণত হয়েছি: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক
এ মাসেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যা : গৃহকর্মী ৬ দিন, স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক
কাজে যোগ দিলেন সেই চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ
সবাইকে কাঁদিয়ে গেল সাজিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন
খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না
নির্বাচন যত সহজ ভাবা হচ্ছে তত সহজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ ফেব্রুয়ারি ভোট
১২ ফেব্রুয়ারি ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা
ঢাকায় ফের প্রকাশ্যে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই
মাদারীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে
বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণে দাতা সংস্থা খোঁজা হচ্ছে

নগর জীবন

মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে
মেঘনায় ভেসে গেছে লাশ শকুন আর কাক খেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়
থাইল্যান্ডে গোল্ডস জিমের হেড ট্রেইনারের তিন সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই
বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডানের মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা
নতুন দায়িত্বে পুরোনো উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা
নির্বাচন : জাতির সামনে অগ্নিপরীক্ষা

সম্পাদকীয়

অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক
অভিনেত্রীদের প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ
স্থায়িত্ব বজায় রাখাই বড় কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা
সিনেমার মতো কোনো ওষুধ নেই : রেখা

শোবিজ

নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে
নেতা আসার দিন যেন দেশ কেঁপে ওঠে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা
ঘরোয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগেও রিয়ালের ধাক্কা

মাঠে ময়দানে

ছয়ে ছয় আর্সেনাল
ছয়ে ছয় আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক জাপান ব্যবসায়ী দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড
দ্বিতীয় টেস্টে ৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি
প্রতারিত ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত পাননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা
বিজয় দিবসের বড় অর্জন স্বাধীন মানচিত্র ও পতাকা

শোবিজ

ফিউশন লুকে জয়া
ফিউশন লুকে জয়া

শোবিজ

আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ
আমাদের কবিতায় মুক্তিযুদ্ধ

সাহিত্য

জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের
জনতা ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা লুট এস আলমের

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ
সৌদি ক্লাবের নজরে সালাহ

মাঠে ময়দানে

বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে
বিয়ে-তালাকের তথ্য ডিজিটালি নিবন্ধন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা
বিশ্ব চমকানো আমিরুলদের দেশে ফেরা

মাঠে ময়দানে